পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষিতে মুখ খুলেছেন পাকিস্তানের সাবেক তারকা অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’-এ (পূর্বের টুইটার) এক পোস্টে তিনি আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আফগানিস্তান আজ সব উপকার ভুলে গেছে।’
আফ্রিদি লিখেছেন, ‘পাকিস্তান সবসময় তার আফগান ভাইদের পাশে দাঁড়িয়েছে। চল্লিশ লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ৩৫০টি আফগান পরিবারের দেখভাল করি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আফগানিস্তান আজ সেই সব উপকার ভুলে সীমান্তে প্রকাশ্য আগ্রাসন চালিয়েছে।’
তিনি আফগানিস্তানকে সতর্ক করে বলেন, ‘যেসব দেশ পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেয়, তাদের হাতিয়ার হয়ে ওঠা কোনোভাবেই ঠিক নয়।’
সীমান্ত উত্তেজনার সূত্রপাত হয় ৯ অক্টোবর, কাবুলে দুটি বিস্ফোরণের ঘটনায়। পরে পাকতিয়া প্রদেশেও বিস্ফোরণ ঘটে। আফগানিস্তান অভিযোগ তোলে, এসব হামলার পেছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে এবং তাদের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করা হয়েছে।
১১ অক্টোবর রাতে আফগান সেনারা সীমান্তবর্তী পাকিস্তানি এলাকায় পাল্টা হামলা চালায়, এরপর পাকিস্তানও জবাব দেয়। উভয়পক্ষের এই পাল্টাপাল্টি হামলায় দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে ওঠে।
এই সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ অক্টোবর থেকে দুই দেশ ৪৮ ঘণ্টার অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। তবে এর মধ্যেই সংঘাতে তিনজন আফগান ক্রিকেটার নিহত হন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ আফগানিস্তান ঘোষণা দিয়েছে, তারা ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার ত্রিদেশীয় টি-২০ সিরিজে অংশ নেবে না।
আন্তর্জাতিক মহলে এই সংঘাত নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। বিশ্লেষকদের মতে, শহীদ আফ্রিদির মন্তব্য দুই দেশের রাজনৈতিক উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষিতে মুখ খুলেছেন পাকিস্তানের সাবেক তারকা অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’-এ (পূর্বের টুইটার) এক পোস্টে তিনি আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আফগানিস্তান আজ সব উপকার ভুলে গেছে।’
আফ্রিদি লিখেছেন, ‘পাকিস্তান সবসময় তার আফগান ভাইদের পাশে দাঁড়িয়েছে। চল্লিশ লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ৩৫০টি আফগান পরিবারের দেখভাল করি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আফগানিস্তান আজ সেই সব উপকার ভুলে সীমান্তে প্রকাশ্য আগ্রাসন চালিয়েছে।’
তিনি আফগানিস্তানকে সতর্ক করে বলেন, ‘যেসব দেশ পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেয়, তাদের হাতিয়ার হয়ে ওঠা কোনোভাবেই ঠিক নয়।’
সীমান্ত উত্তেজনার সূত্রপাত হয় ৯ অক্টোবর, কাবুলে দুটি বিস্ফোরণের ঘটনায়। পরে পাকতিয়া প্রদেশেও বিস্ফোরণ ঘটে। আফগানিস্তান অভিযোগ তোলে, এসব হামলার পেছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে এবং তাদের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করা হয়েছে।
১১ অক্টোবর রাতে আফগান সেনারা সীমান্তবর্তী পাকিস্তানি এলাকায় পাল্টা হামলা চালায়, এরপর পাকিস্তানও জবাব দেয়। উভয়পক্ষের এই পাল্টাপাল্টি হামলায় দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে ওঠে।
এই সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ অক্টোবর থেকে দুই দেশ ৪৮ ঘণ্টার অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। তবে এর মধ্যেই সংঘাতে তিনজন আফগান ক্রিকেটার নিহত হন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ আফগানিস্তান ঘোষণা দিয়েছে, তারা ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার ত্রিদেশীয় টি-২০ সিরিজে অংশ নেবে না।
আন্তর্জাতিক মহলে এই সংঘাত নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। বিশ্লেষকদের মতে, শহীদ আফ্রিদির মন্তব্য দুই দেশের রাজনৈতিক উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষিতে মুখ খুলেছেন পাকিস্তানের সাবেক তারকা অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’-এ (পূর্বের টুইটার) এক পোস্টে তিনি আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আফগানিস্তান আজ সব উপকার ভুলে গেছে।’
আফ্রিদি লিখেছেন, ‘পাকিস্তান সবসময় তার আফগান ভাইদের পাশে দাঁড়িয়েছে। চল্লিশ লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ৩৫০টি আফগান পরিবারের দেখভাল করি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আফগানিস্তান আজ সেই সব উপকার ভুলে সীমান্তে প্রকাশ্য আগ্রাসন চালিয়েছে।’
তিনি আফগানিস্তানকে সতর্ক করে বলেন, ‘যেসব দেশ পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেয়, তাদের হাতিয়ার হয়ে ওঠা কোনোভাবেই ঠিক নয়।’
সীমান্ত উত্তেজনার সূত্রপাত হয় ৯ অক্টোবর, কাবুলে দুটি বিস্ফোরণের ঘটনায়। পরে পাকতিয়া প্রদেশেও বিস্ফোরণ ঘটে। আফগানিস্তান অভিযোগ তোলে, এসব হামলার পেছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে এবং তাদের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করা হয়েছে।
১১ অক্টোবর রাতে আফগান সেনারা সীমান্তবর্তী পাকিস্তানি এলাকায় পাল্টা হামলা চালায়, এরপর পাকিস্তানও জবাব দেয়। উভয়পক্ষের এই পাল্টাপাল্টি হামলায় দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে ওঠে।
এই সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ অক্টোবর থেকে দুই দেশ ৪৮ ঘণ্টার অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। তবে এর মধ্যেই সংঘাতে তিনজন আফগান ক্রিকেটার নিহত হন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ আফগানিস্তান ঘোষণা দিয়েছে, তারা ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার ত্রিদেশীয় টি-২০ সিরিজে অংশ নেবে না।
আন্তর্জাতিক মহলে এই সংঘাত নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। বিশ্লেষকদের মতে, শহীদ আফ্রিদির মন্তব্য দুই দেশের রাজনৈতিক উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে চলমান উত্তেজনার প্রেক্ষিতে মুখ খুলেছেন পাকিস্তানের সাবেক তারকা অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’-এ (পূর্বের টুইটার) এক পোস্টে তিনি আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আফগানিস্তান আজ সব উপকার ভুলে গেছে।’
আফ্রিদি লিখেছেন, ‘পাকিস্তান সবসময় তার আফগান ভাইদের পাশে দাঁড়িয়েছে। চল্লিশ লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ৩৫০টি আফগান পরিবারের দেখভাল করি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আফগানিস্তান আজ সেই সব উপকার ভুলে সীমান্তে প্রকাশ্য আগ্রাসন চালিয়েছে।’
তিনি আফগানিস্তানকে সতর্ক করে বলেন, ‘যেসব দেশ পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেয়, তাদের হাতিয়ার হয়ে ওঠা কোনোভাবেই ঠিক নয়।’
সীমান্ত উত্তেজনার সূত্রপাত হয় ৯ অক্টোবর, কাবুলে দুটি বিস্ফোরণের ঘটনায়। পরে পাকতিয়া প্রদেশেও বিস্ফোরণ ঘটে। আফগানিস্তান অভিযোগ তোলে, এসব হামলার পেছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে এবং তাদের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করা হয়েছে।
১১ অক্টোবর রাতে আফগান সেনারা সীমান্তবর্তী পাকিস্তানি এলাকায় পাল্টা হামলা চালায়, এরপর পাকিস্তানও জবাব দেয়। উভয়পক্ষের এই পাল্টাপাল্টি হামলায় দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে ওঠে।
এই সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ অক্টোবর থেকে দুই দেশ ৪৮ ঘণ্টার অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। তবে এর মধ্যেই সংঘাতে তিনজন আফগান ক্রিকেটার নিহত হন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ আফগানিস্তান ঘোষণা দিয়েছে, তারা ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার ত্রিদেশীয় টি-২০ সিরিজে অংশ নেবে না।
আন্তর্জাতিক মহলে এই সংঘাত নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। বিশ্লেষকদের মতে, শহীদ আফ্রিদির মন্তব্য দুই দেশের রাজনৈতিক উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!