আগামী ডিসেম্বরে বড়দিনের পর ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। সফরটি চূড়ান্ত হলে তিনি হবেন বাংলাদেশের ইতিহাসে সফরকারী দ্বিতীয় ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রী।
ঢাকা ও রোমের কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সফরের প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে। এর আগে ১৯৯৮ সালে ঢাকায় এসেছিলেন ইতালির তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রোমানো প্রোদি—যিনি ছিলেন প্রথম ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বাংলাদেশ সফরকারী।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোনো শীর্ষ নেতার এটি হবে প্রথম ঢাকা সফর, যা কূটনৈতিকভাবে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে।
গত ৩০ আগস্ট জর্জিয়া মেলোনির ঢাকা আসার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে সফরটি স্থগিত করা হয়। মূলত রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের জটিলতা ও ইউরোপ অঞ্চলের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে সে সময় এশিয়া সফর স্থগিত করেছিলেন তিনি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ‘ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে জর্জিয়া মেলোনির সফরের প্রস্তুতি চলছে। সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্সসহ কিছু আনুষ্ঠানিকতা বাকি রয়েছে, তবে আশা করছি দ্রুতই সব কাজ সম্পন্ন হবে।’
সফরে অভিবাসন, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, এবং বাণিজ্য সম্প্রসারণ—এই তিনটি বিষয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, গত বছর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। সে সময় দুই নেতা দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার করেন।
আগামী ডিসেম্বরে বড়দিনের পর ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। সফরটি চূড়ান্ত হলে তিনি হবেন বাংলাদেশের ইতিহাসে সফরকারী দ্বিতীয় ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রী।
ঢাকা ও রোমের কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সফরের প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে। এর আগে ১৯৯৮ সালে ঢাকায় এসেছিলেন ইতালির তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রোমানো প্রোদি—যিনি ছিলেন প্রথম ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বাংলাদেশ সফরকারী।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোনো শীর্ষ নেতার এটি হবে প্রথম ঢাকা সফর, যা কূটনৈতিকভাবে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে।
গত ৩০ আগস্ট জর্জিয়া মেলোনির ঢাকা আসার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে সফরটি স্থগিত করা হয়। মূলত রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের জটিলতা ও ইউরোপ অঞ্চলের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে সে সময় এশিয়া সফর স্থগিত করেছিলেন তিনি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ‘ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে জর্জিয়া মেলোনির সফরের প্রস্তুতি চলছে। সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্সসহ কিছু আনুষ্ঠানিকতা বাকি রয়েছে, তবে আশা করছি দ্রুতই সব কাজ সম্পন্ন হবে।’
সফরে অভিবাসন, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, এবং বাণিজ্য সম্প্রসারণ—এই তিনটি বিষয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, গত বছর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। সে সময় দুই নেতা দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার করেন।
আগামী ডিসেম্বরে বড়দিনের পর ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। সফরটি চূড়ান্ত হলে তিনি হবেন বাংলাদেশের ইতিহাসে সফরকারী দ্বিতীয় ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রী।
ঢাকা ও রোমের কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সফরের প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে। এর আগে ১৯৯৮ সালে ঢাকায় এসেছিলেন ইতালির তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রোমানো প্রোদি—যিনি ছিলেন প্রথম ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বাংলাদেশ সফরকারী।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোনো শীর্ষ নেতার এটি হবে প্রথম ঢাকা সফর, যা কূটনৈতিকভাবে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে।
গত ৩০ আগস্ট জর্জিয়া মেলোনির ঢাকা আসার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে সফরটি স্থগিত করা হয়। মূলত রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের জটিলতা ও ইউরোপ অঞ্চলের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে সে সময় এশিয়া সফর স্থগিত করেছিলেন তিনি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ‘ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে জর্জিয়া মেলোনির সফরের প্রস্তুতি চলছে। সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্সসহ কিছু আনুষ্ঠানিকতা বাকি রয়েছে, তবে আশা করছি দ্রুতই সব কাজ সম্পন্ন হবে।’
সফরে অভিবাসন, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, এবং বাণিজ্য সম্প্রসারণ—এই তিনটি বিষয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, গত বছর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। সে সময় দুই নেতা দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার করেন।
আগামী ডিসেম্বরে বড়দিনের পর ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। সফরটি চূড়ান্ত হলে তিনি হবেন বাংলাদেশের ইতিহাসে সফরকারী দ্বিতীয় ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রী।
ঢাকা ও রোমের কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সফরের প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে। এর আগে ১৯৯৮ সালে ঢাকায় এসেছিলেন ইতালির তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রোমানো প্রোদি—যিনি ছিলেন প্রথম ইতালিয়ান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বাংলাদেশ সফরকারী।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোনো শীর্ষ নেতার এটি হবে প্রথম ঢাকা সফর, যা কূটনৈতিকভাবে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে।
গত ৩০ আগস্ট জর্জিয়া মেলোনির ঢাকা আসার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে সফরটি স্থগিত করা হয়। মূলত রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের জটিলতা ও ইউরোপ অঞ্চলের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে সে সময় এশিয়া সফর স্থগিত করেছিলেন তিনি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ‘ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে জর্জিয়া মেলোনির সফরের প্রস্তুতি চলছে। সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্সসহ কিছু আনুষ্ঠানিকতা বাকি রয়েছে, তবে আশা করছি দ্রুতই সব কাজ সম্পন্ন হবে।’
সফরে অভিবাসন, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, এবং বাণিজ্য সম্প্রসারণ—এই তিনটি বিষয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, গত বছর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। সে সময় দুই নেতা দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার করেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!