
ইরাক যুদ্ধের নেপথ্যের মূল হোতা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে অন্যতম ক্ষমতাধর ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
পরিবারের এক বিবৃতিতে সোমবার রাতে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়। তারা জানান, চেনি নিউমোনিয়া ও হৃদ্যন্ত্র ও রক্তনালির জটিলতায় ভুগছিলেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রিপাবলিকান পার্টির নেতা চেনি একসময় ওয়াইওমিং অঙ্গরাজ্যের কংগ্রেস সদস্য ও প্রতিরক্ষা সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে টেক্সাসের গভর্নর জর্জ ডব্লিউ বুশের সহপ্রার্থী হিসেবে ২০০০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেন এবং জয়ী হয়ে ২০০১ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে ছিলেন।
চেনি ছিলেন ২০০৩ সালের ইরাক আক্রমণের প্রধান পরিকল্পনাকারী ও সমর্থক, যিনি দাবি করেছিলেন-ইরাক বিপুল পরিমাণ গণবিধ্বংসী অস্ত্র মজুত করে রেখেছে। তবে পরে এই দাবি মিথ্যা প্রমাণিত হয়।
ক্ষমতায় থাকাকালে তিনি রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়ানোর পক্ষে জোরালো ভূমিকা রাখেন। এমনকি প্রশাসনের ভেতরে নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা নেটওয়ার্কও তৈরি করেন বলে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো উল্লেখ করেছে।
ডিক চেনি দীর্ঘদিন হৃদরোগে ভুগছিলেন। মাত্র ৩৭ বছর বয়সে প্রথমবার হার্ট অ্যাটাক হয় তার। পরবর্তী সময়ে একাধিকবার হার্ট অ্যাটাকের পর ২০১২ সালে তিনি হার্ট ট্রান্সপ্লান্ট করান।

ইরাক যুদ্ধের নেপথ্যের মূল হোতা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে অন্যতম ক্ষমতাধর ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
পরিবারের এক বিবৃতিতে সোমবার রাতে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়। তারা জানান, চেনি নিউমোনিয়া ও হৃদ্যন্ত্র ও রক্তনালির জটিলতায় ভুগছিলেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রিপাবলিকান পার্টির নেতা চেনি একসময় ওয়াইওমিং অঙ্গরাজ্যের কংগ্রেস সদস্য ও প্রতিরক্ষা সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে টেক্সাসের গভর্নর জর্জ ডব্লিউ বুশের সহপ্রার্থী হিসেবে ২০০০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেন এবং জয়ী হয়ে ২০০১ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে ছিলেন।
চেনি ছিলেন ২০০৩ সালের ইরাক আক্রমণের প্রধান পরিকল্পনাকারী ও সমর্থক, যিনি দাবি করেছিলেন-ইরাক বিপুল পরিমাণ গণবিধ্বংসী অস্ত্র মজুত করে রেখেছে। তবে পরে এই দাবি মিথ্যা প্রমাণিত হয়।
ক্ষমতায় থাকাকালে তিনি রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়ানোর পক্ষে জোরালো ভূমিকা রাখেন। এমনকি প্রশাসনের ভেতরে নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা নেটওয়ার্কও তৈরি করেন বলে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো উল্লেখ করেছে।
ডিক চেনি দীর্ঘদিন হৃদরোগে ভুগছিলেন। মাত্র ৩৭ বছর বয়সে প্রথমবার হার্ট অ্যাটাক হয় তার। পরবর্তী সময়ে একাধিকবার হার্ট অ্যাটাকের পর ২০১২ সালে তিনি হার্ট ট্রান্সপ্লান্ট করান।

ইরাক যুদ্ধের নেপথ্যের মূল হোতা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে অন্যতম ক্ষমতাধর ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
পরিবারের এক বিবৃতিতে সোমবার রাতে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়। তারা জানান, চেনি নিউমোনিয়া ও হৃদ্যন্ত্র ও রক্তনালির জটিলতায় ভুগছিলেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রিপাবলিকান পার্টির নেতা চেনি একসময় ওয়াইওমিং অঙ্গরাজ্যের কংগ্রেস সদস্য ও প্রতিরক্ষা সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে টেক্সাসের গভর্নর জর্জ ডব্লিউ বুশের সহপ্রার্থী হিসেবে ২০০০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেন এবং জয়ী হয়ে ২০০১ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে ছিলেন।
চেনি ছিলেন ২০০৩ সালের ইরাক আক্রমণের প্রধান পরিকল্পনাকারী ও সমর্থক, যিনি দাবি করেছিলেন-ইরাক বিপুল পরিমাণ গণবিধ্বংসী অস্ত্র মজুত করে রেখেছে। তবে পরে এই দাবি মিথ্যা প্রমাণিত হয়।
ক্ষমতায় থাকাকালে তিনি রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়ানোর পক্ষে জোরালো ভূমিকা রাখেন। এমনকি প্রশাসনের ভেতরে নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা নেটওয়ার্কও তৈরি করেন বলে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো উল্লেখ করেছে।
ডিক চেনি দীর্ঘদিন হৃদরোগে ভুগছিলেন। মাত্র ৩৭ বছর বয়সে প্রথমবার হার্ট অ্যাটাক হয় তার। পরবর্তী সময়ে একাধিকবার হার্ট অ্যাটাকের পর ২০১২ সালে তিনি হার্ট ট্রান্সপ্লান্ট করান।

ইরাক যুদ্ধের নেপথ্যের মূল হোতা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে অন্যতম ক্ষমতাধর ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
পরিবারের এক বিবৃতিতে সোমবার রাতে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়। তারা জানান, চেনি নিউমোনিয়া ও হৃদ্যন্ত্র ও রক্তনালির জটিলতায় ভুগছিলেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রিপাবলিকান পার্টির নেতা চেনি একসময় ওয়াইওমিং অঙ্গরাজ্যের কংগ্রেস সদস্য ও প্রতিরক্ষা সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে টেক্সাসের গভর্নর জর্জ ডব্লিউ বুশের সহপ্রার্থী হিসেবে ২০০০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেন এবং জয়ী হয়ে ২০০১ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে ছিলেন।
চেনি ছিলেন ২০০৩ সালের ইরাক আক্রমণের প্রধান পরিকল্পনাকারী ও সমর্থক, যিনি দাবি করেছিলেন-ইরাক বিপুল পরিমাণ গণবিধ্বংসী অস্ত্র মজুত করে রেখেছে। তবে পরে এই দাবি মিথ্যা প্রমাণিত হয়।
ক্ষমতায় থাকাকালে তিনি রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়ানোর পক্ষে জোরালো ভূমিকা রাখেন। এমনকি প্রশাসনের ভেতরে নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা নেটওয়ার্কও তৈরি করেন বলে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো উল্লেখ করেছে।
ডিক চেনি দীর্ঘদিন হৃদরোগে ভুগছিলেন। মাত্র ৩৭ বছর বয়সে প্রথমবার হার্ট অ্যাটাক হয় তার। পরবর্তী সময়ে একাধিকবার হার্ট অ্যাটাকের পর ২০১২ সালে তিনি হার্ট ট্রান্সপ্লান্ট করান।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!