বর্তমানে অসংখ্য মানুষ ডেস্ক জব করেন। চাকরির সুবাদে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকতে হয়। আর দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়।
চিকিৎসকেরা বলেন, ‘‘রক্ত সঞ্চালন ধীর হয়ে পড়লে পেশিগুলো ধীরে ধীরে নিষ্ক্রিয় হতে থাকে।’’ যারা ডেস্ক জব করেন তাদের রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখার জন্য দিনে প্রতি ৪৫ মিনিটে মাত্র ১০টি স্কোয়াট করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকেরা।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক বলছেন, ‘‘দিনে প্রতি ৪৫ মিনিট পরপর ১০টি স্কোয়াট করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে। যা প্রতিদিন ১০,০০০ ধাপ হাঁটার সমান উপকার দিতে পারে।’’
স্কোয়াট করলে বসে থাকার একঘেয়েমি দূর হয়। এই অল্প সময়ের ব্যায়াম রক্তে শর্করা কমায়, রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং শরীরের সবচেয়ে বড় পেশিগুলো যেমন- পা ও গ্লুটসকেসক্রিয় করে।
স্কোয়াট করার সময় শরীরের বড় অংশ নড়াচড়া করে বলে হৃদ্যন্ত্রও সক্রিয় হয়ে ওঠে, যা হৃদ্রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। এতে রক্ত চলাচল দ্রুত হয়, অক্সিজেন পরিবহন বাড়ে এবং মেটাবলিজম বা বিপাকক্রিয়া আরও কার্যকর হয়।
গবেষণার তথ্য, দীর্ঘ সময় বসে থাকার চেয়ে এভাবে মাঝেমধ্যে উঠে দাঁড়িয়ে অল্প সময় ব্যায়াম করা শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
স্কোয়াট করলে মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ে, রক্তচাপ ঠিক থাকে, হৃৎস্বাস্থ্য ও মানসিক সুস্থতা বজায় থাকে। উল্লেখ্য, যাদের হাঁটু বা জয়েন্টে সমস্যা আছে, তাদের স্কোয়াট শুরু করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।
স্কোয়াট করার নিয়ম
প্রথম ধাপ: দুইটি পা কাঁধের সমান সমান এনে ব্যাবধান তৈরি করে দাঁড়ান। এরপর পায়ের পাতাগুলো সামনের দিকে রাখুন। আর দুই হাত সামনে প্রসারিত করুন। এ সময় দুই পায়ে সমান ভর থাকবে। বাইরের দিকে বের করা থাকবে বুকের ছাতি। একইভাবে উল্টো দিকে বাইরের দিকে বের করা থাকবে পশ্চাৎদেশ।
দ্বিতীয় ধাপ: এবার কল্পনা করুন, আপনার পেছনে কোনো চেয়ার রাখা আছে। এ পর্যায়ে ধীরে ধীরে পা না নড়িয়ে, চেয়ারে বসার চেষ্টা করুন। নীচে নামার পর খেয়াল করুন, মেঝের সঙ্গে উরুর তলার দিক সমান্তরালে আছে কি না। এই ভঙ্গিতে কয়েক সেকেন্ড বসে থাকুন।
তৃতীয় ধাপ: এবার নিতম্বের প্রধান পেশি গ্লুটিয়াল পেশিতে চাপ দিয়ে ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়ান।
এক টানা বসে না থেকে ৪৫ মিনিট পর পর ১০ টি স্কোয়াট করতে পারেন। তা যদি সম্ভব না হয় দিনে অন্তত দুইবার ১০টি করে স্কোয়াট করতে পারেন।
বর্তমানে অসংখ্য মানুষ ডেস্ক জব করেন। চাকরির সুবাদে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকতে হয়। আর দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়।
চিকিৎসকেরা বলেন, ‘‘রক্ত সঞ্চালন ধীর হয়ে পড়লে পেশিগুলো ধীরে ধীরে নিষ্ক্রিয় হতে থাকে।’’ যারা ডেস্ক জব করেন তাদের রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখার জন্য দিনে প্রতি ৪৫ মিনিটে মাত্র ১০টি স্কোয়াট করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকেরা।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক বলছেন, ‘‘দিনে প্রতি ৪৫ মিনিট পরপর ১০টি স্কোয়াট করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে। যা প্রতিদিন ১০,০০০ ধাপ হাঁটার সমান উপকার দিতে পারে।’’
স্কোয়াট করলে বসে থাকার একঘেয়েমি দূর হয়। এই অল্প সময়ের ব্যায়াম রক্তে শর্করা কমায়, রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং শরীরের সবচেয়ে বড় পেশিগুলো যেমন- পা ও গ্লুটসকেসক্রিয় করে।
স্কোয়াট করার সময় শরীরের বড় অংশ নড়াচড়া করে বলে হৃদ্যন্ত্রও সক্রিয় হয়ে ওঠে, যা হৃদ্রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। এতে রক্ত চলাচল দ্রুত হয়, অক্সিজেন পরিবহন বাড়ে এবং মেটাবলিজম বা বিপাকক্রিয়া আরও কার্যকর হয়।
গবেষণার তথ্য, দীর্ঘ সময় বসে থাকার চেয়ে এভাবে মাঝেমধ্যে উঠে দাঁড়িয়ে অল্প সময় ব্যায়াম করা শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
স্কোয়াট করলে মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ে, রক্তচাপ ঠিক থাকে, হৃৎস্বাস্থ্য ও মানসিক সুস্থতা বজায় থাকে। উল্লেখ্য, যাদের হাঁটু বা জয়েন্টে সমস্যা আছে, তাদের স্কোয়াট শুরু করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।
স্কোয়াট করার নিয়ম
প্রথম ধাপ: দুইটি পা কাঁধের সমান সমান এনে ব্যাবধান তৈরি করে দাঁড়ান। এরপর পায়ের পাতাগুলো সামনের দিকে রাখুন। আর দুই হাত সামনে প্রসারিত করুন। এ সময় দুই পায়ে সমান ভর থাকবে। বাইরের দিকে বের করা থাকবে বুকের ছাতি। একইভাবে উল্টো দিকে বাইরের দিকে বের করা থাকবে পশ্চাৎদেশ।
দ্বিতীয় ধাপ: এবার কল্পনা করুন, আপনার পেছনে কোনো চেয়ার রাখা আছে। এ পর্যায়ে ধীরে ধীরে পা না নড়িয়ে, চেয়ারে বসার চেষ্টা করুন। নীচে নামার পর খেয়াল করুন, মেঝের সঙ্গে উরুর তলার দিক সমান্তরালে আছে কি না। এই ভঙ্গিতে কয়েক সেকেন্ড বসে থাকুন।
তৃতীয় ধাপ: এবার নিতম্বের প্রধান পেশি গ্লুটিয়াল পেশিতে চাপ দিয়ে ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়ান।
এক টানা বসে না থেকে ৪৫ মিনিট পর পর ১০ টি স্কোয়াট করতে পারেন। তা যদি সম্ভব না হয় দিনে অন্তত দুইবার ১০টি করে স্কোয়াট করতে পারেন।
বর্তমানে অসংখ্য মানুষ ডেস্ক জব করেন। চাকরির সুবাদে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকতে হয়। আর দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়।
চিকিৎসকেরা বলেন, ‘‘রক্ত সঞ্চালন ধীর হয়ে পড়লে পেশিগুলো ধীরে ধীরে নিষ্ক্রিয় হতে থাকে।’’ যারা ডেস্ক জব করেন তাদের রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখার জন্য দিনে প্রতি ৪৫ মিনিটে মাত্র ১০টি স্কোয়াট করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকেরা।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক বলছেন, ‘‘দিনে প্রতি ৪৫ মিনিট পরপর ১০টি স্কোয়াট করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে। যা প্রতিদিন ১০,০০০ ধাপ হাঁটার সমান উপকার দিতে পারে।’’
স্কোয়াট করলে বসে থাকার একঘেয়েমি দূর হয়। এই অল্প সময়ের ব্যায়াম রক্তে শর্করা কমায়, রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং শরীরের সবচেয়ে বড় পেশিগুলো যেমন- পা ও গ্লুটসকেসক্রিয় করে।
স্কোয়াট করার সময় শরীরের বড় অংশ নড়াচড়া করে বলে হৃদ্যন্ত্রও সক্রিয় হয়ে ওঠে, যা হৃদ্রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। এতে রক্ত চলাচল দ্রুত হয়, অক্সিজেন পরিবহন বাড়ে এবং মেটাবলিজম বা বিপাকক্রিয়া আরও কার্যকর হয়।
গবেষণার তথ্য, দীর্ঘ সময় বসে থাকার চেয়ে এভাবে মাঝেমধ্যে উঠে দাঁড়িয়ে অল্প সময় ব্যায়াম করা শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
স্কোয়াট করলে মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ে, রক্তচাপ ঠিক থাকে, হৃৎস্বাস্থ্য ও মানসিক সুস্থতা বজায় থাকে। উল্লেখ্য, যাদের হাঁটু বা জয়েন্টে সমস্যা আছে, তাদের স্কোয়াট শুরু করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।
স্কোয়াট করার নিয়ম
প্রথম ধাপ: দুইটি পা কাঁধের সমান সমান এনে ব্যাবধান তৈরি করে দাঁড়ান। এরপর পায়ের পাতাগুলো সামনের দিকে রাখুন। আর দুই হাত সামনে প্রসারিত করুন। এ সময় দুই পায়ে সমান ভর থাকবে। বাইরের দিকে বের করা থাকবে বুকের ছাতি। একইভাবে উল্টো দিকে বাইরের দিকে বের করা থাকবে পশ্চাৎদেশ।
দ্বিতীয় ধাপ: এবার কল্পনা করুন, আপনার পেছনে কোনো চেয়ার রাখা আছে। এ পর্যায়ে ধীরে ধীরে পা না নড়িয়ে, চেয়ারে বসার চেষ্টা করুন। নীচে নামার পর খেয়াল করুন, মেঝের সঙ্গে উরুর তলার দিক সমান্তরালে আছে কি না। এই ভঙ্গিতে কয়েক সেকেন্ড বসে থাকুন।
তৃতীয় ধাপ: এবার নিতম্বের প্রধান পেশি গ্লুটিয়াল পেশিতে চাপ দিয়ে ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়ান।
এক টানা বসে না থেকে ৪৫ মিনিট পর পর ১০ টি স্কোয়াট করতে পারেন। তা যদি সম্ভব না হয় দিনে অন্তত দুইবার ১০টি করে স্কোয়াট করতে পারেন।
বর্তমানে অসংখ্য মানুষ ডেস্ক জব করেন। চাকরির সুবাদে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকতে হয়। আর দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়।
চিকিৎসকেরা বলেন, ‘‘রক্ত সঞ্চালন ধীর হয়ে পড়লে পেশিগুলো ধীরে ধীরে নিষ্ক্রিয় হতে থাকে।’’ যারা ডেস্ক জব করেন তাদের রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখার জন্য দিনে প্রতি ৪৫ মিনিটে মাত্র ১০টি স্কোয়াট করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকেরা।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক বলছেন, ‘‘দিনে প্রতি ৪৫ মিনিট পরপর ১০টি স্কোয়াট করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে। যা প্রতিদিন ১০,০০০ ধাপ হাঁটার সমান উপকার দিতে পারে।’’
স্কোয়াট করলে বসে থাকার একঘেয়েমি দূর হয়। এই অল্প সময়ের ব্যায়াম রক্তে শর্করা কমায়, রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং শরীরের সবচেয়ে বড় পেশিগুলো যেমন- পা ও গ্লুটসকেসক্রিয় করে।
স্কোয়াট করার সময় শরীরের বড় অংশ নড়াচড়া করে বলে হৃদ্যন্ত্রও সক্রিয় হয়ে ওঠে, যা হৃদ্রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। এতে রক্ত চলাচল দ্রুত হয়, অক্সিজেন পরিবহন বাড়ে এবং মেটাবলিজম বা বিপাকক্রিয়া আরও কার্যকর হয়।
গবেষণার তথ্য, দীর্ঘ সময় বসে থাকার চেয়ে এভাবে মাঝেমধ্যে উঠে দাঁড়িয়ে অল্প সময় ব্যায়াম করা শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
স্কোয়াট করলে মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ে, রক্তচাপ ঠিক থাকে, হৃৎস্বাস্থ্য ও মানসিক সুস্থতা বজায় থাকে। উল্লেখ্য, যাদের হাঁটু বা জয়েন্টে সমস্যা আছে, তাদের স্কোয়াট শুরু করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।
স্কোয়াট করার নিয়ম
প্রথম ধাপ: দুইটি পা কাঁধের সমান সমান এনে ব্যাবধান তৈরি করে দাঁড়ান। এরপর পায়ের পাতাগুলো সামনের দিকে রাখুন। আর দুই হাত সামনে প্রসারিত করুন। এ সময় দুই পায়ে সমান ভর থাকবে। বাইরের দিকে বের করা থাকবে বুকের ছাতি। একইভাবে উল্টো দিকে বাইরের দিকে বের করা থাকবে পশ্চাৎদেশ।
দ্বিতীয় ধাপ: এবার কল্পনা করুন, আপনার পেছনে কোনো চেয়ার রাখা আছে। এ পর্যায়ে ধীরে ধীরে পা না নড়িয়ে, চেয়ারে বসার চেষ্টা করুন। নীচে নামার পর খেয়াল করুন, মেঝের সঙ্গে উরুর তলার দিক সমান্তরালে আছে কি না। এই ভঙ্গিতে কয়েক সেকেন্ড বসে থাকুন।
তৃতীয় ধাপ: এবার নিতম্বের প্রধান পেশি গ্লুটিয়াল পেশিতে চাপ দিয়ে ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়ান।
এক টানা বসে না থেকে ৪৫ মিনিট পর পর ১০ টি স্কোয়াট করতে পারেন। তা যদি সম্ভব না হয় দিনে অন্তত দুইবার ১০টি করে স্কোয়াট করতে পারেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!