
শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে এখনো ভিড় করছেন সাধারণ মানুষ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পাশের কবরস্থান এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধসংলগ্ন এলাকায় সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত নামলেও মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। কেউ বাইরে দাঁড়িয়ে দোয়া করছেন, কেউ কবর দেখার অপেক্ষায় আছেন। আবার কেউ কেউ মোবাইল ফোনে ছবি তুলছেন। শোক ও ভালোবাসার আবহে পুরো এলাকা হয়ে উঠেছে ভারী ও আবেগঘন।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে সাতটার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, কবরস্থানের সামনের অংশে নিরাপত্তা বাহিনীর বলয় আংশিকভাবে খুলে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে শাহবাগ থানা ও টিএসসি এলাকার ব্যারিকেডও প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পয়েন্টে এখনো পুলিশ সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া কবরস্থানে প্রবেশের জন্য ব্যবহৃত মসজিদের গেট এবং বাইরের মূল ফটকেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, নিরাপত্তার স্বার্থে রাতে কবরস্থানে পুলিশি প্রহরা অব্যাহত থাকবে। এ সময় কবরস্থানের ভেতরে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। কেবল বাইরের অংশ থেকেই মানুষ দোয়া করতে পারছেন।
এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদসংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধের পাশে শরিফ ওসমান হাদিকে দাফন করা হয়।
দাফন অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, ডাকসুর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাসহ হাদির পরিবার-পরিজন উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। লাখো মানুষের অংশগ্রহণে জানাজায় ইমামতি করেন হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।

শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে এখনো ভিড় করছেন সাধারণ মানুষ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পাশের কবরস্থান এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধসংলগ্ন এলাকায় সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত নামলেও মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। কেউ বাইরে দাঁড়িয়ে দোয়া করছেন, কেউ কবর দেখার অপেক্ষায় আছেন। আবার কেউ কেউ মোবাইল ফোনে ছবি তুলছেন। শোক ও ভালোবাসার আবহে পুরো এলাকা হয়ে উঠেছে ভারী ও আবেগঘন।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে সাতটার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, কবরস্থানের সামনের অংশে নিরাপত্তা বাহিনীর বলয় আংশিকভাবে খুলে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে শাহবাগ থানা ও টিএসসি এলাকার ব্যারিকেডও প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পয়েন্টে এখনো পুলিশ সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া কবরস্থানে প্রবেশের জন্য ব্যবহৃত মসজিদের গেট এবং বাইরের মূল ফটকেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, নিরাপত্তার স্বার্থে রাতে কবরস্থানে পুলিশি প্রহরা অব্যাহত থাকবে। এ সময় কবরস্থানের ভেতরে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। কেবল বাইরের অংশ থেকেই মানুষ দোয়া করতে পারছেন।
এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদসংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধের পাশে শরিফ ওসমান হাদিকে দাফন করা হয়।
দাফন অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, ডাকসুর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাসহ হাদির পরিবার-পরিজন উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। লাখো মানুষের অংশগ্রহণে জানাজায় ইমামতি করেন হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।

শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে এখনো ভিড় করছেন সাধারণ মানুষ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পাশের কবরস্থান এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধসংলগ্ন এলাকায় সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত নামলেও মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। কেউ বাইরে দাঁড়িয়ে দোয়া করছেন, কেউ কবর দেখার অপেক্ষায় আছেন। আবার কেউ কেউ মোবাইল ফোনে ছবি তুলছেন। শোক ও ভালোবাসার আবহে পুরো এলাকা হয়ে উঠেছে ভারী ও আবেগঘন।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে সাতটার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, কবরস্থানের সামনের অংশে নিরাপত্তা বাহিনীর বলয় আংশিকভাবে খুলে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে শাহবাগ থানা ও টিএসসি এলাকার ব্যারিকেডও প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পয়েন্টে এখনো পুলিশ সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া কবরস্থানে প্রবেশের জন্য ব্যবহৃত মসজিদের গেট এবং বাইরের মূল ফটকেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, নিরাপত্তার স্বার্থে রাতে কবরস্থানে পুলিশি প্রহরা অব্যাহত থাকবে। এ সময় কবরস্থানের ভেতরে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। কেবল বাইরের অংশ থেকেই মানুষ দোয়া করতে পারছেন।
এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদসংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধের পাশে শরিফ ওসমান হাদিকে দাফন করা হয়।
দাফন অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, ডাকসুর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাসহ হাদির পরিবার-পরিজন উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। লাখো মানুষের অংশগ্রহণে জানাজায় ইমামতি করেন হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।

শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে এখনো ভিড় করছেন সাধারণ মানুষ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পাশের কবরস্থান এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধসংলগ্ন এলাকায় সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত নামলেও মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। কেউ বাইরে দাঁড়িয়ে দোয়া করছেন, কেউ কবর দেখার অপেক্ষায় আছেন। আবার কেউ কেউ মোবাইল ফোনে ছবি তুলছেন। শোক ও ভালোবাসার আবহে পুরো এলাকা হয়ে উঠেছে ভারী ও আবেগঘন।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে সাতটার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, কবরস্থানের সামনের অংশে নিরাপত্তা বাহিনীর বলয় আংশিকভাবে খুলে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে শাহবাগ থানা ও টিএসসি এলাকার ব্যারিকেডও প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পয়েন্টে এখনো পুলিশ সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা গেছে।
এ ছাড়া কবরস্থানে প্রবেশের জন্য ব্যবহৃত মসজিদের গেট এবং বাইরের মূল ফটকেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, নিরাপত্তার স্বার্থে রাতে কবরস্থানে পুলিশি প্রহরা অব্যাহত থাকবে। এ সময় কবরস্থানের ভেতরে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। কেবল বাইরের অংশ থেকেই মানুষ দোয়া করতে পারছেন।
এর আগে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদসংলগ্ন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধের পাশে শরিফ ওসমান হাদিকে দাফন করা হয়।
দাফন অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, ডাকসুর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাসহ হাদির পরিবার-পরিজন উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। লাখো মানুষের অংশগ্রহণে জানাজায় ইমামতি করেন হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!