সংগৃহীত ছবি
রাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে একটি পোশাক কারখানা ও কেমিক্যাল গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৯ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৮ জন দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম।
তিনি জানান, মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে পোশাক কারখানা ও কসমিক ফার্মা নামের কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন লাগলে ঘটনাস্থল থেকে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আহত আটজনকে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম জানান, পোশাক কারখানার দ্বিতীয় তলা থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের দাহ্য রাসায়নিক থাকার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগছে।
আগুনের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট সকাল ১১টা ৫৬ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পরে মোট ১২টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। বিকেল সোয়া ৪টা পর্যন্ত আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসেনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ পোশাক কারখানায় বিস্ফোরণের পর মুহূর্তেই আগুন পাশের কেমিক্যাল গোডাউনে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি এবং স্বেচ্ছাসেবকরাও সহযোগিতা করছে।
সংগৃহীত ছবি
রাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে একটি পোশাক কারখানা ও কেমিক্যাল গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৯ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৮ জন দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম।
তিনি জানান, মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে পোশাক কারখানা ও কসমিক ফার্মা নামের কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন লাগলে ঘটনাস্থল থেকে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আহত আটজনকে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম জানান, পোশাক কারখানার দ্বিতীয় তলা থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের দাহ্য রাসায়নিক থাকার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগছে।
আগুনের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট সকাল ১১টা ৫৬ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পরে মোট ১২টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। বিকেল সোয়া ৪টা পর্যন্ত আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসেনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ পোশাক কারখানায় বিস্ফোরণের পর মুহূর্তেই আগুন পাশের কেমিক্যাল গোডাউনে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি এবং স্বেচ্ছাসেবকরাও সহযোগিতা করছে।
সংগৃহীত ছবি
রাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে একটি পোশাক কারখানা ও কেমিক্যাল গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৯ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৮ জন দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম।
তিনি জানান, মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে পোশাক কারখানা ও কসমিক ফার্মা নামের কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন লাগলে ঘটনাস্থল থেকে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আহত আটজনকে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম জানান, পোশাক কারখানার দ্বিতীয় তলা থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের দাহ্য রাসায়নিক থাকার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগছে।
আগুনের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট সকাল ১১টা ৫৬ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পরে মোট ১২টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। বিকেল সোয়া ৪টা পর্যন্ত আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসেনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ পোশাক কারখানায় বিস্ফোরণের পর মুহূর্তেই আগুন পাশের কেমিক্যাল গোডাউনে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি এবং স্বেচ্ছাসেবকরাও সহযোগিতা করছে।
সংগৃহীত ছবি
রাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে একটি পোশাক কারখানা ও কেমিক্যাল গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৯ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৮ জন দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম।
তিনি জানান, মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে পোশাক কারখানা ও কসমিক ফার্মা নামের কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন লাগলে ঘটনাস্থল থেকে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আহত আটজনকে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম জানান, পোশাক কারখানার দ্বিতীয় তলা থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের দাহ্য রাসায়নিক থাকার কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগছে।
আগুনের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট সকাল ১১টা ৫৬ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পরে মোট ১২টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। বিকেল সোয়া ৪টা পর্যন্ত আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসেনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ পোশাক কারখানায় বিস্ফোরণের পর মুহূর্তেই আগুন পাশের কেমিক্যাল গোডাউনে ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি এবং স্বেচ্ছাসেবকরাও সহযোগিতা করছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!