মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১,১০১ জন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মৃত চারজনের মধ্যে তিনজন ঢাকার দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বাসিন্দা এবং একজন উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি)।
এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯২ জনে, আর মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৭৩ হাজার ৯২৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৫১ জন, চট্টগ্রামে ১২৫ জন, ঢাকায় ২০৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৪১ জন, দক্ষিণ সিটিতে ১৭৫ জন, খুলনায় ৫৯ জন, ময়মনসিংহে ৭৫ জন, রাজশাহীতে ৪৫ জন, রংপুরে ১৯ জন এবং সিলেটে ৩ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১,০৭৭ জন রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। ফলে এ বছর ডেঙ্গু থেকে মোট সুস্থ হয়েছেন ৭০ হাজার ৫২৯ জন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টানা বৃষ্টির পর মশার প্রজনন বেড়ে যাওয়ায় সংক্রমণও দ্রুত বাড়ছে। সময়মতো চিকিৎসা না নেওয়া এবং সচেতনতার অভাবের কারণে মৃত্যুর হারও বাড়ছে।
মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১,১০১ জন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মৃত চারজনের মধ্যে তিনজন ঢাকার দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বাসিন্দা এবং একজন উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি)।
এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯২ জনে, আর মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৭৩ হাজার ৯২৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৫১ জন, চট্টগ্রামে ১২৫ জন, ঢাকায় ২০৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৪১ জন, দক্ষিণ সিটিতে ১৭৫ জন, খুলনায় ৫৯ জন, ময়মনসিংহে ৭৫ জন, রাজশাহীতে ৪৫ জন, রংপুরে ১৯ জন এবং সিলেটে ৩ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১,০৭৭ জন রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। ফলে এ বছর ডেঙ্গু থেকে মোট সুস্থ হয়েছেন ৭০ হাজার ৫২৯ জন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টানা বৃষ্টির পর মশার প্রজনন বেড়ে যাওয়ায় সংক্রমণও দ্রুত বাড়ছে। সময়মতো চিকিৎসা না নেওয়া এবং সচেতনতার অভাবের কারণে মৃত্যুর হারও বাড়ছে।
মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১,১০১ জন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মৃত চারজনের মধ্যে তিনজন ঢাকার দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বাসিন্দা এবং একজন উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি)।
এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯২ জনে, আর মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৭৩ হাজার ৯২৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৫১ জন, চট্টগ্রামে ১২৫ জন, ঢাকায় ২০৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৪১ জন, দক্ষিণ সিটিতে ১৭৫ জন, খুলনায় ৫৯ জন, ময়মনসিংহে ৭৫ জন, রাজশাহীতে ৪৫ জন, রংপুরে ১৯ জন এবং সিলেটে ৩ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১,০৭৭ জন রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। ফলে এ বছর ডেঙ্গু থেকে মোট সুস্থ হয়েছেন ৭০ হাজার ৫২৯ জন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টানা বৃষ্টির পর মশার প্রজনন বেড়ে যাওয়ায় সংক্রমণও দ্রুত বাড়ছে। সময়মতো চিকিৎসা না নেওয়া এবং সচেতনতার অভাবের কারণে মৃত্যুর হারও বাড়ছে।
মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১,১০১ জন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মৃত চারজনের মধ্যে তিনজন ঢাকার দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) বাসিন্দা এবং একজন উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি)।
এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯২ জনে, আর মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৭৩ হাজার ৯২৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৫১ জন, চট্টগ্রামে ১২৫ জন, ঢাকায় ২০৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৪১ জন, দক্ষিণ সিটিতে ১৭৫ জন, খুলনায় ৫৯ জন, ময়মনসিংহে ৭৫ জন, রাজশাহীতে ৪৫ জন, রংপুরে ১৯ জন এবং সিলেটে ৩ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
অন্যদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১,০৭৭ জন রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। ফলে এ বছর ডেঙ্গু থেকে মোট সুস্থ হয়েছেন ৭০ হাজার ৫২৯ জন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টানা বৃষ্টির পর মশার প্রজনন বেড়ে যাওয়ায় সংক্রমণও দ্রুত বাড়ছে। সময়মতো চিকিৎসা না নেওয়া এবং সচেতনতার অভাবের কারণে মৃত্যুর হারও বাড়ছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!