নতুন এক গবেষণায় জানা গেছে, আঁশসমৃদ্ধ খাদ্যাভ্যাস লিভারের একটি সাধারণ রোগ প্রতিরোধে বা কমাতে সহায়তা করতে পারে- যা মূলত অতিরিক্ত ফ্রুকটোজ গ্রহণের কারণে হয়। ফ্রুকটোজ হলো একধরনের মিষ্টি উপাদান, যা প্রক্রিয়াজাত খাবার ও সফট ড্রিংকে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
কীভাবে ফ্রুকটোজ লিভার ক্ষতি করে
বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, প্রক্রিয়াজাত খাবারে যুক্ত ফ্রুকটোজ শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমাতে ভূমিকা রাখে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই চর্বি লিভারের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয় এবং নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD) নামে পরিচিত একটি রোগের সৃষ্টি করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত চিনি–সমৃদ্ধ পানীয় ও ফাস্টফুড বেশি খান, তাদের মধ্যে লিভারে চর্বি জমার ঝুঁকি বেশি। বিপরীতে, যারা নিয়মিত আঁশযুক্ত খাবার- যেমন ফল, শাকসবজি ও পূর্ণ শস্যজাত খাবার খান, তাদের লিভার তুলনামূলকভাবে বেশি সুরক্ষিত থাকে।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এই ধরনের লিভার রোগ অনেক সময় সহজে ধরা পড়ে না, কারণ এটি সাধারণত অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলকায় ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা যায়, যেখানে উপসর্গগুলো দীর্ঘদিন অজানা থেকে যায়। চিকিৎসা না করালে রোগটি নীরবে অগ্রসর হয়ে হৃদরোগসহ গুরুতর জটিলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে।
কেন আঁশ গুরুত্বপূর্ণ
গবেষকদের মতে, খাদ্য আঁশ শরীরের বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে, লিভারে চর্বি জমা কমায় এবং উপকারী অন্ত্রব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি ঘটায়- যা একসঙ্গে মিলে লিভারের সুস্থতা বজায় রাখে। এই গবেষণার ফলাফল আবারও প্রমাণ করে যে প্রাকৃতিক ও উদ্ভিজ্জ খাদ্যের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই প্রক্রিয়াজাত খাবার, কৃত্রিম মিষ্টি ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটের পরিবর্তে আঁশসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ লিভারকে সুস্থ রাখতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
নতুন এক গবেষণায় জানা গেছে, আঁশসমৃদ্ধ খাদ্যাভ্যাস লিভারের একটি সাধারণ রোগ প্রতিরোধে বা কমাতে সহায়তা করতে পারে- যা মূলত অতিরিক্ত ফ্রুকটোজ গ্রহণের কারণে হয়। ফ্রুকটোজ হলো একধরনের মিষ্টি উপাদান, যা প্রক্রিয়াজাত খাবার ও সফট ড্রিংকে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
কীভাবে ফ্রুকটোজ লিভার ক্ষতি করে
বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, প্রক্রিয়াজাত খাবারে যুক্ত ফ্রুকটোজ শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমাতে ভূমিকা রাখে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই চর্বি লিভারের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয় এবং নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD) নামে পরিচিত একটি রোগের সৃষ্টি করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত চিনি–সমৃদ্ধ পানীয় ও ফাস্টফুড বেশি খান, তাদের মধ্যে লিভারে চর্বি জমার ঝুঁকি বেশি। বিপরীতে, যারা নিয়মিত আঁশযুক্ত খাবার- যেমন ফল, শাকসবজি ও পূর্ণ শস্যজাত খাবার খান, তাদের লিভার তুলনামূলকভাবে বেশি সুরক্ষিত থাকে।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এই ধরনের লিভার রোগ অনেক সময় সহজে ধরা পড়ে না, কারণ এটি সাধারণত অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলকায় ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা যায়, যেখানে উপসর্গগুলো দীর্ঘদিন অজানা থেকে যায়। চিকিৎসা না করালে রোগটি নীরবে অগ্রসর হয়ে হৃদরোগসহ গুরুতর জটিলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে।
কেন আঁশ গুরুত্বপূর্ণ
গবেষকদের মতে, খাদ্য আঁশ শরীরের বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে, লিভারে চর্বি জমা কমায় এবং উপকারী অন্ত্রব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি ঘটায়- যা একসঙ্গে মিলে লিভারের সুস্থতা বজায় রাখে। এই গবেষণার ফলাফল আবারও প্রমাণ করে যে প্রাকৃতিক ও উদ্ভিজ্জ খাদ্যের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই প্রক্রিয়াজাত খাবার, কৃত্রিম মিষ্টি ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটের পরিবর্তে আঁশসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ লিভারকে সুস্থ রাখতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
নতুন এক গবেষণায় জানা গেছে, আঁশসমৃদ্ধ খাদ্যাভ্যাস লিভারের একটি সাধারণ রোগ প্রতিরোধে বা কমাতে সহায়তা করতে পারে- যা মূলত অতিরিক্ত ফ্রুকটোজ গ্রহণের কারণে হয়। ফ্রুকটোজ হলো একধরনের মিষ্টি উপাদান, যা প্রক্রিয়াজাত খাবার ও সফট ড্রিংকে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
কীভাবে ফ্রুকটোজ লিভার ক্ষতি করে
বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, প্রক্রিয়াজাত খাবারে যুক্ত ফ্রুকটোজ শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমাতে ভূমিকা রাখে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই চর্বি লিভারের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয় এবং নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD) নামে পরিচিত একটি রোগের সৃষ্টি করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত চিনি–সমৃদ্ধ পানীয় ও ফাস্টফুড বেশি খান, তাদের মধ্যে লিভারে চর্বি জমার ঝুঁকি বেশি। বিপরীতে, যারা নিয়মিত আঁশযুক্ত খাবার- যেমন ফল, শাকসবজি ও পূর্ণ শস্যজাত খাবার খান, তাদের লিভার তুলনামূলকভাবে বেশি সুরক্ষিত থাকে।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এই ধরনের লিভার রোগ অনেক সময় সহজে ধরা পড়ে না, কারণ এটি সাধারণত অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলকায় ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা যায়, যেখানে উপসর্গগুলো দীর্ঘদিন অজানা থেকে যায়। চিকিৎসা না করালে রোগটি নীরবে অগ্রসর হয়ে হৃদরোগসহ গুরুতর জটিলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে।
কেন আঁশ গুরুত্বপূর্ণ
গবেষকদের মতে, খাদ্য আঁশ শরীরের বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে, লিভারে চর্বি জমা কমায় এবং উপকারী অন্ত্রব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি ঘটায়- যা একসঙ্গে মিলে লিভারের সুস্থতা বজায় রাখে। এই গবেষণার ফলাফল আবারও প্রমাণ করে যে প্রাকৃতিক ও উদ্ভিজ্জ খাদ্যের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই প্রক্রিয়াজাত খাবার, কৃত্রিম মিষ্টি ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটের পরিবর্তে আঁশসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ লিভারকে সুস্থ রাখতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
নতুন এক গবেষণায় জানা গেছে, আঁশসমৃদ্ধ খাদ্যাভ্যাস লিভারের একটি সাধারণ রোগ প্রতিরোধে বা কমাতে সহায়তা করতে পারে- যা মূলত অতিরিক্ত ফ্রুকটোজ গ্রহণের কারণে হয়। ফ্রুকটোজ হলো একধরনের মিষ্টি উপাদান, যা প্রক্রিয়াজাত খাবার ও সফট ড্রিংকে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
কীভাবে ফ্রুকটোজ লিভার ক্ষতি করে
বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, প্রক্রিয়াজাত খাবারে যুক্ত ফ্রুকটোজ শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমাতে ভূমিকা রাখে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই চর্বি লিভারের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয় এবং নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD) নামে পরিচিত একটি রোগের সৃষ্টি করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত চিনি–সমৃদ্ধ পানীয় ও ফাস্টফুড বেশি খান, তাদের মধ্যে লিভারে চর্বি জমার ঝুঁকি বেশি। বিপরীতে, যারা নিয়মিত আঁশযুক্ত খাবার- যেমন ফল, শাকসবজি ও পূর্ণ শস্যজাত খাবার খান, তাদের লিভার তুলনামূলকভাবে বেশি সুরক্ষিত থাকে।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এই ধরনের লিভার রোগ অনেক সময় সহজে ধরা পড়ে না, কারণ এটি সাধারণত অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলকায় ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা যায়, যেখানে উপসর্গগুলো দীর্ঘদিন অজানা থেকে যায়। চিকিৎসা না করালে রোগটি নীরবে অগ্রসর হয়ে হৃদরোগসহ গুরুতর জটিলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে।
কেন আঁশ গুরুত্বপূর্ণ
গবেষকদের মতে, খাদ্য আঁশ শরীরের বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে, লিভারে চর্বি জমা কমায় এবং উপকারী অন্ত্রব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি ঘটায়- যা একসঙ্গে মিলে লিভারের সুস্থতা বজায় রাখে। এই গবেষণার ফলাফল আবারও প্রমাণ করে যে প্রাকৃতিক ও উদ্ভিজ্জ খাদ্যের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই প্রক্রিয়াজাত খাবার, কৃত্রিম মিষ্টি ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটের পরিবর্তে আঁশসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ লিভারকে সুস্থ রাখতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!