সোমবার (২০ অক্টোবর) দুপুরে জয়পুরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের মিলনায়তনে দলের জেলা ও উপজেলা কমিটির সমন্বয় সভা শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সারজিস এসব কথা বলেন।
আমরা জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হিসেবে রাজনীতি করতে আসিনি জানিয়ে উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক বলেন, ‘বাংলাদেশে যদি তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল থাকে এবং প্রথম ও দ্বিতীয় দলের ভোট কাছাকাছি হয়, তাহলে তৃতীয় দলই নির্ধারণ করে কে সরকার গঠন করবে। এনসিপি সেই তৃতীয় শক্তি হিসেবেই আগামী নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
শাপলা প্রতীক প্রসঙ্গে সারজিস আলম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একটা রাজনৈতিক দলকে তার প্রাপ্য মার্কাটা দেয়ার সৎ সাহস দেখাতে পারে না, সেই নির্বাচন কমিশনের অধীনে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন এই বাংলাদেশে হতে পারে না। এনসিপি প্রত্যাশা করে শাপলা প্রতীক পেয়েই আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি শাপলা প্রতীক দিতে এনসিপির সঙ্গে অন্যায় করা হয় তাহলে এই রাজপথে ও রাজনৈতিকভাবে তার জবাব দেয়া হবে। আমরা শাপলা প্রতীকেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেব।’
সারজিস আলম বলেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে জয়পুরহাট জেলা ও উপজেলার সব পর্যায়ের কমিটি গঠন শেষ করা হবে। আমরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে দলকে আরও শক্তিশালী করার কাজ করছি। তবে কোনো দলের সঙ্গে এনসিপির জোট করার সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জয়পুরহাট জেলা শাখা এ সমন্বয় সভার আয়োজন করে। এ সময় দলের কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান ইমন, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক সাকিব মাহাদী, জয়পুরহাট জেলা শাখার যুগ্ম সমন্বয়ক ওমর আলী বাবুসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) দুপুরে জয়পুরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের মিলনায়তনে দলের জেলা ও উপজেলা কমিটির সমন্বয় সভা শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সারজিস এসব কথা বলেন।
আমরা জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হিসেবে রাজনীতি করতে আসিনি জানিয়ে উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক বলেন, ‘বাংলাদেশে যদি তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল থাকে এবং প্রথম ও দ্বিতীয় দলের ভোট কাছাকাছি হয়, তাহলে তৃতীয় দলই নির্ধারণ করে কে সরকার গঠন করবে। এনসিপি সেই তৃতীয় শক্তি হিসেবেই আগামী নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
শাপলা প্রতীক প্রসঙ্গে সারজিস আলম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একটা রাজনৈতিক দলকে তার প্রাপ্য মার্কাটা দেয়ার সৎ সাহস দেখাতে পারে না, সেই নির্বাচন কমিশনের অধীনে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন এই বাংলাদেশে হতে পারে না। এনসিপি প্রত্যাশা করে শাপলা প্রতীক পেয়েই আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি শাপলা প্রতীক দিতে এনসিপির সঙ্গে অন্যায় করা হয় তাহলে এই রাজপথে ও রাজনৈতিকভাবে তার জবাব দেয়া হবে। আমরা শাপলা প্রতীকেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেব।’
সারজিস আলম বলেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে জয়পুরহাট জেলা ও উপজেলার সব পর্যায়ের কমিটি গঠন শেষ করা হবে। আমরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে দলকে আরও শক্তিশালী করার কাজ করছি। তবে কোনো দলের সঙ্গে এনসিপির জোট করার সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জয়পুরহাট জেলা শাখা এ সমন্বয় সভার আয়োজন করে। এ সময় দলের কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান ইমন, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক সাকিব মাহাদী, জয়পুরহাট জেলা শাখার যুগ্ম সমন্বয়ক ওমর আলী বাবুসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) দুপুরে জয়পুরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের মিলনায়তনে দলের জেলা ও উপজেলা কমিটির সমন্বয় সভা শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সারজিস এসব কথা বলেন।
আমরা জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হিসেবে রাজনীতি করতে আসিনি জানিয়ে উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক বলেন, ‘বাংলাদেশে যদি তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল থাকে এবং প্রথম ও দ্বিতীয় দলের ভোট কাছাকাছি হয়, তাহলে তৃতীয় দলই নির্ধারণ করে কে সরকার গঠন করবে। এনসিপি সেই তৃতীয় শক্তি হিসেবেই আগামী নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
শাপলা প্রতীক প্রসঙ্গে সারজিস আলম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একটা রাজনৈতিক দলকে তার প্রাপ্য মার্কাটা দেয়ার সৎ সাহস দেখাতে পারে না, সেই নির্বাচন কমিশনের অধীনে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন এই বাংলাদেশে হতে পারে না। এনসিপি প্রত্যাশা করে শাপলা প্রতীক পেয়েই আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি শাপলা প্রতীক দিতে এনসিপির সঙ্গে অন্যায় করা হয় তাহলে এই রাজপথে ও রাজনৈতিকভাবে তার জবাব দেয়া হবে। আমরা শাপলা প্রতীকেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেব।’
সারজিস আলম বলেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে জয়পুরহাট জেলা ও উপজেলার সব পর্যায়ের কমিটি গঠন শেষ করা হবে। আমরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে দলকে আরও শক্তিশালী করার কাজ করছি। তবে কোনো দলের সঙ্গে এনসিপির জোট করার সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জয়পুরহাট জেলা শাখা এ সমন্বয় সভার আয়োজন করে। এ সময় দলের কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান ইমন, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক সাকিব মাহাদী, জয়পুরহাট জেলা শাখার যুগ্ম সমন্বয়ক ওমর আলী বাবুসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) দুপুরে জয়পুরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের মিলনায়তনে দলের জেলা ও উপজেলা কমিটির সমন্বয় সভা শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সারজিস এসব কথা বলেন।
আমরা জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হিসেবে রাজনীতি করতে আসিনি জানিয়ে উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক বলেন, ‘বাংলাদেশে যদি তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল থাকে এবং প্রথম ও দ্বিতীয় দলের ভোট কাছাকাছি হয়, তাহলে তৃতীয় দলই নির্ধারণ করে কে সরকার গঠন করবে। এনসিপি সেই তৃতীয় শক্তি হিসেবেই আগামী নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
শাপলা প্রতীক প্রসঙ্গে সারজিস আলম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একটা রাজনৈতিক দলকে তার প্রাপ্য মার্কাটা দেয়ার সৎ সাহস দেখাতে পারে না, সেই নির্বাচন কমিশনের অধীনে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন এই বাংলাদেশে হতে পারে না। এনসিপি প্রত্যাশা করে শাপলা প্রতীক পেয়েই আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি শাপলা প্রতীক দিতে এনসিপির সঙ্গে অন্যায় করা হয় তাহলে এই রাজপথে ও রাজনৈতিকভাবে তার জবাব দেয়া হবে। আমরা শাপলা প্রতীকেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেব।’
সারজিস আলম বলেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে জয়পুরহাট জেলা ও উপজেলার সব পর্যায়ের কমিটি গঠন শেষ করা হবে। আমরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে দলকে আরও শক্তিশালী করার কাজ করছি। তবে কোনো দলের সঙ্গে এনসিপির জোট করার সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জয়পুরহাট জেলা শাখা এ সমন্বয় সভার আয়োজন করে। এ সময় দলের কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান ইমন, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক সাকিব মাহাদী, জয়পুরহাট জেলা শাখার যুগ্ম সমন্বয়ক ওমর আলী বাবুসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!