-1761891265708-284866744.jpeg&w=1920&q=75)
দিন দিন লাগামহীন হয়ে পড়ছে খেলাপি ঋণ। যদিও আগামী বছরের মধ্যে খেলাপি কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে বিগত সরকারের সময় গোপন করে রাখা বিপুল পরিমাণ খেলাপির প্রকৃত চিত্র প্রকাশ করায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে ঢাকায় সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল।
তবে রিজার্ভ থেকে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) গঠনসহ বিভিন্ন পুনঃঅর্থায়ন ও প্রাক-অর্থায়ন সুবিধা নিয়ে বরাবরের মতোই প্রশ্ন তুলেছে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ঢাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে আইএমএফের গবেষণা বিভাগের ডেভেলপমেন্ট ম্যাক্রো ইকোনমিকস প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিওর নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি গভর্নর ড. হাবিবুর রহমান, গবেষণা বিভাগের নির্বাহী পরিচালক (গ্রেড-১) ড. এজাজুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
সূত্র জানায়, আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে হবে। কিন্তু গত বছরের আগস্টে সরকারের পরিবর্তনের পর গোপন করে রাখা বিপুল খেলাপির প্রকৃত চিত্র প্রকাশিত হয়।
গত জুন শেষে দেখা গেছে, মাত্র এক বছরে প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকা বেড়ে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬৭ হাজার কোটি টাকায়। সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি হার ৪০ শতাংশ ছাড়িয়েছে, আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ১০ শতাংশের উপরে।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, আইএমএফ প্রতিনিধি দল মুদ্রানীতির কাঠামো, মূল্যস্ফীতি পরিস্থিতি, তারল্য সহায়তা, রিজার্ভ ব্যবহার ও খেলাপি ঋণ কমাতে গৃহীত পদক্ষেপ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য নিয়েছে। তারা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করলেও, দীর্ঘমেয়াদে সংকোচনমূলক নীতির প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এছাড়া প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রমালিকানাধীন ছয় ব্যাংকের সাম্প্রতিক আর্থিক অবস্থা, তারল্য সংকট, প্রভিশন ঘাটতি, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট ও ব্যাংক খাতে মূলধন সহায়তা বিষয়ে তথ্য জানতে চায়। পাশাপাশি জলবায়ু, টেকসই বিনিয়োগ এবং সবুজ অর্থনীতি সম্পর্কিত পদক্ষেপ সম্পর্কেও আগ্রহ প্রকাশ করে আইএমএফ দল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র শাহরিয়ার সিদ্দিকী বলেন, আইএমএফ পঞ্চম রিভিউ মিশন নিয়মিত সফরের অংশ হিসেবে বৈঠক করছে। তারা ঋণ কর্মসূচির অগ্রগতি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, সুদের হার, রিজার্ভের ব্যবহার এবং খেলাপি ঋণ কমাতে গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে তথ্য নিয়েছে।
-1761891265708-284866744.jpeg&w=1920&q=75)
দিন দিন লাগামহীন হয়ে পড়ছে খেলাপি ঋণ। যদিও আগামী বছরের মধ্যে খেলাপি কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে বিগত সরকারের সময় গোপন করে রাখা বিপুল পরিমাণ খেলাপির প্রকৃত চিত্র প্রকাশ করায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে ঢাকায় সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল।
তবে রিজার্ভ থেকে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) গঠনসহ বিভিন্ন পুনঃঅর্থায়ন ও প্রাক-অর্থায়ন সুবিধা নিয়ে বরাবরের মতোই প্রশ্ন তুলেছে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ঢাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে আইএমএফের গবেষণা বিভাগের ডেভেলপমেন্ট ম্যাক্রো ইকোনমিকস প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিওর নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি গভর্নর ড. হাবিবুর রহমান, গবেষণা বিভাগের নির্বাহী পরিচালক (গ্রেড-১) ড. এজাজুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
সূত্র জানায়, আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে হবে। কিন্তু গত বছরের আগস্টে সরকারের পরিবর্তনের পর গোপন করে রাখা বিপুল খেলাপির প্রকৃত চিত্র প্রকাশিত হয়।
গত জুন শেষে দেখা গেছে, মাত্র এক বছরে প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকা বেড়ে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬৭ হাজার কোটি টাকায়। সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি হার ৪০ শতাংশ ছাড়িয়েছে, আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ১০ শতাংশের উপরে।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, আইএমএফ প্রতিনিধি দল মুদ্রানীতির কাঠামো, মূল্যস্ফীতি পরিস্থিতি, তারল্য সহায়তা, রিজার্ভ ব্যবহার ও খেলাপি ঋণ কমাতে গৃহীত পদক্ষেপ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য নিয়েছে। তারা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করলেও, দীর্ঘমেয়াদে সংকোচনমূলক নীতির প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এছাড়া প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রমালিকানাধীন ছয় ব্যাংকের সাম্প্রতিক আর্থিক অবস্থা, তারল্য সংকট, প্রভিশন ঘাটতি, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট ও ব্যাংক খাতে মূলধন সহায়তা বিষয়ে তথ্য জানতে চায়। পাশাপাশি জলবায়ু, টেকসই বিনিয়োগ এবং সবুজ অর্থনীতি সম্পর্কিত পদক্ষেপ সম্পর্কেও আগ্রহ প্রকাশ করে আইএমএফ দল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র শাহরিয়ার সিদ্দিকী বলেন, আইএমএফ পঞ্চম রিভিউ মিশন নিয়মিত সফরের অংশ হিসেবে বৈঠক করছে। তারা ঋণ কর্মসূচির অগ্রগতি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, সুদের হার, রিজার্ভের ব্যবহার এবং খেলাপি ঋণ কমাতে গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে তথ্য নিয়েছে।
-1761891265708-284866744.jpeg&w=1920&q=75)
দিন দিন লাগামহীন হয়ে পড়ছে খেলাপি ঋণ। যদিও আগামী বছরের মধ্যে খেলাপি কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে বিগত সরকারের সময় গোপন করে রাখা বিপুল পরিমাণ খেলাপির প্রকৃত চিত্র প্রকাশ করায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে ঢাকায় সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল।
তবে রিজার্ভ থেকে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) গঠনসহ বিভিন্ন পুনঃঅর্থায়ন ও প্রাক-অর্থায়ন সুবিধা নিয়ে বরাবরের মতোই প্রশ্ন তুলেছে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ঢাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে আইএমএফের গবেষণা বিভাগের ডেভেলপমেন্ট ম্যাক্রো ইকোনমিকস প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিওর নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি গভর্নর ড. হাবিবুর রহমান, গবেষণা বিভাগের নির্বাহী পরিচালক (গ্রেড-১) ড. এজাজুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
সূত্র জানায়, আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে হবে। কিন্তু গত বছরের আগস্টে সরকারের পরিবর্তনের পর গোপন করে রাখা বিপুল খেলাপির প্রকৃত চিত্র প্রকাশিত হয়।
গত জুন শেষে দেখা গেছে, মাত্র এক বছরে প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকা বেড়ে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬৭ হাজার কোটি টাকায়। সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি হার ৪০ শতাংশ ছাড়িয়েছে, আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ১০ শতাংশের উপরে।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, আইএমএফ প্রতিনিধি দল মুদ্রানীতির কাঠামো, মূল্যস্ফীতি পরিস্থিতি, তারল্য সহায়তা, রিজার্ভ ব্যবহার ও খেলাপি ঋণ কমাতে গৃহীত পদক্ষেপ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য নিয়েছে। তারা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করলেও, দীর্ঘমেয়াদে সংকোচনমূলক নীতির প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এছাড়া প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রমালিকানাধীন ছয় ব্যাংকের সাম্প্রতিক আর্থিক অবস্থা, তারল্য সংকট, প্রভিশন ঘাটতি, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট ও ব্যাংক খাতে মূলধন সহায়তা বিষয়ে তথ্য জানতে চায়। পাশাপাশি জলবায়ু, টেকসই বিনিয়োগ এবং সবুজ অর্থনীতি সম্পর্কিত পদক্ষেপ সম্পর্কেও আগ্রহ প্রকাশ করে আইএমএফ দল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র শাহরিয়ার সিদ্দিকী বলেন, আইএমএফ পঞ্চম রিভিউ মিশন নিয়মিত সফরের অংশ হিসেবে বৈঠক করছে। তারা ঋণ কর্মসূচির অগ্রগতি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, সুদের হার, রিজার্ভের ব্যবহার এবং খেলাপি ঋণ কমাতে গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে তথ্য নিয়েছে।
-1761891265708-284866744.jpeg&w=1920&q=75)
দিন দিন লাগামহীন হয়ে পড়ছে খেলাপি ঋণ। যদিও আগামী বছরের মধ্যে খেলাপি কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে বিগত সরকারের সময় গোপন করে রাখা বিপুল পরিমাণ খেলাপির প্রকৃত চিত্র প্রকাশ করায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে ঢাকায় সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল।
তবে রিজার্ভ থেকে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) গঠনসহ বিভিন্ন পুনঃঅর্থায়ন ও প্রাক-অর্থায়ন সুবিধা নিয়ে বরাবরের মতোই প্রশ্ন তুলেছে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ঢাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে আইএমএফের গবেষণা বিভাগের ডেভেলপমেন্ট ম্যাক্রো ইকোনমিকস প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিওর নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি গভর্নর ড. হাবিবুর রহমান, গবেষণা বিভাগের নির্বাহী পরিচালক (গ্রেড-১) ড. এজাজুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
সূত্র জানায়, আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে হবে। কিন্তু গত বছরের আগস্টে সরকারের পরিবর্তনের পর গোপন করে রাখা বিপুল খেলাপির প্রকৃত চিত্র প্রকাশিত হয়।
গত জুন শেষে দেখা গেছে, মাত্র এক বছরে প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকা বেড়ে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬৭ হাজার কোটি টাকায়। সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি হার ৪০ শতাংশ ছাড়িয়েছে, আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ১০ শতাংশের উপরে।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, আইএমএফ প্রতিনিধি দল মুদ্রানীতির কাঠামো, মূল্যস্ফীতি পরিস্থিতি, তারল্য সহায়তা, রিজার্ভ ব্যবহার ও খেলাপি ঋণ কমাতে গৃহীত পদক্ষেপ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য নিয়েছে। তারা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করলেও, দীর্ঘমেয়াদে সংকোচনমূলক নীতির প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এছাড়া প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রমালিকানাধীন ছয় ব্যাংকের সাম্প্রতিক আর্থিক অবস্থা, তারল্য সংকট, প্রভিশন ঘাটতি, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট ও ব্যাংক খাতে মূলধন সহায়তা বিষয়ে তথ্য জানতে চায়। পাশাপাশি জলবায়ু, টেকসই বিনিয়োগ এবং সবুজ অর্থনীতি সম্পর্কিত পদক্ষেপ সম্পর্কেও আগ্রহ প্রকাশ করে আইএমএফ দল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র শাহরিয়ার সিদ্দিকী বলেন, আইএমএফ পঞ্চম রিভিউ মিশন নিয়মিত সফরের অংশ হিসেবে বৈঠক করছে। তারা ঋণ কর্মসূচির অগ্রগতি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, সুদের হার, রিজার্ভের ব্যবহার এবং খেলাপি ঋণ কমাতে গৃহীত পদক্ষেপের বিষয়ে তথ্য নিয়েছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!