পাকিস্তানি বিমান হামলায় আফগানিস্তানের তিন ক্রিকেটারসহ অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর পাকিস্তানে হতে যাওয়া আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
আগামী নভেম্বরে পাকিস্তানের মাটিতে আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও স্বাগতিক পাকিস্তানকে নিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সূচি অনুযায়ী, সিরিজটি ১৭ থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত রাওয়ালপিন্ডি ও লাহোরে হওয়ার কথা ছিল।
শনিবার এক বিবৃতিতে এসিবি জানায়, আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশের উরগুন জেলায় সীমান্তবর্তী এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলায় তিন স্থানীয় ক্রিকেটারসহ অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। নিহত তিন ক্রিকেটার—কবির, সিবগাতুল্লাহ এবং হারুন—শরানা শহরে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলে বাড়ি ফেরার পথে এ হামলার শিকার হন।
এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড জানায়, ‘পাকতিকা প্রদেশের উরগুন জেলার সাহসী ক্রিকেটারদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও শোক জানাচ্ছি, যারা পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর কাপুরুষোচিত হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন। এটি আফগানিস্তানের ক্রীড়া সম্প্রদায়ের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসিবি আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই সিরিজটি চলতি বছরে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিতীয় ত্রিদেশীয় আসর হতে যাচ্ছিল। তবে এটি হতো আফগানিস্তানের প্রথম আনুষ্ঠানিক পাকিস্তান সফর, যেখানে তারা সরাসরি পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলত।
আগের সূচি অনুযায়ী, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল ১৭ ও ২৩ নভেম্বর, যথাক্রমে উদ্বোধনী ও গ্রুপ পর্বের ম্যাচে।
এদিকে, সাম্প্রতিক সময়ে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সীমান্তে হামলা ও পাল্টা অভিযানের মধ্যেই এই সিদ্ধান্ত দুই দেশের ক্রিকেট সম্পর্কেও নতুন অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে।
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) এখনও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
পাকিস্তানি বিমান হামলায় আফগানিস্তানের তিন ক্রিকেটারসহ অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর পাকিস্তানে হতে যাওয়া আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
আগামী নভেম্বরে পাকিস্তানের মাটিতে আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও স্বাগতিক পাকিস্তানকে নিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সূচি অনুযায়ী, সিরিজটি ১৭ থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত রাওয়ালপিন্ডি ও লাহোরে হওয়ার কথা ছিল।
শনিবার এক বিবৃতিতে এসিবি জানায়, আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশের উরগুন জেলায় সীমান্তবর্তী এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলায় তিন স্থানীয় ক্রিকেটারসহ অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। নিহত তিন ক্রিকেটার—কবির, সিবগাতুল্লাহ এবং হারুন—শরানা শহরে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলে বাড়ি ফেরার পথে এ হামলার শিকার হন।
এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড জানায়, ‘পাকতিকা প্রদেশের উরগুন জেলার সাহসী ক্রিকেটারদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও শোক জানাচ্ছি, যারা পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর কাপুরুষোচিত হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন। এটি আফগানিস্তানের ক্রীড়া সম্প্রদায়ের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসিবি আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই সিরিজটি চলতি বছরে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিতীয় ত্রিদেশীয় আসর হতে যাচ্ছিল। তবে এটি হতো আফগানিস্তানের প্রথম আনুষ্ঠানিক পাকিস্তান সফর, যেখানে তারা সরাসরি পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলত।
আগের সূচি অনুযায়ী, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল ১৭ ও ২৩ নভেম্বর, যথাক্রমে উদ্বোধনী ও গ্রুপ পর্বের ম্যাচে।
এদিকে, সাম্প্রতিক সময়ে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সীমান্তে হামলা ও পাল্টা অভিযানের মধ্যেই এই সিদ্ধান্ত দুই দেশের ক্রিকেট সম্পর্কেও নতুন অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে।
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) এখনও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
পাকিস্তানি বিমান হামলায় আফগানিস্তানের তিন ক্রিকেটারসহ অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর পাকিস্তানে হতে যাওয়া আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
আগামী নভেম্বরে পাকিস্তানের মাটিতে আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও স্বাগতিক পাকিস্তানকে নিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সূচি অনুযায়ী, সিরিজটি ১৭ থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত রাওয়ালপিন্ডি ও লাহোরে হওয়ার কথা ছিল।
শনিবার এক বিবৃতিতে এসিবি জানায়, আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশের উরগুন জেলায় সীমান্তবর্তী এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলায় তিন স্থানীয় ক্রিকেটারসহ অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। নিহত তিন ক্রিকেটার—কবির, সিবগাতুল্লাহ এবং হারুন—শরানা শহরে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলে বাড়ি ফেরার পথে এ হামলার শিকার হন।
এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড জানায়, ‘পাকতিকা প্রদেশের উরগুন জেলার সাহসী ক্রিকেটারদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও শোক জানাচ্ছি, যারা পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর কাপুরুষোচিত হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন। এটি আফগানিস্তানের ক্রীড়া সম্প্রদায়ের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসিবি আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই সিরিজটি চলতি বছরে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিতীয় ত্রিদেশীয় আসর হতে যাচ্ছিল। তবে এটি হতো আফগানিস্তানের প্রথম আনুষ্ঠানিক পাকিস্তান সফর, যেখানে তারা সরাসরি পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলত।
আগের সূচি অনুযায়ী, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল ১৭ ও ২৩ নভেম্বর, যথাক্রমে উদ্বোধনী ও গ্রুপ পর্বের ম্যাচে।
এদিকে, সাম্প্রতিক সময়ে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সীমান্তে হামলা ও পাল্টা অভিযানের মধ্যেই এই সিদ্ধান্ত দুই দেশের ক্রিকেট সম্পর্কেও নতুন অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে।
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) এখনও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
পাকিস্তানি বিমান হামলায় আফগানিস্তানের তিন ক্রিকেটারসহ অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর পাকিস্তানে হতে যাওয়া আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
আগামী নভেম্বরে পাকিস্তানের মাটিতে আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও স্বাগতিক পাকিস্তানকে নিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সূচি অনুযায়ী, সিরিজটি ১৭ থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত রাওয়ালপিন্ডি ও লাহোরে হওয়ার কথা ছিল।
শনিবার এক বিবৃতিতে এসিবি জানায়, আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশের উরগুন জেলায় সীমান্তবর্তী এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলায় তিন স্থানীয় ক্রিকেটারসহ অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছেন। নিহত তিন ক্রিকেটার—কবির, সিবগাতুল্লাহ এবং হারুন—শরানা শহরে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলে বাড়ি ফেরার পথে এ হামলার শিকার হন।
এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড জানায়, ‘পাকতিকা প্রদেশের উরগুন জেলার সাহসী ক্রিকেটারদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও শোক জানাচ্ছি, যারা পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর কাপুরুষোচিত হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন। এটি আফগানিস্তানের ক্রীড়া সম্প্রদায়ের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসিবি আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই সিরিজটি চলতি বছরে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিতীয় ত্রিদেশীয় আসর হতে যাচ্ছিল। তবে এটি হতো আফগানিস্তানের প্রথম আনুষ্ঠানিক পাকিস্তান সফর, যেখানে তারা সরাসরি পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলত।
আগের সূচি অনুযায়ী, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল ১৭ ও ২৩ নভেম্বর, যথাক্রমে উদ্বোধনী ও গ্রুপ পর্বের ম্যাচে।
এদিকে, সাম্প্রতিক সময়ে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সীমান্তে হামলা ও পাল্টা অভিযানের মধ্যেই এই সিদ্ধান্ত দুই দেশের ক্রিকেট সম্পর্কেও নতুন অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে।
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) এখনও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!