
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে নিরপেক্ষতা নিশ্চিতে কঠোর অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক দলকে অবৈধভাবে সহায়তা বা বিশেষ সুবিধা দিলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাজধানীর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কোর কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ সতর্কবার্তা দেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন,‘আমরা ইতোমধ্যে একটি ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটি গঠন করেছি। নির্বাচনে যদি কোনো পুলিশ কর্মকর্তা বা সদস্য দায়িত্ব পালনে গাফিলতি বা অবহেলা করেন, কিংবা কোনো রাজনৈতিক দলকে অবৈধ সুবিধা দেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগে এসব বিষয়ে সাধারণভাবে জিডি করা হতো, কিন্তু এবার তা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের প্রতি আমার নির্দেশনা স্পষ্ট—নির্বাচন হতে হবে সম্পূর্ণ অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও উৎসবমুখর পরিবেশে। কেউ যদি অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়, তাকে ছাড় দেওয়া হবে না, অবশ্যই আইনের মুখোমুখি হতে হবে।’
বিচারবহির্ভূত হত্যার প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা বা অন্য কোনো ধরনের হত্যাকাণ্ড—সবই আইনের আওতায় আনা হবে। আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রয়োগ করা হবে।’
অবৈধ অস্ত্র প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। রাউজানে একটি অপারেশনে কিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব বাকি অস্ত্রগুলোও উদ্ধার করা হবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সরকারের মূল লক্ষ্য নির্বাচনী পরিবেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জনগণের ভোটাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করা। এজন্য পুলিশসহ সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে নিরপেক্ষতা নিশ্চিতে কঠোর অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক দলকে অবৈধভাবে সহায়তা বা বিশেষ সুবিধা দিলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাজধানীর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কোর কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ সতর্কবার্তা দেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন,‘আমরা ইতোমধ্যে একটি ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটি গঠন করেছি। নির্বাচনে যদি কোনো পুলিশ কর্মকর্তা বা সদস্য দায়িত্ব পালনে গাফিলতি বা অবহেলা করেন, কিংবা কোনো রাজনৈতিক দলকে অবৈধ সুবিধা দেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগে এসব বিষয়ে সাধারণভাবে জিডি করা হতো, কিন্তু এবার তা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের প্রতি আমার নির্দেশনা স্পষ্ট—নির্বাচন হতে হবে সম্পূর্ণ অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও উৎসবমুখর পরিবেশে। কেউ যদি অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়, তাকে ছাড় দেওয়া হবে না, অবশ্যই আইনের মুখোমুখি হতে হবে।’
বিচারবহির্ভূত হত্যার প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা বা অন্য কোনো ধরনের হত্যাকাণ্ড—সবই আইনের আওতায় আনা হবে। আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রয়োগ করা হবে।’
অবৈধ অস্ত্র প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। রাউজানে একটি অপারেশনে কিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব বাকি অস্ত্রগুলোও উদ্ধার করা হবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সরকারের মূল লক্ষ্য নির্বাচনী পরিবেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জনগণের ভোটাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করা। এজন্য পুলিশসহ সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে নিরপেক্ষতা নিশ্চিতে কঠোর অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক দলকে অবৈধভাবে সহায়তা বা বিশেষ সুবিধা দিলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাজধানীর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কোর কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ সতর্কবার্তা দেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন,‘আমরা ইতোমধ্যে একটি ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটি গঠন করেছি। নির্বাচনে যদি কোনো পুলিশ কর্মকর্তা বা সদস্য দায়িত্ব পালনে গাফিলতি বা অবহেলা করেন, কিংবা কোনো রাজনৈতিক দলকে অবৈধ সুবিধা দেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগে এসব বিষয়ে সাধারণভাবে জিডি করা হতো, কিন্তু এবার তা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের প্রতি আমার নির্দেশনা স্পষ্ট—নির্বাচন হতে হবে সম্পূর্ণ অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও উৎসবমুখর পরিবেশে। কেউ যদি অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়, তাকে ছাড় দেওয়া হবে না, অবশ্যই আইনের মুখোমুখি হতে হবে।’
বিচারবহির্ভূত হত্যার প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা বা অন্য কোনো ধরনের হত্যাকাণ্ড—সবই আইনের আওতায় আনা হবে। আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রয়োগ করা হবে।’
অবৈধ অস্ত্র প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। রাউজানে একটি অপারেশনে কিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব বাকি অস্ত্রগুলোও উদ্ধার করা হবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সরকারের মূল লক্ষ্য নির্বাচনী পরিবেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জনগণের ভোটাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করা। এজন্য পুলিশসহ সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে নিরপেক্ষতা নিশ্চিতে কঠোর অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক দলকে অবৈধভাবে সহায়তা বা বিশেষ সুবিধা দিলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাজধানীর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কোর কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ সতর্কবার্তা দেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন,‘আমরা ইতোমধ্যে একটি ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটি গঠন করেছি। নির্বাচনে যদি কোনো পুলিশ কর্মকর্তা বা সদস্য দায়িত্ব পালনে গাফিলতি বা অবহেলা করেন, কিংবা কোনো রাজনৈতিক দলকে অবৈধ সুবিধা দেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগে এসব বিষয়ে সাধারণভাবে জিডি করা হতো, কিন্তু এবার তা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের প্রতি আমার নির্দেশনা স্পষ্ট—নির্বাচন হতে হবে সম্পূর্ণ অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও উৎসবমুখর পরিবেশে। কেউ যদি অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়, তাকে ছাড় দেওয়া হবে না, অবশ্যই আইনের মুখোমুখি হতে হবে।’
বিচারবহির্ভূত হত্যার প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা বা অন্য কোনো ধরনের হত্যাকাণ্ড—সবই আইনের আওতায় আনা হবে। আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রয়োগ করা হবে।’
অবৈধ অস্ত্র প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। রাউজানে একটি অপারেশনে কিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব বাকি অস্ত্রগুলোও উদ্ধার করা হবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সরকারের মূল লক্ষ্য নির্বাচনী পরিবেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জনগণের ভোটাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করা। এজন্য পুলিশসহ সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!