জয় দিয়ে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। তবে এরপর টানা তিন হারের তেঁতো স্বাদ পেয়েছে টাইগ্রেসরা। সোমবার (১৪ অক্টোবর) দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে জয়ের খুব কাছে গিয়েও হারতে হয়েছে বাংলার মেয়েদের। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ৩ উইকেটের জয় পায় প্রোটিয়া মেয়েরা। তবে এখনও মনোবল হারাচ্ছেন না অধিনায়ক নিগার সুলাতানা জ্যোতি।
প্রথমে ব্যাট করে স্বর্ণা আক্তারের ঝড়ো ফিফটিতে ২৩২ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। হারলেও দারুণ লড়াই করা সতীর্থদের নিয়ে বেশ খুশি অধিনায়ক জ্যোতি। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমরা ১৫-২০ রান কম করেছি। শুরুতে আরও স্ট্রাইক রোটেশন করলে বেশি রান হত। ২৫০ হলে হয়তো সিনারিও ভিন্ন হত। যদি ফিল্ডিংয়ে আরও ভালো এফোর্ট দিতে পারতাম এবং ক্যাচগুলো ধরতে পারলে ভালো হত। আমাদের হতাশ হওয়া উচিত না, কারণ শো মাস্ট গো অন। এখান থেকে সামনের ম্যাচের দিকে তাকাতে হবে।’
Nigar Sultana started briskly, Bangladesh vs South Africa, Women's ODI World Cup, Visakhapatnam, October 13, 2025
কুয়াশার কারণে বোলারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়েছে জানিয়ে জ্যোতি বলেন, ‘বল গ্রিপিং করা কঠিন ছিল। কুয়াশা ছিল বেশি। আমি চেষ্টা করেছি দলের সেরা বোলারদের দিয়ে বল করাতে, যারা ডেথে বল করে। আমার মনে হয় তারা অনেক ভালো বল করেছে। এখান থেকে অনেক শেখারও আছে। সামনে এমন পরিস্থিতিতে আমরা কী করতে পারি।’
এ দিন টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন জ্যোতি। কুয়াশা বিবেচনায় আগে বোলিং করা উচিত ছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে টাইগ্রেস অধিনায়ক বলেন, ‘ব্যাটারদের চাপহীন জায়গায় দিতে চেয়েছি। আগের ম্যাচে চেজে গিয়ে সেভাবে ভালো করতে পারিনি। চেজে সবসময় চাপে থাকে। আজকে কিছু রান যেহেতু তুলতে পেরেছি বোলারদের সামনে সুযোগ ছিল।’
Nadine de Klerk and Masabata Klaas celebrate a thrilling win, Bangladesh vs South Africa, Women's ODI World Cup, Visakhapatnam, October 13, 2025
তিনি বলেন, ‘আমি হতাশ না, গর্বিত। যেভাবে মেয়েরা প্রতিটা বলের জন্য লড়াই করেছে। এখানে এসে ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ না। তারা তাদের ১১০ শতাংশ দিয়ে চেষ্টা করেছে। দলে অনেক তরুণ প্লেয়ার আছে। তবুও যেভাবে ম্যাচে ছিলাম, যেভাবে এফোর্ট দিয়েছে ভালো ছিল।’
জয় দিয়ে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। তবে এরপর টানা তিন হারের তেঁতো স্বাদ পেয়েছে টাইগ্রেসরা। সোমবার (১৪ অক্টোবর) দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে জয়ের খুব কাছে গিয়েও হারতে হয়েছে বাংলার মেয়েদের। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ৩ উইকেটের জয় পায় প্রোটিয়া মেয়েরা। তবে এখনও মনোবল হারাচ্ছেন না অধিনায়ক নিগার সুলাতানা জ্যোতি।
প্রথমে ব্যাট করে স্বর্ণা আক্তারের ঝড়ো ফিফটিতে ২৩২ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। হারলেও দারুণ লড়াই করা সতীর্থদের নিয়ে বেশ খুশি অধিনায়ক জ্যোতি। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমরা ১৫-২০ রান কম করেছি। শুরুতে আরও স্ট্রাইক রোটেশন করলে বেশি রান হত। ২৫০ হলে হয়তো সিনারিও ভিন্ন হত। যদি ফিল্ডিংয়ে আরও ভালো এফোর্ট দিতে পারতাম এবং ক্যাচগুলো ধরতে পারলে ভালো হত। আমাদের হতাশ হওয়া উচিত না, কারণ শো মাস্ট গো অন। এখান থেকে সামনের ম্যাচের দিকে তাকাতে হবে।’
Nigar Sultana started briskly, Bangladesh vs South Africa, Women's ODI World Cup, Visakhapatnam, October 13, 2025
কুয়াশার কারণে বোলারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়েছে জানিয়ে জ্যোতি বলেন, ‘বল গ্রিপিং করা কঠিন ছিল। কুয়াশা ছিল বেশি। আমি চেষ্টা করেছি দলের সেরা বোলারদের দিয়ে বল করাতে, যারা ডেথে বল করে। আমার মনে হয় তারা অনেক ভালো বল করেছে। এখান থেকে অনেক শেখারও আছে। সামনে এমন পরিস্থিতিতে আমরা কী করতে পারি।’
এ দিন টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন জ্যোতি। কুয়াশা বিবেচনায় আগে বোলিং করা উচিত ছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে টাইগ্রেস অধিনায়ক বলেন, ‘ব্যাটারদের চাপহীন জায়গায় দিতে চেয়েছি। আগের ম্যাচে চেজে গিয়ে সেভাবে ভালো করতে পারিনি। চেজে সবসময় চাপে থাকে। আজকে কিছু রান যেহেতু তুলতে পেরেছি বোলারদের সামনে সুযোগ ছিল।’
Nadine de Klerk and Masabata Klaas celebrate a thrilling win, Bangladesh vs South Africa, Women's ODI World Cup, Visakhapatnam, October 13, 2025
তিনি বলেন, ‘আমি হতাশ না, গর্বিত। যেভাবে মেয়েরা প্রতিটা বলের জন্য লড়াই করেছে। এখানে এসে ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ না। তারা তাদের ১১০ শতাংশ দিয়ে চেষ্টা করেছে। দলে অনেক তরুণ প্লেয়ার আছে। তবুও যেভাবে ম্যাচে ছিলাম, যেভাবে এফোর্ট দিয়েছে ভালো ছিল।’
জয় দিয়ে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। তবে এরপর টানা তিন হারের তেঁতো স্বাদ পেয়েছে টাইগ্রেসরা। সোমবার (১৪ অক্টোবর) দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে জয়ের খুব কাছে গিয়েও হারতে হয়েছে বাংলার মেয়েদের। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ৩ উইকেটের জয় পায় প্রোটিয়া মেয়েরা। তবে এখনও মনোবল হারাচ্ছেন না অধিনায়ক নিগার সুলাতানা জ্যোতি।
প্রথমে ব্যাট করে স্বর্ণা আক্তারের ঝড়ো ফিফটিতে ২৩২ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। হারলেও দারুণ লড়াই করা সতীর্থদের নিয়ে বেশ খুশি অধিনায়ক জ্যোতি। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমরা ১৫-২০ রান কম করেছি। শুরুতে আরও স্ট্রাইক রোটেশন করলে বেশি রান হত। ২৫০ হলে হয়তো সিনারিও ভিন্ন হত। যদি ফিল্ডিংয়ে আরও ভালো এফোর্ট দিতে পারতাম এবং ক্যাচগুলো ধরতে পারলে ভালো হত। আমাদের হতাশ হওয়া উচিত না, কারণ শো মাস্ট গো অন। এখান থেকে সামনের ম্যাচের দিকে তাকাতে হবে।’
Nigar Sultana started briskly, Bangladesh vs South Africa, Women's ODI World Cup, Visakhapatnam, October 13, 2025
কুয়াশার কারণে বোলারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়েছে জানিয়ে জ্যোতি বলেন, ‘বল গ্রিপিং করা কঠিন ছিল। কুয়াশা ছিল বেশি। আমি চেষ্টা করেছি দলের সেরা বোলারদের দিয়ে বল করাতে, যারা ডেথে বল করে। আমার মনে হয় তারা অনেক ভালো বল করেছে। এখান থেকে অনেক শেখারও আছে। সামনে এমন পরিস্থিতিতে আমরা কী করতে পারি।’
এ দিন টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন জ্যোতি। কুয়াশা বিবেচনায় আগে বোলিং করা উচিত ছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে টাইগ্রেস অধিনায়ক বলেন, ‘ব্যাটারদের চাপহীন জায়গায় দিতে চেয়েছি। আগের ম্যাচে চেজে গিয়ে সেভাবে ভালো করতে পারিনি। চেজে সবসময় চাপে থাকে। আজকে কিছু রান যেহেতু তুলতে পেরেছি বোলারদের সামনে সুযোগ ছিল।’
Nadine de Klerk and Masabata Klaas celebrate a thrilling win, Bangladesh vs South Africa, Women's ODI World Cup, Visakhapatnam, October 13, 2025
তিনি বলেন, ‘আমি হতাশ না, গর্বিত। যেভাবে মেয়েরা প্রতিটা বলের জন্য লড়াই করেছে। এখানে এসে ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ না। তারা তাদের ১১০ শতাংশ দিয়ে চেষ্টা করেছে। দলে অনেক তরুণ প্লেয়ার আছে। তবুও যেভাবে ম্যাচে ছিলাম, যেভাবে এফোর্ট দিয়েছে ভালো ছিল।’
জয় দিয়ে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল বাংলাদেশ। তবে এরপর টানা তিন হারের তেঁতো স্বাদ পেয়েছে টাইগ্রেসরা। সোমবার (১৪ অক্টোবর) দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে জয়ের খুব কাছে গিয়েও হারতে হয়েছে বাংলার মেয়েদের। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ৩ উইকেটের জয় পায় প্রোটিয়া মেয়েরা। তবে এখনও মনোবল হারাচ্ছেন না অধিনায়ক নিগার সুলাতানা জ্যোতি।
প্রথমে ব্যাট করে স্বর্ণা আক্তারের ঝড়ো ফিফটিতে ২৩২ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। হারলেও দারুণ লড়াই করা সতীর্থদের নিয়ে বেশ খুশি অধিনায়ক জ্যোতি। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমরা ১৫-২০ রান কম করেছি। শুরুতে আরও স্ট্রাইক রোটেশন করলে বেশি রান হত। ২৫০ হলে হয়তো সিনারিও ভিন্ন হত। যদি ফিল্ডিংয়ে আরও ভালো এফোর্ট দিতে পারতাম এবং ক্যাচগুলো ধরতে পারলে ভালো হত। আমাদের হতাশ হওয়া উচিত না, কারণ শো মাস্ট গো অন। এখান থেকে সামনের ম্যাচের দিকে তাকাতে হবে।’
Nigar Sultana started briskly, Bangladesh vs South Africa, Women's ODI World Cup, Visakhapatnam, October 13, 2025
কুয়াশার কারণে বোলারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়েছে জানিয়ে জ্যোতি বলেন, ‘বল গ্রিপিং করা কঠিন ছিল। কুয়াশা ছিল বেশি। আমি চেষ্টা করেছি দলের সেরা বোলারদের দিয়ে বল করাতে, যারা ডেথে বল করে। আমার মনে হয় তারা অনেক ভালো বল করেছে। এখান থেকে অনেক শেখারও আছে। সামনে এমন পরিস্থিতিতে আমরা কী করতে পারি।’
এ দিন টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন জ্যোতি। কুয়াশা বিবেচনায় আগে বোলিং করা উচিত ছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে টাইগ্রেস অধিনায়ক বলেন, ‘ব্যাটারদের চাপহীন জায়গায় দিতে চেয়েছি। আগের ম্যাচে চেজে গিয়ে সেভাবে ভালো করতে পারিনি। চেজে সবসময় চাপে থাকে। আজকে কিছু রান যেহেতু তুলতে পেরেছি বোলারদের সামনে সুযোগ ছিল।’
Nadine de Klerk and Masabata Klaas celebrate a thrilling win, Bangladesh vs South Africa, Women's ODI World Cup, Visakhapatnam, October 13, 2025
তিনি বলেন, ‘আমি হতাশ না, গর্বিত। যেভাবে মেয়েরা প্রতিটা বলের জন্য লড়াই করেছে। এখানে এসে ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ না। তারা তাদের ১১০ শতাংশ দিয়ে চেষ্টা করেছে। দলে অনেক তরুণ প্লেয়ার আছে। তবুও যেভাবে ম্যাচে ছিলাম, যেভাবে এফোর্ট দিয়েছে ভালো ছিল।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!