
রাজধানীর বাজারে আবারও বেড়েছে ডিম, তেল ও সবজির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে এসব নিত্যপণ্যের দর বাড়ায় সাধারণ ক্রেতাদের ভোগান্তি আরও বেড়েছে।
শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) মগবাজার, মালিবাগ, কাওরান বাজার, শান্তিনগর ও তুরাগের নতুনবাজারসহ বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ফার্মের ডিমের দাম ডজনপ্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে বাদামি ডিম ডজনপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৪৮–১৫০ টাকা এবং সাদা ডিম ১৪০–১৪৫ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগেও কম ছিল। বিক্রেতারা বলছেন, সবজি ও মাছের দাম বেশি থাকায় ডিমের চাহিদা বেড়েছে।
তেলেও বেড়েছে অতিরিক্ত মূল্য। পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৯১০–৯৩০ টাকায়, আর এক লিটার সয়াবিন ১৯০–১৯৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পামঅয়েল বিক্রি হচ্ছে লিটারপ্রতি ১৫৫–১৬২ টাকায়। যদিও তেলের দাম বাড়াতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন আসেনি।
সবজির দামও কমেনি। শীতের সবজির সরবরাহ বাড়লেও বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি বেগুন ১০০–১৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, বরবটি ও ঢ্যাঁড়শ ৭০–৮০ টাকা, আর শিমের কেজি ১৮০–২০০ টাকা। ফুলকপি ও বাঁধাকপিও ৫০–৭০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না। বিক্রেতারা জানান, আগামী দুই–তিন সপ্তাহের মধ্যে দাম কমার সম্ভাবনা কম।
মাছের বাজারেও চাপ অব্যাহত। নদীর মাছ কেজিপ্রতি ৫০০ থেকে ৯০০ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে। চাষের মাছ তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক হলেও সামগ্রিক বাজারে ঊর্ধ্বগতি বজায় রয়েছে।
চালের বাজারে যদিও কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে—মিনিকেট ৭০–৮০ টাকা, নাজিরশাইল ৭০–৮৫ টাকা ও ব্রি–২৮ চাল ৫৬–৫৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আলু কেজিপ্রতি ২০–২২ টাকায় পাওয়া গেলেও পেঁয়াজ এখনও ৮০ টাকায় স্থির।
বাজারে কেনাকাটা করতে আসা চাকরিজীবী ফাহাদ হোসেন বলেন, “এভাবে দাম বাড়তে থাকলে পরিবার চালানোই কষ্ট হয়ে যাবে।”
আরেক ক্রেতা অন্তরা মাহি বলেন, “আগে দুই কেজি কিনতাম, এখন এক কেজিও কিনতে কষ্ট হয়। বাজারে কিছুই সস্তা নেই।”
নিত্যপণ্যের লাগামহীন দামে সাধারণ মানুষের চাপ প্রতিদিনই বাড়ছে—স্বস্তির নামগন্ধ নেই বাজারে।

রাজধানীর বাজারে আবারও বেড়েছে ডিম, তেল ও সবজির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে এসব নিত্যপণ্যের দর বাড়ায় সাধারণ ক্রেতাদের ভোগান্তি আরও বেড়েছে।
শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) মগবাজার, মালিবাগ, কাওরান বাজার, শান্তিনগর ও তুরাগের নতুনবাজারসহ বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ফার্মের ডিমের দাম ডজনপ্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে বাদামি ডিম ডজনপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৪৮–১৫০ টাকা এবং সাদা ডিম ১৪০–১৪৫ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগেও কম ছিল। বিক্রেতারা বলছেন, সবজি ও মাছের দাম বেশি থাকায় ডিমের চাহিদা বেড়েছে।
তেলেও বেড়েছে অতিরিক্ত মূল্য। পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৯১০–৯৩০ টাকায়, আর এক লিটার সয়াবিন ১৯০–১৯৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পামঅয়েল বিক্রি হচ্ছে লিটারপ্রতি ১৫৫–১৬২ টাকায়। যদিও তেলের দাম বাড়াতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন আসেনি।
সবজির দামও কমেনি। শীতের সবজির সরবরাহ বাড়লেও বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি বেগুন ১০০–১৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, বরবটি ও ঢ্যাঁড়শ ৭০–৮০ টাকা, আর শিমের কেজি ১৮০–২০০ টাকা। ফুলকপি ও বাঁধাকপিও ৫০–৭০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না। বিক্রেতারা জানান, আগামী দুই–তিন সপ্তাহের মধ্যে দাম কমার সম্ভাবনা কম।
মাছের বাজারেও চাপ অব্যাহত। নদীর মাছ কেজিপ্রতি ৫০০ থেকে ৯০০ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে। চাষের মাছ তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক হলেও সামগ্রিক বাজারে ঊর্ধ্বগতি বজায় রয়েছে।
চালের বাজারে যদিও কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে—মিনিকেট ৭০–৮০ টাকা, নাজিরশাইল ৭০–৮৫ টাকা ও ব্রি–২৮ চাল ৫৬–৫৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আলু কেজিপ্রতি ২০–২২ টাকায় পাওয়া গেলেও পেঁয়াজ এখনও ৮০ টাকায় স্থির।
বাজারে কেনাকাটা করতে আসা চাকরিজীবী ফাহাদ হোসেন বলেন, “এভাবে দাম বাড়তে থাকলে পরিবার চালানোই কষ্ট হয়ে যাবে।”
আরেক ক্রেতা অন্তরা মাহি বলেন, “আগে দুই কেজি কিনতাম, এখন এক কেজিও কিনতে কষ্ট হয়। বাজারে কিছুই সস্তা নেই।”
নিত্যপণ্যের লাগামহীন দামে সাধারণ মানুষের চাপ প্রতিদিনই বাড়ছে—স্বস্তির নামগন্ধ নেই বাজারে।

রাজধানীর বাজারে আবারও বেড়েছে ডিম, তেল ও সবজির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে এসব নিত্যপণ্যের দর বাড়ায় সাধারণ ক্রেতাদের ভোগান্তি আরও বেড়েছে।
শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) মগবাজার, মালিবাগ, কাওরান বাজার, শান্তিনগর ও তুরাগের নতুনবাজারসহ বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ফার্মের ডিমের দাম ডজনপ্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে বাদামি ডিম ডজনপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৪৮–১৫০ টাকা এবং সাদা ডিম ১৪০–১৪৫ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগেও কম ছিল। বিক্রেতারা বলছেন, সবজি ও মাছের দাম বেশি থাকায় ডিমের চাহিদা বেড়েছে।
তেলেও বেড়েছে অতিরিক্ত মূল্য। পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৯১০–৯৩০ টাকায়, আর এক লিটার সয়াবিন ১৯০–১৯৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পামঅয়েল বিক্রি হচ্ছে লিটারপ্রতি ১৫৫–১৬২ টাকায়। যদিও তেলের দাম বাড়াতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন আসেনি।
সবজির দামও কমেনি। শীতের সবজির সরবরাহ বাড়লেও বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি বেগুন ১০০–১৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, বরবটি ও ঢ্যাঁড়শ ৭০–৮০ টাকা, আর শিমের কেজি ১৮০–২০০ টাকা। ফুলকপি ও বাঁধাকপিও ৫০–৭০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না। বিক্রেতারা জানান, আগামী দুই–তিন সপ্তাহের মধ্যে দাম কমার সম্ভাবনা কম।
মাছের বাজারেও চাপ অব্যাহত। নদীর মাছ কেজিপ্রতি ৫০০ থেকে ৯০০ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে। চাষের মাছ তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক হলেও সামগ্রিক বাজারে ঊর্ধ্বগতি বজায় রয়েছে।
চালের বাজারে যদিও কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে—মিনিকেট ৭০–৮০ টাকা, নাজিরশাইল ৭০–৮৫ টাকা ও ব্রি–২৮ চাল ৫৬–৫৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আলু কেজিপ্রতি ২০–২২ টাকায় পাওয়া গেলেও পেঁয়াজ এখনও ৮০ টাকায় স্থির।
বাজারে কেনাকাটা করতে আসা চাকরিজীবী ফাহাদ হোসেন বলেন, “এভাবে দাম বাড়তে থাকলে পরিবার চালানোই কষ্ট হয়ে যাবে।”
আরেক ক্রেতা অন্তরা মাহি বলেন, “আগে দুই কেজি কিনতাম, এখন এক কেজিও কিনতে কষ্ট হয়। বাজারে কিছুই সস্তা নেই।”
নিত্যপণ্যের লাগামহীন দামে সাধারণ মানুষের চাপ প্রতিদিনই বাড়ছে—স্বস্তির নামগন্ধ নেই বাজারে।

রাজধানীর বাজারে আবারও বেড়েছে ডিম, তেল ও সবজির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে এসব নিত্যপণ্যের দর বাড়ায় সাধারণ ক্রেতাদের ভোগান্তি আরও বেড়েছে।
শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) মগবাজার, মালিবাগ, কাওরান বাজার, শান্তিনগর ও তুরাগের নতুনবাজারসহ বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ফার্মের ডিমের দাম ডজনপ্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে বাদামি ডিম ডজনপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৪৮–১৫০ টাকা এবং সাদা ডিম ১৪০–১৪৫ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগেও কম ছিল। বিক্রেতারা বলছেন, সবজি ও মাছের দাম বেশি থাকায় ডিমের চাহিদা বেড়েছে।
তেলেও বেড়েছে অতিরিক্ত মূল্য। পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৯১০–৯৩০ টাকায়, আর এক লিটার সয়াবিন ১৯০–১৯৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পামঅয়েল বিক্রি হচ্ছে লিটারপ্রতি ১৫৫–১৬২ টাকায়। যদিও তেলের দাম বাড়াতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন আসেনি।
সবজির দামও কমেনি। শীতের সবজির সরবরাহ বাড়লেও বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি বেগুন ১০০–১৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, বরবটি ও ঢ্যাঁড়শ ৭০–৮০ টাকা, আর শিমের কেজি ১৮০–২০০ টাকা। ফুলকপি ও বাঁধাকপিও ৫০–৭০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না। বিক্রেতারা জানান, আগামী দুই–তিন সপ্তাহের মধ্যে দাম কমার সম্ভাবনা কম।
মাছের বাজারেও চাপ অব্যাহত। নদীর মাছ কেজিপ্রতি ৫০০ থেকে ৯০০ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে। চাষের মাছ তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক হলেও সামগ্রিক বাজারে ঊর্ধ্বগতি বজায় রয়েছে।
চালের বাজারে যদিও কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে—মিনিকেট ৭০–৮০ টাকা, নাজিরশাইল ৭০–৮৫ টাকা ও ব্রি–২৮ চাল ৫৬–৫৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আলু কেজিপ্রতি ২০–২২ টাকায় পাওয়া গেলেও পেঁয়াজ এখনও ৮০ টাকায় স্থির।
বাজারে কেনাকাটা করতে আসা চাকরিজীবী ফাহাদ হোসেন বলেন, “এভাবে দাম বাড়তে থাকলে পরিবার চালানোই কষ্ট হয়ে যাবে।”
আরেক ক্রেতা অন্তরা মাহি বলেন, “আগে দুই কেজি কিনতাম, এখন এক কেজিও কিনতে কষ্ট হয়। বাজারে কিছুই সস্তা নেই।”
নিত্যপণ্যের লাগামহীন দামে সাধারণ মানুষের চাপ প্রতিদিনই বাড়ছে—স্বস্তির নামগন্ধ নেই বাজারে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!