সংগৃহীত ছবি
বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে টানা সাত দিন ধরে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থানরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা কালো পতাকা মিছিল করেছেন।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে তারা শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে কালো পতাকা হাতে মিছিল বের করেন। শিক্ষকরা জানিয়েছেন, ন্যায্য দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা শহীদ মিনার ছাড়বেন না।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই কালো পতাকা হাতে শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী শহীদ মিনার চত্বরে অবস্থান করছেন। কেউ মাথায় কালো ব্যাজ বেঁধে স্লোগান দিচ্ছেন-‘ভাতা নয়, ভিক্ষা নয়, ন্যায্য অধিকার চাই’,‘বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি করো, ২০ শতাংশের প্রজ্ঞাপন জারি করো’।
নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা শিক্ষক মো. নাজমুল হক বলেন, আমরা সাত দিন ধরে রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে শহীদ মিনারে বসে আছি। সরকারের পক্ষ থেকে শুধু আশ্বাস নয়, এখন বাস্তব প্রজ্ঞাপন চাই। বাড়ি ভাড়া আর চিকিৎসা ভাতা না বাড়লে শিক্ষক সমাজ বাঁচবে না।
আরেক শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা ক্লাসে ফিরে যেতে চাই, কিন্তু সরকারের অবহেলা আমাদের রাস্তায় নামতে বাধ্য করেছে। এই কালো পতাকা আমাদের ক্ষোভের প্রতীক।
শিক্ষক-কর্মচারীরা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে বাড়ি ভাতা ২০ শতাংশ, চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকা এবং কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, আমরা শিক্ষা উপদেষ্টার অবিবেচক মন্তব্যের প্রতিবাদে আজ কালো পতাকা হাতে মিছিল করেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শহীদ মিনারেই অবস্থান করব।
এর আগে, গত রোববার প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার পর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ও অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।
যদিও সরকারের পক্ষ থেকে ৫ শতাংশ বাড়ি ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, শিক্ষকরা তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাদের দাবি— ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া, ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা ও কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
সংগৃহীত ছবি
বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে টানা সাত দিন ধরে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থানরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা কালো পতাকা মিছিল করেছেন।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে তারা শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে কালো পতাকা হাতে মিছিল বের করেন। শিক্ষকরা জানিয়েছেন, ন্যায্য দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা শহীদ মিনার ছাড়বেন না।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই কালো পতাকা হাতে শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী শহীদ মিনার চত্বরে অবস্থান করছেন। কেউ মাথায় কালো ব্যাজ বেঁধে স্লোগান দিচ্ছেন-‘ভাতা নয়, ভিক্ষা নয়, ন্যায্য অধিকার চাই’,‘বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি করো, ২০ শতাংশের প্রজ্ঞাপন জারি করো’।
নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা শিক্ষক মো. নাজমুল হক বলেন, আমরা সাত দিন ধরে রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে শহীদ মিনারে বসে আছি। সরকারের পক্ষ থেকে শুধু আশ্বাস নয়, এখন বাস্তব প্রজ্ঞাপন চাই। বাড়ি ভাড়া আর চিকিৎসা ভাতা না বাড়লে শিক্ষক সমাজ বাঁচবে না।
আরেক শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা ক্লাসে ফিরে যেতে চাই, কিন্তু সরকারের অবহেলা আমাদের রাস্তায় নামতে বাধ্য করেছে। এই কালো পতাকা আমাদের ক্ষোভের প্রতীক।
শিক্ষক-কর্মচারীরা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে বাড়ি ভাতা ২০ শতাংশ, চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকা এবং কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, আমরা শিক্ষা উপদেষ্টার অবিবেচক মন্তব্যের প্রতিবাদে আজ কালো পতাকা হাতে মিছিল করেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শহীদ মিনারেই অবস্থান করব।
এর আগে, গত রোববার প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার পর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ও অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।
যদিও সরকারের পক্ষ থেকে ৫ শতাংশ বাড়ি ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, শিক্ষকরা তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাদের দাবি— ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া, ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা ও কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
সংগৃহীত ছবি
বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে টানা সাত দিন ধরে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থানরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা কালো পতাকা মিছিল করেছেন।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে তারা শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে কালো পতাকা হাতে মিছিল বের করেন। শিক্ষকরা জানিয়েছেন, ন্যায্য দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা শহীদ মিনার ছাড়বেন না।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই কালো পতাকা হাতে শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী শহীদ মিনার চত্বরে অবস্থান করছেন। কেউ মাথায় কালো ব্যাজ বেঁধে স্লোগান দিচ্ছেন-‘ভাতা নয়, ভিক্ষা নয়, ন্যায্য অধিকার চাই’,‘বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি করো, ২০ শতাংশের প্রজ্ঞাপন জারি করো’।
নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা শিক্ষক মো. নাজমুল হক বলেন, আমরা সাত দিন ধরে রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে শহীদ মিনারে বসে আছি। সরকারের পক্ষ থেকে শুধু আশ্বাস নয়, এখন বাস্তব প্রজ্ঞাপন চাই। বাড়ি ভাড়া আর চিকিৎসা ভাতা না বাড়লে শিক্ষক সমাজ বাঁচবে না।
আরেক শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা ক্লাসে ফিরে যেতে চাই, কিন্তু সরকারের অবহেলা আমাদের রাস্তায় নামতে বাধ্য করেছে। এই কালো পতাকা আমাদের ক্ষোভের প্রতীক।
শিক্ষক-কর্মচারীরা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে বাড়ি ভাতা ২০ শতাংশ, চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকা এবং কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, আমরা শিক্ষা উপদেষ্টার অবিবেচক মন্তব্যের প্রতিবাদে আজ কালো পতাকা হাতে মিছিল করেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শহীদ মিনারেই অবস্থান করব।
এর আগে, গত রোববার প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার পর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ও অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।
যদিও সরকারের পক্ষ থেকে ৫ শতাংশ বাড়ি ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, শিক্ষকরা তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাদের দাবি— ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া, ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা ও কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
সংগৃহীত ছবি
বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে টানা সাত দিন ধরে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থানরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা কালো পতাকা মিছিল করেছেন।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে তারা শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে কালো পতাকা হাতে মিছিল বের করেন। শিক্ষকরা জানিয়েছেন, ন্যায্য দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা শহীদ মিনার ছাড়বেন না।
সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই কালো পতাকা হাতে শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী শহীদ মিনার চত্বরে অবস্থান করছেন। কেউ মাথায় কালো ব্যাজ বেঁধে স্লোগান দিচ্ছেন-‘ভাতা নয়, ভিক্ষা নয়, ন্যায্য অধিকার চাই’,‘বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি করো, ২০ শতাংশের প্রজ্ঞাপন জারি করো’।
নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা শিক্ষক মো. নাজমুল হক বলেন, আমরা সাত দিন ধরে রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে শহীদ মিনারে বসে আছি। সরকারের পক্ষ থেকে শুধু আশ্বাস নয়, এখন বাস্তব প্রজ্ঞাপন চাই। বাড়ি ভাড়া আর চিকিৎসা ভাতা না বাড়লে শিক্ষক সমাজ বাঁচবে না।
আরেক শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা ক্লাসে ফিরে যেতে চাই, কিন্তু সরকারের অবহেলা আমাদের রাস্তায় নামতে বাধ্য করেছে। এই কালো পতাকা আমাদের ক্ষোভের প্রতীক।
শিক্ষক-কর্মচারীরা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে বাড়ি ভাতা ২০ শতাংশ, চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকা এবং কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, আমরা শিক্ষা উপদেষ্টার অবিবেচক মন্তব্যের প্রতিবাদে আজ কালো পতাকা হাতে মিছিল করেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শহীদ মিনারেই অবস্থান করব।
এর আগে, গত রোববার প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার পর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি ও অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।
যদিও সরকারের পক্ষ থেকে ৫ শতাংশ বাড়ি ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, শিক্ষকরা তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাদের দাবি— ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া, ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা ও কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!