রাজধানীর বাজারে আবারও বেড়েছে সবজি ও মাছের দাম। শীতকালীন সবজি বাজারে উঠলেও মিলছে না স্বস্তি। ক্রেতারা বলছেন, প্রতিদিনই লাগামহীনভাবে বাড়ছে দাম। অন্যদিকে, মুরগি আগের দামে বিক্রি হলেও ডিমের দাম আবারও বেড়েছে।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, টমেটো ১২০, গাজর ১৬০, শিম ২২০, করলা ১০০, চিচিঙ্গা ৪০-৫০, ঢ্যাঁড়শ ৭০, পেঁপে ৪০, পটোল ৭০, মুলা ৬০, পেঁয়াজ ৮০, বেগুন ৮০-১২০ ও আলু ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা মরিচও বেড়ে কেজিপ্রতি ২০০ টাকায় পৌঁছেছে।
বিক্রেতারা বলছেন, টানা বৃষ্টিতে সরবরাহ কমে যাওয়ায় পাইকারিতে দাম বেড়েছে। খুচরায় তাই প্রতি কেজিতে ১০-২০ টাকা বেশি দাম পড়ছে।
মাছের বাজারেও বেড়েছে চাপ। নিষেধাজ্ঞার কারণে ইলিশ না থাকায় টেংরা, পাবদা, শিংসহ দেশি মাছের দাম বেড়েছে। বাজারে বোয়াল কেজি ৮০০-১০০০, কোরাল ৮৫০-৯০০, রুই ৩০০-৪৫০, কাতল ৪৫০ এবং তেলাপিয়া ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
স্থিতিশীল রয়েছে মুরগির দাম। প্রতি কেজি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ১৭০, সোনালি ২৮০-৩০০, লাল লেয়ার ৩২০ এবং দেশি মুরগি ৫৫০-৬০০ টাকায়। তবে ডিমের দাম ডজনপ্রতি ৫ টাকা বেড়ে লাল ডিম ১৪০ ও সাদা ডিম ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে ব্যবসায়ীদের ঘোষিত বাড়তি দামে ভোজ্যতেল বিক্রি হতে দেখা যায়নি। বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে লিটারপ্রতি ১৮৯ টাকায়, আর ৫ লিটারের বোতল ৯২২ টাকায়।
ক্রেতারা বলছেন, “সব কিছুর দাম একসঙ্গে বাড়ায় মাসের খরচ সামলানো কঠিন হয়ে পড়েছে।” বিক্রেতারা আশা করছেন, সরবরাহ স্বাভাবিক হলে আগামী সপ্তাহে দাম কিছুটা কমতে পারে।
রাজধানীর বাজারে আবারও বেড়েছে সবজি ও মাছের দাম। শীতকালীন সবজি বাজারে উঠলেও মিলছে না স্বস্তি। ক্রেতারা বলছেন, প্রতিদিনই লাগামহীনভাবে বাড়ছে দাম। অন্যদিকে, মুরগি আগের দামে বিক্রি হলেও ডিমের দাম আবারও বেড়েছে।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, টমেটো ১২০, গাজর ১৬০, শিম ২২০, করলা ১০০, চিচিঙ্গা ৪০-৫০, ঢ্যাঁড়শ ৭০, পেঁপে ৪০, পটোল ৭০, মুলা ৬০, পেঁয়াজ ৮০, বেগুন ৮০-১২০ ও আলু ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা মরিচও বেড়ে কেজিপ্রতি ২০০ টাকায় পৌঁছেছে।
বিক্রেতারা বলছেন, টানা বৃষ্টিতে সরবরাহ কমে যাওয়ায় পাইকারিতে দাম বেড়েছে। খুচরায় তাই প্রতি কেজিতে ১০-২০ টাকা বেশি দাম পড়ছে।
মাছের বাজারেও বেড়েছে চাপ। নিষেধাজ্ঞার কারণে ইলিশ না থাকায় টেংরা, পাবদা, শিংসহ দেশি মাছের দাম বেড়েছে। বাজারে বোয়াল কেজি ৮০০-১০০০, কোরাল ৮৫০-৯০০, রুই ৩০০-৪৫০, কাতল ৪৫০ এবং তেলাপিয়া ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
স্থিতিশীল রয়েছে মুরগির দাম। প্রতি কেজি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ১৭০, সোনালি ২৮০-৩০০, লাল লেয়ার ৩২০ এবং দেশি মুরগি ৫৫০-৬০০ টাকায়। তবে ডিমের দাম ডজনপ্রতি ৫ টাকা বেড়ে লাল ডিম ১৪০ ও সাদা ডিম ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে ব্যবসায়ীদের ঘোষিত বাড়তি দামে ভোজ্যতেল বিক্রি হতে দেখা যায়নি। বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে লিটারপ্রতি ১৮৯ টাকায়, আর ৫ লিটারের বোতল ৯২২ টাকায়।
ক্রেতারা বলছেন, “সব কিছুর দাম একসঙ্গে বাড়ায় মাসের খরচ সামলানো কঠিন হয়ে পড়েছে।” বিক্রেতারা আশা করছেন, সরবরাহ স্বাভাবিক হলে আগামী সপ্তাহে দাম কিছুটা কমতে পারে।
রাজধানীর বাজারে আবারও বেড়েছে সবজি ও মাছের দাম। শীতকালীন সবজি বাজারে উঠলেও মিলছে না স্বস্তি। ক্রেতারা বলছেন, প্রতিদিনই লাগামহীনভাবে বাড়ছে দাম। অন্যদিকে, মুরগি আগের দামে বিক্রি হলেও ডিমের দাম আবারও বেড়েছে।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, টমেটো ১২০, গাজর ১৬০, শিম ২২০, করলা ১০০, চিচিঙ্গা ৪০-৫০, ঢ্যাঁড়শ ৭০, পেঁপে ৪০, পটোল ৭০, মুলা ৬০, পেঁয়াজ ৮০, বেগুন ৮০-১২০ ও আলু ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা মরিচও বেড়ে কেজিপ্রতি ২০০ টাকায় পৌঁছেছে।
বিক্রেতারা বলছেন, টানা বৃষ্টিতে সরবরাহ কমে যাওয়ায় পাইকারিতে দাম বেড়েছে। খুচরায় তাই প্রতি কেজিতে ১০-২০ টাকা বেশি দাম পড়ছে।
মাছের বাজারেও বেড়েছে চাপ। নিষেধাজ্ঞার কারণে ইলিশ না থাকায় টেংরা, পাবদা, শিংসহ দেশি মাছের দাম বেড়েছে। বাজারে বোয়াল কেজি ৮০০-১০০০, কোরাল ৮৫০-৯০০, রুই ৩০০-৪৫০, কাতল ৪৫০ এবং তেলাপিয়া ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
স্থিতিশীল রয়েছে মুরগির দাম। প্রতি কেজি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ১৭০, সোনালি ২৮০-৩০০, লাল লেয়ার ৩২০ এবং দেশি মুরগি ৫৫০-৬০০ টাকায়। তবে ডিমের দাম ডজনপ্রতি ৫ টাকা বেড়ে লাল ডিম ১৪০ ও সাদা ডিম ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে ব্যবসায়ীদের ঘোষিত বাড়তি দামে ভোজ্যতেল বিক্রি হতে দেখা যায়নি। বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে লিটারপ্রতি ১৮৯ টাকায়, আর ৫ লিটারের বোতল ৯২২ টাকায়।
ক্রেতারা বলছেন, “সব কিছুর দাম একসঙ্গে বাড়ায় মাসের খরচ সামলানো কঠিন হয়ে পড়েছে।” বিক্রেতারা আশা করছেন, সরবরাহ স্বাভাবিক হলে আগামী সপ্তাহে দাম কিছুটা কমতে পারে।
রাজধানীর বাজারে আবারও বেড়েছে সবজি ও মাছের দাম। শীতকালীন সবজি বাজারে উঠলেও মিলছে না স্বস্তি। ক্রেতারা বলছেন, প্রতিদিনই লাগামহীনভাবে বাড়ছে দাম। অন্যদিকে, মুরগি আগের দামে বিক্রি হলেও ডিমের দাম আবারও বেড়েছে।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, টমেটো ১২০, গাজর ১৬০, শিম ২২০, করলা ১০০, চিচিঙ্গা ৪০-৫০, ঢ্যাঁড়শ ৭০, পেঁপে ৪০, পটোল ৭০, মুলা ৬০, পেঁয়াজ ৮০, বেগুন ৮০-১২০ ও আলু ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা মরিচও বেড়ে কেজিপ্রতি ২০০ টাকায় পৌঁছেছে।
বিক্রেতারা বলছেন, টানা বৃষ্টিতে সরবরাহ কমে যাওয়ায় পাইকারিতে দাম বেড়েছে। খুচরায় তাই প্রতি কেজিতে ১০-২০ টাকা বেশি দাম পড়ছে।
মাছের বাজারেও বেড়েছে চাপ। নিষেধাজ্ঞার কারণে ইলিশ না থাকায় টেংরা, পাবদা, শিংসহ দেশি মাছের দাম বেড়েছে। বাজারে বোয়াল কেজি ৮০০-১০০০, কোরাল ৮৫০-৯০০, রুই ৩০০-৪৫০, কাতল ৪৫০ এবং তেলাপিয়া ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
স্থিতিশীল রয়েছে মুরগির দাম। প্রতি কেজি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ১৭০, সোনালি ২৮০-৩০০, লাল লেয়ার ৩২০ এবং দেশি মুরগি ৫৫০-৬০০ টাকায়। তবে ডিমের দাম ডজনপ্রতি ৫ টাকা বেড়ে লাল ডিম ১৪০ ও সাদা ডিম ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে ব্যবসায়ীদের ঘোষিত বাড়তি দামে ভোজ্যতেল বিক্রি হতে দেখা যায়নি। বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে লিটারপ্রতি ১৮৯ টাকায়, আর ৫ লিটারের বোতল ৯২২ টাকায়।
ক্রেতারা বলছেন, “সব কিছুর দাম একসঙ্গে বাড়ায় মাসের খরচ সামলানো কঠিন হয়ে পড়েছে।” বিক্রেতারা আশা করছেন, সরবরাহ স্বাভাবিক হলে আগামী সপ্তাহে দাম কিছুটা কমতে পারে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!