হেফাজতে ইসলামের ২০১৩ সালের শাপলা চত্বর সমাবেশ ঘিরে কোনো গণহত্যা হয়নি বলে দাবি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রনিযুক্ত (স্টেট ডিফেন্স) আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তাঁর মতে, গণহত্যা হয়ে থাকলেও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তা জানতেন না।
সোমবার (২০ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনকালে এসব মন্তব্য করেন তিনি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেলে এ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন হয়।
যুক্তিতর্কে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। সরকারি সম্পদ ও যানবাহন পুড়িয়ে দেয়, এমনকি গাছ কেটে রাস্তায় ফেলে রাখে। সরকার রাষ্ট্রের জানমাল রক্ষায় বৈধ উপায়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে। এটি কোনো গণহত্যা নয়।
তিনি বলেন, যদি সরকার সাউন্ড গ্রেনেড বা অন্যান্য উপায়ে তাদের প্রতিহত করে, সেটাকে গণহত্যা বলা যাবে না। গণহত্যা মানে হাজার হাজার মানুষ নিহত হওয়া, কোনো সম্প্রদায়কে নিঃশেষ করা। এখানে তা হয়নি।
ট্রাইব্যুনাল জানতে চান, ওই ঘটনায় কেউ নিহত হয়েছিলেন কি না। জবাবে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী বলেন, দু–চারজন মারা যেতেও পারে, তবে ঢালাওভাবে বলা হয় গণহত্যা। কিন্তু কোথায় সেই প্রমাণ? ৩০ জন মারা গেলে অন্তত ৩০টি জিডি থাকার কথা, অথচ এমন কোনো অভিযোগ নেই।
এ সময় ট্রাইব্যুনাল বলেন, বিভিন্ন প্রতিবেদনে ৩০ জনের বেশি নিহত হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। তখন আইনজীবী পাল্টা প্রশ্ন তোলেন, কোথায় মারা গেছে? কেউ কি এসে বলেছে, আমার সন্তান মারা গেছে?’
ট্রাইব্যুনাল মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের প্রতিবেদন ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের তথ্য তুলে ধরে জানায়, ওই ঘটনায় অন্তত ৬১ জন নিহত হয়েছিলেন। তবে আমির হোসেন বলেন, প্রতিবেদনগুলো পর্যালোচনার বিষয়, এগুলোকে বাইবেলের বাণীর মতো ধরে নেওয়া যায় না।
তিনি আরও বলেন, শাপলা চত্বরে বেশিরভাগই ছিল এতিম শিশু। যারা তাদের মাঠে এনেছিল, তারাই বড় অপরাধ করেছে। ছোট ছোট বাচ্চাদের আন্দোলনে নামানোই অনৈতিক।
এ সময় ট্রাইব্যুনাল প্রশ্ন তোলে, তাহলে বাচ্চাদের মেরে ফেলতে হবে?-জবাবে আইনজীবী বলেন, আমি তো বলিনি মারতে হবে।
তবে আদালত থেকে জানানো হয়, শাপলা চত্বরে সংঘটিত ওই ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং বিভিন্ন সংগঠন মৃত্যুর তথ্য প্রকাশ করেছে।
হেফাজতে ইসলামের ২০১৩ সালের শাপলা চত্বর সমাবেশ ঘিরে কোনো গণহত্যা হয়নি বলে দাবি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রনিযুক্ত (স্টেট ডিফেন্স) আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তাঁর মতে, গণহত্যা হয়ে থাকলেও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তা জানতেন না।
সোমবার (২০ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনকালে এসব মন্তব্য করেন তিনি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেলে এ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন হয়।
যুক্তিতর্কে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। সরকারি সম্পদ ও যানবাহন পুড়িয়ে দেয়, এমনকি গাছ কেটে রাস্তায় ফেলে রাখে। সরকার রাষ্ট্রের জানমাল রক্ষায় বৈধ উপায়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে। এটি কোনো গণহত্যা নয়।
তিনি বলেন, যদি সরকার সাউন্ড গ্রেনেড বা অন্যান্য উপায়ে তাদের প্রতিহত করে, সেটাকে গণহত্যা বলা যাবে না। গণহত্যা মানে হাজার হাজার মানুষ নিহত হওয়া, কোনো সম্প্রদায়কে নিঃশেষ করা। এখানে তা হয়নি।
ট্রাইব্যুনাল জানতে চান, ওই ঘটনায় কেউ নিহত হয়েছিলেন কি না। জবাবে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী বলেন, দু–চারজন মারা যেতেও পারে, তবে ঢালাওভাবে বলা হয় গণহত্যা। কিন্তু কোথায় সেই প্রমাণ? ৩০ জন মারা গেলে অন্তত ৩০টি জিডি থাকার কথা, অথচ এমন কোনো অভিযোগ নেই।
এ সময় ট্রাইব্যুনাল বলেন, বিভিন্ন প্রতিবেদনে ৩০ জনের বেশি নিহত হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। তখন আইনজীবী পাল্টা প্রশ্ন তোলেন, কোথায় মারা গেছে? কেউ কি এসে বলেছে, আমার সন্তান মারা গেছে?’
ট্রাইব্যুনাল মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের প্রতিবেদন ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের তথ্য তুলে ধরে জানায়, ওই ঘটনায় অন্তত ৬১ জন নিহত হয়েছিলেন। তবে আমির হোসেন বলেন, প্রতিবেদনগুলো পর্যালোচনার বিষয়, এগুলোকে বাইবেলের বাণীর মতো ধরে নেওয়া যায় না।
তিনি আরও বলেন, শাপলা চত্বরে বেশিরভাগই ছিল এতিম শিশু। যারা তাদের মাঠে এনেছিল, তারাই বড় অপরাধ করেছে। ছোট ছোট বাচ্চাদের আন্দোলনে নামানোই অনৈতিক।
এ সময় ট্রাইব্যুনাল প্রশ্ন তোলে, তাহলে বাচ্চাদের মেরে ফেলতে হবে?-জবাবে আইনজীবী বলেন, আমি তো বলিনি মারতে হবে।
তবে আদালত থেকে জানানো হয়, শাপলা চত্বরে সংঘটিত ওই ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং বিভিন্ন সংগঠন মৃত্যুর তথ্য প্রকাশ করেছে।
হেফাজতে ইসলামের ২০১৩ সালের শাপলা চত্বর সমাবেশ ঘিরে কোনো গণহত্যা হয়নি বলে দাবি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রনিযুক্ত (স্টেট ডিফেন্স) আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তাঁর মতে, গণহত্যা হয়ে থাকলেও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তা জানতেন না।
সোমবার (২০ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনকালে এসব মন্তব্য করেন তিনি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেলে এ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন হয়।
যুক্তিতর্কে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। সরকারি সম্পদ ও যানবাহন পুড়িয়ে দেয়, এমনকি গাছ কেটে রাস্তায় ফেলে রাখে। সরকার রাষ্ট্রের জানমাল রক্ষায় বৈধ উপায়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে। এটি কোনো গণহত্যা নয়।
তিনি বলেন, যদি সরকার সাউন্ড গ্রেনেড বা অন্যান্য উপায়ে তাদের প্রতিহত করে, সেটাকে গণহত্যা বলা যাবে না। গণহত্যা মানে হাজার হাজার মানুষ নিহত হওয়া, কোনো সম্প্রদায়কে নিঃশেষ করা। এখানে তা হয়নি।
ট্রাইব্যুনাল জানতে চান, ওই ঘটনায় কেউ নিহত হয়েছিলেন কি না। জবাবে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী বলেন, দু–চারজন মারা যেতেও পারে, তবে ঢালাওভাবে বলা হয় গণহত্যা। কিন্তু কোথায় সেই প্রমাণ? ৩০ জন মারা গেলে অন্তত ৩০টি জিডি থাকার কথা, অথচ এমন কোনো অভিযোগ নেই।
এ সময় ট্রাইব্যুনাল বলেন, বিভিন্ন প্রতিবেদনে ৩০ জনের বেশি নিহত হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। তখন আইনজীবী পাল্টা প্রশ্ন তোলেন, কোথায় মারা গেছে? কেউ কি এসে বলেছে, আমার সন্তান মারা গেছে?’
ট্রাইব্যুনাল মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের প্রতিবেদন ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের তথ্য তুলে ধরে জানায়, ওই ঘটনায় অন্তত ৬১ জন নিহত হয়েছিলেন। তবে আমির হোসেন বলেন, প্রতিবেদনগুলো পর্যালোচনার বিষয়, এগুলোকে বাইবেলের বাণীর মতো ধরে নেওয়া যায় না।
তিনি আরও বলেন, শাপলা চত্বরে বেশিরভাগই ছিল এতিম শিশু। যারা তাদের মাঠে এনেছিল, তারাই বড় অপরাধ করেছে। ছোট ছোট বাচ্চাদের আন্দোলনে নামানোই অনৈতিক।
এ সময় ট্রাইব্যুনাল প্রশ্ন তোলে, তাহলে বাচ্চাদের মেরে ফেলতে হবে?-জবাবে আইনজীবী বলেন, আমি তো বলিনি মারতে হবে।
তবে আদালত থেকে জানানো হয়, শাপলা চত্বরে সংঘটিত ওই ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং বিভিন্ন সংগঠন মৃত্যুর তথ্য প্রকাশ করেছে।
হেফাজতে ইসলামের ২০১৩ সালের শাপলা চত্বর সমাবেশ ঘিরে কোনো গণহত্যা হয়নি বলে দাবি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রনিযুক্ত (স্টেট ডিফেন্স) আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তাঁর মতে, গণহত্যা হয়ে থাকলেও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তা জানতেন না।
সোমবার (২০ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনকালে এসব মন্তব্য করেন তিনি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেলে এ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন হয়।
যুক্তিতর্কে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। সরকারি সম্পদ ও যানবাহন পুড়িয়ে দেয়, এমনকি গাছ কেটে রাস্তায় ফেলে রাখে। সরকার রাষ্ট্রের জানমাল রক্ষায় বৈধ উপায়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে। এটি কোনো গণহত্যা নয়।
তিনি বলেন, যদি সরকার সাউন্ড গ্রেনেড বা অন্যান্য উপায়ে তাদের প্রতিহত করে, সেটাকে গণহত্যা বলা যাবে না। গণহত্যা মানে হাজার হাজার মানুষ নিহত হওয়া, কোনো সম্প্রদায়কে নিঃশেষ করা। এখানে তা হয়নি।
ট্রাইব্যুনাল জানতে চান, ওই ঘটনায় কেউ নিহত হয়েছিলেন কি না। জবাবে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী বলেন, দু–চারজন মারা যেতেও পারে, তবে ঢালাওভাবে বলা হয় গণহত্যা। কিন্তু কোথায় সেই প্রমাণ? ৩০ জন মারা গেলে অন্তত ৩০টি জিডি থাকার কথা, অথচ এমন কোনো অভিযোগ নেই।
এ সময় ট্রাইব্যুনাল বলেন, বিভিন্ন প্রতিবেদনে ৩০ জনের বেশি নিহত হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। তখন আইনজীবী পাল্টা প্রশ্ন তোলেন, কোথায় মারা গেছে? কেউ কি এসে বলেছে, আমার সন্তান মারা গেছে?’
ট্রাইব্যুনাল মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের প্রতিবেদন ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের তথ্য তুলে ধরে জানায়, ওই ঘটনায় অন্তত ৬১ জন নিহত হয়েছিলেন। তবে আমির হোসেন বলেন, প্রতিবেদনগুলো পর্যালোচনার বিষয়, এগুলোকে বাইবেলের বাণীর মতো ধরে নেওয়া যায় না।
তিনি আরও বলেন, শাপলা চত্বরে বেশিরভাগই ছিল এতিম শিশু। যারা তাদের মাঠে এনেছিল, তারাই বড় অপরাধ করেছে। ছোট ছোট বাচ্চাদের আন্দোলনে নামানোই অনৈতিক।
এ সময় ট্রাইব্যুনাল প্রশ্ন তোলে, তাহলে বাচ্চাদের মেরে ফেলতে হবে?-জবাবে আইনজীবী বলেন, আমি তো বলিনি মারতে হবে।
তবে আদালত থেকে জানানো হয়, শাপলা চত্বরে সংঘটিত ওই ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং বিভিন্ন সংগঠন মৃত্যুর তথ্য প্রকাশ করেছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!