ত্বকের সৌন্দর্য নির্ভর করে এর পুনর্গঠনের ওপর। ত্বকে কোলাজেন উৎপাদন কমে গেলে ত্বক নিস্তেজ হয়ে পড়ে আর টানটান ভাব হারিয়ে যায়। যাদের হজম শক্তি ভালো তাদের ত্বক তুলনামূলক কোমল হয়ে থাকে। এ ছাড়া মানসিকভাবে ভালো বোধ করলে, তার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে ত্বকে। মানসিকভাবে ভালো রাখার পাশাপাশি হজম শক্তি উন্নত করে ত্বক পনর্গঠনে সহায়তা দিতে পারে সফেদা।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘‘সকালে বা দুপুরে সফেদা খাওয়া সবচেয়ে উপকারী। কারণ তখন শরীর শক্তি সবচেয়ে ভালোভাবে শোষণ করতে পারে।’’
জার্নাল অব ডার্মাটোলজিকাল রিসার্চ-এর তথ্য, ‘‘সফেদার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে সুরক্ষা দেয় এবং চুলের গোড়া মজবুত করে।’’
সফেদায় থাকা ভিটামিন এ, সি ও ই–এর সমন্বয় ত্বকের পুনর্গঠনে কাজ করে। এটি কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বককে টানটান ও উজ্জ্বল রাখে।
একটি পুষ্ট ও পরিপক্ব সফেদায় রয়েছে— ১৪১ গ্রাম ক্যালরি, ৩৪ গ্রাম শর্করা, ১.৮ গ্রাম ফ্যাট আর ০.৭ গ্রাম আমিষ। একটি সফেদায় থাকে ৯ গ্রাম আঁশ। প্রতি ১০০ গ্রাম সফেদায় থাকে প্রায় ৫ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।
সফেদাকে ‘ন্যাচারাল এনার্জি বুস্টার’ বলা হয় কারণ এতে থাকে গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ—তিন ধরনের প্রাকৃতিক চিনি যা শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে। সফেদায় থাকা এই প্রাকৃতিক শর্করা শরীরে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ক্লান্তি দূর করে ও মস্তিষ্কে এনার্জি সরবরাহ করে।
অন্যান্য ফলের তুলনায় সফেদায় আছে এমন কিছু প্রাকৃতিক যৌগ যা মস্তিষ্কে সেরোটোনিন উৎপাদন বাড়ায়। এটি স্নায়ু শান্ত রাখতে সাহায্য করে, সুখের অনুভূতি তৈরি করে এবং মানসিক প্রশান্তি আনে।
ত্বকের সৌন্দর্য নির্ভর করে এর পুনর্গঠনের ওপর। ত্বকে কোলাজেন উৎপাদন কমে গেলে ত্বক নিস্তেজ হয়ে পড়ে আর টানটান ভাব হারিয়ে যায়। যাদের হজম শক্তি ভালো তাদের ত্বক তুলনামূলক কোমল হয়ে থাকে। এ ছাড়া মানসিকভাবে ভালো বোধ করলে, তার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে ত্বকে। মানসিকভাবে ভালো রাখার পাশাপাশি হজম শক্তি উন্নত করে ত্বক পনর্গঠনে সহায়তা দিতে পারে সফেদা।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘‘সকালে বা দুপুরে সফেদা খাওয়া সবচেয়ে উপকারী। কারণ তখন শরীর শক্তি সবচেয়ে ভালোভাবে শোষণ করতে পারে।’’
জার্নাল অব ডার্মাটোলজিকাল রিসার্চ-এর তথ্য, ‘‘সফেদার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে সুরক্ষা দেয় এবং চুলের গোড়া মজবুত করে।’’
সফেদায় থাকা ভিটামিন এ, সি ও ই–এর সমন্বয় ত্বকের পুনর্গঠনে কাজ করে। এটি কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বককে টানটান ও উজ্জ্বল রাখে।
একটি পুষ্ট ও পরিপক্ব সফেদায় রয়েছে— ১৪১ গ্রাম ক্যালরি, ৩৪ গ্রাম শর্করা, ১.৮ গ্রাম ফ্যাট আর ০.৭ গ্রাম আমিষ। একটি সফেদায় থাকে ৯ গ্রাম আঁশ। প্রতি ১০০ গ্রাম সফেদায় থাকে প্রায় ৫ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।
সফেদাকে ‘ন্যাচারাল এনার্জি বুস্টার’ বলা হয় কারণ এতে থাকে গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ—তিন ধরনের প্রাকৃতিক চিনি যা শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে। সফেদায় থাকা এই প্রাকৃতিক শর্করা শরীরে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ক্লান্তি দূর করে ও মস্তিষ্কে এনার্জি সরবরাহ করে।
অন্যান্য ফলের তুলনায় সফেদায় আছে এমন কিছু প্রাকৃতিক যৌগ যা মস্তিষ্কে সেরোটোনিন উৎপাদন বাড়ায়। এটি স্নায়ু শান্ত রাখতে সাহায্য করে, সুখের অনুভূতি তৈরি করে এবং মানসিক প্রশান্তি আনে।
ত্বকের সৌন্দর্য নির্ভর করে এর পুনর্গঠনের ওপর। ত্বকে কোলাজেন উৎপাদন কমে গেলে ত্বক নিস্তেজ হয়ে পড়ে আর টানটান ভাব হারিয়ে যায়। যাদের হজম শক্তি ভালো তাদের ত্বক তুলনামূলক কোমল হয়ে থাকে। এ ছাড়া মানসিকভাবে ভালো বোধ করলে, তার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে ত্বকে। মানসিকভাবে ভালো রাখার পাশাপাশি হজম শক্তি উন্নত করে ত্বক পনর্গঠনে সহায়তা দিতে পারে সফেদা।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘‘সকালে বা দুপুরে সফেদা খাওয়া সবচেয়ে উপকারী। কারণ তখন শরীর শক্তি সবচেয়ে ভালোভাবে শোষণ করতে পারে।’’
জার্নাল অব ডার্মাটোলজিকাল রিসার্চ-এর তথ্য, ‘‘সফেদার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে সুরক্ষা দেয় এবং চুলের গোড়া মজবুত করে।’’
সফেদায় থাকা ভিটামিন এ, সি ও ই–এর সমন্বয় ত্বকের পুনর্গঠনে কাজ করে। এটি কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বককে টানটান ও উজ্জ্বল রাখে।
একটি পুষ্ট ও পরিপক্ব সফেদায় রয়েছে— ১৪১ গ্রাম ক্যালরি, ৩৪ গ্রাম শর্করা, ১.৮ গ্রাম ফ্যাট আর ০.৭ গ্রাম আমিষ। একটি সফেদায় থাকে ৯ গ্রাম আঁশ। প্রতি ১০০ গ্রাম সফেদায় থাকে প্রায় ৫ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।
সফেদাকে ‘ন্যাচারাল এনার্জি বুস্টার’ বলা হয় কারণ এতে থাকে গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ—তিন ধরনের প্রাকৃতিক চিনি যা শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে। সফেদায় থাকা এই প্রাকৃতিক শর্করা শরীরে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ক্লান্তি দূর করে ও মস্তিষ্কে এনার্জি সরবরাহ করে।
অন্যান্য ফলের তুলনায় সফেদায় আছে এমন কিছু প্রাকৃতিক যৌগ যা মস্তিষ্কে সেরোটোনিন উৎপাদন বাড়ায়। এটি স্নায়ু শান্ত রাখতে সাহায্য করে, সুখের অনুভূতি তৈরি করে এবং মানসিক প্রশান্তি আনে।
ত্বকের সৌন্দর্য নির্ভর করে এর পুনর্গঠনের ওপর। ত্বকে কোলাজেন উৎপাদন কমে গেলে ত্বক নিস্তেজ হয়ে পড়ে আর টানটান ভাব হারিয়ে যায়। যাদের হজম শক্তি ভালো তাদের ত্বক তুলনামূলক কোমল হয়ে থাকে। এ ছাড়া মানসিকভাবে ভালো বোধ করলে, তার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে ত্বকে। মানসিকভাবে ভালো রাখার পাশাপাশি হজম শক্তি উন্নত করে ত্বক পনর্গঠনে সহায়তা দিতে পারে সফেদা।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘‘সকালে বা দুপুরে সফেদা খাওয়া সবচেয়ে উপকারী। কারণ তখন শরীর শক্তি সবচেয়ে ভালোভাবে শোষণ করতে পারে।’’
জার্নাল অব ডার্মাটোলজিকাল রিসার্চ-এর তথ্য, ‘‘সফেদার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে সুরক্ষা দেয় এবং চুলের গোড়া মজবুত করে।’’
সফেদায় থাকা ভিটামিন এ, সি ও ই–এর সমন্বয় ত্বকের পুনর্গঠনে কাজ করে। এটি কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বককে টানটান ও উজ্জ্বল রাখে।
একটি পুষ্ট ও পরিপক্ব সফেদায় রয়েছে— ১৪১ গ্রাম ক্যালরি, ৩৪ গ্রাম শর্করা, ১.৮ গ্রাম ফ্যাট আর ০.৭ গ্রাম আমিষ। একটি সফেদায় থাকে ৯ গ্রাম আঁশ। প্রতি ১০০ গ্রাম সফেদায় থাকে প্রায় ৫ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।
সফেদাকে ‘ন্যাচারাল এনার্জি বুস্টার’ বলা হয় কারণ এতে থাকে গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ—তিন ধরনের প্রাকৃতিক চিনি যা শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে। সফেদায় থাকা এই প্রাকৃতিক শর্করা শরীরে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ক্লান্তি দূর করে ও মস্তিষ্কে এনার্জি সরবরাহ করে।
অন্যান্য ফলের তুলনায় সফেদায় আছে এমন কিছু প্রাকৃতিক যৌগ যা মস্তিষ্কে সেরোটোনিন উৎপাদন বাড়ায়। এটি স্নায়ু শান্ত রাখতে সাহায্য করে, সুখের অনুভূতি তৈরি করে এবং মানসিক প্রশান্তি আনে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!