আমলারা প্রতিনিয়ত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বিপক্ষে কাজ করছেন বলে অভিযোগ করেছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে তরুণরা রাজনীতি করতে এসে নানা বাধার মুখে পড়ছেন। দেশে প্রচুর আমলা রয়েছেন, কিন্তু তাদের বিপক্ষ অবস্থানের কারণে রাষ্ট্র কতটা কঠিন হয়ে উঠেছে-তা আমরা সরাসরি অনুভব করছি।”-
রোববার (১৯ অক্টোবর) রাজধানীতে আয়োজিত এক বৈঠকে এসব মন্তব্য করেন তিনি। বস্তিবাসী ও শহীদ পরিবারের ক্ষতিপূরণ আদায় সংগ্রাম পরিষদ এই বৈঠকের আয়োজন করে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহ্বায়ক আবদুর রহিম।
সামান্তা শারমিন বলেন, আমলারা কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের সমর্থনপুষ্ট। দলগুলো তাদের দিয়েই কাজ করিয়ে নেয়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সবার ম্যান্ডেট নিয়ে এসেও জনগণের জন্য কতটুকু কাজ করছে—তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।
তিনি আরও বলেন, আগে যেমন প্রেস ক্লাবের সামনে একটি গোষ্ঠী দাবির বিষয়ে শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করত, এখন তারা প্রধান উপদেষ্টার মনোযোগ কাড়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণকে কেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে যেতে হবে? তাহলে আমলাদের কাজ কী?
আমলাতন্ত্রের সমালোচনা করে সামান্তা বলেন, সবকিছুতে আমলাতন্ত্র ঢোকানোর দরকার নেই। দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করছে এই আমলাতন্ত্র। তারা সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করছে। প্রেস ক্লাবের সামনে খোলা আকাশের নিচে কেন মাদ্রাসার শিক্ষকরা অবস্থান করছেন? এসব সমস্যার সমাধান কোনো সচিবের জন্য বড় কিছু নয়। কিন্তু তারা তা করছেন না।
আমলারা প্রতিনিয়ত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বিপক্ষে কাজ করছেন বলে অভিযোগ করেছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে তরুণরা রাজনীতি করতে এসে নানা বাধার মুখে পড়ছেন। দেশে প্রচুর আমলা রয়েছেন, কিন্তু তাদের বিপক্ষ অবস্থানের কারণে রাষ্ট্র কতটা কঠিন হয়ে উঠেছে-তা আমরা সরাসরি অনুভব করছি।”-
রোববার (১৯ অক্টোবর) রাজধানীতে আয়োজিত এক বৈঠকে এসব মন্তব্য করেন তিনি। বস্তিবাসী ও শহীদ পরিবারের ক্ষতিপূরণ আদায় সংগ্রাম পরিষদ এই বৈঠকের আয়োজন করে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহ্বায়ক আবদুর রহিম।
সামান্তা শারমিন বলেন, আমলারা কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের সমর্থনপুষ্ট। দলগুলো তাদের দিয়েই কাজ করিয়ে নেয়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সবার ম্যান্ডেট নিয়ে এসেও জনগণের জন্য কতটুকু কাজ করছে—তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।
তিনি আরও বলেন, আগে যেমন প্রেস ক্লাবের সামনে একটি গোষ্ঠী দাবির বিষয়ে শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করত, এখন তারা প্রধান উপদেষ্টার মনোযোগ কাড়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণকে কেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে যেতে হবে? তাহলে আমলাদের কাজ কী?
আমলাতন্ত্রের সমালোচনা করে সামান্তা বলেন, সবকিছুতে আমলাতন্ত্র ঢোকানোর দরকার নেই। দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করছে এই আমলাতন্ত্র। তারা সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করছে। প্রেস ক্লাবের সামনে খোলা আকাশের নিচে কেন মাদ্রাসার শিক্ষকরা অবস্থান করছেন? এসব সমস্যার সমাধান কোনো সচিবের জন্য বড় কিছু নয়। কিন্তু তারা তা করছেন না।
আমলারা প্রতিনিয়ত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বিপক্ষে কাজ করছেন বলে অভিযোগ করেছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে তরুণরা রাজনীতি করতে এসে নানা বাধার মুখে পড়ছেন। দেশে প্রচুর আমলা রয়েছেন, কিন্তু তাদের বিপক্ষ অবস্থানের কারণে রাষ্ট্র কতটা কঠিন হয়ে উঠেছে-তা আমরা সরাসরি অনুভব করছি।”-
রোববার (১৯ অক্টোবর) রাজধানীতে আয়োজিত এক বৈঠকে এসব মন্তব্য করেন তিনি। বস্তিবাসী ও শহীদ পরিবারের ক্ষতিপূরণ আদায় সংগ্রাম পরিষদ এই বৈঠকের আয়োজন করে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহ্বায়ক আবদুর রহিম।
সামান্তা শারমিন বলেন, আমলারা কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের সমর্থনপুষ্ট। দলগুলো তাদের দিয়েই কাজ করিয়ে নেয়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সবার ম্যান্ডেট নিয়ে এসেও জনগণের জন্য কতটুকু কাজ করছে—তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।
তিনি আরও বলেন, আগে যেমন প্রেস ক্লাবের সামনে একটি গোষ্ঠী দাবির বিষয়ে শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করত, এখন তারা প্রধান উপদেষ্টার মনোযোগ কাড়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণকে কেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে যেতে হবে? তাহলে আমলাদের কাজ কী?
আমলাতন্ত্রের সমালোচনা করে সামান্তা বলেন, সবকিছুতে আমলাতন্ত্র ঢোকানোর দরকার নেই। দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করছে এই আমলাতন্ত্র। তারা সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করছে। প্রেস ক্লাবের সামনে খোলা আকাশের নিচে কেন মাদ্রাসার শিক্ষকরা অবস্থান করছেন? এসব সমস্যার সমাধান কোনো সচিবের জন্য বড় কিছু নয়। কিন্তু তারা তা করছেন না।
আমলারা প্রতিনিয়ত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বিপক্ষে কাজ করছেন বলে অভিযোগ করেছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে তরুণরা রাজনীতি করতে এসে নানা বাধার মুখে পড়ছেন। দেশে প্রচুর আমলা রয়েছেন, কিন্তু তাদের বিপক্ষ অবস্থানের কারণে রাষ্ট্র কতটা কঠিন হয়ে উঠেছে-তা আমরা সরাসরি অনুভব করছি।”-
রোববার (১৯ অক্টোবর) রাজধানীতে আয়োজিত এক বৈঠকে এসব মন্তব্য করেন তিনি। বস্তিবাসী ও শহীদ পরিবারের ক্ষতিপূরণ আদায় সংগ্রাম পরিষদ এই বৈঠকের আয়োজন করে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহ্বায়ক আবদুর রহিম।
সামান্তা শারমিন বলেন, আমলারা কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের সমর্থনপুষ্ট। দলগুলো তাদের দিয়েই কাজ করিয়ে নেয়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সবার ম্যান্ডেট নিয়ে এসেও জনগণের জন্য কতটুকু কাজ করছে—তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।
তিনি আরও বলেন, আগে যেমন প্রেস ক্লাবের সামনে একটি গোষ্ঠী দাবির বিষয়ে শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করত, এখন তারা প্রধান উপদেষ্টার মনোযোগ কাড়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণকে কেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে যেতে হবে? তাহলে আমলাদের কাজ কী?
আমলাতন্ত্রের সমালোচনা করে সামান্তা বলেন, সবকিছুতে আমলাতন্ত্র ঢোকানোর দরকার নেই। দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করছে এই আমলাতন্ত্র। তারা সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করছে। প্রেস ক্লাবের সামনে খোলা আকাশের নিচে কেন মাদ্রাসার শিক্ষকরা অবস্থান করছেন? এসব সমস্যার সমাধান কোনো সচিবের জন্য বড় কিছু নয়। কিন্তু তারা তা করছেন না।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!