বিয়ের পর প্রত্যেকের জীবনে আসে নতুন দায়িত্ব, সম্পর্ক ও অনুভূতি। এই পরিবর্তন শুধু মানসিকভাবেই নয়, শারীরিকভাবেও প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে নারীদের।
বিয়ের পর নারীদের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে, যা অনেক সময় শারীরিক ও মানসিক সমস্যার কারণ হতে পারে
কেন হয় এই পরিবর্তন? বিয়ের পর জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন আসে। ঘুমের সময়সূচি বদলে যায়, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আসে, মানসিক চাপ, নতুন পরিবেশে মানিয়ে চলা — সব মিলিয়ে শরীরে কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিনের মতো হরমোন বেড়ে যায়। এই হরমোনগুলো বেড়ে গেলে স্ট্রেস বা উদ্বেগও বেড়ে যায়।
বিয়ের পর নারীর শরীরে হরমোন যেভাবে পাল্টে যায়
অন্যদিকে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আসায় এস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের মতো প্রজনন-সংক্রান্ত হরমোনের ওঠানামাও দেখা দিতে পারে। ফলে ঋতুচক্রে পরিবর্তন, ব্রণ, ওজন বৃদ্ধি বা কমে যাওয়া, ঘন ঘন ক্লান্তি ও বিরক্তিভাব, ঘুমের সমস্যা এবং মুড সুইং দেখা দিতে পারে।
পুরুষরাও পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যান
শুধু নারীরা নয়, পুরুষদের শরীরেও বিয়ের পর পরিবর্তন দেখা যায়। খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার কারণে টেস্টেসটেরন হরমোনের মাত্রা কমে বা বেড়ে যেতে পারে। টেস্টেসটেরন কমে গেলে ক্লান্তি, ওজন বৃদ্ধি ও মানসিক চাপ বেড়ে যেতে পারে।
করণীয় বিয়ে ও শারীরিক পরিবর্তন খুব স্বাভাবিক একটি বিষয়। এটা নিয়ে একটু সচেতন থাকলেই নিজেকে সুস্থ রাখতে পারবেন-
১. সুষম খাদ্যগ্রহণ: প্রচুর শাকসবজি, ফলমূল, আঁশযুক্ত খাবার খান ও পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
২. নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
বিয়ের পর নারীর শরীরে হরমোন যেভাবে পাল্টে যায়
৩. পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম শরীরে কর্টিসল হরমোন কমাতে সাহায্য করে।
৪. মানসিক স্বস্তি: সম্পর্কের উন্মুক্ততা, পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সময় কাটানো মানসিক চাপ কমায়।
৫. চিকিৎসকের পরামর্শ: তবে হরমোনজনিত সমস্যা দীর্ঘদিন চলতে থাকলে, বা লক্ষণগুলো বেশি তীব্র হয়ে গেলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
বিয়ের পর প্রত্যেকের জীবনে আসে নতুন দায়িত্ব, সম্পর্ক ও অনুভূতি। এই পরিবর্তন শুধু মানসিকভাবেই নয়, শারীরিকভাবেও প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে নারীদের।
বিয়ের পর নারীদের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে, যা অনেক সময় শারীরিক ও মানসিক সমস্যার কারণ হতে পারে
কেন হয় এই পরিবর্তন? বিয়ের পর জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন আসে। ঘুমের সময়সূচি বদলে যায়, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আসে, মানসিক চাপ, নতুন পরিবেশে মানিয়ে চলা — সব মিলিয়ে শরীরে কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিনের মতো হরমোন বেড়ে যায়। এই হরমোনগুলো বেড়ে গেলে স্ট্রেস বা উদ্বেগও বেড়ে যায়।
বিয়ের পর নারীর শরীরে হরমোন যেভাবে পাল্টে যায়
অন্যদিকে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আসায় এস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের মতো প্রজনন-সংক্রান্ত হরমোনের ওঠানামাও দেখা দিতে পারে। ফলে ঋতুচক্রে পরিবর্তন, ব্রণ, ওজন বৃদ্ধি বা কমে যাওয়া, ঘন ঘন ক্লান্তি ও বিরক্তিভাব, ঘুমের সমস্যা এবং মুড সুইং দেখা দিতে পারে।
পুরুষরাও পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যান
শুধু নারীরা নয়, পুরুষদের শরীরেও বিয়ের পর পরিবর্তন দেখা যায়। খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার কারণে টেস্টেসটেরন হরমোনের মাত্রা কমে বা বেড়ে যেতে পারে। টেস্টেসটেরন কমে গেলে ক্লান্তি, ওজন বৃদ্ধি ও মানসিক চাপ বেড়ে যেতে পারে।
করণীয় বিয়ে ও শারীরিক পরিবর্তন খুব স্বাভাবিক একটি বিষয়। এটা নিয়ে একটু সচেতন থাকলেই নিজেকে সুস্থ রাখতে পারবেন-
১. সুষম খাদ্যগ্রহণ: প্রচুর শাকসবজি, ফলমূল, আঁশযুক্ত খাবার খান ও পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
২. নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
বিয়ের পর নারীর শরীরে হরমোন যেভাবে পাল্টে যায়
৩. পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম শরীরে কর্টিসল হরমোন কমাতে সাহায্য করে।
৪. মানসিক স্বস্তি: সম্পর্কের উন্মুক্ততা, পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সময় কাটানো মানসিক চাপ কমায়।
৫. চিকিৎসকের পরামর্শ: তবে হরমোনজনিত সমস্যা দীর্ঘদিন চলতে থাকলে, বা লক্ষণগুলো বেশি তীব্র হয়ে গেলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
বিয়ের পর প্রত্যেকের জীবনে আসে নতুন দায়িত্ব, সম্পর্ক ও অনুভূতি। এই পরিবর্তন শুধু মানসিকভাবেই নয়, শারীরিকভাবেও প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে নারীদের।
বিয়ের পর নারীদের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে, যা অনেক সময় শারীরিক ও মানসিক সমস্যার কারণ হতে পারে
কেন হয় এই পরিবর্তন? বিয়ের পর জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন আসে। ঘুমের সময়সূচি বদলে যায়, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আসে, মানসিক চাপ, নতুন পরিবেশে মানিয়ে চলা — সব মিলিয়ে শরীরে কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিনের মতো হরমোন বেড়ে যায়। এই হরমোনগুলো বেড়ে গেলে স্ট্রেস বা উদ্বেগও বেড়ে যায়।
বিয়ের পর নারীর শরীরে হরমোন যেভাবে পাল্টে যায়
অন্যদিকে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আসায় এস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের মতো প্রজনন-সংক্রান্ত হরমোনের ওঠানামাও দেখা দিতে পারে। ফলে ঋতুচক্রে পরিবর্তন, ব্রণ, ওজন বৃদ্ধি বা কমে যাওয়া, ঘন ঘন ক্লান্তি ও বিরক্তিভাব, ঘুমের সমস্যা এবং মুড সুইং দেখা দিতে পারে।
পুরুষরাও পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যান
শুধু নারীরা নয়, পুরুষদের শরীরেও বিয়ের পর পরিবর্তন দেখা যায়। খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার কারণে টেস্টেসটেরন হরমোনের মাত্রা কমে বা বেড়ে যেতে পারে। টেস্টেসটেরন কমে গেলে ক্লান্তি, ওজন বৃদ্ধি ও মানসিক চাপ বেড়ে যেতে পারে।
করণীয় বিয়ে ও শারীরিক পরিবর্তন খুব স্বাভাবিক একটি বিষয়। এটা নিয়ে একটু সচেতন থাকলেই নিজেকে সুস্থ রাখতে পারবেন-
১. সুষম খাদ্যগ্রহণ: প্রচুর শাকসবজি, ফলমূল, আঁশযুক্ত খাবার খান ও পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
২. নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
বিয়ের পর নারীর শরীরে হরমোন যেভাবে পাল্টে যায়
৩. পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম শরীরে কর্টিসল হরমোন কমাতে সাহায্য করে।
৪. মানসিক স্বস্তি: সম্পর্কের উন্মুক্ততা, পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সময় কাটানো মানসিক চাপ কমায়।
৫. চিকিৎসকের পরামর্শ: তবে হরমোনজনিত সমস্যা দীর্ঘদিন চলতে থাকলে, বা লক্ষণগুলো বেশি তীব্র হয়ে গেলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
বিয়ের পর প্রত্যেকের জীবনে আসে নতুন দায়িত্ব, সম্পর্ক ও অনুভূতি। এই পরিবর্তন শুধু মানসিকভাবেই নয়, শারীরিকভাবেও প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে নারীদের।
বিয়ের পর নারীদের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে, যা অনেক সময় শারীরিক ও মানসিক সমস্যার কারণ হতে পারে
কেন হয় এই পরিবর্তন? বিয়ের পর জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন আসে। ঘুমের সময়সূচি বদলে যায়, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আসে, মানসিক চাপ, নতুন পরিবেশে মানিয়ে চলা — সব মিলিয়ে শরীরে কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিনের মতো হরমোন বেড়ে যায়। এই হরমোনগুলো বেড়ে গেলে স্ট্রেস বা উদ্বেগও বেড়ে যায়।
বিয়ের পর নারীর শরীরে হরমোন যেভাবে পাল্টে যায়
অন্যদিকে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আসায় এস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের মতো প্রজনন-সংক্রান্ত হরমোনের ওঠানামাও দেখা দিতে পারে। ফলে ঋতুচক্রে পরিবর্তন, ব্রণ, ওজন বৃদ্ধি বা কমে যাওয়া, ঘন ঘন ক্লান্তি ও বিরক্তিভাব, ঘুমের সমস্যা এবং মুড সুইং দেখা দিতে পারে।
পুরুষরাও পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যান
শুধু নারীরা নয়, পুরুষদের শরীরেও বিয়ের পর পরিবর্তন দেখা যায়। খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার কারণে টেস্টেসটেরন হরমোনের মাত্রা কমে বা বেড়ে যেতে পারে। টেস্টেসটেরন কমে গেলে ক্লান্তি, ওজন বৃদ্ধি ও মানসিক চাপ বেড়ে যেতে পারে।
করণীয় বিয়ে ও শারীরিক পরিবর্তন খুব স্বাভাবিক একটি বিষয়। এটা নিয়ে একটু সচেতন থাকলেই নিজেকে সুস্থ রাখতে পারবেন-
১. সুষম খাদ্যগ্রহণ: প্রচুর শাকসবজি, ফলমূল, আঁশযুক্ত খাবার খান ও পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
২. নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
বিয়ের পর নারীর শরীরে হরমোন যেভাবে পাল্টে যায়
৩. পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম শরীরে কর্টিসল হরমোন কমাতে সাহায্য করে।
৪. মানসিক স্বস্তি: সম্পর্কের উন্মুক্ততা, পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সময় কাটানো মানসিক চাপ কমায়।
৫. চিকিৎসকের পরামর্শ: তবে হরমোনজনিত সমস্যা দীর্ঘদিন চলতে থাকলে, বা লক্ষণগুলো বেশি তীব্র হয়ে গেলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!