রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা ইস্যু ও শিক্ষক লাঞ্ছিতের ঘটনায় শিক্ষকরা কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা করেছেন। এর প্রভাব হিসেবে পূজার পর নির্বাচন ২০ দিন পেছানো হয়েছে এবং এরপর থেকেই একে একে ক্যাম্পাস ছাড়ছেন শিক্ষার্থীরা। রাকসু নির্বাচনের নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে ১৬ অক্টোবর।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেট, প্যারিস রোড, টুকটাকি চত্বরসহ গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম। তবে কাজলা গেট ও বিনোদপুর গেটে কিছু শিক্ষার্থী বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন।
শাটডাউনের কারণে সকল বিভাগের ক্লাস, পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। প্রশাসন ভবনের সামনে এবং বুদ্ধিজীবী চত্বরে শিক্ষকরা কর্মবিরতিতে অংশগ্রহণ করছেন, বিভিন্ন ভবনের তালা বন্ধ রাখা হয়েছে। খাবারের দোকানগুলোতেও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি খুবই কম।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, ক্লাস ও পরীক্ষা হচ্ছে না, রাকসু নির্বাচন পেছানোয় বাড়ি চলে যাচ্ছেন। দোকানদাররা জানিয়েছেন, ক্যাম্পাস খোলা থাকা সত্ত্বেও ব্যবসা এখন তেমন চলছে না।
প্রশাসন জরুরি সিন্ডিকেট মিটিংয়ে পোষ্য কোটা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোটা প্রত্যাহার ও শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচারের দাবিতে শাটডাউন অব্যাহত রেখেছেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা ইস্যু ও শিক্ষক লাঞ্ছিতের ঘটনায় শিক্ষকরা কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা করেছেন। এর প্রভাব হিসেবে পূজার পর নির্বাচন ২০ দিন পেছানো হয়েছে এবং এরপর থেকেই একে একে ক্যাম্পাস ছাড়ছেন শিক্ষার্থীরা। রাকসু নির্বাচনের নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে ১৬ অক্টোবর।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেট, প্যারিস রোড, টুকটাকি চত্বরসহ গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম। তবে কাজলা গেট ও বিনোদপুর গেটে কিছু শিক্ষার্থী বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন।
শাটডাউনের কারণে সকল বিভাগের ক্লাস, পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। প্রশাসন ভবনের সামনে এবং বুদ্ধিজীবী চত্বরে শিক্ষকরা কর্মবিরতিতে অংশগ্রহণ করছেন, বিভিন্ন ভবনের তালা বন্ধ রাখা হয়েছে। খাবারের দোকানগুলোতেও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি খুবই কম।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, ক্লাস ও পরীক্ষা হচ্ছে না, রাকসু নির্বাচন পেছানোয় বাড়ি চলে যাচ্ছেন। দোকানদাররা জানিয়েছেন, ক্যাম্পাস খোলা থাকা সত্ত্বেও ব্যবসা এখন তেমন চলছে না।
প্রশাসন জরুরি সিন্ডিকেট মিটিংয়ে পোষ্য কোটা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোটা প্রত্যাহার ও শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচারের দাবিতে শাটডাউন অব্যাহত রেখেছেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা ইস্যু ও শিক্ষক লাঞ্ছিতের ঘটনায় শিক্ষকরা কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা করেছেন। এর প্রভাব হিসেবে পূজার পর নির্বাচন ২০ দিন পেছানো হয়েছে এবং এরপর থেকেই একে একে ক্যাম্পাস ছাড়ছেন শিক্ষার্থীরা। রাকসু নির্বাচনের নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে ১৬ অক্টোবর।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেট, প্যারিস রোড, টুকটাকি চত্বরসহ গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম। তবে কাজলা গেট ও বিনোদপুর গেটে কিছু শিক্ষার্থী বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন।
শাটডাউনের কারণে সকল বিভাগের ক্লাস, পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। প্রশাসন ভবনের সামনে এবং বুদ্ধিজীবী চত্বরে শিক্ষকরা কর্মবিরতিতে অংশগ্রহণ করছেন, বিভিন্ন ভবনের তালা বন্ধ রাখা হয়েছে। খাবারের দোকানগুলোতেও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি খুবই কম।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, ক্লাস ও পরীক্ষা হচ্ছে না, রাকসু নির্বাচন পেছানোয় বাড়ি চলে যাচ্ছেন। দোকানদাররা জানিয়েছেন, ক্যাম্পাস খোলা থাকা সত্ত্বেও ব্যবসা এখন তেমন চলছে না।
প্রশাসন জরুরি সিন্ডিকেট মিটিংয়ে পোষ্য কোটা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোটা প্রত্যাহার ও শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচারের দাবিতে শাটডাউন অব্যাহত রেখেছেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটা ইস্যু ও শিক্ষক লাঞ্ছিতের ঘটনায় শিক্ষকরা কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা করেছেন। এর প্রভাব হিসেবে পূজার পর নির্বাচন ২০ দিন পেছানো হয়েছে এবং এরপর থেকেই একে একে ক্যাম্পাস ছাড়ছেন শিক্ষার্থীরা। রাকসু নির্বাচনের নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে ১৬ অক্টোবর।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেট, প্যারিস রোড, টুকটাকি চত্বরসহ গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম। তবে কাজলা গেট ও বিনোদপুর গেটে কিছু শিক্ষার্থী বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন।
শাটডাউনের কারণে সকল বিভাগের ক্লাস, পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। প্রশাসন ভবনের সামনে এবং বুদ্ধিজীবী চত্বরে শিক্ষকরা কর্মবিরতিতে অংশগ্রহণ করছেন, বিভিন্ন ভবনের তালা বন্ধ রাখা হয়েছে। খাবারের দোকানগুলোতেও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি খুবই কম।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, ক্লাস ও পরীক্ষা হচ্ছে না, রাকসু নির্বাচন পেছানোয় বাড়ি চলে যাচ্ছেন। দোকানদাররা জানিয়েছেন, ক্যাম্পাস খোলা থাকা সত্ত্বেও ব্যবসা এখন তেমন চলছে না।
প্রশাসন জরুরি সিন্ডিকেট মিটিংয়ে পোষ্য কোটা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোটা প্রত্যাহার ও শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচারের দাবিতে শাটডাউন অব্যাহত রেখেছেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!