
সারা দেশের অধস্তন আদালতের বিভিন্ন ক্যাটাগরির তিন শতাধিক বিচারককে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভা।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ফুলকোর্ট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা সূত্রে জানা যায়, বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে-যেমন জেলা ও দায়রা জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ, যুগ্ম জেলা জজ—পদে পদোন্নতির সিদ্ধান্ত হয়।
এছাড়া সভায় আগামী বছরের সুপ্রিম কোর্টের ছুটির ক্যালেন্ডার, বিচার বিভাগের শৃঙ্খলা রক্ষা, এবং পৃথক সচিবালয় গঠন নিয়ে আলোচনাও হয়।
সভায় আলোচিত অন্যতম বিষয় ছিল রেইনট্রি মামলার বিচারক কামরুন্নাহারকে পুনরায় বিচারিক ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার প্রসঙ্গ। আপিল বিভাগের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ওই মামলায় এক আসামিকে জামিন দেওয়ার ঘটনায় বিচারিক ক্ষমতা হারান তিনি। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জুডিশিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (জিএ) কমিটিকে।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২০টিরও বেশি অ্যাজেন্ডা আলোচিত হলেও সময় স্বল্পতার কারণে বার্ষিক ক্যালেন্ডার অনুমোদনের সিদ্ধান্ত হয়নি।
সভায় আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের অধিকাংশ বিচারপতি উপস্থিত ছিলেন।

সারা দেশের অধস্তন আদালতের বিভিন্ন ক্যাটাগরির তিন শতাধিক বিচারককে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভা।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ফুলকোর্ট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা সূত্রে জানা যায়, বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে-যেমন জেলা ও দায়রা জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ, যুগ্ম জেলা জজ—পদে পদোন্নতির সিদ্ধান্ত হয়।
এছাড়া সভায় আগামী বছরের সুপ্রিম কোর্টের ছুটির ক্যালেন্ডার, বিচার বিভাগের শৃঙ্খলা রক্ষা, এবং পৃথক সচিবালয় গঠন নিয়ে আলোচনাও হয়।
সভায় আলোচিত অন্যতম বিষয় ছিল রেইনট্রি মামলার বিচারক কামরুন্নাহারকে পুনরায় বিচারিক ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার প্রসঙ্গ। আপিল বিভাগের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ওই মামলায় এক আসামিকে জামিন দেওয়ার ঘটনায় বিচারিক ক্ষমতা হারান তিনি। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জুডিশিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (জিএ) কমিটিকে।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২০টিরও বেশি অ্যাজেন্ডা আলোচিত হলেও সময় স্বল্পতার কারণে বার্ষিক ক্যালেন্ডার অনুমোদনের সিদ্ধান্ত হয়নি।
সভায় আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের অধিকাংশ বিচারপতি উপস্থিত ছিলেন।

সারা দেশের অধস্তন আদালতের বিভিন্ন ক্যাটাগরির তিন শতাধিক বিচারককে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভা।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ফুলকোর্ট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা সূত্রে জানা যায়, বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে-যেমন জেলা ও দায়রা জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ, যুগ্ম জেলা জজ—পদে পদোন্নতির সিদ্ধান্ত হয়।
এছাড়া সভায় আগামী বছরের সুপ্রিম কোর্টের ছুটির ক্যালেন্ডার, বিচার বিভাগের শৃঙ্খলা রক্ষা, এবং পৃথক সচিবালয় গঠন নিয়ে আলোচনাও হয়।
সভায় আলোচিত অন্যতম বিষয় ছিল রেইনট্রি মামলার বিচারক কামরুন্নাহারকে পুনরায় বিচারিক ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার প্রসঙ্গ। আপিল বিভাগের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ওই মামলায় এক আসামিকে জামিন দেওয়ার ঘটনায় বিচারিক ক্ষমতা হারান তিনি। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জুডিশিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (জিএ) কমিটিকে।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২০টিরও বেশি অ্যাজেন্ডা আলোচিত হলেও সময় স্বল্পতার কারণে বার্ষিক ক্যালেন্ডার অনুমোদনের সিদ্ধান্ত হয়নি।
সভায় আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের অধিকাংশ বিচারপতি উপস্থিত ছিলেন।

সারা দেশের অধস্তন আদালতের বিভিন্ন ক্যাটাগরির তিন শতাধিক বিচারককে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভা।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ফুলকোর্ট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা সূত্রে জানা যায়, বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে-যেমন জেলা ও দায়রা জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ, যুগ্ম জেলা জজ—পদে পদোন্নতির সিদ্ধান্ত হয়।
এছাড়া সভায় আগামী বছরের সুপ্রিম কোর্টের ছুটির ক্যালেন্ডার, বিচার বিভাগের শৃঙ্খলা রক্ষা, এবং পৃথক সচিবালয় গঠন নিয়ে আলোচনাও হয়।
সভায় আলোচিত অন্যতম বিষয় ছিল রেইনট্রি মামলার বিচারক কামরুন্নাহারকে পুনরায় বিচারিক ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার প্রসঙ্গ। আপিল বিভাগের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ওই মামলায় এক আসামিকে জামিন দেওয়ার ঘটনায় বিচারিক ক্ষমতা হারান তিনি। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জুডিশিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (জিএ) কমিটিকে।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২০টিরও বেশি অ্যাজেন্ডা আলোচিত হলেও সময় স্বল্পতার কারণে বার্ষিক ক্যালেন্ডার অনুমোদনের সিদ্ধান্ত হয়নি।
সভায় আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের অধিকাংশ বিচারপতি উপস্থিত ছিলেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!