দূষিত কফ সিরাপ তৈরি ও বাজারজাত করার অভিযোগে ভারতের তামিল নাড়ুভিত্তিক ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের লাইসেন্ট বাতিল করা হয়েছে। সোমবার তামিল নাড়ুর রাজ্য সরকার থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করা হয়েছে এ তথ্য।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ তৈরির লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এখন থেকে এই কোম্পানির যাবতীয় কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।”
গত সপ্তাহে গ্রেপ্তার করা হয়েছে শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের মালিক জি.রঙ্গনাথনকে। তার বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক তদন্ত সংস্থা ইনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট সে অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে।
প্রসঙ্গত, শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের তৈরি কফ সিরাপ কোল্ডরিফ খেয়ে গত আগস্ট মাসে ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১৭ জন শিশুর। এদের সবার বয়স ১ থেকে ৫ বছরের মধ্যে।
তাদের মৃত্যুর প্রধান কারণ সিরাপে ডায়াথিলিন গ্লাইকোর নামের একটি রাসায়নিকের অস্বাভাবিক ও অতিমাত্রায় উপস্থিতি। শিশুদের কাশির সিরাপ তৈরির জন্য ডায়াথিলিন গ্লাইকোল একটি প্রয়োজনীয় রাসায়নিক, তবে কোনো সিরাপে যদি অনুমোদিত বা নির্দিষ্ট মাত্রার বেশি ডায়াথিলিন গ্লাইকোল ব্যবহার করা হয়, তাহলে তা রীতিমতো বিষে পরিণত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, কোল্ডরিফ কফ সিরাপে ডায়াথিলিন গ্লাইকোলের উপস্থিতি নির্ধারিত বা অনুমোদিত মাত্রার চেয়ে ৫০০ গুণ বেশি।
ভারতীয় কফ সিরাপে দূষণ এবং তার জেরে মৃত্যুর ঘটনা অবশ্য নতুন নয়। এর আগে ২০২৩ সালে ভারতীয় এক কোম্পানির কফ সিরাপ খেয়ে উজবেকিস্তান, ক্যামেরুন ও গাম্বিয়ায় ১৪১ জন শিশু মারা গিয়েছিল। সে সময় ভারতে এবং বর্হিবিশ্বে বিতর্ক শুরু হয়েছিল, সেটিই উসকে ওঠে গত মাসে ১৭ জন শিশুর মৃত্যুর পর।
দূষিত কফ সিরাপ এবং তা সেবনে এক মাসে ১৭ জন শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর তুমুল আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয় ভারত ও আন্তর্জাতিক বিশ্বে।
অতিমাত্রায় ডায়াথিলিন গ্লাইকোলের উপস্থিতির কারণে গতকাল সোমবার জাতিসংঘের বৈশ্বিক স্বাস্থ্য নিরাপত্তা বিষয়ক অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন-ডব্লিউএইচও) সম্প্রতি ৩টি ভারতীয় কফ সিরাপের ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিয়েছে। এই তিন কফ সিরাপের মধ্যে কোল্ডরিফও আছে। বাকি দু’টি হলো ভারতীয় কোম্পানি রেডনেক্স ফার্মাসিউটিক্যালের তৈরি সিরাপ রেসপিফরেশ টিআর এবং শেপ ফার্মার তৈরি সিরাপ রিলাইফ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তা জারির পর এই তিন কফসিরাপের ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিয়েছে ভারতের ওষুধের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক সরকারি প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (সিডিসসিও)।
সূত্র : রয়টার্স
দূষিত কফ সিরাপ তৈরি ও বাজারজাত করার অভিযোগে ভারতের তামিল নাড়ুভিত্তিক ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের লাইসেন্ট বাতিল করা হয়েছে। সোমবার তামিল নাড়ুর রাজ্য সরকার থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করা হয়েছে এ তথ্য।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ তৈরির লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এখন থেকে এই কোম্পানির যাবতীয় কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।”
গত সপ্তাহে গ্রেপ্তার করা হয়েছে শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের মালিক জি.রঙ্গনাথনকে। তার বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক তদন্ত সংস্থা ইনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট সে অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে।
প্রসঙ্গত, শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের তৈরি কফ সিরাপ কোল্ডরিফ খেয়ে গত আগস্ট মাসে ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১৭ জন শিশুর। এদের সবার বয়স ১ থেকে ৫ বছরের মধ্যে।
তাদের মৃত্যুর প্রধান কারণ সিরাপে ডায়াথিলিন গ্লাইকোর নামের একটি রাসায়নিকের অস্বাভাবিক ও অতিমাত্রায় উপস্থিতি। শিশুদের কাশির সিরাপ তৈরির জন্য ডায়াথিলিন গ্লাইকোল একটি প্রয়োজনীয় রাসায়নিক, তবে কোনো সিরাপে যদি অনুমোদিত বা নির্দিষ্ট মাত্রার বেশি ডায়াথিলিন গ্লাইকোল ব্যবহার করা হয়, তাহলে তা রীতিমতো বিষে পরিণত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, কোল্ডরিফ কফ সিরাপে ডায়াথিলিন গ্লাইকোলের উপস্থিতি নির্ধারিত বা অনুমোদিত মাত্রার চেয়ে ৫০০ গুণ বেশি।
ভারতীয় কফ সিরাপে দূষণ এবং তার জেরে মৃত্যুর ঘটনা অবশ্য নতুন নয়। এর আগে ২০২৩ সালে ভারতীয় এক কোম্পানির কফ সিরাপ খেয়ে উজবেকিস্তান, ক্যামেরুন ও গাম্বিয়ায় ১৪১ জন শিশু মারা গিয়েছিল। সে সময় ভারতে এবং বর্হিবিশ্বে বিতর্ক শুরু হয়েছিল, সেটিই উসকে ওঠে গত মাসে ১৭ জন শিশুর মৃত্যুর পর।
দূষিত কফ সিরাপ এবং তা সেবনে এক মাসে ১৭ জন শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর তুমুল আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয় ভারত ও আন্তর্জাতিক বিশ্বে।
অতিমাত্রায় ডায়াথিলিন গ্লাইকোলের উপস্থিতির কারণে গতকাল সোমবার জাতিসংঘের বৈশ্বিক স্বাস্থ্য নিরাপত্তা বিষয়ক অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন-ডব্লিউএইচও) সম্প্রতি ৩টি ভারতীয় কফ সিরাপের ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিয়েছে। এই তিন কফ সিরাপের মধ্যে কোল্ডরিফও আছে। বাকি দু’টি হলো ভারতীয় কোম্পানি রেডনেক্স ফার্মাসিউটিক্যালের তৈরি সিরাপ রেসপিফরেশ টিআর এবং শেপ ফার্মার তৈরি সিরাপ রিলাইফ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তা জারির পর এই তিন কফসিরাপের ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিয়েছে ভারতের ওষুধের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক সরকারি প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (সিডিসসিও)।
সূত্র : রয়টার্স
দূষিত কফ সিরাপ তৈরি ও বাজারজাত করার অভিযোগে ভারতের তামিল নাড়ুভিত্তিক ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের লাইসেন্ট বাতিল করা হয়েছে। সোমবার তামিল নাড়ুর রাজ্য সরকার থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করা হয়েছে এ তথ্য।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ তৈরির লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এখন থেকে এই কোম্পানির যাবতীয় কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।”
গত সপ্তাহে গ্রেপ্তার করা হয়েছে শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের মালিক জি.রঙ্গনাথনকে। তার বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক তদন্ত সংস্থা ইনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট সে অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে।
প্রসঙ্গত, শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের তৈরি কফ সিরাপ কোল্ডরিফ খেয়ে গত আগস্ট মাসে ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১৭ জন শিশুর। এদের সবার বয়স ১ থেকে ৫ বছরের মধ্যে।
তাদের মৃত্যুর প্রধান কারণ সিরাপে ডায়াথিলিন গ্লাইকোর নামের একটি রাসায়নিকের অস্বাভাবিক ও অতিমাত্রায় উপস্থিতি। শিশুদের কাশির সিরাপ তৈরির জন্য ডায়াথিলিন গ্লাইকোল একটি প্রয়োজনীয় রাসায়নিক, তবে কোনো সিরাপে যদি অনুমোদিত বা নির্দিষ্ট মাত্রার বেশি ডায়াথিলিন গ্লাইকোল ব্যবহার করা হয়, তাহলে তা রীতিমতো বিষে পরিণত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, কোল্ডরিফ কফ সিরাপে ডায়াথিলিন গ্লাইকোলের উপস্থিতি নির্ধারিত বা অনুমোদিত মাত্রার চেয়ে ৫০০ গুণ বেশি।
ভারতীয় কফ সিরাপে দূষণ এবং তার জেরে মৃত্যুর ঘটনা অবশ্য নতুন নয়। এর আগে ২০২৩ সালে ভারতীয় এক কোম্পানির কফ সিরাপ খেয়ে উজবেকিস্তান, ক্যামেরুন ও গাম্বিয়ায় ১৪১ জন শিশু মারা গিয়েছিল। সে সময় ভারতে এবং বর্হিবিশ্বে বিতর্ক শুরু হয়েছিল, সেটিই উসকে ওঠে গত মাসে ১৭ জন শিশুর মৃত্যুর পর।
দূষিত কফ সিরাপ এবং তা সেবনে এক মাসে ১৭ জন শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর তুমুল আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয় ভারত ও আন্তর্জাতিক বিশ্বে।
অতিমাত্রায় ডায়াথিলিন গ্লাইকোলের উপস্থিতির কারণে গতকাল সোমবার জাতিসংঘের বৈশ্বিক স্বাস্থ্য নিরাপত্তা বিষয়ক অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন-ডব্লিউএইচও) সম্প্রতি ৩টি ভারতীয় কফ সিরাপের ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিয়েছে। এই তিন কফ সিরাপের মধ্যে কোল্ডরিফও আছে। বাকি দু’টি হলো ভারতীয় কোম্পানি রেডনেক্স ফার্মাসিউটিক্যালের তৈরি সিরাপ রেসপিফরেশ টিআর এবং শেপ ফার্মার তৈরি সিরাপ রিলাইফ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তা জারির পর এই তিন কফসিরাপের ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিয়েছে ভারতের ওষুধের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক সরকারি প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (সিডিসসিও)।
সূত্র : রয়টার্স
দূষিত কফ সিরাপ তৈরি ও বাজারজাত করার অভিযোগে ভারতের তামিল নাড়ুভিত্তিক ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের লাইসেন্ট বাতিল করা হয়েছে। সোমবার তামিল নাড়ুর রাজ্য সরকার থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করা হয়েছে এ তথ্য।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ তৈরির লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এখন থেকে এই কোম্পানির যাবতীয় কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।”
গত সপ্তাহে গ্রেপ্তার করা হয়েছে শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের মালিক জি.রঙ্গনাথনকে। তার বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক তদন্ত সংস্থা ইনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট সে অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে।
প্রসঙ্গত, শ্রেসান ফার্মাসিউটিক্যালসের তৈরি কফ সিরাপ কোল্ডরিফ খেয়ে গত আগস্ট মাসে ভারতে মৃত্যু হয়েছে ১৭ জন শিশুর। এদের সবার বয়স ১ থেকে ৫ বছরের মধ্যে।
তাদের মৃত্যুর প্রধান কারণ সিরাপে ডায়াথিলিন গ্লাইকোর নামের একটি রাসায়নিকের অস্বাভাবিক ও অতিমাত্রায় উপস্থিতি। শিশুদের কাশির সিরাপ তৈরির জন্য ডায়াথিলিন গ্লাইকোল একটি প্রয়োজনীয় রাসায়নিক, তবে কোনো সিরাপে যদি অনুমোদিত বা নির্দিষ্ট মাত্রার বেশি ডায়াথিলিন গ্লাইকোল ব্যবহার করা হয়, তাহলে তা রীতিমতো বিষে পরিণত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, কোল্ডরিফ কফ সিরাপে ডায়াথিলিন গ্লাইকোলের উপস্থিতি নির্ধারিত বা অনুমোদিত মাত্রার চেয়ে ৫০০ গুণ বেশি।
ভারতীয় কফ সিরাপে দূষণ এবং তার জেরে মৃত্যুর ঘটনা অবশ্য নতুন নয়। এর আগে ২০২৩ সালে ভারতীয় এক কোম্পানির কফ সিরাপ খেয়ে উজবেকিস্তান, ক্যামেরুন ও গাম্বিয়ায় ১৪১ জন শিশু মারা গিয়েছিল। সে সময় ভারতে এবং বর্হিবিশ্বে বিতর্ক শুরু হয়েছিল, সেটিই উসকে ওঠে গত মাসে ১৭ জন শিশুর মৃত্যুর পর।
দূষিত কফ সিরাপ এবং তা সেবনে এক মাসে ১৭ জন শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর তুমুল আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয় ভারত ও আন্তর্জাতিক বিশ্বে।
অতিমাত্রায় ডায়াথিলিন গ্লাইকোলের উপস্থিতির কারণে গতকাল সোমবার জাতিসংঘের বৈশ্বিক স্বাস্থ্য নিরাপত্তা বিষয়ক অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন-ডব্লিউএইচও) সম্প্রতি ৩টি ভারতীয় কফ সিরাপের ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিয়েছে। এই তিন কফ সিরাপের মধ্যে কোল্ডরিফও আছে। বাকি দু’টি হলো ভারতীয় কোম্পানি রেডনেক্স ফার্মাসিউটিক্যালের তৈরি সিরাপ রেসপিফরেশ টিআর এবং শেপ ফার্মার তৈরি সিরাপ রিলাইফ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তা জারির পর এই তিন কফসিরাপের ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিয়েছে ভারতের ওষুধের মান নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক সরকারি প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (সিডিসসিও)।
সূত্র : রয়টার্স
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!