
রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পূর্বের আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সন্ধ্যায় শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত কয়েকজন আহত হয়েছেন।
ঘটনার পর আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল ভবনের তৃতীয় তলায়। এর মধ্যেই সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে দ্বিতীয় তলায় মোহাম্মদপুর ও বংশাল থানা ইউনিটের নেতাকর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। সংঘর্ষের সময় সাংবাদিকরা ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে গেলে তাদের বাধা দেওয়া হয়।
নেতাকর্মীদের বরাত দিয়ে জানা গেছে, তিন মাস আগে বংশাল থানা এনসিপির কয়েক নেতা মোহাম্মদপুরে একটি কোম্পানির সঙ্গে লেনদেনের বিষয়ে আলোচনা করতে যান। এ সময় ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতা মোহাম্মদপুর থানার রিয়ানকে বিষয়টি দেখার দায়িত্ব দেন। অভিযোগ, রিয়ান বংশালের নেতাদের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা নেন এবং পরে তা ফেরত দেননি।
শুক্রবার কনভেনশন হলে রিয়ানকে পেয়ে বংশালের নেতাকর্মীরা টাকা ফেরতের বিষয়ে জানতে চাইলে কথা কাটাকাটি থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এ সময় রিয়ানের ভাই ইউসুফ আহত হন। তার মাথায় তিনটি সেলাই দিতে হয়েছে বলে জানা গেছে।
বংশাল থানা এনসিপির কর্মী সৌরভ বলেন, রিয়ান টাকা নেওয়ার পর থেকে বারবার ফোন করলে এড়িয়ে যেতেন, এমনকি নম্বর ব্লক করে দেন। আজ তাকে দেখে জানতে চাইতেই আমাদের ওপর হামলা করা হয়।
অন্যদিকে মোহাম্মদপুর থানার নেতাকর্মীরা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বংশালের নেতারা আগে যাদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন, তারাই তাদের আটকে দিতে চেয়েছিল। পরে সম্মান বাঁচাতে সব দায় তাদের ওপর চাপানো হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের এক নেতা বলেন, দুই পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসার কথা ছিল। তবে বিভিন্ন কারণে তা সম্ভব হয়নি।

রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পূর্বের আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সন্ধ্যায় শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত কয়েকজন আহত হয়েছেন।
ঘটনার পর আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল ভবনের তৃতীয় তলায়। এর মধ্যেই সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে দ্বিতীয় তলায় মোহাম্মদপুর ও বংশাল থানা ইউনিটের নেতাকর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। সংঘর্ষের সময় সাংবাদিকরা ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে গেলে তাদের বাধা দেওয়া হয়।
নেতাকর্মীদের বরাত দিয়ে জানা গেছে, তিন মাস আগে বংশাল থানা এনসিপির কয়েক নেতা মোহাম্মদপুরে একটি কোম্পানির সঙ্গে লেনদেনের বিষয়ে আলোচনা করতে যান। এ সময় ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতা মোহাম্মদপুর থানার রিয়ানকে বিষয়টি দেখার দায়িত্ব দেন। অভিযোগ, রিয়ান বংশালের নেতাদের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা নেন এবং পরে তা ফেরত দেননি।
শুক্রবার কনভেনশন হলে রিয়ানকে পেয়ে বংশালের নেতাকর্মীরা টাকা ফেরতের বিষয়ে জানতে চাইলে কথা কাটাকাটি থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এ সময় রিয়ানের ভাই ইউসুফ আহত হন। তার মাথায় তিনটি সেলাই দিতে হয়েছে বলে জানা গেছে।
বংশাল থানা এনসিপির কর্মী সৌরভ বলেন, রিয়ান টাকা নেওয়ার পর থেকে বারবার ফোন করলে এড়িয়ে যেতেন, এমনকি নম্বর ব্লক করে দেন। আজ তাকে দেখে জানতে চাইতেই আমাদের ওপর হামলা করা হয়।
অন্যদিকে মোহাম্মদপুর থানার নেতাকর্মীরা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বংশালের নেতারা আগে যাদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন, তারাই তাদের আটকে দিতে চেয়েছিল। পরে সম্মান বাঁচাতে সব দায় তাদের ওপর চাপানো হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের এক নেতা বলেন, দুই পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসার কথা ছিল। তবে বিভিন্ন কারণে তা সম্ভব হয়নি।

রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পূর্বের আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সন্ধ্যায় শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত কয়েকজন আহত হয়েছেন।
ঘটনার পর আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল ভবনের তৃতীয় তলায়। এর মধ্যেই সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে দ্বিতীয় তলায় মোহাম্মদপুর ও বংশাল থানা ইউনিটের নেতাকর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। সংঘর্ষের সময় সাংবাদিকরা ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে গেলে তাদের বাধা দেওয়া হয়।
নেতাকর্মীদের বরাত দিয়ে জানা গেছে, তিন মাস আগে বংশাল থানা এনসিপির কয়েক নেতা মোহাম্মদপুরে একটি কোম্পানির সঙ্গে লেনদেনের বিষয়ে আলোচনা করতে যান। এ সময় ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতা মোহাম্মদপুর থানার রিয়ানকে বিষয়টি দেখার দায়িত্ব দেন। অভিযোগ, রিয়ান বংশালের নেতাদের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা নেন এবং পরে তা ফেরত দেননি।
শুক্রবার কনভেনশন হলে রিয়ানকে পেয়ে বংশালের নেতাকর্মীরা টাকা ফেরতের বিষয়ে জানতে চাইলে কথা কাটাকাটি থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এ সময় রিয়ানের ভাই ইউসুফ আহত হন। তার মাথায় তিনটি সেলাই দিতে হয়েছে বলে জানা গেছে।
বংশাল থানা এনসিপির কর্মী সৌরভ বলেন, রিয়ান টাকা নেওয়ার পর থেকে বারবার ফোন করলে এড়িয়ে যেতেন, এমনকি নম্বর ব্লক করে দেন। আজ তাকে দেখে জানতে চাইতেই আমাদের ওপর হামলা করা হয়।
অন্যদিকে মোহাম্মদপুর থানার নেতাকর্মীরা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বংশালের নেতারা আগে যাদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন, তারাই তাদের আটকে দিতে চেয়েছিল। পরে সম্মান বাঁচাতে সব দায় তাদের ওপর চাপানো হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের এক নেতা বলেন, দুই পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসার কথা ছিল। তবে বিভিন্ন কারণে তা সম্ভব হয়নি।

রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পূর্বের আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সন্ধ্যায় শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত কয়েকজন আহত হয়েছেন।
ঘটনার পর আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল ভবনের তৃতীয় তলায়। এর মধ্যেই সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে দ্বিতীয় তলায় মোহাম্মদপুর ও বংশাল থানা ইউনিটের নেতাকর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। সংঘর্ষের সময় সাংবাদিকরা ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে গেলে তাদের বাধা দেওয়া হয়।
নেতাকর্মীদের বরাত দিয়ে জানা গেছে, তিন মাস আগে বংশাল থানা এনসিপির কয়েক নেতা মোহাম্মদপুরে একটি কোম্পানির সঙ্গে লেনদেনের বিষয়ে আলোচনা করতে যান। এ সময় ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতা মোহাম্মদপুর থানার রিয়ানকে বিষয়টি দেখার দায়িত্ব দেন। অভিযোগ, রিয়ান বংশালের নেতাদের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা নেন এবং পরে তা ফেরত দেননি।
শুক্রবার কনভেনশন হলে রিয়ানকে পেয়ে বংশালের নেতাকর্মীরা টাকা ফেরতের বিষয়ে জানতে চাইলে কথা কাটাকাটি থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এ সময় রিয়ানের ভাই ইউসুফ আহত হন। তার মাথায় তিনটি সেলাই দিতে হয়েছে বলে জানা গেছে।
বংশাল থানা এনসিপির কর্মী সৌরভ বলেন, রিয়ান টাকা নেওয়ার পর থেকে বারবার ফোন করলে এড়িয়ে যেতেন, এমনকি নম্বর ব্লক করে দেন। আজ তাকে দেখে জানতে চাইতেই আমাদের ওপর হামলা করা হয়।
অন্যদিকে মোহাম্মদপুর থানার নেতাকর্মীরা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বংশালের নেতারা আগে যাদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন, তারাই তাদের আটকে দিতে চেয়েছিল। পরে সম্মান বাঁচাতে সব দায় তাদের ওপর চাপানো হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের এক নেতা বলেন, দুই পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসার কথা ছিল। তবে বিভিন্ন কারণে তা সম্ভব হয়নি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!