পেট ভালো রাখতে এবং নানা সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে দইয়ের জুড়ি মেলা কঠিন। চিকিৎসক থেকে শুরু করে পুষ্টিবিদ— সবাই রোজকার পাতে টকদই রাখার পরামর্শ দেন। এটি আসলে প্রোবায়োটিক খাবার যা শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। দই পেট ঠান্ডা রাখে এবং অন্ত্রের সমস্যা দূর করে।
মূলত ফার্মেন্টেড খাবারে প্রোবায়োটিক পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে টকদইয়ের চেয়ে ভালো উদাহরণ হয় না। কিন্তু সমস্যা হলো অনেকেরই টকদই সহ্য হয় না। ল্যাক্টোজ ইনটলারেন্ট বা দুধে অ্যালার্জি থাকলে দইও খাওয়া যায় না। দই খেলেও বদহজম হয়। অন্যদিকে গাট হেলথ বা পেটের জন্য প্রোবায়োটিক দরকার। তাহলে উপায়? প্রোবায়োটিক পেতে কী খাবেন?
আচার: যেকোনো ফার্মেন্টেড খাবারে প্রোবায়োটিক থাকে। আচার বা পিকেলে এসব উপাদান পাবেন। যেকোনো সবজির তৈরি আচার একটু করে রোজকার পাতে রাখতে পারেন। কোরিয়ান আচার কিমচিতেও প্রোবায়োটিক পাওয়া যায়। সুস্বাস্থ্যের জন্য সেটিও খেতে পারেন।
ইডলি ও দোসা: চাল ও ডাল বেটে, সেটি ফার্মেন্টেড করে ইডলি ও দোসার ব্যাটার তৈরি হয়। তাই এই দক্ষিণী খাবারেও পাবেন প্রোবায়োটিক। পেট ঠান্ডা রাখতে ইডলি ও দোসা দারুণ উপযোগী। ধোকলাও প্রোবায়োটিকে ভরপুর।
পান্তা ভাত: বাঙালির প্রিয় পান্তা ভাতও কিন্তু প্রোবায়োটিকে ভরপুর। পেট ঠান্ডা রাখতে পান্তা ভাত খেতে পারেন। দই ভাতের বদলে পান্তা ভাত খেলে একই উপকার মিলবে।
কাঞ্জি: এটি একটি মহারাষ্ট্রীয় খাবার। বিট, ভাত দিয়ে তৈরি হয় এই পানীয়। এটিও ফার্মেন্টেড করে তৈরি। তাই এই খাবারটিতেও প্রচুর প্রোবায়োটিক পাবেন। পেটে সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে এটি।
পেট ভালো রাখতে এবং নানা সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে দইয়ের জুড়ি মেলা কঠিন। চিকিৎসক থেকে শুরু করে পুষ্টিবিদ— সবাই রোজকার পাতে টকদই রাখার পরামর্শ দেন। এটি আসলে প্রোবায়োটিক খাবার যা শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। দই পেট ঠান্ডা রাখে এবং অন্ত্রের সমস্যা দূর করে।
মূলত ফার্মেন্টেড খাবারে প্রোবায়োটিক পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে টকদইয়ের চেয়ে ভালো উদাহরণ হয় না। কিন্তু সমস্যা হলো অনেকেরই টকদই সহ্য হয় না। ল্যাক্টোজ ইনটলারেন্ট বা দুধে অ্যালার্জি থাকলে দইও খাওয়া যায় না। দই খেলেও বদহজম হয়। অন্যদিকে গাট হেলথ বা পেটের জন্য প্রোবায়োটিক দরকার। তাহলে উপায়? প্রোবায়োটিক পেতে কী খাবেন?
আচার: যেকোনো ফার্মেন্টেড খাবারে প্রোবায়োটিক থাকে। আচার বা পিকেলে এসব উপাদান পাবেন। যেকোনো সবজির তৈরি আচার একটু করে রোজকার পাতে রাখতে পারেন। কোরিয়ান আচার কিমচিতেও প্রোবায়োটিক পাওয়া যায়। সুস্বাস্থ্যের জন্য সেটিও খেতে পারেন।
ইডলি ও দোসা: চাল ও ডাল বেটে, সেটি ফার্মেন্টেড করে ইডলি ও দোসার ব্যাটার তৈরি হয়। তাই এই দক্ষিণী খাবারেও পাবেন প্রোবায়োটিক। পেট ঠান্ডা রাখতে ইডলি ও দোসা দারুণ উপযোগী। ধোকলাও প্রোবায়োটিকে ভরপুর।
পান্তা ভাত: বাঙালির প্রিয় পান্তা ভাতও কিন্তু প্রোবায়োটিকে ভরপুর। পেট ঠান্ডা রাখতে পান্তা ভাত খেতে পারেন। দই ভাতের বদলে পান্তা ভাত খেলে একই উপকার মিলবে।
কাঞ্জি: এটি একটি মহারাষ্ট্রীয় খাবার। বিট, ভাত দিয়ে তৈরি হয় এই পানীয়। এটিও ফার্মেন্টেড করে তৈরি। তাই এই খাবারটিতেও প্রচুর প্রোবায়োটিক পাবেন। পেটে সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে এটি।
পেট ভালো রাখতে এবং নানা সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে দইয়ের জুড়ি মেলা কঠিন। চিকিৎসক থেকে শুরু করে পুষ্টিবিদ— সবাই রোজকার পাতে টকদই রাখার পরামর্শ দেন। এটি আসলে প্রোবায়োটিক খাবার যা শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। দই পেট ঠান্ডা রাখে এবং অন্ত্রের সমস্যা দূর করে।
মূলত ফার্মেন্টেড খাবারে প্রোবায়োটিক পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে টকদইয়ের চেয়ে ভালো উদাহরণ হয় না। কিন্তু সমস্যা হলো অনেকেরই টকদই সহ্য হয় না। ল্যাক্টোজ ইনটলারেন্ট বা দুধে অ্যালার্জি থাকলে দইও খাওয়া যায় না। দই খেলেও বদহজম হয়। অন্যদিকে গাট হেলথ বা পেটের জন্য প্রোবায়োটিক দরকার। তাহলে উপায়? প্রোবায়োটিক পেতে কী খাবেন?
আচার: যেকোনো ফার্মেন্টেড খাবারে প্রোবায়োটিক থাকে। আচার বা পিকেলে এসব উপাদান পাবেন। যেকোনো সবজির তৈরি আচার একটু করে রোজকার পাতে রাখতে পারেন। কোরিয়ান আচার কিমচিতেও প্রোবায়োটিক পাওয়া যায়। সুস্বাস্থ্যের জন্য সেটিও খেতে পারেন।
ইডলি ও দোসা: চাল ও ডাল বেটে, সেটি ফার্মেন্টেড করে ইডলি ও দোসার ব্যাটার তৈরি হয়। তাই এই দক্ষিণী খাবারেও পাবেন প্রোবায়োটিক। পেট ঠান্ডা রাখতে ইডলি ও দোসা দারুণ উপযোগী। ধোকলাও প্রোবায়োটিকে ভরপুর।
পান্তা ভাত: বাঙালির প্রিয় পান্তা ভাতও কিন্তু প্রোবায়োটিকে ভরপুর। পেট ঠান্ডা রাখতে পান্তা ভাত খেতে পারেন। দই ভাতের বদলে পান্তা ভাত খেলে একই উপকার মিলবে।
কাঞ্জি: এটি একটি মহারাষ্ট্রীয় খাবার। বিট, ভাত দিয়ে তৈরি হয় এই পানীয়। এটিও ফার্মেন্টেড করে তৈরি। তাই এই খাবারটিতেও প্রচুর প্রোবায়োটিক পাবেন। পেটে সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে এটি।
পেট ভালো রাখতে এবং নানা সংক্রমণ থেকে দূরে থাকতে দইয়ের জুড়ি মেলা কঠিন। চিকিৎসক থেকে শুরু করে পুষ্টিবিদ— সবাই রোজকার পাতে টকদই রাখার পরামর্শ দেন। এটি আসলে প্রোবায়োটিক খাবার যা শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। দই পেট ঠান্ডা রাখে এবং অন্ত্রের সমস্যা দূর করে।
মূলত ফার্মেন্টেড খাবারে প্রোবায়োটিক পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে টকদইয়ের চেয়ে ভালো উদাহরণ হয় না। কিন্তু সমস্যা হলো অনেকেরই টকদই সহ্য হয় না। ল্যাক্টোজ ইনটলারেন্ট বা দুধে অ্যালার্জি থাকলে দইও খাওয়া যায় না। দই খেলেও বদহজম হয়। অন্যদিকে গাট হেলথ বা পেটের জন্য প্রোবায়োটিক দরকার। তাহলে উপায়? প্রোবায়োটিক পেতে কী খাবেন?
আচার: যেকোনো ফার্মেন্টেড খাবারে প্রোবায়োটিক থাকে। আচার বা পিকেলে এসব উপাদান পাবেন। যেকোনো সবজির তৈরি আচার একটু করে রোজকার পাতে রাখতে পারেন। কোরিয়ান আচার কিমচিতেও প্রোবায়োটিক পাওয়া যায়। সুস্বাস্থ্যের জন্য সেটিও খেতে পারেন।
ইডলি ও দোসা: চাল ও ডাল বেটে, সেটি ফার্মেন্টেড করে ইডলি ও দোসার ব্যাটার তৈরি হয়। তাই এই দক্ষিণী খাবারেও পাবেন প্রোবায়োটিক। পেট ঠান্ডা রাখতে ইডলি ও দোসা দারুণ উপযোগী। ধোকলাও প্রোবায়োটিকে ভরপুর।
পান্তা ভাত: বাঙালির প্রিয় পান্তা ভাতও কিন্তু প্রোবায়োটিকে ভরপুর। পেট ঠান্ডা রাখতে পান্তা ভাত খেতে পারেন। দই ভাতের বদলে পান্তা ভাত খেলে একই উপকার মিলবে।
কাঞ্জি: এটি একটি মহারাষ্ট্রীয় খাবার। বিট, ভাত দিয়ে তৈরি হয় এই পানীয়। এটিও ফার্মেন্টেড করে তৈরি। তাই এই খাবারটিতেও প্রচুর প্রোবায়োটিক পাবেন। পেটে সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে এটি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!