
নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রকাশিত: ১১:৫৯ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ৩১, ২০২৫
বাজারে শীতের আগাম সবজির সরবরাহ বাড়ায় দামও কমতে শুরু করেছে। কয়েক সপ্তাহ আগেও যেখানে কেজিপ্রতি ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি মিলত না, সেখানে এখন অনেকটাই স্বস্তি ফিরেছে। সবজির পাশাপাশি কিছুটা কমেছে ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দামও।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে অধিকাংশ সবজির দাম কেজিপ্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমেছে।
সবজি বিক্রেতারা জানান, বিশেষ করে শিম, ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম কমায় বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরেছে। এখন শীতের আগাম শিম ৬০–৮০ টাকা কেজি, ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৩০–৫০ টাকা পিস, মুলা ৪০–৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আলু ২০ টাকা, কাঁচা পেঁপে ও কচুর মুখি ৩০–৪০ টাকা, এবং পটল, ঢ্যাঁড়স, চিচিঙ্গা ৫০–৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
রামপুরা কাঁচাবাজারের বিক্রেতা সুজন মোহাম্মদ বলেন, এখন সবজির দাম নিয়ে ক্রেতাদের উদ্বেগ নেই। সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় প্রায় সব সবজির দাম ২০–৩০ টাকা কমেছে।
এদিকে, ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে বাজারে ইলিশের সরবরাহ শুরু হলেও দাম এখনও বেশি। ৩০০–৪০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি দরে, আর ৮০০ গ্রামের ইলিশ ১,৬০০–২,০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সবজির দামের প্রভাব পড়েছে ডিম ও মুরগির বাজারেও। ফার্মের প্রতি ডজন ডিম ১৪০ টাকা থেকে কমে বড় বাজারে এখন ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগি ১৭০–১৮০ টাকা কেজি, যা আগের চেয়ে ১০ টাকা কম। তবে সোনালি জাতের মুরগি আগের মতোই ২৮০–৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া দেশি পেঁয়াজ এখন ৭৫–৮০ টাকা কেজি, রসুন ১০০–১৪০ টাকা, এবং চিনি ১০৫–১১৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা মসুর ডাল কেজিতে ৫–১০ টাকা কমে ৯৫–১০৫ টাকা, আর দেশি মসুর ডাল আগের মতোই ১৫০–১৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
ভোজ্যতেলের বাজারে তেমন পরিবর্তন না এলেও, সবজি ও প্রোটিনজাত পণ্যের দামে এই স্বস্তি সাধারণ ক্রেতাদের কিছুটা স্বস্তি এনে দিয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রকাশিত: ১১:৫৯ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ৩১, ২০২৫
বাজারে শীতের আগাম সবজির সরবরাহ বাড়ায় দামও কমতে শুরু করেছে। কয়েক সপ্তাহ আগেও যেখানে কেজিপ্রতি ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি মিলত না, সেখানে এখন অনেকটাই স্বস্তি ফিরেছে। সবজির পাশাপাশি কিছুটা কমেছে ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দামও।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে অধিকাংশ সবজির দাম কেজিপ্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমেছে।
সবজি বিক্রেতারা জানান, বিশেষ করে শিম, ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম কমায় বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরেছে। এখন শীতের আগাম শিম ৬০–৮০ টাকা কেজি, ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৩০–৫০ টাকা পিস, মুলা ৪০–৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আলু ২০ টাকা, কাঁচা পেঁপে ও কচুর মুখি ৩০–৪০ টাকা, এবং পটল, ঢ্যাঁড়স, চিচিঙ্গা ৫০–৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
রামপুরা কাঁচাবাজারের বিক্রেতা সুজন মোহাম্মদ বলেন, এখন সবজির দাম নিয়ে ক্রেতাদের উদ্বেগ নেই। সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় প্রায় সব সবজির দাম ২০–৩০ টাকা কমেছে।
এদিকে, ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে বাজারে ইলিশের সরবরাহ শুরু হলেও দাম এখনও বেশি। ৩০০–৪০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি দরে, আর ৮০০ গ্রামের ইলিশ ১,৬০০–২,০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সবজির দামের প্রভাব পড়েছে ডিম ও মুরগির বাজারেও। ফার্মের প্রতি ডজন ডিম ১৪০ টাকা থেকে কমে বড় বাজারে এখন ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগি ১৭০–১৮০ টাকা কেজি, যা আগের চেয়ে ১০ টাকা কম। তবে সোনালি জাতের মুরগি আগের মতোই ২৮০–৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া দেশি পেঁয়াজ এখন ৭৫–৮০ টাকা কেজি, রসুন ১০০–১৪০ টাকা, এবং চিনি ১০৫–১১৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা মসুর ডাল কেজিতে ৫–১০ টাকা কমে ৯৫–১০৫ টাকা, আর দেশি মসুর ডাল আগের মতোই ১৫০–১৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
ভোজ্যতেলের বাজারে তেমন পরিবর্তন না এলেও, সবজি ও প্রোটিনজাত পণ্যের দামে এই স্বস্তি সাধারণ ক্রেতাদের কিছুটা স্বস্তি এনে দিয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রকাশিত: ১১:৫৯ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ৩১, ২০২৫
বাজারে শীতের আগাম সবজির সরবরাহ বাড়ায় দামও কমতে শুরু করেছে। কয়েক সপ্তাহ আগেও যেখানে কেজিপ্রতি ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি মিলত না, সেখানে এখন অনেকটাই স্বস্তি ফিরেছে। সবজির পাশাপাশি কিছুটা কমেছে ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দামও।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে অধিকাংশ সবজির দাম কেজিপ্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমেছে।
সবজি বিক্রেতারা জানান, বিশেষ করে শিম, ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম কমায় বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরেছে। এখন শীতের আগাম শিম ৬০–৮০ টাকা কেজি, ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৩০–৫০ টাকা পিস, মুলা ৪০–৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আলু ২০ টাকা, কাঁচা পেঁপে ও কচুর মুখি ৩০–৪০ টাকা, এবং পটল, ঢ্যাঁড়স, চিচিঙ্গা ৫০–৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
রামপুরা কাঁচাবাজারের বিক্রেতা সুজন মোহাম্মদ বলেন, এখন সবজির দাম নিয়ে ক্রেতাদের উদ্বেগ নেই। সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় প্রায় সব সবজির দাম ২০–৩০ টাকা কমেছে।
এদিকে, ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে বাজারে ইলিশের সরবরাহ শুরু হলেও দাম এখনও বেশি। ৩০০–৪০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি দরে, আর ৮০০ গ্রামের ইলিশ ১,৬০০–২,০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সবজির দামের প্রভাব পড়েছে ডিম ও মুরগির বাজারেও। ফার্মের প্রতি ডজন ডিম ১৪০ টাকা থেকে কমে বড় বাজারে এখন ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগি ১৭০–১৮০ টাকা কেজি, যা আগের চেয়ে ১০ টাকা কম। তবে সোনালি জাতের মুরগি আগের মতোই ২৮০–৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া দেশি পেঁয়াজ এখন ৭৫–৮০ টাকা কেজি, রসুন ১০০–১৪০ টাকা, এবং চিনি ১০৫–১১৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা মসুর ডাল কেজিতে ৫–১০ টাকা কমে ৯৫–১০৫ টাকা, আর দেশি মসুর ডাল আগের মতোই ১৫০–১৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
ভোজ্যতেলের বাজারে তেমন পরিবর্তন না এলেও, সবজি ও প্রোটিনজাত পণ্যের দামে এই স্বস্তি সাধারণ ক্রেতাদের কিছুটা স্বস্তি এনে দিয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রকাশিত: ১১:৫৯ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ৩১, ২০২৫
বাজারে শীতের আগাম সবজির সরবরাহ বাড়ায় দামও কমতে শুরু করেছে। কয়েক সপ্তাহ আগেও যেখানে কেজিপ্রতি ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি মিলত না, সেখানে এখন অনেকটাই স্বস্তি ফিরেছে। সবজির পাশাপাশি কিছুটা কমেছে ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দামও।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দুই সপ্তাহের ব্যবধানে অধিকাংশ সবজির দাম কেজিপ্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমেছে।
সবজি বিক্রেতারা জানান, বিশেষ করে শিম, ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম কমায় বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরেছে। এখন শীতের আগাম শিম ৬০–৮০ টাকা কেজি, ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৩০–৫০ টাকা পিস, মুলা ৪০–৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আলু ২০ টাকা, কাঁচা পেঁপে ও কচুর মুখি ৩০–৪০ টাকা, এবং পটল, ঢ্যাঁড়স, চিচিঙ্গা ৫০–৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
রামপুরা কাঁচাবাজারের বিক্রেতা সুজন মোহাম্মদ বলেন, এখন সবজির দাম নিয়ে ক্রেতাদের উদ্বেগ নেই। সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় প্রায় সব সবজির দাম ২০–৩০ টাকা কমেছে।
এদিকে, ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে বাজারে ইলিশের সরবরাহ শুরু হলেও দাম এখনও বেশি। ৩০০–৪০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা কেজি দরে, আর ৮০০ গ্রামের ইলিশ ১,৬০০–২,০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সবজির দামের প্রভাব পড়েছে ডিম ও মুরগির বাজারেও। ফার্মের প্রতি ডজন ডিম ১৪০ টাকা থেকে কমে বড় বাজারে এখন ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগি ১৭০–১৮০ টাকা কেজি, যা আগের চেয়ে ১০ টাকা কম। তবে সোনালি জাতের মুরগি আগের মতোই ২৮০–৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া দেশি পেঁয়াজ এখন ৭৫–৮০ টাকা কেজি, রসুন ১০০–১৪০ টাকা, এবং চিনি ১০৫–১১৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা মসুর ডাল কেজিতে ৫–১০ টাকা কমে ৯৫–১০৫ টাকা, আর দেশি মসুর ডাল আগের মতোই ১৫০–১৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
ভোজ্যতেলের বাজারে তেমন পরিবর্তন না এলেও, সবজি ও প্রোটিনজাত পণ্যের দামে এই স্বস্তি সাধারণ ক্রেতাদের কিছুটা স্বস্তি এনে দিয়েছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!