দীর্ঘ আট মাসের সংলাপ ও মতৈক্য প্রক্রিয়ার পর বহুল কাঙ্ক্ষিত ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ অবশেষে স্বাক্ষরিত হয়েছে। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই সনদে স্বাক্ষর করেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং ২৫টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উদ্যোগে প্রণীত এই সনদের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্যের নতুন এক মাইলফলক স্থাপিত হয়েছে বলে আয়োজকরা দাবি করেন। তবে মতপার্থক্যের কারণে পাঁচটি রাজনৈতিক দল সনদে সই করেনি।
যেসব দল সই করেছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), খেলাফত মজলিস, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), নাগরিক ঐক্য, এনডিএম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, গণসংহতি আন্দোলন, জেএসডি, গণঅধিকার পরিষদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণফোরাম, জাকের পার্টি, জাতীয় গণফ্রন্ট, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ভাসানী জনশক্তি পার্টি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট এবং আমজনতার দলসহ মোট ২৫টি রাজনৈতিক দল এতে স্বাক্ষর করে।
সরকারের পক্ষে স্বাক্ষরকারী জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য মো. আইয়ুব মিয়া, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান-এই সাতজন সরকারের পক্ষে সই করেন।
যেসব দল সই করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) এবং বাংলাদেশ জাসদ জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেনি।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, জুলাই সনদে স্বাক্ষর বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন যুগের সূচনা করবে।
দীর্ঘ আট মাসের সংলাপ ও মতৈক্য প্রক্রিয়ার পর বহুল কাঙ্ক্ষিত ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ অবশেষে স্বাক্ষরিত হয়েছে। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই সনদে স্বাক্ষর করেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং ২৫টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উদ্যোগে প্রণীত এই সনদের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্যের নতুন এক মাইলফলক স্থাপিত হয়েছে বলে আয়োজকরা দাবি করেন। তবে মতপার্থক্যের কারণে পাঁচটি রাজনৈতিক দল সনদে সই করেনি।
যেসব দল সই করেছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), খেলাফত মজলিস, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), নাগরিক ঐক্য, এনডিএম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, গণসংহতি আন্দোলন, জেএসডি, গণঅধিকার পরিষদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণফোরাম, জাকের পার্টি, জাতীয় গণফ্রন্ট, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ভাসানী জনশক্তি পার্টি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট এবং আমজনতার দলসহ মোট ২৫টি রাজনৈতিক দল এতে স্বাক্ষর করে।
সরকারের পক্ষে স্বাক্ষরকারী জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য মো. আইয়ুব মিয়া, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান-এই সাতজন সরকারের পক্ষে সই করেন।
যেসব দল সই করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) এবং বাংলাদেশ জাসদ জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেনি।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, জুলাই সনদে স্বাক্ষর বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন যুগের সূচনা করবে।
দীর্ঘ আট মাসের সংলাপ ও মতৈক্য প্রক্রিয়ার পর বহুল কাঙ্ক্ষিত ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ অবশেষে স্বাক্ষরিত হয়েছে। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই সনদে স্বাক্ষর করেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং ২৫টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উদ্যোগে প্রণীত এই সনদের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্যের নতুন এক মাইলফলক স্থাপিত হয়েছে বলে আয়োজকরা দাবি করেন। তবে মতপার্থক্যের কারণে পাঁচটি রাজনৈতিক দল সনদে সই করেনি।
যেসব দল সই করেছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), খেলাফত মজলিস, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), নাগরিক ঐক্য, এনডিএম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, গণসংহতি আন্দোলন, জেএসডি, গণঅধিকার পরিষদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণফোরাম, জাকের পার্টি, জাতীয় গণফ্রন্ট, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ভাসানী জনশক্তি পার্টি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট এবং আমজনতার দলসহ মোট ২৫টি রাজনৈতিক দল এতে স্বাক্ষর করে।
সরকারের পক্ষে স্বাক্ষরকারী জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য মো. আইয়ুব মিয়া, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান-এই সাতজন সরকারের পক্ষে সই করেন।
যেসব দল সই করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) এবং বাংলাদেশ জাসদ জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেনি।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, জুলাই সনদে স্বাক্ষর বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন যুগের সূচনা করবে।
দীর্ঘ আট মাসের সংলাপ ও মতৈক্য প্রক্রিয়ার পর বহুল কাঙ্ক্ষিত ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ অবশেষে স্বাক্ষরিত হয়েছে। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই সনদে স্বাক্ষর করেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং ২৫টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উদ্যোগে প্রণীত এই সনদের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্যের নতুন এক মাইলফলক স্থাপিত হয়েছে বলে আয়োজকরা দাবি করেন। তবে মতপার্থক্যের কারণে পাঁচটি রাজনৈতিক দল সনদে সই করেনি।
যেসব দল সই করেছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), খেলাফত মজলিস, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), নাগরিক ঐক্য, এনডিএম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, গণসংহতি আন্দোলন, জেএসডি, গণঅধিকার পরিষদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণফোরাম, জাকের পার্টি, জাতীয় গণফ্রন্ট, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ভাসানী জনশক্তি পার্টি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট এবং আমজনতার দলসহ মোট ২৫টি রাজনৈতিক দল এতে স্বাক্ষর করে।
সরকারের পক্ষে স্বাক্ষরকারী জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য মো. আইয়ুব মিয়া, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান-এই সাতজন সরকারের পক্ষে সই করেন।
যেসব দল সই করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) এবং বাংলাদেশ জাসদ জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেনি।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, জুলাই সনদে স্বাক্ষর বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন যুগের সূচনা করবে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!