’ সারাদিন ডেস্ক প্রকাশিত: ১১:৫৮ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২১, ২০২৫
ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিলের দাবি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে তালিকা ছড়িয়েছে, তার বেশিরভাগই সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, তালিকায় উল্লেখিত অনেক প্রকল্পেরই বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব নেই।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে তালিকাটি প্রচারিত হয়েছে, সেটি কোনো একজন দিয়েছেন, সম্ভবত একজন উপদেষ্টা সেটি তার ফেসবুক পেজে রিপোস্ট করেছেন একটি মন্তব্যসহ। কিন্তু সেই তালিকার অধিকাংশই বাস্তবতার সঙ্গে মিল নেই।
তিনি আরও বলেন, লাইন অব ক্রেডিটের (এলওসি) আওতায় কেবল একটি চুক্তিই বাতিল করা হয়েছে। যে তালিকাটা এসেছে ওখানে অধিকাংশ প্রকল্প আদৌ নেই। একটি পুরোনো চুক্তি বাতিল করা হয়েছে, বাকিগুলো বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে, যোগ করেন তৌহিদ হোসেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, তালিকায় উল্লেখিত ‘ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম রেল সংযোগ’ এবং ‘অভয়পুর-আখাউড়া রেলপথ সম্প্রসারণ’ নামে কোনো প্রকল্পই নেই। ‘আশুগঞ্জ-আগরতলা করিডর’ নামে কিছু না থাকলেও ‘আশুগঞ্জ-সরাইল-ধরখার’ নামে একটি প্রকল্প চলমান, যার একটি অংশ বাতিল হয়েছে। এছাড়া ফেনী নদীর পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পও আসলে কোনো প্রকল্প নয়, বরং এটি একটি পুরোনো সমঝোতা স্মারক।
তিনি বলেন, কুশিয়ারা নদীর পানিবণ্টন প্রকল্প, বন্দর ব্যবহারের সড়ক ও নৌপথ উন্নয়ন চুক্তি, পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন সম্প্রসারণ এবং সিলেট-শিলচর সংযোগ প্রকল্প— এসব নামেও কোনো চুক্তি বা প্রকল্প নেই। তবে ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্প (মিরসরাই ও মোংলা) লাইন অব ক্রেডিটের আওতায় বাতিলের প্রক্রিয়ায় আছে।
আদানি পাওয়ারের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা পুনর্বিবেচনার পর্যায়ে আছে। এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
Nagad গঙ্গা ও তিস্তা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, গঙ্গা চুক্তির মেয়াদ আগামী বছর শেষ হবে, নবায়নের বিষয়ে আলোচনা চলছে। আর তিস্তা চুক্তি এখনো সই হয়নি।
তিনি আরও জানান, ভারতের সঙ্গে এখন পর্যন্ত কেবল একটি চুক্তি বাতিল হয়েছে, বাকিগুলো পর্যালোচনা ও আলোচনার পর্যায়ে আছে।
শেষে তিনি বলেন, “কোনো চুক্তি সই বা বাতিল হলে তা সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে। এর আগে কোনো অনির্ভরযোগ্য তথ্য প্রচার করা উচিত নয়।”
’ সারাদিন ডেস্ক প্রকাশিত: ১১:৫৮ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২১, ২০২৫
ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিলের দাবি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে তালিকা ছড়িয়েছে, তার বেশিরভাগই সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, তালিকায় উল্লেখিত অনেক প্রকল্পেরই বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব নেই।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে তালিকাটি প্রচারিত হয়েছে, সেটি কোনো একজন দিয়েছেন, সম্ভবত একজন উপদেষ্টা সেটি তার ফেসবুক পেজে রিপোস্ট করেছেন একটি মন্তব্যসহ। কিন্তু সেই তালিকার অধিকাংশই বাস্তবতার সঙ্গে মিল নেই।
তিনি আরও বলেন, লাইন অব ক্রেডিটের (এলওসি) আওতায় কেবল একটি চুক্তিই বাতিল করা হয়েছে। যে তালিকাটা এসেছে ওখানে অধিকাংশ প্রকল্প আদৌ নেই। একটি পুরোনো চুক্তি বাতিল করা হয়েছে, বাকিগুলো বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে, যোগ করেন তৌহিদ হোসেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, তালিকায় উল্লেখিত ‘ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম রেল সংযোগ’ এবং ‘অভয়পুর-আখাউড়া রেলপথ সম্প্রসারণ’ নামে কোনো প্রকল্পই নেই। ‘আশুগঞ্জ-আগরতলা করিডর’ নামে কিছু না থাকলেও ‘আশুগঞ্জ-সরাইল-ধরখার’ নামে একটি প্রকল্প চলমান, যার একটি অংশ বাতিল হয়েছে। এছাড়া ফেনী নদীর পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পও আসলে কোনো প্রকল্প নয়, বরং এটি একটি পুরোনো সমঝোতা স্মারক।
তিনি বলেন, কুশিয়ারা নদীর পানিবণ্টন প্রকল্প, বন্দর ব্যবহারের সড়ক ও নৌপথ উন্নয়ন চুক্তি, পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন সম্প্রসারণ এবং সিলেট-শিলচর সংযোগ প্রকল্প— এসব নামেও কোনো চুক্তি বা প্রকল্প নেই। তবে ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্প (মিরসরাই ও মোংলা) লাইন অব ক্রেডিটের আওতায় বাতিলের প্রক্রিয়ায় আছে।
আদানি পাওয়ারের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা পুনর্বিবেচনার পর্যায়ে আছে। এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
Nagad গঙ্গা ও তিস্তা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, গঙ্গা চুক্তির মেয়াদ আগামী বছর শেষ হবে, নবায়নের বিষয়ে আলোচনা চলছে। আর তিস্তা চুক্তি এখনো সই হয়নি।
তিনি আরও জানান, ভারতের সঙ্গে এখন পর্যন্ত কেবল একটি চুক্তি বাতিল হয়েছে, বাকিগুলো পর্যালোচনা ও আলোচনার পর্যায়ে আছে।
শেষে তিনি বলেন, “কোনো চুক্তি সই বা বাতিল হলে তা সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে। এর আগে কোনো অনির্ভরযোগ্য তথ্য প্রচার করা উচিত নয়।”
’ সারাদিন ডেস্ক প্রকাশিত: ১১:৫৮ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২১, ২০২৫
ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিলের দাবি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে তালিকা ছড়িয়েছে, তার বেশিরভাগই সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, তালিকায় উল্লেখিত অনেক প্রকল্পেরই বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব নেই।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে তালিকাটি প্রচারিত হয়েছে, সেটি কোনো একজন দিয়েছেন, সম্ভবত একজন উপদেষ্টা সেটি তার ফেসবুক পেজে রিপোস্ট করেছেন একটি মন্তব্যসহ। কিন্তু সেই তালিকার অধিকাংশই বাস্তবতার সঙ্গে মিল নেই।
তিনি আরও বলেন, লাইন অব ক্রেডিটের (এলওসি) আওতায় কেবল একটি চুক্তিই বাতিল করা হয়েছে। যে তালিকাটা এসেছে ওখানে অধিকাংশ প্রকল্প আদৌ নেই। একটি পুরোনো চুক্তি বাতিল করা হয়েছে, বাকিগুলো বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে, যোগ করেন তৌহিদ হোসেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, তালিকায় উল্লেখিত ‘ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম রেল সংযোগ’ এবং ‘অভয়পুর-আখাউড়া রেলপথ সম্প্রসারণ’ নামে কোনো প্রকল্পই নেই। ‘আশুগঞ্জ-আগরতলা করিডর’ নামে কিছু না থাকলেও ‘আশুগঞ্জ-সরাইল-ধরখার’ নামে একটি প্রকল্প চলমান, যার একটি অংশ বাতিল হয়েছে। এছাড়া ফেনী নদীর পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পও আসলে কোনো প্রকল্প নয়, বরং এটি একটি পুরোনো সমঝোতা স্মারক।
তিনি বলেন, কুশিয়ারা নদীর পানিবণ্টন প্রকল্প, বন্দর ব্যবহারের সড়ক ও নৌপথ উন্নয়ন চুক্তি, পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন সম্প্রসারণ এবং সিলেট-শিলচর সংযোগ প্রকল্প— এসব নামেও কোনো চুক্তি বা প্রকল্প নেই। তবে ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্প (মিরসরাই ও মোংলা) লাইন অব ক্রেডিটের আওতায় বাতিলের প্রক্রিয়ায় আছে।
আদানি পাওয়ারের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা পুনর্বিবেচনার পর্যায়ে আছে। এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
Nagad গঙ্গা ও তিস্তা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, গঙ্গা চুক্তির মেয়াদ আগামী বছর শেষ হবে, নবায়নের বিষয়ে আলোচনা চলছে। আর তিস্তা চুক্তি এখনো সই হয়নি।
তিনি আরও জানান, ভারতের সঙ্গে এখন পর্যন্ত কেবল একটি চুক্তি বাতিল হয়েছে, বাকিগুলো পর্যালোচনা ও আলোচনার পর্যায়ে আছে।
শেষে তিনি বলেন, “কোনো চুক্তি সই বা বাতিল হলে তা সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে। এর আগে কোনো অনির্ভরযোগ্য তথ্য প্রচার করা উচিত নয়।”
’ সারাদিন ডেস্ক প্রকাশিত: ১১:৫৮ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২১, ২০২৫
ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি বাতিলের দাবি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে তালিকা ছড়িয়েছে, তার বেশিরভাগই সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেন, তালিকায় উল্লেখিত অনেক প্রকল্পেরই বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব নেই।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে তালিকাটি প্রচারিত হয়েছে, সেটি কোনো একজন দিয়েছেন, সম্ভবত একজন উপদেষ্টা সেটি তার ফেসবুক পেজে রিপোস্ট করেছেন একটি মন্তব্যসহ। কিন্তু সেই তালিকার অধিকাংশই বাস্তবতার সঙ্গে মিল নেই।
তিনি আরও বলেন, লাইন অব ক্রেডিটের (এলওসি) আওতায় কেবল একটি চুক্তিই বাতিল করা হয়েছে। যে তালিকাটা এসেছে ওখানে অধিকাংশ প্রকল্প আদৌ নেই। একটি পুরোনো চুক্তি বাতিল করা হয়েছে, বাকিগুলো বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে, যোগ করেন তৌহিদ হোসেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, তালিকায় উল্লেখিত ‘ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম রেল সংযোগ’ এবং ‘অভয়পুর-আখাউড়া রেলপথ সম্প্রসারণ’ নামে কোনো প্রকল্পই নেই। ‘আশুগঞ্জ-আগরতলা করিডর’ নামে কিছু না থাকলেও ‘আশুগঞ্জ-সরাইল-ধরখার’ নামে একটি প্রকল্প চলমান, যার একটি অংশ বাতিল হয়েছে। এছাড়া ফেনী নদীর পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পও আসলে কোনো প্রকল্প নয়, বরং এটি একটি পুরোনো সমঝোতা স্মারক।
তিনি বলেন, কুশিয়ারা নদীর পানিবণ্টন প্রকল্প, বন্দর ব্যবহারের সড়ক ও নৌপথ উন্নয়ন চুক্তি, পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন সম্প্রসারণ এবং সিলেট-শিলচর সংযোগ প্রকল্প— এসব নামেও কোনো চুক্তি বা প্রকল্প নেই। তবে ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্প (মিরসরাই ও মোংলা) লাইন অব ক্রেডিটের আওতায় বাতিলের প্রক্রিয়ায় আছে।
আদানি পাওয়ারের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা পুনর্বিবেচনার পর্যায়ে আছে। এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
Nagad গঙ্গা ও তিস্তা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, গঙ্গা চুক্তির মেয়াদ আগামী বছর শেষ হবে, নবায়নের বিষয়ে আলোচনা চলছে। আর তিস্তা চুক্তি এখনো সই হয়নি।
তিনি আরও জানান, ভারতের সঙ্গে এখন পর্যন্ত কেবল একটি চুক্তি বাতিল হয়েছে, বাকিগুলো পর্যালোচনা ও আলোচনার পর্যায়ে আছে।
শেষে তিনি বলেন, “কোনো চুক্তি সই বা বাতিল হলে তা সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে। এর আগে কোনো অনির্ভরযোগ্য তথ্য প্রচার করা উচিত নয়।”
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!