১৮ বছরের শিরোপা-খরা কাটাতে পারল না আর্জেন্টিনা। দক্ষিণ আমেরিকার রেকর্ড চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে ইতিহাস গড়েছে আফ্রিকার দেশ মরক্কো।
রবিবার (২০ অক্টোবর) চিলির সান্তিয়াগোতে অনুষ্ঠিত ফাইনালে মরক্কো ২-০ গোলে পরাজিত করে আর্জেন্টিনাকে। দলের জয়ের নায়ক ছিলেন ফরোয়ার্ড ইয়াসির জাবিরি, যিনি একাই দুটি গোল করেন।
এটি মরক্কোর ইতিহাসে প্রথম অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ শিরোপা। এর আগে ২০০৫ সালের আসরে রানার্স-আপ হয়েই থেমেছিল তারা। প্রায় দুই দশক পর আফ্রিকার এই দেশটি ফুটবলের নতুন স্বর্ণালী অধ্যায় লিখল। অন্যদিকে, আর্জেন্টিনা এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো রানার্স-আপ হলো। তারা ১৯৮৩ সালে প্রথমবার ফাইনালে হেরেছিল।
ফাইনালে বল দখল ও আক্রমণে আধিপত্য ছিল আর্জেন্টিনার। প্রায় ৭০ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে ২০টি শট নেয় তারা। কিন্তু মরক্কোর দুর্দান্ত রক্ষণ ও গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় গোলের মুখ দেখেনি লাতিন আমেরিকার শক্তিশালী দলটি।
ষষ্ঠ মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে প্রথম গোল করেন ইয়াসির জাবিরি। এরপর ২৮তম মিনিটে ওথমান মামার ক্রসে আবারও জালে বল জড়ান এই মরক্কান ফরোয়ার্ড। দ্বিতীয়ার্ধে সমতা ফেরাতে মরিয়া চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় আর্জেন্টিনা। শেষ বাঁশি বাজতেই উল্লাসে ফেটে পড়ে মরক্কোর খেলোয়াড় ও সমর্থকরা।
টুর্নামেন্টজুড়ে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা ইয়াসির জাবিরি করেন মোট ৫ গোল। অসাধারণ পারফরম্যান্সের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি পান ‘সিলভার বল’, আর সহ-খেলোয়াড় ওথমান মামা পান ‘গোল্ডেন বল’ পুরস্কার। আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক সান্তিনো বার্বি পান ‘গোল্ডেন গ্লাভস’।
বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাসে এটি আফ্রিকার ফুটবলের এক নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে—যা প্রমাণ করে, প্রতিভা এখন শুধুই ইউরোপ বা লাতিন আমেরিকার একচেটিয়া নয়। সূত্র: ফিফা, টাইমস স্পোর্টস, বিবিসি
১৮ বছরের শিরোপা-খরা কাটাতে পারল না আর্জেন্টিনা। দক্ষিণ আমেরিকার রেকর্ড চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে ইতিহাস গড়েছে আফ্রিকার দেশ মরক্কো।
রবিবার (২০ অক্টোবর) চিলির সান্তিয়াগোতে অনুষ্ঠিত ফাইনালে মরক্কো ২-০ গোলে পরাজিত করে আর্জেন্টিনাকে। দলের জয়ের নায়ক ছিলেন ফরোয়ার্ড ইয়াসির জাবিরি, যিনি একাই দুটি গোল করেন।
এটি মরক্কোর ইতিহাসে প্রথম অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ শিরোপা। এর আগে ২০০৫ সালের আসরে রানার্স-আপ হয়েই থেমেছিল তারা। প্রায় দুই দশক পর আফ্রিকার এই দেশটি ফুটবলের নতুন স্বর্ণালী অধ্যায় লিখল। অন্যদিকে, আর্জেন্টিনা এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো রানার্স-আপ হলো। তারা ১৯৮৩ সালে প্রথমবার ফাইনালে হেরেছিল।
ফাইনালে বল দখল ও আক্রমণে আধিপত্য ছিল আর্জেন্টিনার। প্রায় ৭০ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে ২০টি শট নেয় তারা। কিন্তু মরক্কোর দুর্দান্ত রক্ষণ ও গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় গোলের মুখ দেখেনি লাতিন আমেরিকার শক্তিশালী দলটি।
ষষ্ঠ মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে প্রথম গোল করেন ইয়াসির জাবিরি। এরপর ২৮তম মিনিটে ওথমান মামার ক্রসে আবারও জালে বল জড়ান এই মরক্কান ফরোয়ার্ড। দ্বিতীয়ার্ধে সমতা ফেরাতে মরিয়া চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় আর্জেন্টিনা। শেষ বাঁশি বাজতেই উল্লাসে ফেটে পড়ে মরক্কোর খেলোয়াড় ও সমর্থকরা।
টুর্নামেন্টজুড়ে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা ইয়াসির জাবিরি করেন মোট ৫ গোল। অসাধারণ পারফরম্যান্সের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি পান ‘সিলভার বল’, আর সহ-খেলোয়াড় ওথমান মামা পান ‘গোল্ডেন বল’ পুরস্কার। আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক সান্তিনো বার্বি পান ‘গোল্ডেন গ্লাভস’।
বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাসে এটি আফ্রিকার ফুটবলের এক নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে—যা প্রমাণ করে, প্রতিভা এখন শুধুই ইউরোপ বা লাতিন আমেরিকার একচেটিয়া নয়। সূত্র: ফিফা, টাইমস স্পোর্টস, বিবিসি
১৮ বছরের শিরোপা-খরা কাটাতে পারল না আর্জেন্টিনা। দক্ষিণ আমেরিকার রেকর্ড চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে ইতিহাস গড়েছে আফ্রিকার দেশ মরক্কো।
রবিবার (২০ অক্টোবর) চিলির সান্তিয়াগোতে অনুষ্ঠিত ফাইনালে মরক্কো ২-০ গোলে পরাজিত করে আর্জেন্টিনাকে। দলের জয়ের নায়ক ছিলেন ফরোয়ার্ড ইয়াসির জাবিরি, যিনি একাই দুটি গোল করেন।
এটি মরক্কোর ইতিহাসে প্রথম অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ শিরোপা। এর আগে ২০০৫ সালের আসরে রানার্স-আপ হয়েই থেমেছিল তারা। প্রায় দুই দশক পর আফ্রিকার এই দেশটি ফুটবলের নতুন স্বর্ণালী অধ্যায় লিখল। অন্যদিকে, আর্জেন্টিনা এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো রানার্স-আপ হলো। তারা ১৯৮৩ সালে প্রথমবার ফাইনালে হেরেছিল।
ফাইনালে বল দখল ও আক্রমণে আধিপত্য ছিল আর্জেন্টিনার। প্রায় ৭০ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে ২০টি শট নেয় তারা। কিন্তু মরক্কোর দুর্দান্ত রক্ষণ ও গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় গোলের মুখ দেখেনি লাতিন আমেরিকার শক্তিশালী দলটি।
ষষ্ঠ মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে প্রথম গোল করেন ইয়াসির জাবিরি। এরপর ২৮তম মিনিটে ওথমান মামার ক্রসে আবারও জালে বল জড়ান এই মরক্কান ফরোয়ার্ড। দ্বিতীয়ার্ধে সমতা ফেরাতে মরিয়া চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় আর্জেন্টিনা। শেষ বাঁশি বাজতেই উল্লাসে ফেটে পড়ে মরক্কোর খেলোয়াড় ও সমর্থকরা।
টুর্নামেন্টজুড়ে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা ইয়াসির জাবিরি করেন মোট ৫ গোল। অসাধারণ পারফরম্যান্সের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি পান ‘সিলভার বল’, আর সহ-খেলোয়াড় ওথমান মামা পান ‘গোল্ডেন বল’ পুরস্কার। আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক সান্তিনো বার্বি পান ‘গোল্ডেন গ্লাভস’।
বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাসে এটি আফ্রিকার ফুটবলের এক নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে—যা প্রমাণ করে, প্রতিভা এখন শুধুই ইউরোপ বা লাতিন আমেরিকার একচেটিয়া নয়। সূত্র: ফিফা, টাইমস স্পোর্টস, বিবিসি
১৮ বছরের শিরোপা-খরা কাটাতে পারল না আর্জেন্টিনা। দক্ষিণ আমেরিকার রেকর্ড চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে ইতিহাস গড়েছে আফ্রিকার দেশ মরক্কো।
রবিবার (২০ অক্টোবর) চিলির সান্তিয়াগোতে অনুষ্ঠিত ফাইনালে মরক্কো ২-০ গোলে পরাজিত করে আর্জেন্টিনাকে। দলের জয়ের নায়ক ছিলেন ফরোয়ার্ড ইয়াসির জাবিরি, যিনি একাই দুটি গোল করেন।
এটি মরক্কোর ইতিহাসে প্রথম অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ শিরোপা। এর আগে ২০০৫ সালের আসরে রানার্স-আপ হয়েই থেমেছিল তারা। প্রায় দুই দশক পর আফ্রিকার এই দেশটি ফুটবলের নতুন স্বর্ণালী অধ্যায় লিখল। অন্যদিকে, আর্জেন্টিনা এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো রানার্স-আপ হলো। তারা ১৯৮৩ সালে প্রথমবার ফাইনালে হেরেছিল।
ফাইনালে বল দখল ও আক্রমণে আধিপত্য ছিল আর্জেন্টিনার। প্রায় ৭০ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে ২০টি শট নেয় তারা। কিন্তু মরক্কোর দুর্দান্ত রক্ষণ ও গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় গোলের মুখ দেখেনি লাতিন আমেরিকার শক্তিশালী দলটি।
ষষ্ঠ মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে প্রথম গোল করেন ইয়াসির জাবিরি। এরপর ২৮তম মিনিটে ওথমান মামার ক্রসে আবারও জালে বল জড়ান এই মরক্কান ফরোয়ার্ড। দ্বিতীয়ার্ধে সমতা ফেরাতে মরিয়া চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় আর্জেন্টিনা। শেষ বাঁশি বাজতেই উল্লাসে ফেটে পড়ে মরক্কোর খেলোয়াড় ও সমর্থকরা।
টুর্নামেন্টজুড়ে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা ইয়াসির জাবিরি করেন মোট ৫ গোল। অসাধারণ পারফরম্যান্সের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি পান ‘সিলভার বল’, আর সহ-খেলোয়াড় ওথমান মামা পান ‘গোল্ডেন বল’ পুরস্কার। আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক সান্তিনো বার্বি পান ‘গোল্ডেন গ্লাভস’।
বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাসে এটি আফ্রিকার ফুটবলের এক নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে—যা প্রমাণ করে, প্রতিভা এখন শুধুই ইউরোপ বা লাতিন আমেরিকার একচেটিয়া নয়। সূত্র: ফিফা, টাইমস স্পোর্টস, বিবিসি
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!