
নিজের ২৭তম জন্মদিনে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর রেকর্ড স্পর্শ করে রিয়াল মাদ্রিদের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেন কিলিয়ান এমবাপে। লা লিগায় সেভিয়ার বিপক্ষে ২-০ গোলের জয়ে একটি গোল করে রোনালদোর এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডে ভাগ বসালেন ফরাসি এই তারকা।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সেভিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে প্রথমার্ধে এগিয়ে যায় রিয়াল মাদ্রিদ। রদ্রিগোর নেওয়া ফ্রি-কিক থেকে লুসিয়েন আগুমের ওপর লাফিয়ে উঠে হেডে জাল খুঁজে নেন জুড বেলিংহাম। বিরতির সাত মিনিট আগে আসে এই গোল।
দ্বিতীয়ার্ধে সেভিয়ার জন্য ম্যাচ আরও কঠিন হয়ে যায়। বেলিংহামকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখেন মার্কাও, ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকরা।
ম্যাচের ৮৬ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে রিয়ালের জয় নিশ্চিত করেন এমবাপে। রদ্রিগোকে বাজেভাবে ফাউল করলে হুয়ানলু সানচেজের অপরাধে পেনাল্টি পায় রিয়াল। স্পট কিক থেকে গোল করে চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে নিজের গোলসংখ্যা ৫৯-এ নিয়ে যান এমবাপে—যা এতদিন এককভাবে ছিল ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর দখলে।
এর আগে কোপা দেল রেতে তালাভেরার বিপক্ষে জোড়া গোল করে রোনালদোর রেকর্ডের কাছাকাছি পৌঁছেছিলেন এমবাপে। এবার লা লিগাতেই ছুঁয়ে ফেললেন নিজের আইডলকে।
ম্যাচ শেষে মাদ্রিদ টিভিতে এমবাপে বলেন, ‘আজ বিশেষ দিন, কারণ আজ আমার জন্মদিন। আমি সবসময়ই বলেছি, জন্মদিনে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে-আমার স্বপ্নের ক্লাবে-খেলার সুযোগ পাওয়া আমার জন্য স্বপ্নের মতো। বছরটা ইতিবাচকভাবে শেষ করতে চেয়েছিলাম। এই রেকর্ড অবিশ্বাস্য। ক্রিশ্চিয়ানো আমার আইডল, রিয়াল মাদ্রিদের ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড়দের একজন। তাকে স্পর্শ করতে পারা আমার জন্য বড় সম্মান।’
শেষ দিকে আরও একটি পেনাল্টি পাওয়ার সুযোগ এসেছিল রিয়ালের। সেখান থেকে এমবাপের সামনে রোনালদোর রেকর্ড ভাঙার সুযোগ থাকলেও ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারির (ভিএআর) পর্যালোচনায় পেনাল্টির সিদ্ধান্ত বাতিল হয়ে যায়।
এদিকে পাল্টা আক্রমণে সেভিয়ার আইজ্যাক রোমেরো দুটি ভালো সুযোগ পেলেও দুইবারই দুর্দান্ত সেভে রিয়ালকে রক্ষা করেন গোলকিপার থিবো কুর্তোয়া।

নিজের ২৭তম জন্মদিনে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর রেকর্ড স্পর্শ করে রিয়াল মাদ্রিদের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেন কিলিয়ান এমবাপে। লা লিগায় সেভিয়ার বিপক্ষে ২-০ গোলের জয়ে একটি গোল করে রোনালদোর এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডে ভাগ বসালেন ফরাসি এই তারকা।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সেভিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে প্রথমার্ধে এগিয়ে যায় রিয়াল মাদ্রিদ। রদ্রিগোর নেওয়া ফ্রি-কিক থেকে লুসিয়েন আগুমের ওপর লাফিয়ে উঠে হেডে জাল খুঁজে নেন জুড বেলিংহাম। বিরতির সাত মিনিট আগে আসে এই গোল।
দ্বিতীয়ার্ধে সেভিয়ার জন্য ম্যাচ আরও কঠিন হয়ে যায়। বেলিংহামকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখেন মার্কাও, ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকরা।
ম্যাচের ৮৬ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে রিয়ালের জয় নিশ্চিত করেন এমবাপে। রদ্রিগোকে বাজেভাবে ফাউল করলে হুয়ানলু সানচেজের অপরাধে পেনাল্টি পায় রিয়াল। স্পট কিক থেকে গোল করে চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে নিজের গোলসংখ্যা ৫৯-এ নিয়ে যান এমবাপে—যা এতদিন এককভাবে ছিল ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর দখলে।
এর আগে কোপা দেল রেতে তালাভেরার বিপক্ষে জোড়া গোল করে রোনালদোর রেকর্ডের কাছাকাছি পৌঁছেছিলেন এমবাপে। এবার লা লিগাতেই ছুঁয়ে ফেললেন নিজের আইডলকে।
ম্যাচ শেষে মাদ্রিদ টিভিতে এমবাপে বলেন, ‘আজ বিশেষ দিন, কারণ আজ আমার জন্মদিন। আমি সবসময়ই বলেছি, জন্মদিনে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে-আমার স্বপ্নের ক্লাবে-খেলার সুযোগ পাওয়া আমার জন্য স্বপ্নের মতো। বছরটা ইতিবাচকভাবে শেষ করতে চেয়েছিলাম। এই রেকর্ড অবিশ্বাস্য। ক্রিশ্চিয়ানো আমার আইডল, রিয়াল মাদ্রিদের ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড়দের একজন। তাকে স্পর্শ করতে পারা আমার জন্য বড় সম্মান।’
শেষ দিকে আরও একটি পেনাল্টি পাওয়ার সুযোগ এসেছিল রিয়ালের। সেখান থেকে এমবাপের সামনে রোনালদোর রেকর্ড ভাঙার সুযোগ থাকলেও ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারির (ভিএআর) পর্যালোচনায় পেনাল্টির সিদ্ধান্ত বাতিল হয়ে যায়।
এদিকে পাল্টা আক্রমণে সেভিয়ার আইজ্যাক রোমেরো দুটি ভালো সুযোগ পেলেও দুইবারই দুর্দান্ত সেভে রিয়ালকে রক্ষা করেন গোলকিপার থিবো কুর্তোয়া।

নিজের ২৭তম জন্মদিনে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর রেকর্ড স্পর্শ করে রিয়াল মাদ্রিদের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেন কিলিয়ান এমবাপে। লা লিগায় সেভিয়ার বিপক্ষে ২-০ গোলের জয়ে একটি গোল করে রোনালদোর এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডে ভাগ বসালেন ফরাসি এই তারকা।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সেভিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে প্রথমার্ধে এগিয়ে যায় রিয়াল মাদ্রিদ। রদ্রিগোর নেওয়া ফ্রি-কিক থেকে লুসিয়েন আগুমের ওপর লাফিয়ে উঠে হেডে জাল খুঁজে নেন জুড বেলিংহাম। বিরতির সাত মিনিট আগে আসে এই গোল।
দ্বিতীয়ার্ধে সেভিয়ার জন্য ম্যাচ আরও কঠিন হয়ে যায়। বেলিংহামকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখেন মার্কাও, ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকরা।
ম্যাচের ৮৬ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে রিয়ালের জয় নিশ্চিত করেন এমবাপে। রদ্রিগোকে বাজেভাবে ফাউল করলে হুয়ানলু সানচেজের অপরাধে পেনাল্টি পায় রিয়াল। স্পট কিক থেকে গোল করে চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে নিজের গোলসংখ্যা ৫৯-এ নিয়ে যান এমবাপে—যা এতদিন এককভাবে ছিল ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর দখলে।
এর আগে কোপা দেল রেতে তালাভেরার বিপক্ষে জোড়া গোল করে রোনালদোর রেকর্ডের কাছাকাছি পৌঁছেছিলেন এমবাপে। এবার লা লিগাতেই ছুঁয়ে ফেললেন নিজের আইডলকে।
ম্যাচ শেষে মাদ্রিদ টিভিতে এমবাপে বলেন, ‘আজ বিশেষ দিন, কারণ আজ আমার জন্মদিন। আমি সবসময়ই বলেছি, জন্মদিনে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে-আমার স্বপ্নের ক্লাবে-খেলার সুযোগ পাওয়া আমার জন্য স্বপ্নের মতো। বছরটা ইতিবাচকভাবে শেষ করতে চেয়েছিলাম। এই রেকর্ড অবিশ্বাস্য। ক্রিশ্চিয়ানো আমার আইডল, রিয়াল মাদ্রিদের ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড়দের একজন। তাকে স্পর্শ করতে পারা আমার জন্য বড় সম্মান।’
শেষ দিকে আরও একটি পেনাল্টি পাওয়ার সুযোগ এসেছিল রিয়ালের। সেখান থেকে এমবাপের সামনে রোনালদোর রেকর্ড ভাঙার সুযোগ থাকলেও ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারির (ভিএআর) পর্যালোচনায় পেনাল্টির সিদ্ধান্ত বাতিল হয়ে যায়।
এদিকে পাল্টা আক্রমণে সেভিয়ার আইজ্যাক রোমেরো দুটি ভালো সুযোগ পেলেও দুইবারই দুর্দান্ত সেভে রিয়ালকে রক্ষা করেন গোলকিপার থিবো কুর্তোয়া।

নিজের ২৭তম জন্মদিনে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর রেকর্ড স্পর্শ করে রিয়াল মাদ্রিদের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেন কিলিয়ান এমবাপে। লা লিগায় সেভিয়ার বিপক্ষে ২-০ গোলের জয়ে একটি গোল করে রোনালদোর এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডে ভাগ বসালেন ফরাসি এই তারকা।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সেভিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে প্রথমার্ধে এগিয়ে যায় রিয়াল মাদ্রিদ। রদ্রিগোর নেওয়া ফ্রি-কিক থেকে লুসিয়েন আগুমের ওপর লাফিয়ে উঠে হেডে জাল খুঁজে নেন জুড বেলিংহাম। বিরতির সাত মিনিট আগে আসে এই গোল।
দ্বিতীয়ার্ধে সেভিয়ার জন্য ম্যাচ আরও কঠিন হয়ে যায়। বেলিংহামকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখেন মার্কাও, ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকরা।
ম্যাচের ৮৬ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে রিয়ালের জয় নিশ্চিত করেন এমবাপে। রদ্রিগোকে বাজেভাবে ফাউল করলে হুয়ানলু সানচেজের অপরাধে পেনাল্টি পায় রিয়াল। স্পট কিক থেকে গোল করে চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে নিজের গোলসংখ্যা ৫৯-এ নিয়ে যান এমবাপে—যা এতদিন এককভাবে ছিল ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর দখলে।
এর আগে কোপা দেল রেতে তালাভেরার বিপক্ষে জোড়া গোল করে রোনালদোর রেকর্ডের কাছাকাছি পৌঁছেছিলেন এমবাপে। এবার লা লিগাতেই ছুঁয়ে ফেললেন নিজের আইডলকে।
ম্যাচ শেষে মাদ্রিদ টিভিতে এমবাপে বলেন, ‘আজ বিশেষ দিন, কারণ আজ আমার জন্মদিন। আমি সবসময়ই বলেছি, জন্মদিনে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে-আমার স্বপ্নের ক্লাবে-খেলার সুযোগ পাওয়া আমার জন্য স্বপ্নের মতো। বছরটা ইতিবাচকভাবে শেষ করতে চেয়েছিলাম। এই রেকর্ড অবিশ্বাস্য। ক্রিশ্চিয়ানো আমার আইডল, রিয়াল মাদ্রিদের ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড়দের একজন। তাকে স্পর্শ করতে পারা আমার জন্য বড় সম্মান।’
শেষ দিকে আরও একটি পেনাল্টি পাওয়ার সুযোগ এসেছিল রিয়ালের। সেখান থেকে এমবাপের সামনে রোনালদোর রেকর্ড ভাঙার সুযোগ থাকলেও ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারির (ভিএআর) পর্যালোচনায় পেনাল্টির সিদ্ধান্ত বাতিল হয়ে যায়।
এদিকে পাল্টা আক্রমণে সেভিয়ার আইজ্যাক রোমেরো দুটি ভালো সুযোগ পেলেও দুইবারই দুর্দান্ত সেভে রিয়ালকে রক্ষা করেন গোলকিপার থিবো কুর্তোয়া।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!