বিউটি ও ফ্যাশন জগতের পরিচিত মুখ কাইলি জেনার। এই অঙ্গনে নিজের অবস্থান পোক্ত করার পর ক্যারিয়ারে নতুন এক অধ্যায়ে যাত্রা শুরু করলেন এ মার্কিন মডেল। সম্প্রতি এই বিউটি কুইন আনুষ্ঠানিকভাবে সংগীত জগতে পা রেখেছেন। আমেরিকার জনপ্রিয় পপ জুটি ‘টেরর জুনিয়র’-এর নতুন ট্র্যাক ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’-এ কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি।
এর মাধ্যমে প্রথমবার কোনো গানে কণ্ঠ দিলেন জেনার যা তার ভক্ত ও সঙ্গীতপ্রেমীদের মাঝে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছে। এটি মুক্তির পর তার ক্যারিয়ারের সম্ভাব্য পরিবর্তন সম্পর্কেও বেশ আলোচনা তৈরি হয়েছে।
সম্প্রতি ইউটিউবে একটি প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নিয়ে এই মার্কিনি জানান, ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীতের প্রতি তার গভীর আগ্রহ ছিল। তবে আত্মবিশ্বাসের অভাবে এতদিন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়নি। এবার তিনি দীর্ঘ দুইটি স্টুডিও সেশনে অংশ নিয়ে গানটি রেকর্ড করেছেন। প্রতিটি সেশনই পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা স্থায়ী ছিল। জেনার মজা করে আরও বলেন, শুরুর দিকে নিজেকে মানসিকভাবে স্থির রাখতে তাকে তিন গ্লাস ভদকা সোডা পান করতে হয়েছিল।
সংগীত চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা প্রসঙ্গে জেনার জানান, তিনি এই অভিজ্ঞতাটি খুবই উপভোগ করেছেন। এ ছাড়া ভবিষ্যতে পূর্ণাঙ্গ একটি অ্যালবাম তৈরির ইচ্ছার কথাও প্রকাশ করেন। তার এই মন্তব্য থেকেই স্পষ্ট, ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’ দিয়েই থেমে থাকবেন না জেনার। বরং এই গানটি তার সংগীত জগতে দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপের সূচনা মাত্র। বিনোদন বিশ্লেষকদের মতে, জেনারের বিপুল প্রভাব ও ভক্তসমর্থন এই উদ্যোগকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।
তাই কাইলি জেনারের জন্য ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’ শুধু সংগীত অভিষেক নয়। এর পাশাপাশি তার সৃজনশীল যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবেও এটি বিবেচিত হচ্ছে।
বিউটি ও ফ্যাশন জগতের পরিচিত মুখ কাইলি জেনার। এই অঙ্গনে নিজের অবস্থান পোক্ত করার পর ক্যারিয়ারে নতুন এক অধ্যায়ে যাত্রা শুরু করলেন এ মার্কিন মডেল। সম্প্রতি এই বিউটি কুইন আনুষ্ঠানিকভাবে সংগীত জগতে পা রেখেছেন। আমেরিকার জনপ্রিয় পপ জুটি ‘টেরর জুনিয়র’-এর নতুন ট্র্যাক ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’-এ কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি।
এর মাধ্যমে প্রথমবার কোনো গানে কণ্ঠ দিলেন জেনার যা তার ভক্ত ও সঙ্গীতপ্রেমীদের মাঝে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছে। এটি মুক্তির পর তার ক্যারিয়ারের সম্ভাব্য পরিবর্তন সম্পর্কেও বেশ আলোচনা তৈরি হয়েছে।
সম্প্রতি ইউটিউবে একটি প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নিয়ে এই মার্কিনি জানান, ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীতের প্রতি তার গভীর আগ্রহ ছিল। তবে আত্মবিশ্বাসের অভাবে এতদিন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়নি। এবার তিনি দীর্ঘ দুইটি স্টুডিও সেশনে অংশ নিয়ে গানটি রেকর্ড করেছেন। প্রতিটি সেশনই পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা স্থায়ী ছিল। জেনার মজা করে আরও বলেন, শুরুর দিকে নিজেকে মানসিকভাবে স্থির রাখতে তাকে তিন গ্লাস ভদকা সোডা পান করতে হয়েছিল।
সংগীত চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা প্রসঙ্গে জেনার জানান, তিনি এই অভিজ্ঞতাটি খুবই উপভোগ করেছেন। এ ছাড়া ভবিষ্যতে পূর্ণাঙ্গ একটি অ্যালবাম তৈরির ইচ্ছার কথাও প্রকাশ করেন। তার এই মন্তব্য থেকেই স্পষ্ট, ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’ দিয়েই থেমে থাকবেন না জেনার। বরং এই গানটি তার সংগীত জগতে দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপের সূচনা মাত্র। বিনোদন বিশ্লেষকদের মতে, জেনারের বিপুল প্রভাব ও ভক্তসমর্থন এই উদ্যোগকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।
তাই কাইলি জেনারের জন্য ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’ শুধু সংগীত অভিষেক নয়। এর পাশাপাশি তার সৃজনশীল যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবেও এটি বিবেচিত হচ্ছে।
বিউটি ও ফ্যাশন জগতের পরিচিত মুখ কাইলি জেনার। এই অঙ্গনে নিজের অবস্থান পোক্ত করার পর ক্যারিয়ারে নতুন এক অধ্যায়ে যাত্রা শুরু করলেন এ মার্কিন মডেল। সম্প্রতি এই বিউটি কুইন আনুষ্ঠানিকভাবে সংগীত জগতে পা রেখেছেন। আমেরিকার জনপ্রিয় পপ জুটি ‘টেরর জুনিয়র’-এর নতুন ট্র্যাক ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’-এ কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি।
এর মাধ্যমে প্রথমবার কোনো গানে কণ্ঠ দিলেন জেনার যা তার ভক্ত ও সঙ্গীতপ্রেমীদের মাঝে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছে। এটি মুক্তির পর তার ক্যারিয়ারের সম্ভাব্য পরিবর্তন সম্পর্কেও বেশ আলোচনা তৈরি হয়েছে।
সম্প্রতি ইউটিউবে একটি প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নিয়ে এই মার্কিনি জানান, ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীতের প্রতি তার গভীর আগ্রহ ছিল। তবে আত্মবিশ্বাসের অভাবে এতদিন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়নি। এবার তিনি দীর্ঘ দুইটি স্টুডিও সেশনে অংশ নিয়ে গানটি রেকর্ড করেছেন। প্রতিটি সেশনই পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা স্থায়ী ছিল। জেনার মজা করে আরও বলেন, শুরুর দিকে নিজেকে মানসিকভাবে স্থির রাখতে তাকে তিন গ্লাস ভদকা সোডা পান করতে হয়েছিল।
সংগীত চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা প্রসঙ্গে জেনার জানান, তিনি এই অভিজ্ঞতাটি খুবই উপভোগ করেছেন। এ ছাড়া ভবিষ্যতে পূর্ণাঙ্গ একটি অ্যালবাম তৈরির ইচ্ছার কথাও প্রকাশ করেন। তার এই মন্তব্য থেকেই স্পষ্ট, ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’ দিয়েই থেমে থাকবেন না জেনার। বরং এই গানটি তার সংগীত জগতে দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপের সূচনা মাত্র। বিনোদন বিশ্লেষকদের মতে, জেনারের বিপুল প্রভাব ও ভক্তসমর্থন এই উদ্যোগকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।
তাই কাইলি জেনারের জন্য ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’ শুধু সংগীত অভিষেক নয়। এর পাশাপাশি তার সৃজনশীল যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবেও এটি বিবেচিত হচ্ছে।
বিউটি ও ফ্যাশন জগতের পরিচিত মুখ কাইলি জেনার। এই অঙ্গনে নিজের অবস্থান পোক্ত করার পর ক্যারিয়ারে নতুন এক অধ্যায়ে যাত্রা শুরু করলেন এ মার্কিন মডেল। সম্প্রতি এই বিউটি কুইন আনুষ্ঠানিকভাবে সংগীত জগতে পা রেখেছেন। আমেরিকার জনপ্রিয় পপ জুটি ‘টেরর জুনিয়র’-এর নতুন ট্র্যাক ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’-এ কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি।
এর মাধ্যমে প্রথমবার কোনো গানে কণ্ঠ দিলেন জেনার যা তার ভক্ত ও সঙ্গীতপ্রেমীদের মাঝে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছে। এটি মুক্তির পর তার ক্যারিয়ারের সম্ভাব্য পরিবর্তন সম্পর্কেও বেশ আলোচনা তৈরি হয়েছে।
সম্প্রতি ইউটিউবে একটি প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নিয়ে এই মার্কিনি জানান, ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীতের প্রতি তার গভীর আগ্রহ ছিল। তবে আত্মবিশ্বাসের অভাবে এতদিন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়নি। এবার তিনি দীর্ঘ দুইটি স্টুডিও সেশনে অংশ নিয়ে গানটি রেকর্ড করেছেন। প্রতিটি সেশনই পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা স্থায়ী ছিল। জেনার মজা করে আরও বলেন, শুরুর দিকে নিজেকে মানসিকভাবে স্থির রাখতে তাকে তিন গ্লাস ভদকা সোডা পান করতে হয়েছিল।
সংগীত চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা প্রসঙ্গে জেনার জানান, তিনি এই অভিজ্ঞতাটি খুবই উপভোগ করেছেন। এ ছাড়া ভবিষ্যতে পূর্ণাঙ্গ একটি অ্যালবাম তৈরির ইচ্ছার কথাও প্রকাশ করেন। তার এই মন্তব্য থেকেই স্পষ্ট, ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’ দিয়েই থেমে থাকবেন না জেনার। বরং এই গানটি তার সংগীত জগতে দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপের সূচনা মাত্র। বিনোদন বিশ্লেষকদের মতে, জেনারের বিপুল প্রভাব ও ভক্তসমর্থন এই উদ্যোগকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।
তাই কাইলি জেনারের জন্য ‘ফোর্থ স্ট্রাইক’ শুধু সংগীত অভিষেক নয়। এর পাশাপাশি তার সৃজনশীল যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবেও এটি বিবেচিত হচ্ছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!