
মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ থাকায় রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩৯টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ দুর্নীতি দমন কমিশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন।
এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম এসব ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংক তথা আমানতকারীদের অর্থ তছরুপ এবং তার ও পরিবারের সদস্যদের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে।
অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে অর্থ জমা রাখা হয়েছে ও লেনদেন করা হয়েছে। অভিযোগ পর্যালোচনা করে মানিলন্ডারিংয়ের উপাদান থাকার যুক্তিসংগত সন্দেহের অবকাশ আছে বিধায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের নামে বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধকরণ (ফ্রিজ) করা একান্ত প্রয়োজন।
সেখানে আরও বলা হয়, মাসুদ রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকার সময়ে ব্যাংকের ঋণ অনুমোদন করিয়ে ঋণের অর্থ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে, বিশেষ করে ছেলের বিদেশে শিক্ষার খরচে ব্যবহার করেছেন। তিনি ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাবগুলোতে তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকে নগদ অর্থ জমা, ক্লিয়ারিংয়ের মাধ্যমে অজানা উৎস থেকে অর্থ নেওয়া এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রমহীন প্রতিষ্ঠানগুলোতে অর্থ স্থানান্তর, যা অর্থ পাচার ও মানিলন্ডারিংয়ের স্পষ্ট দৃষ্টান্ত এবং তা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ থাকায় রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩৯টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ দুর্নীতি দমন কমিশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন।
এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম এসব ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংক তথা আমানতকারীদের অর্থ তছরুপ এবং তার ও পরিবারের সদস্যদের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে।
অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে অর্থ জমা রাখা হয়েছে ও লেনদেন করা হয়েছে। অভিযোগ পর্যালোচনা করে মানিলন্ডারিংয়ের উপাদান থাকার যুক্তিসংগত সন্দেহের অবকাশ আছে বিধায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের নামে বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধকরণ (ফ্রিজ) করা একান্ত প্রয়োজন।
সেখানে আরও বলা হয়, মাসুদ রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকার সময়ে ব্যাংকের ঋণ অনুমোদন করিয়ে ঋণের অর্থ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে, বিশেষ করে ছেলের বিদেশে শিক্ষার খরচে ব্যবহার করেছেন। তিনি ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাবগুলোতে তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকে নগদ অর্থ জমা, ক্লিয়ারিংয়ের মাধ্যমে অজানা উৎস থেকে অর্থ নেওয়া এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রমহীন প্রতিষ্ঠানগুলোতে অর্থ স্থানান্তর, যা অর্থ পাচার ও মানিলন্ডারিংয়ের স্পষ্ট দৃষ্টান্ত এবং তা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ থাকায় রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩৯টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ দুর্নীতি দমন কমিশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন।
এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম এসব ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংক তথা আমানতকারীদের অর্থ তছরুপ এবং তার ও পরিবারের সদস্যদের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে।
অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে অর্থ জমা রাখা হয়েছে ও লেনদেন করা হয়েছে। অভিযোগ পর্যালোচনা করে মানিলন্ডারিংয়ের উপাদান থাকার যুক্তিসংগত সন্দেহের অবকাশ আছে বিধায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের নামে বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধকরণ (ফ্রিজ) করা একান্ত প্রয়োজন।
সেখানে আরও বলা হয়, মাসুদ রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকার সময়ে ব্যাংকের ঋণ অনুমোদন করিয়ে ঋণের অর্থ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে, বিশেষ করে ছেলের বিদেশে শিক্ষার খরচে ব্যবহার করেছেন। তিনি ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাবগুলোতে তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকে নগদ অর্থ জমা, ক্লিয়ারিংয়ের মাধ্যমে অজানা উৎস থেকে অর্থ নেওয়া এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রমহীন প্রতিষ্ঠানগুলোতে অর্থ স্থানান্তর, যা অর্থ পাচার ও মানিলন্ডারিংয়ের স্পষ্ট দৃষ্টান্ত এবং তা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ থাকায় রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩৯টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ সাব্বির ফয়েজ দুর্নীতি দমন কমিশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন।
এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম এসব ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংক তথা আমানতকারীদের অর্থ তছরুপ এবং তার ও পরিবারের সদস্যদের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে।
অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে অর্থ জমা রাখা হয়েছে ও লেনদেন করা হয়েছে। অভিযোগ পর্যালোচনা করে মানিলন্ডারিংয়ের উপাদান থাকার যুক্তিসংগত সন্দেহের অবকাশ আছে বিধায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের নামে বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধকরণ (ফ্রিজ) করা একান্ত প্রয়োজন।
সেখানে আরও বলা হয়, মাসুদ রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকার সময়ে ব্যাংকের ঋণ অনুমোদন করিয়ে ঋণের অর্থ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে, বিশেষ করে ছেলের বিদেশে শিক্ষার খরচে ব্যবহার করেছেন। তিনি ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাবগুলোতে তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকে নগদ অর্থ জমা, ক্লিয়ারিংয়ের মাধ্যমে অজানা উৎস থেকে অর্থ নেওয়া এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রমহীন প্রতিষ্ঠানগুলোতে অর্থ স্থানান্তর, যা অর্থ পাচার ও মানিলন্ডারিংয়ের স্পষ্ট দৃষ্টান্ত এবং তা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!