আগামী বছরের ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপকে ঘিরে বিশ্বজুড়ে দর্শকদের আগ্রহ আকাশছোঁয়া। ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা জানিয়েছে, প্রথম ধাপে বিক্রি হয়েছে ১০ লাখেরও বেশি টিকিট। অক্টোবরের শুরুতে টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার পর এটি ছিল ফিফার প্রথম আনুষ্ঠানিক আপডেট।
সবচেয়ে বেশি টিকিট কিনেছেন আয়োজক তিন দেশের দর্শক-যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো। ফিফা জানায়, এ পর্যন্ত ২১২টি দেশ ও অঞ্চলের সমর্থক টিকিট ক্রয় করেছেন, যদিও এখন পর্যন্ত ৪৮ দলের মধ্যে মাত্র ২৮টি দল নিশ্চিত হয়েছে।
টিকিট ক্রয়ে শীর্ষ দশে পরের স্থানগুলোতে রয়েছে ইংল্যান্ড, জার্মানি, ব্রাজিল, স্পেন, কলম্বিয়া, আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স।
২০২৬ সালের বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১১ জুন থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত। ফিফা এখনও নির্দিষ্ট কোনো ম্যাচ বা ভেন্যুভিত্তিক বিক্রির তথ্য প্রকাশ করেনি।
প্রথম ধাপে ৪৫ লাখ আবেদনকারীর মধ্যে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত দর্শকদের কাছে টিকিট বিক্রি করা হয়। দ্বিতীয় ধাপের লটারির আবেদন শুরু হবে আগামী ২৭ অক্টোবর থেকে।
এই ধাপে দর্শকরা ১০৪টি ম্যাচের একক টিকিট, দলভিত্তিক প্যাকেজ বা নির্দিষ্ট ভেন্যুর টিকিট কিনতে পারবেন। পুরো আসরে প্রায় ৭১ লাখ আসন থাকবে, যা ছড়িয়ে থাকবে উত্তর আমেরিকার ১৬টি ভেন্যুতে।
সবচেয়ে কম দামের টিকিট ছিল ৬০ ডলার, যা অন্তত ৪০টি ম্যাচে প্রযোজ্য। তবে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বোধনী ম্যাচের টিকিটের দাম ছিল ৫৬০ থেকে ২,৭৩৫ ডলার পর্যন্ত।
দর্শকরা টিকিট কিনতে পারবেন চারটি ক্যাটাগরিতে-ক্যাটাগরি–১ সবচেয়ে ভালো আসন এবং ক্যাটাগরি-৪ স্টেডিয়ামের উপরের অংশে। এছাড়া প্রথমবারের মতো ফিফা ব্যবহার করছে ‘ডায়নামিক প্রাইসিং সিস্টেম’, যার ফলে সময়ের সঙ্গে টিকিটের দাম পরিবর্তিত হতে পারে।
দ্বিতীয় ধাপের লটারির বিজয়ীরা টিকিট কিনতে পারবেন নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত। আর চূড়ান্ত ড্রয়ের পর ৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে তৃতীয় ধাপের বিক্রি, যাকে ফিফা বলছে ‘র্যান্ডম সিলেকশন ড্র’।
টুর্নামেন্টের সময় ঘনিয়ে এলে টিকিট বিক্রি হবে ‘আগে আসলে আগে পাবেন’ ভিত্তিতে। পাশাপাশি অফিসিয়াল রিসেল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমেও দর্শকরা টিকিট কেনাবেচা করতে পারবেন বলে জানিয়েছে ফিফা।
আগামী বছরের ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপকে ঘিরে বিশ্বজুড়ে দর্শকদের আগ্রহ আকাশছোঁয়া। ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা জানিয়েছে, প্রথম ধাপে বিক্রি হয়েছে ১০ লাখেরও বেশি টিকিট। অক্টোবরের শুরুতে টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার পর এটি ছিল ফিফার প্রথম আনুষ্ঠানিক আপডেট।
সবচেয়ে বেশি টিকিট কিনেছেন আয়োজক তিন দেশের দর্শক-যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো। ফিফা জানায়, এ পর্যন্ত ২১২টি দেশ ও অঞ্চলের সমর্থক টিকিট ক্রয় করেছেন, যদিও এখন পর্যন্ত ৪৮ দলের মধ্যে মাত্র ২৮টি দল নিশ্চিত হয়েছে।
টিকিট ক্রয়ে শীর্ষ দশে পরের স্থানগুলোতে রয়েছে ইংল্যান্ড, জার্মানি, ব্রাজিল, স্পেন, কলম্বিয়া, আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স।
২০২৬ সালের বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১১ জুন থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত। ফিফা এখনও নির্দিষ্ট কোনো ম্যাচ বা ভেন্যুভিত্তিক বিক্রির তথ্য প্রকাশ করেনি।
প্রথম ধাপে ৪৫ লাখ আবেদনকারীর মধ্যে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত দর্শকদের কাছে টিকিট বিক্রি করা হয়। দ্বিতীয় ধাপের লটারির আবেদন শুরু হবে আগামী ২৭ অক্টোবর থেকে।
এই ধাপে দর্শকরা ১০৪টি ম্যাচের একক টিকিট, দলভিত্তিক প্যাকেজ বা নির্দিষ্ট ভেন্যুর টিকিট কিনতে পারবেন। পুরো আসরে প্রায় ৭১ লাখ আসন থাকবে, যা ছড়িয়ে থাকবে উত্তর আমেরিকার ১৬টি ভেন্যুতে।
সবচেয়ে কম দামের টিকিট ছিল ৬০ ডলার, যা অন্তত ৪০টি ম্যাচে প্রযোজ্য। তবে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বোধনী ম্যাচের টিকিটের দাম ছিল ৫৬০ থেকে ২,৭৩৫ ডলার পর্যন্ত।
দর্শকরা টিকিট কিনতে পারবেন চারটি ক্যাটাগরিতে-ক্যাটাগরি–১ সবচেয়ে ভালো আসন এবং ক্যাটাগরি-৪ স্টেডিয়ামের উপরের অংশে। এছাড়া প্রথমবারের মতো ফিফা ব্যবহার করছে ‘ডায়নামিক প্রাইসিং সিস্টেম’, যার ফলে সময়ের সঙ্গে টিকিটের দাম পরিবর্তিত হতে পারে।
দ্বিতীয় ধাপের লটারির বিজয়ীরা টিকিট কিনতে পারবেন নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত। আর চূড়ান্ত ড্রয়ের পর ৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে তৃতীয় ধাপের বিক্রি, যাকে ফিফা বলছে ‘র্যান্ডম সিলেকশন ড্র’।
টুর্নামেন্টের সময় ঘনিয়ে এলে টিকিট বিক্রি হবে ‘আগে আসলে আগে পাবেন’ ভিত্তিতে। পাশাপাশি অফিসিয়াল রিসেল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমেও দর্শকরা টিকিট কেনাবেচা করতে পারবেন বলে জানিয়েছে ফিফা।
আগামী বছরের ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপকে ঘিরে বিশ্বজুড়ে দর্শকদের আগ্রহ আকাশছোঁয়া। ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা জানিয়েছে, প্রথম ধাপে বিক্রি হয়েছে ১০ লাখেরও বেশি টিকিট। অক্টোবরের শুরুতে টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার পর এটি ছিল ফিফার প্রথম আনুষ্ঠানিক আপডেট।
সবচেয়ে বেশি টিকিট কিনেছেন আয়োজক তিন দেশের দর্শক-যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো। ফিফা জানায়, এ পর্যন্ত ২১২টি দেশ ও অঞ্চলের সমর্থক টিকিট ক্রয় করেছেন, যদিও এখন পর্যন্ত ৪৮ দলের মধ্যে মাত্র ২৮টি দল নিশ্চিত হয়েছে।
টিকিট ক্রয়ে শীর্ষ দশে পরের স্থানগুলোতে রয়েছে ইংল্যান্ড, জার্মানি, ব্রাজিল, স্পেন, কলম্বিয়া, আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স।
২০২৬ সালের বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১১ জুন থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত। ফিফা এখনও নির্দিষ্ট কোনো ম্যাচ বা ভেন্যুভিত্তিক বিক্রির তথ্য প্রকাশ করেনি।
প্রথম ধাপে ৪৫ লাখ আবেদনকারীর মধ্যে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত দর্শকদের কাছে টিকিট বিক্রি করা হয়। দ্বিতীয় ধাপের লটারির আবেদন শুরু হবে আগামী ২৭ অক্টোবর থেকে।
এই ধাপে দর্শকরা ১০৪টি ম্যাচের একক টিকিট, দলভিত্তিক প্যাকেজ বা নির্দিষ্ট ভেন্যুর টিকিট কিনতে পারবেন। পুরো আসরে প্রায় ৭১ লাখ আসন থাকবে, যা ছড়িয়ে থাকবে উত্তর আমেরিকার ১৬টি ভেন্যুতে।
সবচেয়ে কম দামের টিকিট ছিল ৬০ ডলার, যা অন্তত ৪০টি ম্যাচে প্রযোজ্য। তবে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বোধনী ম্যাচের টিকিটের দাম ছিল ৫৬০ থেকে ২,৭৩৫ ডলার পর্যন্ত।
দর্শকরা টিকিট কিনতে পারবেন চারটি ক্যাটাগরিতে-ক্যাটাগরি–১ সবচেয়ে ভালো আসন এবং ক্যাটাগরি-৪ স্টেডিয়ামের উপরের অংশে। এছাড়া প্রথমবারের মতো ফিফা ব্যবহার করছে ‘ডায়নামিক প্রাইসিং সিস্টেম’, যার ফলে সময়ের সঙ্গে টিকিটের দাম পরিবর্তিত হতে পারে।
দ্বিতীয় ধাপের লটারির বিজয়ীরা টিকিট কিনতে পারবেন নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত। আর চূড়ান্ত ড্রয়ের পর ৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে তৃতীয় ধাপের বিক্রি, যাকে ফিফা বলছে ‘র্যান্ডম সিলেকশন ড্র’।
টুর্নামেন্টের সময় ঘনিয়ে এলে টিকিট বিক্রি হবে ‘আগে আসলে আগে পাবেন’ ভিত্তিতে। পাশাপাশি অফিসিয়াল রিসেল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমেও দর্শকরা টিকিট কেনাবেচা করতে পারবেন বলে জানিয়েছে ফিফা।
আগামী বছরের ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপকে ঘিরে বিশ্বজুড়ে দর্শকদের আগ্রহ আকাশছোঁয়া। ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা জানিয়েছে, প্রথম ধাপে বিক্রি হয়েছে ১০ লাখেরও বেশি টিকিট। অক্টোবরের শুরুতে টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার পর এটি ছিল ফিফার প্রথম আনুষ্ঠানিক আপডেট।
সবচেয়ে বেশি টিকিট কিনেছেন আয়োজক তিন দেশের দর্শক-যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো। ফিফা জানায়, এ পর্যন্ত ২১২টি দেশ ও অঞ্চলের সমর্থক টিকিট ক্রয় করেছেন, যদিও এখন পর্যন্ত ৪৮ দলের মধ্যে মাত্র ২৮টি দল নিশ্চিত হয়েছে।
টিকিট ক্রয়ে শীর্ষ দশে পরের স্থানগুলোতে রয়েছে ইংল্যান্ড, জার্মানি, ব্রাজিল, স্পেন, কলম্বিয়া, আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স।
২০২৬ সালের বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১১ জুন থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত। ফিফা এখনও নির্দিষ্ট কোনো ম্যাচ বা ভেন্যুভিত্তিক বিক্রির তথ্য প্রকাশ করেনি।
প্রথম ধাপে ৪৫ লাখ আবেদনকারীর মধ্যে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত দর্শকদের কাছে টিকিট বিক্রি করা হয়। দ্বিতীয় ধাপের লটারির আবেদন শুরু হবে আগামী ২৭ অক্টোবর থেকে।
এই ধাপে দর্শকরা ১০৪টি ম্যাচের একক টিকিট, দলভিত্তিক প্যাকেজ বা নির্দিষ্ট ভেন্যুর টিকিট কিনতে পারবেন। পুরো আসরে প্রায় ৭১ লাখ আসন থাকবে, যা ছড়িয়ে থাকবে উত্তর আমেরিকার ১৬টি ভেন্যুতে।
সবচেয়ে কম দামের টিকিট ছিল ৬০ ডলার, যা অন্তত ৪০টি ম্যাচে প্রযোজ্য। তবে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বোধনী ম্যাচের টিকিটের দাম ছিল ৫৬০ থেকে ২,৭৩৫ ডলার পর্যন্ত।
দর্শকরা টিকিট কিনতে পারবেন চারটি ক্যাটাগরিতে-ক্যাটাগরি–১ সবচেয়ে ভালো আসন এবং ক্যাটাগরি-৪ স্টেডিয়ামের উপরের অংশে। এছাড়া প্রথমবারের মতো ফিফা ব্যবহার করছে ‘ডায়নামিক প্রাইসিং সিস্টেম’, যার ফলে সময়ের সঙ্গে টিকিটের দাম পরিবর্তিত হতে পারে।
দ্বিতীয় ধাপের লটারির বিজয়ীরা টিকিট কিনতে পারবেন নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত। আর চূড়ান্ত ড্রয়ের পর ৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে তৃতীয় ধাপের বিক্রি, যাকে ফিফা বলছে ‘র্যান্ডম সিলেকশন ড্র’।
টুর্নামেন্টের সময় ঘনিয়ে এলে টিকিট বিক্রি হবে ‘আগে আসলে আগে পাবেন’ ভিত্তিতে। পাশাপাশি অফিসিয়াল রিসেল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমেও দর্শকরা টিকিট কেনাবেচা করতে পারবেন বলে জানিয়েছে ফিফা।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!