আট দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। এর অংশ হিসেবে আগামী শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ ও গণমিছিল করবে দলটি।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের গণআকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন এবং জাতীয় নির্বাচনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করাসহ আট দফা দাবিতে আমরা শুক্রবারের ঢাকা সমাবেশ ও গণমিছিলের আয়োজন করেছি। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দুপুর আড়াইটায় সমাবেশ শুরু হবে।
সাইফুল হক জানান, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম বন্ধ, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের উপযোগী করে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুনর্গঠন, সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি-দখলবাজি বন্ধ এবং দেশের বন্দর ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার তৎপরতা বন্ধের দাবিতেই এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিহিংসাপরায়ণ মনোভাব, সরকারের অকার্যকারিতা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বহীনতার কারণে আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন নিয়ে এখনও সংশয় রয়ে গেছে।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া একাধিক অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, মিরপুরের কেমিকেল গোডাউন, চট্টগ্রামের ইপিজেড ও হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে যে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, তা নিছক দুর্ঘটনা মনে হয় না। এসব ঘটনায় নাশকতার সম্ভাবনা আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা জরুরি।
সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সাইফুল হক বলেন, সরকার নিরপেক্ষতার পরীক্ষায় পাস করতে পারেনি। তবে ফেল করারও সুযোগ নেই। নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের দৃঢ় রাজনৈতিক সদিচ্ছাই এখন সবচেয়ে প্রয়োজন।
এ সময় তিনি অবিলম্বে সরকারের মধ্যে থাকা ‘সরকারগুলো’ ভেঙে দেওয়ার দাবি জানান।
নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা প্রসঙ্গে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভেঙে পড়া নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা পুনর্গঠন করা এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরপেক্ষভাবে কাজ করা কমিশনের প্রধান দায়িত্ব।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান। উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সিকদার হারুন মাহমুদ, কেন্দ্রীয় সংগঠক বাবর চৌধুরী ও যুবরান আলী জুয়েলসহ অন্যান্য নেতারা।
আট দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। এর অংশ হিসেবে আগামী শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ ও গণমিছিল করবে দলটি।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের গণআকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন এবং জাতীয় নির্বাচনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করাসহ আট দফা দাবিতে আমরা শুক্রবারের ঢাকা সমাবেশ ও গণমিছিলের আয়োজন করেছি। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দুপুর আড়াইটায় সমাবেশ শুরু হবে।
সাইফুল হক জানান, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম বন্ধ, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের উপযোগী করে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুনর্গঠন, সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি-দখলবাজি বন্ধ এবং দেশের বন্দর ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার তৎপরতা বন্ধের দাবিতেই এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিহিংসাপরায়ণ মনোভাব, সরকারের অকার্যকারিতা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বহীনতার কারণে আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন নিয়ে এখনও সংশয় রয়ে গেছে।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া একাধিক অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, মিরপুরের কেমিকেল গোডাউন, চট্টগ্রামের ইপিজেড ও হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে যে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, তা নিছক দুর্ঘটনা মনে হয় না। এসব ঘটনায় নাশকতার সম্ভাবনা আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা জরুরি।
সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সাইফুল হক বলেন, সরকার নিরপেক্ষতার পরীক্ষায় পাস করতে পারেনি। তবে ফেল করারও সুযোগ নেই। নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের দৃঢ় রাজনৈতিক সদিচ্ছাই এখন সবচেয়ে প্রয়োজন।
এ সময় তিনি অবিলম্বে সরকারের মধ্যে থাকা ‘সরকারগুলো’ ভেঙে দেওয়ার দাবি জানান।
নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা প্রসঙ্গে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভেঙে পড়া নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা পুনর্গঠন করা এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরপেক্ষভাবে কাজ করা কমিশনের প্রধান দায়িত্ব।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান। উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সিকদার হারুন মাহমুদ, কেন্দ্রীয় সংগঠক বাবর চৌধুরী ও যুবরান আলী জুয়েলসহ অন্যান্য নেতারা।
আট দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। এর অংশ হিসেবে আগামী শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ ও গণমিছিল করবে দলটি।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের গণআকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন এবং জাতীয় নির্বাচনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করাসহ আট দফা দাবিতে আমরা শুক্রবারের ঢাকা সমাবেশ ও গণমিছিলের আয়োজন করেছি। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দুপুর আড়াইটায় সমাবেশ শুরু হবে।
সাইফুল হক জানান, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম বন্ধ, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের উপযোগী করে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুনর্গঠন, সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি-দখলবাজি বন্ধ এবং দেশের বন্দর ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার তৎপরতা বন্ধের দাবিতেই এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিহিংসাপরায়ণ মনোভাব, সরকারের অকার্যকারিতা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বহীনতার কারণে আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন নিয়ে এখনও সংশয় রয়ে গেছে।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া একাধিক অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, মিরপুরের কেমিকেল গোডাউন, চট্টগ্রামের ইপিজেড ও হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে যে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, তা নিছক দুর্ঘটনা মনে হয় না। এসব ঘটনায় নাশকতার সম্ভাবনা আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা জরুরি।
সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সাইফুল হক বলেন, সরকার নিরপেক্ষতার পরীক্ষায় পাস করতে পারেনি। তবে ফেল করারও সুযোগ নেই। নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের দৃঢ় রাজনৈতিক সদিচ্ছাই এখন সবচেয়ে প্রয়োজন।
এ সময় তিনি অবিলম্বে সরকারের মধ্যে থাকা ‘সরকারগুলো’ ভেঙে দেওয়ার দাবি জানান।
নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা প্রসঙ্গে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভেঙে পড়া নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা পুনর্গঠন করা এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরপেক্ষভাবে কাজ করা কমিশনের প্রধান দায়িত্ব।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান। উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সিকদার হারুন মাহমুদ, কেন্দ্রীয় সংগঠক বাবর চৌধুরী ও যুবরান আলী জুয়েলসহ অন্যান্য নেতারা।
আট দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। এর অংশ হিসেবে আগামী শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ ও গণমিছিল করবে দলটি।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের গণআকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন এবং জাতীয় নির্বাচনের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করাসহ আট দফা দাবিতে আমরা শুক্রবারের ঢাকা সমাবেশ ও গণমিছিলের আয়োজন করেছি। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দুপুর আড়াইটায় সমাবেশ শুরু হবে।
সাইফুল হক জানান, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম বন্ধ, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের উপযোগী করে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুনর্গঠন, সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি-দখলবাজি বন্ধ এবং দেশের বন্দর ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার তৎপরতা বন্ধের দাবিতেই এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিহিংসাপরায়ণ মনোভাব, সরকারের অকার্যকারিতা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বহীনতার কারণে আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন নিয়ে এখনও সংশয় রয়ে গেছে।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া একাধিক অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তিনি বলেন, মিরপুরের কেমিকেল গোডাউন, চট্টগ্রামের ইপিজেড ও হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে যে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, তা নিছক দুর্ঘটনা মনে হয় না। এসব ঘটনায় নাশকতার সম্ভাবনা আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা জরুরি।
সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সাইফুল হক বলেন, সরকার নিরপেক্ষতার পরীক্ষায় পাস করতে পারেনি। তবে ফেল করারও সুযোগ নেই। নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের দৃঢ় রাজনৈতিক সদিচ্ছাই এখন সবচেয়ে প্রয়োজন।
এ সময় তিনি অবিলম্বে সরকারের মধ্যে থাকা ‘সরকারগুলো’ ভেঙে দেওয়ার দাবি জানান।
নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা প্রসঙ্গে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভেঙে পড়া নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা পুনর্গঠন করা এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরপেক্ষভাবে কাজ করা কমিশনের প্রধান দায়িত্ব।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান। উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সিকদার হারুন মাহমুদ, কেন্দ্রীয় সংগঠক বাবর চৌধুরী ও যুবরান আলী জুয়েলসহ অন্যান্য নেতারা।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!