যশোরের বেনাপোল কাস্টমস হাউসে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আকস্মিক অভিযানে ঘুষের প্রায় ৩ লাখ টাকাসহ এক রাজস্ব কর্মকর্তার সহযোগী হাসিবুর রহমানকে হাতেনাতে আটক করা হয়েছে। সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে দুদকের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সালাউদ্দীন আহমেদর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
সূত্র জানায়, আটক হাসিবুর বেনাপোল কাস্টমস হাউসের ৬ নম্বর শুল্কায়ন গ্রুপের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা আক্তারের সহযোগী। অভিযানের সময় হাসিবুর স্বীকার করেন, উদ্ধার হওয়া টাকা ওই কর্মকর্তার কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। তবে ঘটনার পরও রাজস্ব কর্মকর্তাকে আটক না করায় প্রশ্ন উঠেছে।
দুদকের যশোর উপ-পরিচালক সালাউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য ছিল, কাস্টমস হাউসে নিয়মিত ঘুষের লেনদেন হচ্ছে। অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩ লাখ টাকা উদ্ধার ও হাসিবুর নামে একজনকে আটক করা হয়। তদন্তের স্বার্থে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে, সংশ্লিষ্ট অন্যদের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযানের সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে অশোভন আচরণের অভিযোগ উঠেছে দুদক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। ঘটনার প্রতিবাদে স্থানীয় সংবাদকর্মীরা বেনাপোলে দুদকের গাড়ি অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেন। পরে পুলিশ এসে তাদের উদ্ধার করে যশোরে নিরাপদে পৌঁছে দেয়।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘বেনাপোল কাস্টমসে দীর্ঘদিন ধরে ঘুষের রমরমা চলছে। দুদকের অভিযান প্রশংসনীয় হলেও মূল অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে আটক না করায় হতাশা তৈরি হয়েছে।’
বেনাপোল কাস্টমস হাউস দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর, যেখানে প্রতিদিন কোটি টাকার পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়। দুর্নীতির অভিযোগে এই বন্দরটি প্রায়ই আলোচনায় আসে। স্থানীয়ভাবে “এনজিও” নামে পরিচিত কিছু ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে কর্মকর্তাদের হয়ে ঘুষ আদায় করে আসছিলেন। নতুন কমিশনার খালেদ মোহাম্মদ আবু হোসেন দায়িত্ব নেওয়ার পর ১৪০ জন এনজিওকে হাউস থেকে সরিয়ে দিলেও তারা বাইরে থেকে ঘুষ সংগ্রহ চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
যশোরের বেনাপোল কাস্টমস হাউসে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আকস্মিক অভিযানে ঘুষের প্রায় ৩ লাখ টাকাসহ এক রাজস্ব কর্মকর্তার সহযোগী হাসিবুর রহমানকে হাতেনাতে আটক করা হয়েছে। সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে দুদকের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সালাউদ্দীন আহমেদর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
সূত্র জানায়, আটক হাসিবুর বেনাপোল কাস্টমস হাউসের ৬ নম্বর শুল্কায়ন গ্রুপের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা আক্তারের সহযোগী। অভিযানের সময় হাসিবুর স্বীকার করেন, উদ্ধার হওয়া টাকা ওই কর্মকর্তার কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। তবে ঘটনার পরও রাজস্ব কর্মকর্তাকে আটক না করায় প্রশ্ন উঠেছে।
দুদকের যশোর উপ-পরিচালক সালাউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য ছিল, কাস্টমস হাউসে নিয়মিত ঘুষের লেনদেন হচ্ছে। অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩ লাখ টাকা উদ্ধার ও হাসিবুর নামে একজনকে আটক করা হয়। তদন্তের স্বার্থে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে, সংশ্লিষ্ট অন্যদের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযানের সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে অশোভন আচরণের অভিযোগ উঠেছে দুদক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। ঘটনার প্রতিবাদে স্থানীয় সংবাদকর্মীরা বেনাপোলে দুদকের গাড়ি অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেন। পরে পুলিশ এসে তাদের উদ্ধার করে যশোরে নিরাপদে পৌঁছে দেয়।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘বেনাপোল কাস্টমসে দীর্ঘদিন ধরে ঘুষের রমরমা চলছে। দুদকের অভিযান প্রশংসনীয় হলেও মূল অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে আটক না করায় হতাশা তৈরি হয়েছে।’
বেনাপোল কাস্টমস হাউস দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর, যেখানে প্রতিদিন কোটি টাকার পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়। দুর্নীতির অভিযোগে এই বন্দরটি প্রায়ই আলোচনায় আসে। স্থানীয়ভাবে “এনজিও” নামে পরিচিত কিছু ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে কর্মকর্তাদের হয়ে ঘুষ আদায় করে আসছিলেন। নতুন কমিশনার খালেদ মোহাম্মদ আবু হোসেন দায়িত্ব নেওয়ার পর ১৪০ জন এনজিওকে হাউস থেকে সরিয়ে দিলেও তারা বাইরে থেকে ঘুষ সংগ্রহ চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
যশোরের বেনাপোল কাস্টমস হাউসে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আকস্মিক অভিযানে ঘুষের প্রায় ৩ লাখ টাকাসহ এক রাজস্ব কর্মকর্তার সহযোগী হাসিবুর রহমানকে হাতেনাতে আটক করা হয়েছে। সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে দুদকের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সালাউদ্দীন আহমেদর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
সূত্র জানায়, আটক হাসিবুর বেনাপোল কাস্টমস হাউসের ৬ নম্বর শুল্কায়ন গ্রুপের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা আক্তারের সহযোগী। অভিযানের সময় হাসিবুর স্বীকার করেন, উদ্ধার হওয়া টাকা ওই কর্মকর্তার কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। তবে ঘটনার পরও রাজস্ব কর্মকর্তাকে আটক না করায় প্রশ্ন উঠেছে।
দুদকের যশোর উপ-পরিচালক সালাউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য ছিল, কাস্টমস হাউসে নিয়মিত ঘুষের লেনদেন হচ্ছে। অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩ লাখ টাকা উদ্ধার ও হাসিবুর নামে একজনকে আটক করা হয়। তদন্তের স্বার্থে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে, সংশ্লিষ্ট অন্যদের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযানের সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে অশোভন আচরণের অভিযোগ উঠেছে দুদক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। ঘটনার প্রতিবাদে স্থানীয় সংবাদকর্মীরা বেনাপোলে দুদকের গাড়ি অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেন। পরে পুলিশ এসে তাদের উদ্ধার করে যশোরে নিরাপদে পৌঁছে দেয়।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘বেনাপোল কাস্টমসে দীর্ঘদিন ধরে ঘুষের রমরমা চলছে। দুদকের অভিযান প্রশংসনীয় হলেও মূল অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে আটক না করায় হতাশা তৈরি হয়েছে।’
বেনাপোল কাস্টমস হাউস দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর, যেখানে প্রতিদিন কোটি টাকার পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়। দুর্নীতির অভিযোগে এই বন্দরটি প্রায়ই আলোচনায় আসে। স্থানীয়ভাবে “এনজিও” নামে পরিচিত কিছু ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে কর্মকর্তাদের হয়ে ঘুষ আদায় করে আসছিলেন। নতুন কমিশনার খালেদ মোহাম্মদ আবু হোসেন দায়িত্ব নেওয়ার পর ১৪০ জন এনজিওকে হাউস থেকে সরিয়ে দিলেও তারা বাইরে থেকে ঘুষ সংগ্রহ চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
যশোরের বেনাপোল কাস্টমস হাউসে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আকস্মিক অভিযানে ঘুষের প্রায় ৩ লাখ টাকাসহ এক রাজস্ব কর্মকর্তার সহযোগী হাসিবুর রহমানকে হাতেনাতে আটক করা হয়েছে। সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে দুদকের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সালাউদ্দীন আহমেদর নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
সূত্র জানায়, আটক হাসিবুর বেনাপোল কাস্টমস হাউসের ৬ নম্বর শুল্কায়ন গ্রুপের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা আক্তারের সহযোগী। অভিযানের সময় হাসিবুর স্বীকার করেন, উদ্ধার হওয়া টাকা ওই কর্মকর্তার কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। তবে ঘটনার পরও রাজস্ব কর্মকর্তাকে আটক না করায় প্রশ্ন উঠেছে।
দুদকের যশোর উপ-পরিচালক সালাউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য ছিল, কাস্টমস হাউসে নিয়মিত ঘুষের লেনদেন হচ্ছে। অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩ লাখ টাকা উদ্ধার ও হাসিবুর নামে একজনকে আটক করা হয়। তদন্তের স্বার্থে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে, সংশ্লিষ্ট অন্যদের বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযানের সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে অশোভন আচরণের অভিযোগ উঠেছে দুদক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। ঘটনার প্রতিবাদে স্থানীয় সংবাদকর্মীরা বেনাপোলে দুদকের গাড়ি অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেন। পরে পুলিশ এসে তাদের উদ্ধার করে যশোরে নিরাপদে পৌঁছে দেয়।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘বেনাপোল কাস্টমসে দীর্ঘদিন ধরে ঘুষের রমরমা চলছে। দুদকের অভিযান প্রশংসনীয় হলেও মূল অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে আটক না করায় হতাশা তৈরি হয়েছে।’
বেনাপোল কাস্টমস হাউস দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর, যেখানে প্রতিদিন কোটি টাকার পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়। দুর্নীতির অভিযোগে এই বন্দরটি প্রায়ই আলোচনায় আসে। স্থানীয়ভাবে “এনজিও” নামে পরিচিত কিছু ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে কর্মকর্তাদের হয়ে ঘুষ আদায় করে আসছিলেন। নতুন কমিশনার খালেদ মোহাম্মদ আবু হোসেন দায়িত্ব নেওয়ার পর ১৪০ জন এনজিওকে হাউস থেকে সরিয়ে দিলেও তারা বাইরে থেকে ঘুষ সংগ্রহ চালিয়ে যাচ্ছিলেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!