ঘুমের সময় ছোট শিশুদের মুখ থেকে লালা ঝরে। এটি খুব স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু এমন ঘটনা যদি প্রাপ্তবয়স্ক কারো ক্ষেত্রেও ঘটে, তাহলে সচেতন হওয়া জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ঘুমের মধ্যে লালা ঝরার ঘটনা দীর্ঘস্থায়ী হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এটি নানা স্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দেয়।
ঘুমের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্কদের মুখ থেকে লালা ঝরার ঘটনা আসলে স্নায়ু রোগের লক্ষণ। এমনকী এটি স্ট্রোকের সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।
যেসব স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে মুখ থেকে লালা পড়তে পারে:
অ্যালার্জি: লালা ঝরার কারণ হতে পারে অ্যালার্জি। নাক কিংবা মুখে অ্যালার্জি দেখা দিলে মুখ থেকে অনবরত লালা পড়তে পারে।
ঘুমের সমস্যা: ঘুমের সমস্যার কারণেও মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। ঠিকমতো ঘুম না হলে মুখের পেশি আলগা হয়ে লালা বের হতে পারে।
সাইনাসের সমস্যা: সাইনাসের সমস্যা থাকলে ঘুমের সময় মুখ থেকে লালা পড়ে।
গ্যাস্ট্রিক: অতিরিক্ত গ্যাস বা পেটে অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে ঘুমের সময় মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে।
সংক্রমণ: অনেকসময় মুখ থেকে লালা ঝরার কারণ হতে পারে সংক্রমণ। মুখের সংক্রমণ থাকলে অজান্তে মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে।
সেরিব্রাল পালসি: সেরিব্রাল পালসির কারণে শিশুদের মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। এটি একটি স্নায়বিক রোগ।
মুখ থেকে লালা ঝরার সমস্যা প্রতিরোধে করণীয়: মশলাদার খাবার কম খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে অন্ত্রের সমস্যা কমবে। যা মুখ থেকে লালা ঝরার সমস্যাও কমাবে।
ঘুমানোর সময় মাথা উঁচু বালিশে রাখুন। এতে সাময়িক মুক্তি মিলতে পারে।
প্রতিদিনের পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের চক্র ঠিক রাখে। ফলে লালা পড়ার সমস্যা কমে।
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ব্রাশ করুন। মুখের স্বাস্থ্য সুস্থ রাখলে এমন সমস্যা হয় না।
যদি ঘুমের সময় অস্বাভাবিক লালা ঝরতে থাকে, সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। অনেকক্ষেত্রে বিশেষ যন্ত্র ব্যবহার করে লালা পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ঘুমের সময় ছোট শিশুদের মুখ থেকে লালা ঝরে। এটি খুব স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু এমন ঘটনা যদি প্রাপ্তবয়স্ক কারো ক্ষেত্রেও ঘটে, তাহলে সচেতন হওয়া জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ঘুমের মধ্যে লালা ঝরার ঘটনা দীর্ঘস্থায়ী হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এটি নানা স্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দেয়।
ঘুমের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্কদের মুখ থেকে লালা ঝরার ঘটনা আসলে স্নায়ু রোগের লক্ষণ। এমনকী এটি স্ট্রোকের সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।
যেসব স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে মুখ থেকে লালা পড়তে পারে:
অ্যালার্জি: লালা ঝরার কারণ হতে পারে অ্যালার্জি। নাক কিংবা মুখে অ্যালার্জি দেখা দিলে মুখ থেকে অনবরত লালা পড়তে পারে।
ঘুমের সমস্যা: ঘুমের সমস্যার কারণেও মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। ঠিকমতো ঘুম না হলে মুখের পেশি আলগা হয়ে লালা বের হতে পারে।
সাইনাসের সমস্যা: সাইনাসের সমস্যা থাকলে ঘুমের সময় মুখ থেকে লালা পড়ে।
গ্যাস্ট্রিক: অতিরিক্ত গ্যাস বা পেটে অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে ঘুমের সময় মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে।
সংক্রমণ: অনেকসময় মুখ থেকে লালা ঝরার কারণ হতে পারে সংক্রমণ। মুখের সংক্রমণ থাকলে অজান্তে মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে।
সেরিব্রাল পালসি: সেরিব্রাল পালসির কারণে শিশুদের মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। এটি একটি স্নায়বিক রোগ।
মুখ থেকে লালা ঝরার সমস্যা প্রতিরোধে করণীয়: মশলাদার খাবার কম খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে অন্ত্রের সমস্যা কমবে। যা মুখ থেকে লালা ঝরার সমস্যাও কমাবে।
ঘুমানোর সময় মাথা উঁচু বালিশে রাখুন। এতে সাময়িক মুক্তি মিলতে পারে।
প্রতিদিনের পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের চক্র ঠিক রাখে। ফলে লালা পড়ার সমস্যা কমে।
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ব্রাশ করুন। মুখের স্বাস্থ্য সুস্থ রাখলে এমন সমস্যা হয় না।
যদি ঘুমের সময় অস্বাভাবিক লালা ঝরতে থাকে, সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। অনেকক্ষেত্রে বিশেষ যন্ত্র ব্যবহার করে লালা পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ঘুমের সময় ছোট শিশুদের মুখ থেকে লালা ঝরে। এটি খুব স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু এমন ঘটনা যদি প্রাপ্তবয়স্ক কারো ক্ষেত্রেও ঘটে, তাহলে সচেতন হওয়া জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ঘুমের মধ্যে লালা ঝরার ঘটনা দীর্ঘস্থায়ী হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এটি নানা স্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দেয়।
ঘুমের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্কদের মুখ থেকে লালা ঝরার ঘটনা আসলে স্নায়ু রোগের লক্ষণ। এমনকী এটি স্ট্রোকের সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।
যেসব স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে মুখ থেকে লালা পড়তে পারে:
অ্যালার্জি: লালা ঝরার কারণ হতে পারে অ্যালার্জি। নাক কিংবা মুখে অ্যালার্জি দেখা দিলে মুখ থেকে অনবরত লালা পড়তে পারে।
ঘুমের সমস্যা: ঘুমের সমস্যার কারণেও মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। ঠিকমতো ঘুম না হলে মুখের পেশি আলগা হয়ে লালা বের হতে পারে।
সাইনাসের সমস্যা: সাইনাসের সমস্যা থাকলে ঘুমের সময় মুখ থেকে লালা পড়ে।
গ্যাস্ট্রিক: অতিরিক্ত গ্যাস বা পেটে অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে ঘুমের সময় মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে।
সংক্রমণ: অনেকসময় মুখ থেকে লালা ঝরার কারণ হতে পারে সংক্রমণ। মুখের সংক্রমণ থাকলে অজান্তে মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে।
সেরিব্রাল পালসি: সেরিব্রাল পালসির কারণে শিশুদের মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। এটি একটি স্নায়বিক রোগ।
মুখ থেকে লালা ঝরার সমস্যা প্রতিরোধে করণীয়: মশলাদার খাবার কম খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে অন্ত্রের সমস্যা কমবে। যা মুখ থেকে লালা ঝরার সমস্যাও কমাবে।
ঘুমানোর সময় মাথা উঁচু বালিশে রাখুন। এতে সাময়িক মুক্তি মিলতে পারে।
প্রতিদিনের পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের চক্র ঠিক রাখে। ফলে লালা পড়ার সমস্যা কমে।
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ব্রাশ করুন। মুখের স্বাস্থ্য সুস্থ রাখলে এমন সমস্যা হয় না।
যদি ঘুমের সময় অস্বাভাবিক লালা ঝরতে থাকে, সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। অনেকক্ষেত্রে বিশেষ যন্ত্র ব্যবহার করে লালা পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ঘুমের সময় ছোট শিশুদের মুখ থেকে লালা ঝরে। এটি খুব স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু এমন ঘটনা যদি প্রাপ্তবয়স্ক কারো ক্ষেত্রেও ঘটে, তাহলে সচেতন হওয়া জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ঘুমের মধ্যে লালা ঝরার ঘটনা দীর্ঘস্থায়ী হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এটি নানা স্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দেয়।
ঘুমের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্কদের মুখ থেকে লালা ঝরার ঘটনা আসলে স্নায়ু রোগের লক্ষণ। এমনকী এটি স্ট্রোকের সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।
যেসব স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে মুখ থেকে লালা পড়তে পারে:
অ্যালার্জি: লালা ঝরার কারণ হতে পারে অ্যালার্জি। নাক কিংবা মুখে অ্যালার্জি দেখা দিলে মুখ থেকে অনবরত লালা পড়তে পারে।
ঘুমের সমস্যা: ঘুমের সমস্যার কারণেও মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। ঠিকমতো ঘুম না হলে মুখের পেশি আলগা হয়ে লালা বের হতে পারে।
সাইনাসের সমস্যা: সাইনাসের সমস্যা থাকলে ঘুমের সময় মুখ থেকে লালা পড়ে।
গ্যাস্ট্রিক: অতিরিক্ত গ্যাস বা পেটে অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে ঘুমের সময় মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে।
সংক্রমণ: অনেকসময় মুখ থেকে লালা ঝরার কারণ হতে পারে সংক্রমণ। মুখের সংক্রমণ থাকলে অজান্তে মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে।
সেরিব্রাল পালসি: সেরিব্রাল পালসির কারণে শিশুদের মুখ থেকে লালা ঝরতে পারে। এটি একটি স্নায়বিক রোগ।
মুখ থেকে লালা ঝরার সমস্যা প্রতিরোধে করণীয়: মশলাদার খাবার কম খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে অন্ত্রের সমস্যা কমবে। যা মুখ থেকে লালা ঝরার সমস্যাও কমাবে।
ঘুমানোর সময় মাথা উঁচু বালিশে রাখুন। এতে সাময়িক মুক্তি মিলতে পারে।
প্রতিদিনের পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের চক্র ঠিক রাখে। ফলে লালা পড়ার সমস্যা কমে।
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ব্রাশ করুন। মুখের স্বাস্থ্য সুস্থ রাখলে এমন সমস্যা হয় না।
যদি ঘুমের সময় অস্বাভাবিক লালা ঝরতে থাকে, সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। অনেকক্ষেত্রে বিশেষ যন্ত্র ব্যবহার করে লালা পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!