নতুন ল্যাপটপ বাজারে এনেছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কম্পিউটার ব্র্যান্ড গিগাবাইট। তাদের ২০২৫ সালের এআই ল্যাপটপ লাইনআপে নতুন সংযোজন হিসেবে অ্যারো এক্স১৬ এবং গেমিং এ১৬ মডেল আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে এনেছে।
এর আগে প্রতিষ্ঠানটি অরোস মাস্টার ১৮ এবং অরোস মাস্টার ১৬ মডেল বাজারে এনে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। নতুন এই ল্যাপটপ দুটি গেমার, হাইব্রিড ব্যবহারকারী এবং ক্রিয়েটরদের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে।
নতুন ল্যাপটপ দুটিতে রয়েছে সর্বাধুনিক এনভিডিয়া (আর) জিফোর্স আরটিএক্স (টিএম)৫০ সিরিজ ল্যাপটপ জিপিইউ, যা সর্বশেষ ব্ল্যাকওয়েল আর্কিটেকচার এবং ডিএলএসএস ৪ প্রযুক্তি সাপোর্ট করে। অ্যারো এক্স১৬ মডেল সর্বোচ্চ ৮৫ ওয়াট গ্রাফিক্স পাওয়ার সাপোর্ট করে, আর গেমিং এ১৬ সর্বোচ্চ ৮০ ওয়াট পর্যন্ত সাপোর্ট দেয়। এছাড়া উভয় ল্যাপটপে রয়েছে গিগাবাইটের একচেটিয়া জিমেট এআইএজেন্ট, যা ব্যবহারকারীদের ‘Press & Speak’ ভয়েস কন্ট্রোল, স্মার্ট টিউনিং ও প্রাইভেসি ফিচারের সুবিধা দেবে। এনভিডিয়া এনআইএম (NVIDIA NIM) ভিত্তিক এআই-রেডি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যক্তিগত এআই এজেন্ট তৈরি ও ওয়ার্কফ্লো আরও সহজ করা যাবে।
এই ল্যাপটপদুটির উভয় মডেলেই রয়েছে সর্বোচ্চ ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ। দ্রুত চার্জের জন্য পিডি ৩.০ ফাস্ট চার্জিং এবং উচ্চমানের সাউন্ডের জন্য ডলবি অ্যাটমস অডিও সাপোর্ট রয়েছে।
এটি মূলত ডিজিটাল ক্রিয়েশন ও এআই-ভিত্তিক ডিজাইনের জন্য তৈরি। এর ওজন মাত্র ১.৯ কেজি এবং পুরুত্ব ১৬.৭৫ মিলিমিটার। রঙের ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে স্পেস গ্রে ও লুনার হোয়াইট। ১৬ ইঞ্চি ডব্লিউকিউএক্সজিএ ডিসপ্লে ৯২ শতাংশ স্ক্রিন-টু-বডি রেশিওসহ এসেছে। এই সিরিজের ডিসপ্লে ক্রিয়েটরদের জন্য অন্যতম সেরা আকর্ষণ। এটি প্যান্টন ভেলিডেটেড এবং TÜV Rheinland® সার্টিফায়েড, যা ব্যবহারকারীদের রঙের নির্ভুলতা ও চোখের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
ল্যাপটপটিতে রয়েছে আধুনিক ইরিডেসেন্ট এনআইএল ডিজাইন ও স্যান্ডব্লাস্টেড ফিনিশ, যা প্রিমিয়াম লুক প্রদান করে। এ ছাড়া Cocreator এবং Generative Fill-এর মতো এআই টুলস উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করবে। পারফরম্যান্স ধরে রাখতে উইন্ডফোর্স ইনফিনিটি কুলিং সিস্টেম, ১২ ভোল্ট ডুয়াল ফ্যান, ৩ডি ভর্টএক্স ও ০ডিবি অ্যাম্বিয়েন্ট মোড রয়েছে।
দুই মডেলই সর্বোচ্চ ৬৪জিবি ডিডিআর৫ ৫৬০০ এমএইচজেড পর্যন্ত র্যাম সম্প্রসারণের সুযোগ দেয়। স্টোরেজের জন্য রয়েছে ২টি PCIe Gen4 M.2 স্লট, যা সর্বোচ্চ ৮টিবি পর্যন্ত সাপোর্ট করে।
অন্যদিকে গেমিং এ১৬ মূলত গেমার ও শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী। এর ওজন ২.২ কেজি এবং এতে রয়েছে ১৮০° লে-ফ্ল্যাট হিঞ্জ, যা সহজ সহযোগিতা ও চলার পথে ব্যবহার উপযোগী করে তোলে। ১৬ ইঞ্চি ডব্লিউকিউএক্সজিএ ডিসপ্লে ১৬৫ হার্জের রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করে, ফলে গেমিং অভিজ্ঞতা হবে আরও মসৃণ। এ ছাড়া এমইউএক্স সুইচ , স্মার্ট উইন্ডফোর্স কুলিং সিস্টেম, সারাউন্ড ভেন্ট ও আইছি টাচ জোন (Icy Touch Zone) দীর্ঘক্ষণ ব্যবহারেও আরামদায়ক অভিজ্ঞতা দেবে।
দাম
উভয় মডেলেই রয়েছে গোল্ডেন কার্ভেচার কীবোর্ড, যাতে বড় কিপ্যাড ও ১.৭ মিমি কী ট্রাভেল রয়েছে। ফলে দীর্ঘসময় টাইপিং করলেও আরামদায়ক অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে। নতুন এই মডেল দুটি এখন থেকেই দেশের অনুমোদিত বিক্রেতাদের মাধ্যমে পাওয়া যাবে। দাম এক্স১৬ ১ লাখ নব্বাই হাজার টাকা। এ১৬ ১ লাখ ৪৩ হাজার থেকে ১ লাখ ৯৮ হাজার টাকা পর্যন্ত।
নতুন ল্যাপটপ বাজারে এনেছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কম্পিউটার ব্র্যান্ড গিগাবাইট। তাদের ২০২৫ সালের এআই ল্যাপটপ লাইনআপে নতুন সংযোজন হিসেবে অ্যারো এক্স১৬ এবং গেমিং এ১৬ মডেল আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে এনেছে।
এর আগে প্রতিষ্ঠানটি অরোস মাস্টার ১৮ এবং অরোস মাস্টার ১৬ মডেল বাজারে এনে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। নতুন এই ল্যাপটপ দুটি গেমার, হাইব্রিড ব্যবহারকারী এবং ক্রিয়েটরদের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে।
নতুন ল্যাপটপ দুটিতে রয়েছে সর্বাধুনিক এনভিডিয়া (আর) জিফোর্স আরটিএক্স (টিএম)৫০ সিরিজ ল্যাপটপ জিপিইউ, যা সর্বশেষ ব্ল্যাকওয়েল আর্কিটেকচার এবং ডিএলএসএস ৪ প্রযুক্তি সাপোর্ট করে। অ্যারো এক্স১৬ মডেল সর্বোচ্চ ৮৫ ওয়াট গ্রাফিক্স পাওয়ার সাপোর্ট করে, আর গেমিং এ১৬ সর্বোচ্চ ৮০ ওয়াট পর্যন্ত সাপোর্ট দেয়। এছাড়া উভয় ল্যাপটপে রয়েছে গিগাবাইটের একচেটিয়া জিমেট এআইএজেন্ট, যা ব্যবহারকারীদের ‘Press & Speak’ ভয়েস কন্ট্রোল, স্মার্ট টিউনিং ও প্রাইভেসি ফিচারের সুবিধা দেবে। এনভিডিয়া এনআইএম (NVIDIA NIM) ভিত্তিক এআই-রেডি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যক্তিগত এআই এজেন্ট তৈরি ও ওয়ার্কফ্লো আরও সহজ করা যাবে।
এই ল্যাপটপদুটির উভয় মডেলেই রয়েছে সর্বোচ্চ ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ। দ্রুত চার্জের জন্য পিডি ৩.০ ফাস্ট চার্জিং এবং উচ্চমানের সাউন্ডের জন্য ডলবি অ্যাটমস অডিও সাপোর্ট রয়েছে।
এটি মূলত ডিজিটাল ক্রিয়েশন ও এআই-ভিত্তিক ডিজাইনের জন্য তৈরি। এর ওজন মাত্র ১.৯ কেজি এবং পুরুত্ব ১৬.৭৫ মিলিমিটার। রঙের ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে স্পেস গ্রে ও লুনার হোয়াইট। ১৬ ইঞ্চি ডব্লিউকিউএক্সজিএ ডিসপ্লে ৯২ শতাংশ স্ক্রিন-টু-বডি রেশিওসহ এসেছে। এই সিরিজের ডিসপ্লে ক্রিয়েটরদের জন্য অন্যতম সেরা আকর্ষণ। এটি প্যান্টন ভেলিডেটেড এবং TÜV Rheinland® সার্টিফায়েড, যা ব্যবহারকারীদের রঙের নির্ভুলতা ও চোখের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
ল্যাপটপটিতে রয়েছে আধুনিক ইরিডেসেন্ট এনআইএল ডিজাইন ও স্যান্ডব্লাস্টেড ফিনিশ, যা প্রিমিয়াম লুক প্রদান করে। এ ছাড়া Cocreator এবং Generative Fill-এর মতো এআই টুলস উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করবে। পারফরম্যান্স ধরে রাখতে উইন্ডফোর্স ইনফিনিটি কুলিং সিস্টেম, ১২ ভোল্ট ডুয়াল ফ্যান, ৩ডি ভর্টএক্স ও ০ডিবি অ্যাম্বিয়েন্ট মোড রয়েছে।
দুই মডেলই সর্বোচ্চ ৬৪জিবি ডিডিআর৫ ৫৬০০ এমএইচজেড পর্যন্ত র্যাম সম্প্রসারণের সুযোগ দেয়। স্টোরেজের জন্য রয়েছে ২টি PCIe Gen4 M.2 স্লট, যা সর্বোচ্চ ৮টিবি পর্যন্ত সাপোর্ট করে।
অন্যদিকে গেমিং এ১৬ মূলত গেমার ও শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী। এর ওজন ২.২ কেজি এবং এতে রয়েছে ১৮০° লে-ফ্ল্যাট হিঞ্জ, যা সহজ সহযোগিতা ও চলার পথে ব্যবহার উপযোগী করে তোলে। ১৬ ইঞ্চি ডব্লিউকিউএক্সজিএ ডিসপ্লে ১৬৫ হার্জের রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করে, ফলে গেমিং অভিজ্ঞতা হবে আরও মসৃণ। এ ছাড়া এমইউএক্স সুইচ , স্মার্ট উইন্ডফোর্স কুলিং সিস্টেম, সারাউন্ড ভেন্ট ও আইছি টাচ জোন (Icy Touch Zone) দীর্ঘক্ষণ ব্যবহারেও আরামদায়ক অভিজ্ঞতা দেবে।
দাম
উভয় মডেলেই রয়েছে গোল্ডেন কার্ভেচার কীবোর্ড, যাতে বড় কিপ্যাড ও ১.৭ মিমি কী ট্রাভেল রয়েছে। ফলে দীর্ঘসময় টাইপিং করলেও আরামদায়ক অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে। নতুন এই মডেল দুটি এখন থেকেই দেশের অনুমোদিত বিক্রেতাদের মাধ্যমে পাওয়া যাবে। দাম এক্স১৬ ১ লাখ নব্বাই হাজার টাকা। এ১৬ ১ লাখ ৪৩ হাজার থেকে ১ লাখ ৯৮ হাজার টাকা পর্যন্ত।
নতুন ল্যাপটপ বাজারে এনেছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কম্পিউটার ব্র্যান্ড গিগাবাইট। তাদের ২০২৫ সালের এআই ল্যাপটপ লাইনআপে নতুন সংযোজন হিসেবে অ্যারো এক্স১৬ এবং গেমিং এ১৬ মডেল আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে এনেছে।
এর আগে প্রতিষ্ঠানটি অরোস মাস্টার ১৮ এবং অরোস মাস্টার ১৬ মডেল বাজারে এনে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। নতুন এই ল্যাপটপ দুটি গেমার, হাইব্রিড ব্যবহারকারী এবং ক্রিয়েটরদের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে।
নতুন ল্যাপটপ দুটিতে রয়েছে সর্বাধুনিক এনভিডিয়া (আর) জিফোর্স আরটিএক্স (টিএম)৫০ সিরিজ ল্যাপটপ জিপিইউ, যা সর্বশেষ ব্ল্যাকওয়েল আর্কিটেকচার এবং ডিএলএসএস ৪ প্রযুক্তি সাপোর্ট করে। অ্যারো এক্স১৬ মডেল সর্বোচ্চ ৮৫ ওয়াট গ্রাফিক্স পাওয়ার সাপোর্ট করে, আর গেমিং এ১৬ সর্বোচ্চ ৮০ ওয়াট পর্যন্ত সাপোর্ট দেয়। এছাড়া উভয় ল্যাপটপে রয়েছে গিগাবাইটের একচেটিয়া জিমেট এআইএজেন্ট, যা ব্যবহারকারীদের ‘Press & Speak’ ভয়েস কন্ট্রোল, স্মার্ট টিউনিং ও প্রাইভেসি ফিচারের সুবিধা দেবে। এনভিডিয়া এনআইএম (NVIDIA NIM) ভিত্তিক এআই-রেডি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যক্তিগত এআই এজেন্ট তৈরি ও ওয়ার্কফ্লো আরও সহজ করা যাবে।
এই ল্যাপটপদুটির উভয় মডেলেই রয়েছে সর্বোচ্চ ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ। দ্রুত চার্জের জন্য পিডি ৩.০ ফাস্ট চার্জিং এবং উচ্চমানের সাউন্ডের জন্য ডলবি অ্যাটমস অডিও সাপোর্ট রয়েছে।
এটি মূলত ডিজিটাল ক্রিয়েশন ও এআই-ভিত্তিক ডিজাইনের জন্য তৈরি। এর ওজন মাত্র ১.৯ কেজি এবং পুরুত্ব ১৬.৭৫ মিলিমিটার। রঙের ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে স্পেস গ্রে ও লুনার হোয়াইট। ১৬ ইঞ্চি ডব্লিউকিউএক্সজিএ ডিসপ্লে ৯২ শতাংশ স্ক্রিন-টু-বডি রেশিওসহ এসেছে। এই সিরিজের ডিসপ্লে ক্রিয়েটরদের জন্য অন্যতম সেরা আকর্ষণ। এটি প্যান্টন ভেলিডেটেড এবং TÜV Rheinland® সার্টিফায়েড, যা ব্যবহারকারীদের রঙের নির্ভুলতা ও চোখের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
ল্যাপটপটিতে রয়েছে আধুনিক ইরিডেসেন্ট এনআইএল ডিজাইন ও স্যান্ডব্লাস্টেড ফিনিশ, যা প্রিমিয়াম লুক প্রদান করে। এ ছাড়া Cocreator এবং Generative Fill-এর মতো এআই টুলস উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করবে। পারফরম্যান্স ধরে রাখতে উইন্ডফোর্স ইনফিনিটি কুলিং সিস্টেম, ১২ ভোল্ট ডুয়াল ফ্যান, ৩ডি ভর্টএক্স ও ০ডিবি অ্যাম্বিয়েন্ট মোড রয়েছে।
দুই মডেলই সর্বোচ্চ ৬৪জিবি ডিডিআর৫ ৫৬০০ এমএইচজেড পর্যন্ত র্যাম সম্প্রসারণের সুযোগ দেয়। স্টোরেজের জন্য রয়েছে ২টি PCIe Gen4 M.2 স্লট, যা সর্বোচ্চ ৮টিবি পর্যন্ত সাপোর্ট করে।
অন্যদিকে গেমিং এ১৬ মূলত গেমার ও শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী। এর ওজন ২.২ কেজি এবং এতে রয়েছে ১৮০° লে-ফ্ল্যাট হিঞ্জ, যা সহজ সহযোগিতা ও চলার পথে ব্যবহার উপযোগী করে তোলে। ১৬ ইঞ্চি ডব্লিউকিউএক্সজিএ ডিসপ্লে ১৬৫ হার্জের রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করে, ফলে গেমিং অভিজ্ঞতা হবে আরও মসৃণ। এ ছাড়া এমইউএক্স সুইচ , স্মার্ট উইন্ডফোর্স কুলিং সিস্টেম, সারাউন্ড ভেন্ট ও আইছি টাচ জোন (Icy Touch Zone) দীর্ঘক্ষণ ব্যবহারেও আরামদায়ক অভিজ্ঞতা দেবে।
দাম
উভয় মডেলেই রয়েছে গোল্ডেন কার্ভেচার কীবোর্ড, যাতে বড় কিপ্যাড ও ১.৭ মিমি কী ট্রাভেল রয়েছে। ফলে দীর্ঘসময় টাইপিং করলেও আরামদায়ক অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে। নতুন এই মডেল দুটি এখন থেকেই দেশের অনুমোদিত বিক্রেতাদের মাধ্যমে পাওয়া যাবে। দাম এক্স১৬ ১ লাখ নব্বাই হাজার টাকা। এ১৬ ১ লাখ ৪৩ হাজার থেকে ১ লাখ ৯৮ হাজার টাকা পর্যন্ত।
নতুন ল্যাপটপ বাজারে এনেছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কম্পিউটার ব্র্যান্ড গিগাবাইট। তাদের ২০২৫ সালের এআই ল্যাপটপ লাইনআপে নতুন সংযোজন হিসেবে অ্যারো এক্স১৬ এবং গেমিং এ১৬ মডেল আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে এনেছে।
এর আগে প্রতিষ্ঠানটি অরোস মাস্টার ১৮ এবং অরোস মাস্টার ১৬ মডেল বাজারে এনে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। নতুন এই ল্যাপটপ দুটি গেমার, হাইব্রিড ব্যবহারকারী এবং ক্রিয়েটরদের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে।
নতুন ল্যাপটপ দুটিতে রয়েছে সর্বাধুনিক এনভিডিয়া (আর) জিফোর্স আরটিএক্স (টিএম)৫০ সিরিজ ল্যাপটপ জিপিইউ, যা সর্বশেষ ব্ল্যাকওয়েল আর্কিটেকচার এবং ডিএলএসএস ৪ প্রযুক্তি সাপোর্ট করে। অ্যারো এক্স১৬ মডেল সর্বোচ্চ ৮৫ ওয়াট গ্রাফিক্স পাওয়ার সাপোর্ট করে, আর গেমিং এ১৬ সর্বোচ্চ ৮০ ওয়াট পর্যন্ত সাপোর্ট দেয়। এছাড়া উভয় ল্যাপটপে রয়েছে গিগাবাইটের একচেটিয়া জিমেট এআইএজেন্ট, যা ব্যবহারকারীদের ‘Press & Speak’ ভয়েস কন্ট্রোল, স্মার্ট টিউনিং ও প্রাইভেসি ফিচারের সুবিধা দেবে। এনভিডিয়া এনআইএম (NVIDIA NIM) ভিত্তিক এআই-রেডি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যক্তিগত এআই এজেন্ট তৈরি ও ওয়ার্কফ্লো আরও সহজ করা যাবে।
এই ল্যাপটপদুটির উভয় মডেলেই রয়েছে সর্বোচ্চ ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ। দ্রুত চার্জের জন্য পিডি ৩.০ ফাস্ট চার্জিং এবং উচ্চমানের সাউন্ডের জন্য ডলবি অ্যাটমস অডিও সাপোর্ট রয়েছে।
এটি মূলত ডিজিটাল ক্রিয়েশন ও এআই-ভিত্তিক ডিজাইনের জন্য তৈরি। এর ওজন মাত্র ১.৯ কেজি এবং পুরুত্ব ১৬.৭৫ মিলিমিটার। রঙের ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে স্পেস গ্রে ও লুনার হোয়াইট। ১৬ ইঞ্চি ডব্লিউকিউএক্সজিএ ডিসপ্লে ৯২ শতাংশ স্ক্রিন-টু-বডি রেশিওসহ এসেছে। এই সিরিজের ডিসপ্লে ক্রিয়েটরদের জন্য অন্যতম সেরা আকর্ষণ। এটি প্যান্টন ভেলিডেটেড এবং TÜV Rheinland® সার্টিফায়েড, যা ব্যবহারকারীদের রঙের নির্ভুলতা ও চোখের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
ল্যাপটপটিতে রয়েছে আধুনিক ইরিডেসেন্ট এনআইএল ডিজাইন ও স্যান্ডব্লাস্টেড ফিনিশ, যা প্রিমিয়াম লুক প্রদান করে। এ ছাড়া Cocreator এবং Generative Fill-এর মতো এআই টুলস উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করবে। পারফরম্যান্স ধরে রাখতে উইন্ডফোর্স ইনফিনিটি কুলিং সিস্টেম, ১২ ভোল্ট ডুয়াল ফ্যান, ৩ডি ভর্টএক্স ও ০ডিবি অ্যাম্বিয়েন্ট মোড রয়েছে।
দুই মডেলই সর্বোচ্চ ৬৪জিবি ডিডিআর৫ ৫৬০০ এমএইচজেড পর্যন্ত র্যাম সম্প্রসারণের সুযোগ দেয়। স্টোরেজের জন্য রয়েছে ২টি PCIe Gen4 M.2 স্লট, যা সর্বোচ্চ ৮টিবি পর্যন্ত সাপোর্ট করে।
অন্যদিকে গেমিং এ১৬ মূলত গেমার ও শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী। এর ওজন ২.২ কেজি এবং এতে রয়েছে ১৮০° লে-ফ্ল্যাট হিঞ্জ, যা সহজ সহযোগিতা ও চলার পথে ব্যবহার উপযোগী করে তোলে। ১৬ ইঞ্চি ডব্লিউকিউএক্সজিএ ডিসপ্লে ১৬৫ হার্জের রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করে, ফলে গেমিং অভিজ্ঞতা হবে আরও মসৃণ। এ ছাড়া এমইউএক্স সুইচ , স্মার্ট উইন্ডফোর্স কুলিং সিস্টেম, সারাউন্ড ভেন্ট ও আইছি টাচ জোন (Icy Touch Zone) দীর্ঘক্ষণ ব্যবহারেও আরামদায়ক অভিজ্ঞতা দেবে।
দাম
উভয় মডেলেই রয়েছে গোল্ডেন কার্ভেচার কীবোর্ড, যাতে বড় কিপ্যাড ও ১.৭ মিমি কী ট্রাভেল রয়েছে। ফলে দীর্ঘসময় টাইপিং করলেও আরামদায়ক অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে। নতুন এই মডেল দুটি এখন থেকেই দেশের অনুমোদিত বিক্রেতাদের মাধ্যমে পাওয়া যাবে। দাম এক্স১৬ ১ লাখ নব্বাই হাজার টাকা। এ১৬ ১ লাখ ৪৩ হাজার থেকে ১ লাখ ৯৮ হাজার টাকা পর্যন্ত।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!