
চলতি বছরের অস্থির পুঁজিবাজার, কমে যাওয়া ঋণচাহিদা ও বাড়তি খেলাপি ঋণের চাপ সত্ত্বেও দেশের ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংক দেখিয়েছে ব্যতিক্রমী আর্থিক পারফরম্যান্স। ট্রেজারি বিল ও বন্ড থেকে শক্তিশালী আয়ের ওপর নির্ভর করে তারা ২০২৫ সালের প্রথম নয় মাসেই (জানুয়ারি–সেপ্টেম্বর) আগের পুরো বছরের মুনাফাকে ছাড়িয়ে গেছে।
এই ছয় ব্যাংক হলো-ব্র্যাক ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংক। তাদের এই সাফল্য দেশের বৃহত্তম শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের দীর্ঘদিনের সর্বোচ্চ মুনাফার রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। চলতি সময়ে ইসলামী ব্যাংকের মুনাফা গত বছরের একই সময়ের ১০৮ কোটি টাকা থেকে কমে ৯৯ কোটি টাকায় নেমে এসেছে।
ব্যাংকগুলোর মুনাফা বৃদ্ধির প্রধান উৎস হয়েছে ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ। এই খাত থেকে তারা সম্মিলিতভাবে ৭ হাজার ৪১১ কোটি টাকা আয় করেছে, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৭০ শতাংশ বেশি। তবে ঋণ বিতরণ থেকে ব্যাংকগুলোর নিট সুদের আয় ৩৩ শতাংশ কমে ২ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) অধ্যাপক শাহ মো. আহসান হাবিব বলেন, “বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে এখন অসম অবস্থা বিরাজ করছে, ফলে মুনাফায় বড় তারতম্য দেখা যাচ্ছে। রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর দুর্বল ব্যাংকগুলো থেকে আমানত ভালো পারফর্ম করা ব্যাংকগুলোর দিকে স্থানান্তরিত হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “যদিও ব্যাংকগুলো ট্রেজারি বিনিয়োগে লাভ করছে, আমরা আশা করি তারা জিডিপি বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে ঋণ বিতরণ ও শিল্প বিনিয়োগে মনোযোগ দেবে।”
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি মাত্র ৬.৩৫ শতাংশ, যা দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন।
শীর্ষ পারফর্মার ব্যাংকগুলোর মুনাফা (জানুয়ারি–সেপ্টেম্বর ২০২৫)
ব্র্যাক ব্যাংক ১,৫৩৬ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১,৪৩২ কোটি), পূবালী ব্যাংক ৯০০ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ৭৬২ কোটি), যমুনা ব্যাংক ৪১৬ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ২৭৯ কোটি), ব্যাংক এশিয়া ৩৫১ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ২৭৭ কোটি), শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ৩৮৯ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১৬৯ কোটি), ঢাকা ব্যাংক ১৪০ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১২৭ কোটি)।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক টেকসই ব্যাংক হিসেবে চিহ্নিত ইস্টার্ন ব্যাংক মুনাফা ২৯ শতাংশ বেড়ে ৫৮৪ কোটি টাকা, এবং সিটি ব্যাংক করেছে ৭২২ কোটি টাকা। তবে তারা এখনো পুরো বছরের মুনাফাকে ছাড়িয়ে যেতে পারেনি।

চলতি বছরের অস্থির পুঁজিবাজার, কমে যাওয়া ঋণচাহিদা ও বাড়তি খেলাপি ঋণের চাপ সত্ত্বেও দেশের ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংক দেখিয়েছে ব্যতিক্রমী আর্থিক পারফরম্যান্স। ট্রেজারি বিল ও বন্ড থেকে শক্তিশালী আয়ের ওপর নির্ভর করে তারা ২০২৫ সালের প্রথম নয় মাসেই (জানুয়ারি–সেপ্টেম্বর) আগের পুরো বছরের মুনাফাকে ছাড়িয়ে গেছে।
এই ছয় ব্যাংক হলো-ব্র্যাক ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংক। তাদের এই সাফল্য দেশের বৃহত্তম শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের দীর্ঘদিনের সর্বোচ্চ মুনাফার রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। চলতি সময়ে ইসলামী ব্যাংকের মুনাফা গত বছরের একই সময়ের ১০৮ কোটি টাকা থেকে কমে ৯৯ কোটি টাকায় নেমে এসেছে।
ব্যাংকগুলোর মুনাফা বৃদ্ধির প্রধান উৎস হয়েছে ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ। এই খাত থেকে তারা সম্মিলিতভাবে ৭ হাজার ৪১১ কোটি টাকা আয় করেছে, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৭০ শতাংশ বেশি। তবে ঋণ বিতরণ থেকে ব্যাংকগুলোর নিট সুদের আয় ৩৩ শতাংশ কমে ২ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) অধ্যাপক শাহ মো. আহসান হাবিব বলেন, “বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে এখন অসম অবস্থা বিরাজ করছে, ফলে মুনাফায় বড় তারতম্য দেখা যাচ্ছে। রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর দুর্বল ব্যাংকগুলো থেকে আমানত ভালো পারফর্ম করা ব্যাংকগুলোর দিকে স্থানান্তরিত হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “যদিও ব্যাংকগুলো ট্রেজারি বিনিয়োগে লাভ করছে, আমরা আশা করি তারা জিডিপি বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে ঋণ বিতরণ ও শিল্প বিনিয়োগে মনোযোগ দেবে।”
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি মাত্র ৬.৩৫ শতাংশ, যা দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন।
শীর্ষ পারফর্মার ব্যাংকগুলোর মুনাফা (জানুয়ারি–সেপ্টেম্বর ২০২৫)
ব্র্যাক ব্যাংক ১,৫৩৬ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১,৪৩২ কোটি), পূবালী ব্যাংক ৯০০ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ৭৬২ কোটি), যমুনা ব্যাংক ৪১৬ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ২৭৯ কোটি), ব্যাংক এশিয়া ৩৫১ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ২৭৭ কোটি), শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ৩৮৯ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১৬৯ কোটি), ঢাকা ব্যাংক ১৪০ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১২৭ কোটি)।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক টেকসই ব্যাংক হিসেবে চিহ্নিত ইস্টার্ন ব্যাংক মুনাফা ২৯ শতাংশ বেড়ে ৫৮৪ কোটি টাকা, এবং সিটি ব্যাংক করেছে ৭২২ কোটি টাকা। তবে তারা এখনো পুরো বছরের মুনাফাকে ছাড়িয়ে যেতে পারেনি।

চলতি বছরের অস্থির পুঁজিবাজার, কমে যাওয়া ঋণচাহিদা ও বাড়তি খেলাপি ঋণের চাপ সত্ত্বেও দেশের ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংক দেখিয়েছে ব্যতিক্রমী আর্থিক পারফরম্যান্স। ট্রেজারি বিল ও বন্ড থেকে শক্তিশালী আয়ের ওপর নির্ভর করে তারা ২০২৫ সালের প্রথম নয় মাসেই (জানুয়ারি–সেপ্টেম্বর) আগের পুরো বছরের মুনাফাকে ছাড়িয়ে গেছে।
এই ছয় ব্যাংক হলো-ব্র্যাক ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংক। তাদের এই সাফল্য দেশের বৃহত্তম শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের দীর্ঘদিনের সর্বোচ্চ মুনাফার রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। চলতি সময়ে ইসলামী ব্যাংকের মুনাফা গত বছরের একই সময়ের ১০৮ কোটি টাকা থেকে কমে ৯৯ কোটি টাকায় নেমে এসেছে।
ব্যাংকগুলোর মুনাফা বৃদ্ধির প্রধান উৎস হয়েছে ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ। এই খাত থেকে তারা সম্মিলিতভাবে ৭ হাজার ৪১১ কোটি টাকা আয় করেছে, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৭০ শতাংশ বেশি। তবে ঋণ বিতরণ থেকে ব্যাংকগুলোর নিট সুদের আয় ৩৩ শতাংশ কমে ২ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) অধ্যাপক শাহ মো. আহসান হাবিব বলেন, “বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে এখন অসম অবস্থা বিরাজ করছে, ফলে মুনাফায় বড় তারতম্য দেখা যাচ্ছে। রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর দুর্বল ব্যাংকগুলো থেকে আমানত ভালো পারফর্ম করা ব্যাংকগুলোর দিকে স্থানান্তরিত হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “যদিও ব্যাংকগুলো ট্রেজারি বিনিয়োগে লাভ করছে, আমরা আশা করি তারা জিডিপি বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে ঋণ বিতরণ ও শিল্প বিনিয়োগে মনোযোগ দেবে।”
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি মাত্র ৬.৩৫ শতাংশ, যা দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন।
শীর্ষ পারফর্মার ব্যাংকগুলোর মুনাফা (জানুয়ারি–সেপ্টেম্বর ২০২৫)
ব্র্যাক ব্যাংক ১,৫৩৬ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১,৪৩২ কোটি), পূবালী ব্যাংক ৯০০ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ৭৬২ কোটি), যমুনা ব্যাংক ৪১৬ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ২৭৯ কোটি), ব্যাংক এশিয়া ৩৫১ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ২৭৭ কোটি), শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ৩৮৯ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১৬৯ কোটি), ঢাকা ব্যাংক ১৪০ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১২৭ কোটি)।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক টেকসই ব্যাংক হিসেবে চিহ্নিত ইস্টার্ন ব্যাংক মুনাফা ২৯ শতাংশ বেড়ে ৫৮৪ কোটি টাকা, এবং সিটি ব্যাংক করেছে ৭২২ কোটি টাকা। তবে তারা এখনো পুরো বছরের মুনাফাকে ছাড়িয়ে যেতে পারেনি।

চলতি বছরের অস্থির পুঁজিবাজার, কমে যাওয়া ঋণচাহিদা ও বাড়তি খেলাপি ঋণের চাপ সত্ত্বেও দেশের ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংক দেখিয়েছে ব্যতিক্রমী আর্থিক পারফরম্যান্স। ট্রেজারি বিল ও বন্ড থেকে শক্তিশালী আয়ের ওপর নির্ভর করে তারা ২০২৫ সালের প্রথম নয় মাসেই (জানুয়ারি–সেপ্টেম্বর) আগের পুরো বছরের মুনাফাকে ছাড়িয়ে গেছে।
এই ছয় ব্যাংক হলো-ব্র্যাক ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংক। তাদের এই সাফল্য দেশের বৃহত্তম শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের দীর্ঘদিনের সর্বোচ্চ মুনাফার রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। চলতি সময়ে ইসলামী ব্যাংকের মুনাফা গত বছরের একই সময়ের ১০৮ কোটি টাকা থেকে কমে ৯৯ কোটি টাকায় নেমে এসেছে।
ব্যাংকগুলোর মুনাফা বৃদ্ধির প্রধান উৎস হয়েছে ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ। এই খাত থেকে তারা সম্মিলিতভাবে ৭ হাজার ৪১১ কোটি টাকা আয় করেছে, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৭০ শতাংশ বেশি। তবে ঋণ বিতরণ থেকে ব্যাংকগুলোর নিট সুদের আয় ৩৩ শতাংশ কমে ২ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) অধ্যাপক শাহ মো. আহসান হাবিব বলেন, “বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে এখন অসম অবস্থা বিরাজ করছে, ফলে মুনাফায় বড় তারতম্য দেখা যাচ্ছে। রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর দুর্বল ব্যাংকগুলো থেকে আমানত ভালো পারফর্ম করা ব্যাংকগুলোর দিকে স্থানান্তরিত হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “যদিও ব্যাংকগুলো ট্রেজারি বিনিয়োগে লাভ করছে, আমরা আশা করি তারা জিডিপি বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে ঋণ বিতরণ ও শিল্প বিনিয়োগে মনোযোগ দেবে।”
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি মাত্র ৬.৩৫ শতাংশ, যা দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন।
শীর্ষ পারফর্মার ব্যাংকগুলোর মুনাফা (জানুয়ারি–সেপ্টেম্বর ২০২৫)
ব্র্যাক ব্যাংক ১,৫৩৬ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১,৪৩২ কোটি), পূবালী ব্যাংক ৯০০ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ৭৬২ কোটি), যমুনা ব্যাংক ৪১৬ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ২৭৯ কোটি), ব্যাংক এশিয়া ৩৫১ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ২৭৭ কোটি), শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ৩৮৯ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১৬৯ কোটি), ঢাকা ব্যাংক ১৪০ কোটি টাকা (২০২৪ সালে ১২৭ কোটি)।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক টেকসই ব্যাংক হিসেবে চিহ্নিত ইস্টার্ন ব্যাংক মুনাফা ২৯ শতাংশ বেড়ে ৫৮৪ কোটি টাকা, এবং সিটি ব্যাংক করেছে ৭২২ কোটি টাকা। তবে তারা এখনো পুরো বছরের মুনাফাকে ছাড়িয়ে যেতে পারেনি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!