জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান, মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ ও সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান বীর উত্তম এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকারের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে বিমানবাহিনী ঘাঁটি বাশারের ন্যাশনাল প্যারেড গ্রাউন্ডে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থেকে মরহুমের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর বর্তমান ও সাবেক প্রধানরা, ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা এবং এ কে খন্দকারের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার শুরুতে পল বেয়ারাররা মরহুমের মরদেহ নিয়ে ধীরগতিতে মার্চ করে মঞ্চের সামনে নিয়ে আসেন। এরপর তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের ওপর জীবনবৃত্তান্ত উপস্থাপন করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মরহুমের ছেলে জাফরুল করিম খন্দকার।
নামাজে জানাজা শেষে মরদেহে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। সবশেষে বীর মুক্তিযোদ্ধার সম্মানে বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে ফ্লাইপাস্ট (সম্মানসূচক উড্ডয়ন) অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে জানাজা শুরুর পূর্বে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মরহুম এ কে খন্দকারের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, এ কে খন্দকার ১৯৫২ সালের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে পাইলট অফিসার হিসেবে কমিশন লাভ করেন। তিনি ফাইটার পাইলট ও ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি পাকিস্তান এয়ার ফোর্স একাডেমিতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন। ১৯৬৯ সালে তিনি ঢাকায় পিএএফ বেইসের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য তাকে ‘বীর উত্তম’ খেতাবে ভূষিত করা হয়।
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান, মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ ও সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান বীর উত্তম এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকারের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে বিমানবাহিনী ঘাঁটি বাশারের ন্যাশনাল প্যারেড গ্রাউন্ডে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থেকে মরহুমের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর বর্তমান ও সাবেক প্রধানরা, ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা এবং এ কে খন্দকারের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার শুরুতে পল বেয়ারাররা মরহুমের মরদেহ নিয়ে ধীরগতিতে মার্চ করে মঞ্চের সামনে নিয়ে আসেন। এরপর তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের ওপর জীবনবৃত্তান্ত উপস্থাপন করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মরহুমের ছেলে জাফরুল করিম খন্দকার।
নামাজে জানাজা শেষে মরদেহে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। সবশেষে বীর মুক্তিযোদ্ধার সম্মানে বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে ফ্লাইপাস্ট (সম্মানসূচক উড্ডয়ন) অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে জানাজা শুরুর পূর্বে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মরহুম এ কে খন্দকারের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, এ কে খন্দকার ১৯৫২ সালের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে পাইলট অফিসার হিসেবে কমিশন লাভ করেন। তিনি ফাইটার পাইলট ও ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি পাকিস্তান এয়ার ফোর্স একাডেমিতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন। ১৯৬৯ সালে তিনি ঢাকায় পিএএফ বেইসের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য তাকে ‘বীর উত্তম’ খেতাবে ভূষিত করা হয়।
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান, মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ ও সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান বীর উত্তম এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকারের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে বিমানবাহিনী ঘাঁটি বাশারের ন্যাশনাল প্যারেড গ্রাউন্ডে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থেকে মরহুমের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর বর্তমান ও সাবেক প্রধানরা, ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা এবং এ কে খন্দকারের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার শুরুতে পল বেয়ারাররা মরহুমের মরদেহ নিয়ে ধীরগতিতে মার্চ করে মঞ্চের সামনে নিয়ে আসেন। এরপর তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের ওপর জীবনবৃত্তান্ত উপস্থাপন করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মরহুমের ছেলে জাফরুল করিম খন্দকার।
নামাজে জানাজা শেষে মরদেহে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। সবশেষে বীর মুক্তিযোদ্ধার সম্মানে বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে ফ্লাইপাস্ট (সম্মানসূচক উড্ডয়ন) অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে জানাজা শুরুর পূর্বে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মরহুম এ কে খন্দকারের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, এ কে খন্দকার ১৯৫২ সালের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে পাইলট অফিসার হিসেবে কমিশন লাভ করেন। তিনি ফাইটার পাইলট ও ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি পাকিস্তান এয়ার ফোর্স একাডেমিতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন। ১৯৬৯ সালে তিনি ঢাকায় পিএএফ বেইসের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য তাকে ‘বীর উত্তম’ খেতাবে ভূষিত করা হয়।
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান, মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ ও সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান বীর উত্তম এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকারের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে বিমানবাহিনী ঘাঁটি বাশারের ন্যাশনাল প্যারেড গ্রাউন্ডে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থেকে মরহুমের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর বর্তমান ও সাবেক প্রধানরা, ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা এবং এ কে খন্দকারের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার শুরুতে পল বেয়ারাররা মরহুমের মরদেহ নিয়ে ধীরগতিতে মার্চ করে মঞ্চের সামনে নিয়ে আসেন। এরপর তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের ওপর জীবনবৃত্তান্ত উপস্থাপন করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মরহুমের ছেলে জাফরুল করিম খন্দকার।
নামাজে জানাজা শেষে মরদেহে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। সবশেষে বীর মুক্তিযোদ্ধার সম্মানে বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে ফ্লাইপাস্ট (সম্মানসূচক উড্ডয়ন) অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে জানাজা শুরুর পূর্বে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মরহুম এ কে খন্দকারের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, এ কে খন্দকার ১৯৫২ সালের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে পাইলট অফিসার হিসেবে কমিশন লাভ করেন। তিনি ফাইটার পাইলট ও ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি পাকিস্তান এয়ার ফোর্স একাডেমিতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন। ১৯৬৯ সালে তিনি ঢাকায় পিএএফ বেইসের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য তাকে ‘বীর উত্তম’ খেতাবে ভূষিত করা হয়।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!