৫৪ বছরের আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে যা ঘটেনি। সেই বিরল ঘটনারই জন্ম দিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে পুরো ৫০ ওভার স্পিনারদের দিয়ে করালো তারা। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ স্পিনার মিলে করেছেন সব ওভার। -- ডেইলি ক্রিকেট
২০০৪ সালে সবশেষ এক ইনিংসে ৪৪ ওভার স্পিন দিয়ে করিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ডাম্বুলায় এমন কান্ড ঘটিয়েছিল লঙ্কানরা। তার আগে আরও দুইবার ওয়ানডেতে এক ইনিংসে ৪৪ ওভার করে করিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ১৯৯৬ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর ১৯৯৮ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৪৪তম ওভার পর্যন্ত স্পিনারদের দিয়ে করিয়েছিল তারা।
তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ছাড়িয়ে গেছে অতীতের সবকিছুকেই। ইনিংসের সবগুলো ওভারই স্পিনারদের দিয়ে করালো শাই হোপের দল। শুধু তাই নয়, আজকের আগে ইনিংসের দুইপ্রান্ত দিয়েই কখনোই স্পিনার আনেনি তারা। মিরপুর শের-ই বাংলায় সেটাই করেছে উইন্ডিজ।
বাংলাদেশের মাটিতে স্পিনারদের দিয়ে টানা বল করানোর রেকর্ডও এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৯ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ও ২০১২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৪০ ওভার স্পিনার দিয়ে করিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই রেকর্ড ভেঙে এবার পুরো ৫০ ওভারই স্পিনার ব্যবহার করেছে ক্যারিবিয়ানরা। যা আর কারও পক্ষে ভাঙা সম্ভব হবে না। বড় জোর রেকর্ডে ভাগ বসাতে পারবে কোনো দল।
এমন স্পিন স্বর্গে বেশ কিছু রেকর্ড নিজেদের করে নিয়েছে ক্যারিবিয়ানরা। পার্ট টাইম স্পিনার অ্যালিক অ্যাথানেজ ১০ ওভার বল করে খরচ করেছেন মাত্র ১৪ রান। যা বাংলাদেশের বিপক্ষে কোনো বোলারের দ্বিতীয় সেরা বোলিং ফিগার। অবশ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে
ওয়ানডেতে সেরা বোলিং ফিগার ফিল সিমন্সের। ১৯৯২ সালে সিডনিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১০ ওভার বল করে মাত্র ৩ রান দিয়েছিলেন বাংলাদেশের বর্তমান এই হেডকোচ।
৫৪ বছরের আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে যা ঘটেনি। সেই বিরল ঘটনারই জন্ম দিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে পুরো ৫০ ওভার স্পিনারদের দিয়ে করালো তারা। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ স্পিনার মিলে করেছেন সব ওভার। -- ডেইলি ক্রিকেট
২০০৪ সালে সবশেষ এক ইনিংসে ৪৪ ওভার স্পিন দিয়ে করিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ডাম্বুলায় এমন কান্ড ঘটিয়েছিল লঙ্কানরা। তার আগে আরও দুইবার ওয়ানডেতে এক ইনিংসে ৪৪ ওভার করে করিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ১৯৯৬ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর ১৯৯৮ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৪৪তম ওভার পর্যন্ত স্পিনারদের দিয়ে করিয়েছিল তারা।
তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ছাড়িয়ে গেছে অতীতের সবকিছুকেই। ইনিংসের সবগুলো ওভারই স্পিনারদের দিয়ে করালো শাই হোপের দল। শুধু তাই নয়, আজকের আগে ইনিংসের দুইপ্রান্ত দিয়েই কখনোই স্পিনার আনেনি তারা। মিরপুর শের-ই বাংলায় সেটাই করেছে উইন্ডিজ।
বাংলাদেশের মাটিতে স্পিনারদের দিয়ে টানা বল করানোর রেকর্ডও এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৯ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ও ২০১২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৪০ ওভার স্পিনার দিয়ে করিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই রেকর্ড ভেঙে এবার পুরো ৫০ ওভারই স্পিনার ব্যবহার করেছে ক্যারিবিয়ানরা। যা আর কারও পক্ষে ভাঙা সম্ভব হবে না। বড় জোর রেকর্ডে ভাগ বসাতে পারবে কোনো দল।
এমন স্পিন স্বর্গে বেশ কিছু রেকর্ড নিজেদের করে নিয়েছে ক্যারিবিয়ানরা। পার্ট টাইম স্পিনার অ্যালিক অ্যাথানেজ ১০ ওভার বল করে খরচ করেছেন মাত্র ১৪ রান। যা বাংলাদেশের বিপক্ষে কোনো বোলারের দ্বিতীয় সেরা বোলিং ফিগার। অবশ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে
ওয়ানডেতে সেরা বোলিং ফিগার ফিল সিমন্সের। ১৯৯২ সালে সিডনিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১০ ওভার বল করে মাত্র ৩ রান দিয়েছিলেন বাংলাদেশের বর্তমান এই হেডকোচ।
৫৪ বছরের আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে যা ঘটেনি। সেই বিরল ঘটনারই জন্ম দিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে পুরো ৫০ ওভার স্পিনারদের দিয়ে করালো তারা। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ স্পিনার মিলে করেছেন সব ওভার। -- ডেইলি ক্রিকেট
২০০৪ সালে সবশেষ এক ইনিংসে ৪৪ ওভার স্পিন দিয়ে করিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ডাম্বুলায় এমন কান্ড ঘটিয়েছিল লঙ্কানরা। তার আগে আরও দুইবার ওয়ানডেতে এক ইনিংসে ৪৪ ওভার করে করিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ১৯৯৬ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর ১৯৯৮ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৪৪তম ওভার পর্যন্ত স্পিনারদের দিয়ে করিয়েছিল তারা।
তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ছাড়িয়ে গেছে অতীতের সবকিছুকেই। ইনিংসের সবগুলো ওভারই স্পিনারদের দিয়ে করালো শাই হোপের দল। শুধু তাই নয়, আজকের আগে ইনিংসের দুইপ্রান্ত দিয়েই কখনোই স্পিনার আনেনি তারা। মিরপুর শের-ই বাংলায় সেটাই করেছে উইন্ডিজ।
বাংলাদেশের মাটিতে স্পিনারদের দিয়ে টানা বল করানোর রেকর্ডও এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৯ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ও ২০১২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৪০ ওভার স্পিনার দিয়ে করিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই রেকর্ড ভেঙে এবার পুরো ৫০ ওভারই স্পিনার ব্যবহার করেছে ক্যারিবিয়ানরা। যা আর কারও পক্ষে ভাঙা সম্ভব হবে না। বড় জোর রেকর্ডে ভাগ বসাতে পারবে কোনো দল।
এমন স্পিন স্বর্গে বেশ কিছু রেকর্ড নিজেদের করে নিয়েছে ক্যারিবিয়ানরা। পার্ট টাইম স্পিনার অ্যালিক অ্যাথানেজ ১০ ওভার বল করে খরচ করেছেন মাত্র ১৪ রান। যা বাংলাদেশের বিপক্ষে কোনো বোলারের দ্বিতীয় সেরা বোলিং ফিগার। অবশ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে
ওয়ানডেতে সেরা বোলিং ফিগার ফিল সিমন্সের। ১৯৯২ সালে সিডনিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১০ ওভার বল করে মাত্র ৩ রান দিয়েছিলেন বাংলাদেশের বর্তমান এই হেডকোচ।
৫৪ বছরের আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে যা ঘটেনি। সেই বিরল ঘটনারই জন্ম দিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে পুরো ৫০ ওভার স্পিনারদের দিয়ে করালো তারা। বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ স্পিনার মিলে করেছেন সব ওভার। -- ডেইলি ক্রিকেট
২০০৪ সালে সবশেষ এক ইনিংসে ৪৪ ওভার স্পিন দিয়ে করিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ডাম্বুলায় এমন কান্ড ঘটিয়েছিল লঙ্কানরা। তার আগে আরও দুইবার ওয়ানডেতে এক ইনিংসে ৪৪ ওভার করে করিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ১৯৯৬ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর ১৯৯৮ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৪৪তম ওভার পর্যন্ত স্পিনারদের দিয়ে করিয়েছিল তারা।
তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ছাড়িয়ে গেছে অতীতের সবকিছুকেই। ইনিংসের সবগুলো ওভারই স্পিনারদের দিয়ে করালো শাই হোপের দল। শুধু তাই নয়, আজকের আগে ইনিংসের দুইপ্রান্ত দিয়েই কখনোই স্পিনার আনেনি তারা। মিরপুর শের-ই বাংলায় সেটাই করেছে উইন্ডিজ।
বাংলাদেশের মাটিতে স্পিনারদের দিয়ে টানা বল করানোর রেকর্ডও এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০০৯ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ও ২০১২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৪০ ওভার স্পিনার দিয়ে করিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই রেকর্ড ভেঙে এবার পুরো ৫০ ওভারই স্পিনার ব্যবহার করেছে ক্যারিবিয়ানরা। যা আর কারও পক্ষে ভাঙা সম্ভব হবে না। বড় জোর রেকর্ডে ভাগ বসাতে পারবে কোনো দল।
এমন স্পিন স্বর্গে বেশ কিছু রেকর্ড নিজেদের করে নিয়েছে ক্যারিবিয়ানরা। পার্ট টাইম স্পিনার অ্যালিক অ্যাথানেজ ১০ ওভার বল করে খরচ করেছেন মাত্র ১৪ রান। যা বাংলাদেশের বিপক্ষে কোনো বোলারের দ্বিতীয় সেরা বোলিং ফিগার। অবশ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে
ওয়ানডেতে সেরা বোলিং ফিগার ফিল সিমন্সের। ১৯৯২ সালে সিডনিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১০ ওভার বল করে মাত্র ৩ রান দিয়েছিলেন বাংলাদেশের বর্তমান এই হেডকোচ।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!