জামায়াতে ইসলামীর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের দোষারোপ করে মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে। মানুষকে মিথ্যা বলে প্রতারণা করবেন না। তিনি বলেন, বিএনপি কখনোই নির্বাচন পেছানোর কথা বলেনি, বরং দ্রুত নির্বাচনের পক্ষেই দলটি অবস্থান নিয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
তিনি বলেন, আমাদের বন্ধু মানুষ তাহের আমাদের দোষারোপ করেছেন যে, আমরা নাকি নির্বাচনকে বাধা দেবো। মানুষকে মিথ্যা কথা বলে প্রতারণা করবেন না। এখন পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে যত বাধা সৃষ্টি করেছেন, আপনারাই করেছেন। আপনারা পিআরের দাবি নিয়ে এসেছেন, আলোচনায় ছিল না, প্রস্তাবেও ছিল না। জোট পাকিয়ে আন্দোলন করছেন, ধমক দিচ্ছেন-আজই হতে হবে, না হলে নির্বাচন হতে দেবো না। এটা জনগণকে বোকা বানানো।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, বিএনপি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে সবসময় সংযম দেখিয়েছে। আমরা প্রেস কনফারেন্স করেছি, কিন্তু রাস্তায় নামিনি, কারও বাড়ি বা অফিস ঘেরাও করিনি। আমরা যা সই করেছি, তার দায় নেবো, কিন্তু যেটা সই করিনি, তার দায় নেবো না। আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান চাই আমরা।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন বলেছে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। পিআর হবে কি না, সেটা পরের সংসদ নির্ধারণ করবে। কিন্তু কিছু দল নিজেদের দাবি চাপিয়ে দিতে চায়— এটা রাজনৈতিকভাবে অন্যায়।
গণভোট প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণভোটের প্রয়োজন ছিল না, তারপরও আমরা রাজি হয়েছি। আমরা বলেছি নির্বাচনের দিনই গণভোট করতে হবে। কিন্তু এখন তারা বলছে আগে গণভোট, পরে নির্বাচন-এটা জনগণের সঙ্গে প্রতারণা।
জাতীয় নিরাপত্তা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলছেন, যেকোনো সময় হামলা হতে পারে। তাহলে বলা উচিত ছিল কারা হামলা করবে? জাতি প্রস্তুত আছে যেকোনো হামলা প্রতিরোধে। হামলার ভয় দেখিয়ে দেশের মানুষকে পরাজিত করা যায় না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর দাবি জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে হাসিনা ভারতে বসে বিভিন্ন মিডিয়ায় সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন, অথচ একবারও অনুশোচনা প্রকাশ করেননি। ভারত সরকারকে বলছি- হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত দিন, যাতে তিনি আইনের মুখোমুখি হতে পারেন। বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো অন্যায় মেনে নেবে না।
জামায়াতে ইসলামীর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের দোষারোপ করে মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে। মানুষকে মিথ্যা বলে প্রতারণা করবেন না। তিনি বলেন, বিএনপি কখনোই নির্বাচন পেছানোর কথা বলেনি, বরং দ্রুত নির্বাচনের পক্ষেই দলটি অবস্থান নিয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
তিনি বলেন, আমাদের বন্ধু মানুষ তাহের আমাদের দোষারোপ করেছেন যে, আমরা নাকি নির্বাচনকে বাধা দেবো। মানুষকে মিথ্যা কথা বলে প্রতারণা করবেন না। এখন পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে যত বাধা সৃষ্টি করেছেন, আপনারাই করেছেন। আপনারা পিআরের দাবি নিয়ে এসেছেন, আলোচনায় ছিল না, প্রস্তাবেও ছিল না। জোট পাকিয়ে আন্দোলন করছেন, ধমক দিচ্ছেন-আজই হতে হবে, না হলে নির্বাচন হতে দেবো না। এটা জনগণকে বোকা বানানো।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, বিএনপি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে সবসময় সংযম দেখিয়েছে। আমরা প্রেস কনফারেন্স করেছি, কিন্তু রাস্তায় নামিনি, কারও বাড়ি বা অফিস ঘেরাও করিনি। আমরা যা সই করেছি, তার দায় নেবো, কিন্তু যেটা সই করিনি, তার দায় নেবো না। আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান চাই আমরা।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন বলেছে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। পিআর হবে কি না, সেটা পরের সংসদ নির্ধারণ করবে। কিন্তু কিছু দল নিজেদের দাবি চাপিয়ে দিতে চায়— এটা রাজনৈতিকভাবে অন্যায়।
গণভোট প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণভোটের প্রয়োজন ছিল না, তারপরও আমরা রাজি হয়েছি। আমরা বলেছি নির্বাচনের দিনই গণভোট করতে হবে। কিন্তু এখন তারা বলছে আগে গণভোট, পরে নির্বাচন-এটা জনগণের সঙ্গে প্রতারণা।
জাতীয় নিরাপত্তা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলছেন, যেকোনো সময় হামলা হতে পারে। তাহলে বলা উচিত ছিল কারা হামলা করবে? জাতি প্রস্তুত আছে যেকোনো হামলা প্রতিরোধে। হামলার ভয় দেখিয়ে দেশের মানুষকে পরাজিত করা যায় না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর দাবি জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে হাসিনা ভারতে বসে বিভিন্ন মিডিয়ায় সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন, অথচ একবারও অনুশোচনা প্রকাশ করেননি। ভারত সরকারকে বলছি- হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত দিন, যাতে তিনি আইনের মুখোমুখি হতে পারেন। বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো অন্যায় মেনে নেবে না।
জামায়াতে ইসলামীর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের দোষারোপ করে মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে। মানুষকে মিথ্যা বলে প্রতারণা করবেন না। তিনি বলেন, বিএনপি কখনোই নির্বাচন পেছানোর কথা বলেনি, বরং দ্রুত নির্বাচনের পক্ষেই দলটি অবস্থান নিয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
তিনি বলেন, আমাদের বন্ধু মানুষ তাহের আমাদের দোষারোপ করেছেন যে, আমরা নাকি নির্বাচনকে বাধা দেবো। মানুষকে মিথ্যা কথা বলে প্রতারণা করবেন না। এখন পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে যত বাধা সৃষ্টি করেছেন, আপনারাই করেছেন। আপনারা পিআরের দাবি নিয়ে এসেছেন, আলোচনায় ছিল না, প্রস্তাবেও ছিল না। জোট পাকিয়ে আন্দোলন করছেন, ধমক দিচ্ছেন-আজই হতে হবে, না হলে নির্বাচন হতে দেবো না। এটা জনগণকে বোকা বানানো।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, বিএনপি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে সবসময় সংযম দেখিয়েছে। আমরা প্রেস কনফারেন্স করেছি, কিন্তু রাস্তায় নামিনি, কারও বাড়ি বা অফিস ঘেরাও করিনি। আমরা যা সই করেছি, তার দায় নেবো, কিন্তু যেটা সই করিনি, তার দায় নেবো না। আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান চাই আমরা।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন বলেছে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। পিআর হবে কি না, সেটা পরের সংসদ নির্ধারণ করবে। কিন্তু কিছু দল নিজেদের দাবি চাপিয়ে দিতে চায়— এটা রাজনৈতিকভাবে অন্যায়।
গণভোট প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণভোটের প্রয়োজন ছিল না, তারপরও আমরা রাজি হয়েছি। আমরা বলেছি নির্বাচনের দিনই গণভোট করতে হবে। কিন্তু এখন তারা বলছে আগে গণভোট, পরে নির্বাচন-এটা জনগণের সঙ্গে প্রতারণা।
জাতীয় নিরাপত্তা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলছেন, যেকোনো সময় হামলা হতে পারে। তাহলে বলা উচিত ছিল কারা হামলা করবে? জাতি প্রস্তুত আছে যেকোনো হামলা প্রতিরোধে। হামলার ভয় দেখিয়ে দেশের মানুষকে পরাজিত করা যায় না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর দাবি জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে হাসিনা ভারতে বসে বিভিন্ন মিডিয়ায় সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন, অথচ একবারও অনুশোচনা প্রকাশ করেননি। ভারত সরকারকে বলছি- হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত দিন, যাতে তিনি আইনের মুখোমুখি হতে পারেন। বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো অন্যায় মেনে নেবে না।
জামায়াতে ইসলামীর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের দোষারোপ করে মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে। মানুষকে মিথ্যা বলে প্রতারণা করবেন না। তিনি বলেন, বিএনপি কখনোই নির্বাচন পেছানোর কথা বলেনি, বরং দ্রুত নির্বাচনের পক্ষেই দলটি অবস্থান নিয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
তিনি বলেন, আমাদের বন্ধু মানুষ তাহের আমাদের দোষারোপ করেছেন যে, আমরা নাকি নির্বাচনকে বাধা দেবো। মানুষকে মিথ্যা কথা বলে প্রতারণা করবেন না। এখন পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে যত বাধা সৃষ্টি করেছেন, আপনারাই করেছেন। আপনারা পিআরের দাবি নিয়ে এসেছেন, আলোচনায় ছিল না, প্রস্তাবেও ছিল না। জোট পাকিয়ে আন্দোলন করছেন, ধমক দিচ্ছেন-আজই হতে হবে, না হলে নির্বাচন হতে দেবো না। এটা জনগণকে বোকা বানানো।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, বিএনপি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে সবসময় সংযম দেখিয়েছে। আমরা প্রেস কনফারেন্স করেছি, কিন্তু রাস্তায় নামিনি, কারও বাড়ি বা অফিস ঘেরাও করিনি। আমরা যা সই করেছি, তার দায় নেবো, কিন্তু যেটা সই করিনি, তার দায় নেবো না। আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান চাই আমরা।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন বলেছে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। পিআর হবে কি না, সেটা পরের সংসদ নির্ধারণ করবে। কিন্তু কিছু দল নিজেদের দাবি চাপিয়ে দিতে চায়— এটা রাজনৈতিকভাবে অন্যায়।
গণভোট প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণভোটের প্রয়োজন ছিল না, তারপরও আমরা রাজি হয়েছি। আমরা বলেছি নির্বাচনের দিনই গণভোট করতে হবে। কিন্তু এখন তারা বলছে আগে গণভোট, পরে নির্বাচন-এটা জনগণের সঙ্গে প্রতারণা।
জাতীয় নিরাপত্তা পরিস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলছেন, যেকোনো সময় হামলা হতে পারে। তাহলে বলা উচিত ছিল কারা হামলা করবে? জাতি প্রস্তুত আছে যেকোনো হামলা প্রতিরোধে। হামলার ভয় দেখিয়ে দেশের মানুষকে পরাজিত করা যায় না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর দাবি জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে হাসিনা ভারতে বসে বিভিন্ন মিডিয়ায় সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন, অথচ একবারও অনুশোচনা প্রকাশ করেননি। ভারত সরকারকে বলছি- হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত দিন, যাতে তিনি আইনের মুখোমুখি হতে পারেন। বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো অন্যায় মেনে নেবে না।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!