শার্ম আল-শেখে গাজা বিষয়ক এক শীর্ষ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি নথিতে স্বাক্ষর করছেন। ছবি : এএফপি
দুই বছরের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটাতে গাজা শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, কাতার ও তুরস্ক। সোমবার (১৩ অক্টোবর) মিসরের শারম আল-শেখে অনুষ্ঠিত গাজা শান্তি সম্মেলনে চার দেশের নেতারা এই ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন।
মিসরের পর্যটন শহর শারম আল-শেখে অনুষ্ঠিত গাজা বিষয়ক শীর্ষ সম্মেলনে এই শান্তি চুক্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি।
চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, কাতার ও তুরস্ককে জামিনদার রাষ্ট্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই বছরের দীর্ঘ যুদ্ধের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে একটি কাঠামো তৈরি করা হয়েছে।
স্বাক্ষরের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘এই চুক্তিতে নিয়মকানুন ও আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে।’ তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ‘এই চুক্তি টিকে থাকবে।’
এদিকে, কূটনৈতিক মহলে ধারণা করা হচ্ছে, এই চুক্তি কার্যকর হলে গাজার পুনর্গঠন এবং মানবিক সহায়তা কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে যাবে।
চুক্তির বাস্তবায়ন তত্ত্বাবধান করবে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোর একটি যৌথ কমিটি।
শার্ম আল-শেখে গাজা বিষয়ক এক শীর্ষ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি নথিতে স্বাক্ষর করছেন। ছবি : এএফপি
দুই বছরের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটাতে গাজা শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, কাতার ও তুরস্ক। সোমবার (১৩ অক্টোবর) মিসরের শারম আল-শেখে অনুষ্ঠিত গাজা শান্তি সম্মেলনে চার দেশের নেতারা এই ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন।
মিসরের পর্যটন শহর শারম আল-শেখে অনুষ্ঠিত গাজা বিষয়ক শীর্ষ সম্মেলনে এই শান্তি চুক্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি।
চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, কাতার ও তুরস্ককে জামিনদার রাষ্ট্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই বছরের দীর্ঘ যুদ্ধের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে একটি কাঠামো তৈরি করা হয়েছে।
স্বাক্ষরের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘এই চুক্তিতে নিয়মকানুন ও আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে।’ তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ‘এই চুক্তি টিকে থাকবে।’
এদিকে, কূটনৈতিক মহলে ধারণা করা হচ্ছে, এই চুক্তি কার্যকর হলে গাজার পুনর্গঠন এবং মানবিক সহায়তা কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে যাবে।
চুক্তির বাস্তবায়ন তত্ত্বাবধান করবে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোর একটি যৌথ কমিটি।
শার্ম আল-শেখে গাজা বিষয়ক এক শীর্ষ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি নথিতে স্বাক্ষর করছেন। ছবি : এএফপি
দুই বছরের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটাতে গাজা শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, কাতার ও তুরস্ক। সোমবার (১৩ অক্টোবর) মিসরের শারম আল-শেখে অনুষ্ঠিত গাজা শান্তি সম্মেলনে চার দেশের নেতারা এই ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন।
মিসরের পর্যটন শহর শারম আল-শেখে অনুষ্ঠিত গাজা বিষয়ক শীর্ষ সম্মেলনে এই শান্তি চুক্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি।
চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, কাতার ও তুরস্ককে জামিনদার রাষ্ট্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই বছরের দীর্ঘ যুদ্ধের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে একটি কাঠামো তৈরি করা হয়েছে।
স্বাক্ষরের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘এই চুক্তিতে নিয়মকানুন ও আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে।’ তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ‘এই চুক্তি টিকে থাকবে।’
এদিকে, কূটনৈতিক মহলে ধারণা করা হচ্ছে, এই চুক্তি কার্যকর হলে গাজার পুনর্গঠন এবং মানবিক সহায়তা কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে যাবে।
চুক্তির বাস্তবায়ন তত্ত্বাবধান করবে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোর একটি যৌথ কমিটি।
শার্ম আল-শেখে গাজা বিষয়ক এক শীর্ষ সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি নথিতে স্বাক্ষর করছেন। ছবি : এএফপি
দুই বছরের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটাতে গাজা শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, কাতার ও তুরস্ক। সোমবার (১৩ অক্টোবর) মিসরের শারম আল-শেখে অনুষ্ঠিত গাজা শান্তি সম্মেলনে চার দেশের নেতারা এই ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন।
মিসরের পর্যটন শহর শারম আল-শেখে অনুষ্ঠিত গাজা বিষয়ক শীর্ষ সম্মেলনে এই শান্তি চুক্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি।
চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, কাতার ও তুরস্ককে জামিনদার রাষ্ট্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই বছরের দীর্ঘ যুদ্ধের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে একটি কাঠামো তৈরি করা হয়েছে।
স্বাক্ষরের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘এই চুক্তিতে নিয়মকানুন ও আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে।’ তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ‘এই চুক্তি টিকে থাকবে।’
এদিকে, কূটনৈতিক মহলে ধারণা করা হচ্ছে, এই চুক্তি কার্যকর হলে গাজার পুনর্গঠন এবং মানবিক সহায়তা কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে যাবে।
চুক্তির বাস্তবায়ন তত্ত্বাবধান করবে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোর একটি যৌথ কমিটি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!