মাদক সেবনের অভিযোগে কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ৮টি মাজার গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) উপজেলার হেসাখাল ইউপির হিয়াজোড়া ও মৌকরা ইউপির ছোট ফতেপুর, তেতৈয়া ও খাঁটাচৌ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গুড়িয়ে দেওয়া মাজারগুলো হলো- হিয়াজোড়া টিপুর আস্তানা, টিপুর বাপের দয়াল আবুল কাসেম মাজার, হিয়াজোড়া গণী শাহ মাজার, তেতৈয়া মাজার, বাঘমারা দেওয়ান শাহ মাজার, ফতেহপুর পেটান শাহ মাজার, খাটাচৌ গ্রামের মাজার ও খাটাচৌ শাহ জালাল নামে মাজার শরীফ।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পিয়াজোড়া গ্রামের গোলাম মহিউদ্দিন টিপু নামের এক ব্যাক্তি তার আপন ছোট ভাই মারা গেলে ঢোল পিটিয়ে তাকে দাফন করেন। যার ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। পরে টিপু জনসম্মুখে এসে এমন ঘটনার জন্য ক্ষমা চান। এলাকাবাসীর দাবি, এইসব মাজারা রাত হলেই মাদকের হাট বসে। মাজারে মাদক ব্যবসায়ীরা এসে মাদক বিক্রি করায় এ এলাকার যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এসব কাজে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে একাধিকবার বাধা দিলেও তারা মানেনি।
এ বিষয়ে গোলাম মহিউদ্দিন টিপু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের আগ থেকেই এখানে মাজার শরিফ রয়েছে। যার খেদমত আমরা করে আসছি। আমরা কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত না। সোমবার ভোররাতে অনেক লোক এসে মাজার গুড়িয়ে দিয়ে মাজারের গিলাফে আগুন ধরিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে আমাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে লুটপাট করে নিয়ে যায়। কিছুদিন পূর্বে আমার কিছু ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। এতে আমি এলাকাবাসীর কাছে ক্ষমা চাই। আজকে যারা মাজার ও আমাদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন দেশবাসীর কাছে তাদের শাস্তি দাবি করে বিচার দিয়ে গেলাম। আপনারা তাদের বিচার করবেন।
নাঙ্গলকোট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে ফজলুল হক বলেন, মাজার গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাটি শুনেছি। তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পায়নি। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মাদক সেবনের অভিযোগে কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ৮টি মাজার গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) উপজেলার হেসাখাল ইউপির হিয়াজোড়া ও মৌকরা ইউপির ছোট ফতেপুর, তেতৈয়া ও খাঁটাচৌ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গুড়িয়ে দেওয়া মাজারগুলো হলো- হিয়াজোড়া টিপুর আস্তানা, টিপুর বাপের দয়াল আবুল কাসেম মাজার, হিয়াজোড়া গণী শাহ মাজার, তেতৈয়া মাজার, বাঘমারা দেওয়ান শাহ মাজার, ফতেহপুর পেটান শাহ মাজার, খাটাচৌ গ্রামের মাজার ও খাটাচৌ শাহ জালাল নামে মাজার শরীফ।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পিয়াজোড়া গ্রামের গোলাম মহিউদ্দিন টিপু নামের এক ব্যাক্তি তার আপন ছোট ভাই মারা গেলে ঢোল পিটিয়ে তাকে দাফন করেন। যার ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। পরে টিপু জনসম্মুখে এসে এমন ঘটনার জন্য ক্ষমা চান। এলাকাবাসীর দাবি, এইসব মাজারা রাত হলেই মাদকের হাট বসে। মাজারে মাদক ব্যবসায়ীরা এসে মাদক বিক্রি করায় এ এলাকার যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এসব কাজে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে একাধিকবার বাধা দিলেও তারা মানেনি।
এ বিষয়ে গোলাম মহিউদ্দিন টিপু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের আগ থেকেই এখানে মাজার শরিফ রয়েছে। যার খেদমত আমরা করে আসছি। আমরা কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত না। সোমবার ভোররাতে অনেক লোক এসে মাজার গুড়িয়ে দিয়ে মাজারের গিলাফে আগুন ধরিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে আমাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে লুটপাট করে নিয়ে যায়। কিছুদিন পূর্বে আমার কিছু ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। এতে আমি এলাকাবাসীর কাছে ক্ষমা চাই। আজকে যারা মাজার ও আমাদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন দেশবাসীর কাছে তাদের শাস্তি দাবি করে বিচার দিয়ে গেলাম। আপনারা তাদের বিচার করবেন।
নাঙ্গলকোট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে ফজলুল হক বলেন, মাজার গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাটি শুনেছি। তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পায়নি। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০
মাদক সেবনের অভিযোগে কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ৮টি মাজার গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) উপজেলার হেসাখাল ইউপির হিয়াজোড়া ও মৌকরা ইউপির ছোট ফতেপুর, তেতৈয়া ও খাঁটাচৌ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গুড়িয়ে দেওয়া মাজারগুলো হলো- হিয়াজোড়া টিপুর আস্তানা, টিপুর বাপের দয়াল আবুল কাসেম মাজার, হিয়াজোড়া গণী শাহ মাজার, তেতৈয়া মাজার, বাঘমারা দেওয়ান শাহ মাজার, ফতেহপুর পেটান শাহ মাজার, খাটাচৌ গ্রামের মাজার ও খাটাচৌ শাহ জালাল নামে মাজার শরীফ।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পিয়াজোড়া গ্রামের গোলাম মহিউদ্দিন টিপু নামের এক ব্যাক্তি তার আপন ছোট ভাই মারা গেলে ঢোল পিটিয়ে তাকে দাফন করেন। যার ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। পরে টিপু জনসম্মুখে এসে এমন ঘটনার জন্য ক্ষমা চান। এলাকাবাসীর দাবি, এইসব মাজারা রাত হলেই মাদকের হাট বসে। মাজারে মাদক ব্যবসায়ীরা এসে মাদক বিক্রি করায় এ এলাকার যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এসব কাজে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে একাধিকবার বাধা দিলেও তারা মানেনি।
এ বিষয়ে গোলাম মহিউদ্দিন টিপু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের আগ থেকেই এখানে মাজার শরিফ রয়েছে। যার খেদমত আমরা করে আসছি। আমরা কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত না। সোমবার ভোররাতে অনেক লোক এসে মাজার গুড়িয়ে দিয়ে মাজারের গিলাফে আগুন ধরিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে আমাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে লুটপাট করে নিয়ে যায়। কিছুদিন পূর্বে আমার কিছু ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। এতে আমি এলাকাবাসীর কাছে ক্ষমা চাই। আজকে যারা মাজার ও আমাদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন দেশবাসীর কাছে তাদের শাস্তি দাবি করে বিচার দিয়ে গেলাম। আপনারা তাদের বিচার করবেন।
নাঙ্গলকোট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে ফজলুল হক বলেন, মাজার গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাটি শুনেছি। তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পায়নি। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মাদক সেবনের অভিযোগে কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ৮টি মাজার গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) উপজেলার হেসাখাল ইউপির হিয়াজোড়া ও মৌকরা ইউপির ছোট ফতেপুর, তেতৈয়া ও খাঁটাচৌ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গুড়িয়ে দেওয়া মাজারগুলো হলো- হিয়াজোড়া টিপুর আস্তানা, টিপুর বাপের দয়াল আবুল কাসেম মাজার, হিয়াজোড়া গণী শাহ মাজার, তেতৈয়া মাজার, বাঘমারা দেওয়ান শাহ মাজার, ফতেহপুর পেটান শাহ মাজার, খাটাচৌ গ্রামের মাজার ও খাটাচৌ শাহ জালাল নামে মাজার শরীফ।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পিয়াজোড়া গ্রামের গোলাম মহিউদ্দিন টিপু নামের এক ব্যাক্তি তার আপন ছোট ভাই মারা গেলে ঢোল পিটিয়ে তাকে দাফন করেন। যার ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। পরে টিপু জনসম্মুখে এসে এমন ঘটনার জন্য ক্ষমা চান। এলাকাবাসীর দাবি, এইসব মাজারা রাত হলেই মাদকের হাট বসে। মাজারে মাদক ব্যবসায়ীরা এসে মাদক বিক্রি করায় এ এলাকার যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এসব কাজে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে একাধিকবার বাধা দিলেও তারা মানেনি।
এ বিষয়ে গোলাম মহিউদ্দিন টিপু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের আগ থেকেই এখানে মাজার শরিফ রয়েছে। যার খেদমত আমরা করে আসছি। আমরা কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত না। সোমবার ভোররাতে অনেক লোক এসে মাজার গুড়িয়ে দিয়ে মাজারের গিলাফে আগুন ধরিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে আমাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে লুটপাট করে নিয়ে যায়। কিছুদিন পূর্বে আমার কিছু ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। এতে আমি এলাকাবাসীর কাছে ক্ষমা চাই। আজকে যারা মাজার ও আমাদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন দেশবাসীর কাছে তাদের শাস্তি দাবি করে বিচার দিয়ে গেলাম। আপনারা তাদের বিচার করবেন।
নাঙ্গলকোট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে ফজলুল হক বলেন, মাজার গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাটি শুনেছি। তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পায়নি। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মূল শুটার ফয়সাল করিম মাসুদসহ তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবে ১২৭ কোটি টাকার বেশি অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি ।