
মহান মুক্তিযুদ্ধের উপ-সর্বাধিনায়ক (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ) ও সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার (বীর উত্তম) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বার্ধক্যজনিত কারণে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) দুপুরে এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকার, যিনি এ কে খন্দকার নামে সুপরিচিত, ১৯৩০ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৫২ সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে কমিশন লাভ করেন এ কে খন্দকার। উইং কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ২১ নভেম্বর ১৯৭১ সালে তিনি গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদে পদোন্নতি পান এবং উপ-সর্বাধিনায়ক (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ) হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭৫ সালে তিনি সামরিক জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
অবসরের পর কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন এ কে খন্দকার। ১৯৭৭ সালে তিনি ভারতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হন। পরবর্তীতে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬ সালের অক্টোবর থেকে ১৯৯০ সালের মার্চ পর্যন্ত তিনি পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। সর্বশেষ ২০০৯ সালে তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের উপ-সর্বাধিনায়ক (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ) ও সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার (বীর উত্তম) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বার্ধক্যজনিত কারণে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) দুপুরে এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকার, যিনি এ কে খন্দকার নামে সুপরিচিত, ১৯৩০ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৫২ সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে কমিশন লাভ করেন এ কে খন্দকার। উইং কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ২১ নভেম্বর ১৯৭১ সালে তিনি গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদে পদোন্নতি পান এবং উপ-সর্বাধিনায়ক (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ) হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭৫ সালে তিনি সামরিক জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
অবসরের পর কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন এ কে খন্দকার। ১৯৭৭ সালে তিনি ভারতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হন। পরবর্তীতে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬ সালের অক্টোবর থেকে ১৯৯০ সালের মার্চ পর্যন্ত তিনি পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। সর্বশেষ ২০০৯ সালে তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের উপ-সর্বাধিনায়ক (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ) ও সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার (বীর উত্তম) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বার্ধক্যজনিত কারণে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) দুপুরে এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকার, যিনি এ কে খন্দকার নামে সুপরিচিত, ১৯৩০ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৫২ সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে কমিশন লাভ করেন এ কে খন্দকার। উইং কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ২১ নভেম্বর ১৯৭১ সালে তিনি গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদে পদোন্নতি পান এবং উপ-সর্বাধিনায়ক (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ) হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭৫ সালে তিনি সামরিক জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
অবসরের পর কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন এ কে খন্দকার। ১৯৭৭ সালে তিনি ভারতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হন। পরবর্তীতে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬ সালের অক্টোবর থেকে ১৯৯০ সালের মার্চ পর্যন্ত তিনি পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। সর্বশেষ ২০০৯ সালে তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের উপ-সর্বাধিনায়ক (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ) ও সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার (বীর উত্তম) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বার্ধক্যজনিত কারণে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) দুপুরে এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকার, যিনি এ কে খন্দকার নামে সুপরিচিত, ১৯৩০ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৫২ সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে কমিশন লাভ করেন এ কে খন্দকার। উইং কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ২১ নভেম্বর ১৯৭১ সালে তিনি গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদে পদোন্নতি পান এবং উপ-সর্বাধিনায়ক (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ) হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭৫ সালে তিনি সামরিক জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
অবসরের পর কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন এ কে খন্দকার। ১৯৭৭ সালে তিনি ভারতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত হন। পরবর্তীতে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬ সালের অক্টোবর থেকে ১৯৯০ সালের মার্চ পর্যন্ত তিনি পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। সর্বশেষ ২০০৯ সালে তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!