
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক ও সহকারী প্রক্টর শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী দায়ের করা সাইবার সুরক্ষা আইনের মামলাটির তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আগামী ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদের আদালত।
এর আগের দিন, সোমবার (৩ নভেম্বর) শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করেন শিক্ষক মোনামী।
এজাহারে বলা হয়েছে, মামলার ১ নম্বর অভিযুক্ত সাংবাদিক ও কর্মী মুজতবা খন্দকার, ২ নম্বর অভিযুক্ত লেখক ও সামাজিক কর্মী মহিউদ্দিন মোহাম্মদ, ৩ নম্বর অভিযুক্ত ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী নিরব হোসাইন, এবং ৪ নম্বর অভিযুক্ত আশফাক হোসাইন ইভান।
তাদের করা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের স্ক্রিনশটও মামলার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে।
মামলা দায়েরের পর সাংবাদিকদের কাছে শিক্ষিকা মোনামী বলেন, আমি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নই, আমি শুধু একজন শিক্ষক। গত এক বছর ধরে আমার বিষয়ে নানা অবমাননাকর মন্তব্য করা হচ্ছে, যার কোনো প্রতিকার পাইনি। বাধ্য হয়ে শেষ পর্যায়ে এসে মামলা করেছি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক ও সহকারী প্রক্টর শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী দায়ের করা সাইবার সুরক্ষা আইনের মামলাটির তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আগামী ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদের আদালত।
এর আগের দিন, সোমবার (৩ নভেম্বর) শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করেন শিক্ষক মোনামী।
এজাহারে বলা হয়েছে, মামলার ১ নম্বর অভিযুক্ত সাংবাদিক ও কর্মী মুজতবা খন্দকার, ২ নম্বর অভিযুক্ত লেখক ও সামাজিক কর্মী মহিউদ্দিন মোহাম্মদ, ৩ নম্বর অভিযুক্ত ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী নিরব হোসাইন, এবং ৪ নম্বর অভিযুক্ত আশফাক হোসাইন ইভান।
তাদের করা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের স্ক্রিনশটও মামলার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে।
মামলা দায়েরের পর সাংবাদিকদের কাছে শিক্ষিকা মোনামী বলেন, আমি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নই, আমি শুধু একজন শিক্ষক। গত এক বছর ধরে আমার বিষয়ে নানা অবমাননাকর মন্তব্য করা হচ্ছে, যার কোনো প্রতিকার পাইনি। বাধ্য হয়ে শেষ পর্যায়ে এসে মামলা করেছি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক ও সহকারী প্রক্টর শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী দায়ের করা সাইবার সুরক্ষা আইনের মামলাটির তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আগামী ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদের আদালত।
এর আগের দিন, সোমবার (৩ নভেম্বর) শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করেন শিক্ষক মোনামী।
এজাহারে বলা হয়েছে, মামলার ১ নম্বর অভিযুক্ত সাংবাদিক ও কর্মী মুজতবা খন্দকার, ২ নম্বর অভিযুক্ত লেখক ও সামাজিক কর্মী মহিউদ্দিন মোহাম্মদ, ৩ নম্বর অভিযুক্ত ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী নিরব হোসাইন, এবং ৪ নম্বর অভিযুক্ত আশফাক হোসাইন ইভান।
তাদের করা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের স্ক্রিনশটও মামলার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে।
মামলা দায়েরের পর সাংবাদিকদের কাছে শিক্ষিকা মোনামী বলেন, আমি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নই, আমি শুধু একজন শিক্ষক। গত এক বছর ধরে আমার বিষয়ে নানা অবমাননাকর মন্তব্য করা হচ্ছে, যার কোনো প্রতিকার পাইনি। বাধ্য হয়ে শেষ পর্যায়ে এসে মামলা করেছি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক ও সহকারী প্রক্টর শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী দায়ের করা সাইবার সুরক্ষা আইনের মামলাটির তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আগামী ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদের আদালত।
এর আগের দিন, সোমবার (৩ নভেম্বর) শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করেন শিক্ষক মোনামী।
এজাহারে বলা হয়েছে, মামলার ১ নম্বর অভিযুক্ত সাংবাদিক ও কর্মী মুজতবা খন্দকার, ২ নম্বর অভিযুক্ত লেখক ও সামাজিক কর্মী মহিউদ্দিন মোহাম্মদ, ৩ নম্বর অভিযুক্ত ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী নিরব হোসাইন, এবং ৪ নম্বর অভিযুক্ত আশফাক হোসাইন ইভান।
তাদের করা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের স্ক্রিনশটও মামলার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে।
মামলা দায়েরের পর সাংবাদিকদের কাছে শিক্ষিকা মোনামী বলেন, আমি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নই, আমি শুধু একজন শিক্ষক। গত এক বছর ধরে আমার বিষয়ে নানা অবমাননাকর মন্তব্য করা হচ্ছে, যার কোনো প্রতিকার পাইনি। বাধ্য হয়ে শেষ পর্যায়ে এসে মামলা করেছি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!