কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মাদকবিরোধী অবস্থানের কারণে খুন হয়েছেন তরুণ রামেল (২৫)। স্থানীয়ভাবে তিনি ছিলেন সোজাসাপ্টা ও সাহসী-মাদকসেবীদের কর্মকাণ্ডের বিরোধিতা করতেন নিয়মিত। সেই সাহসিকতাই শেষ পর্যন্ত কেড়ে নিল তার জীবন।
জানা গেছে, কয়েকদিন আগে উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের মাদকসেবী নাঈমকে মাদক সেবন থেকে বিরত থাকতে বলেন রামেল। এ নিয়ে দু’জনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এরই জেরে গত ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে ক্রিকেট খেলে ফেরার পথে নাঈমের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী বেলথৈল মাঠের কাছে রামেলের ওপর হামলা চালায়। ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে রাতেই তার মৃত্যু হয়।
শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে জিনারী গ্রামে রামেলের হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। নিহতের পরিবারের সদস্য, শিক্ষক, বন্ধুবান্ধব ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এতে অংশ নেন। সবার দাবি—দ্রুত খুনিদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।
নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে তেতুলিয়া গ্রামের নাঈমসহ সাতজনকে আসামি করে হোসেনপুর থানায় মামলা করেছেন। তবে এখনো কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা বুলবুল মিয়া বলেন, ‘মাদক এখন গ্রাম পর্যন্ত ঢুকে পড়েছে। রামেল সেটা ঠেকাতে গিয়েই খুন হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে কেউ মাদকবিরোধী কথা বলার সাহস করবে না।’
রামেলের বাবা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ছেলেটা অন্যায়ের প্রতিবাদ করত বলেই ওকে মেরে ফেলেছে। আমি শুধু আমার ছেলের হত্যার বিচার চাই, যেন আর কোনো বাবাকে এমনভাবে ছেলেকে হারাতে না হয়।’
জিনারী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মনসুর আহমেদ বলেন, ‘রামেল ছিল পরিশ্রমী ও মাদকবিরোধী প্রচারের অগ্রভাগে থাকা একজন তরুণ। তার মৃত্যু পুরো এলাকার জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
হোসেনপুর থানার ওসি মারুফ হোসেন জানান, ঘটনার পর থেকেই আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মাদকবিরোধী অবস্থানের কারণে খুন হয়েছেন তরুণ রামেল (২৫)। স্থানীয়ভাবে তিনি ছিলেন সোজাসাপ্টা ও সাহসী-মাদকসেবীদের কর্মকাণ্ডের বিরোধিতা করতেন নিয়মিত। সেই সাহসিকতাই শেষ পর্যন্ত কেড়ে নিল তার জীবন।
জানা গেছে, কয়েকদিন আগে উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের মাদকসেবী নাঈমকে মাদক সেবন থেকে বিরত থাকতে বলেন রামেল। এ নিয়ে দু’জনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এরই জেরে গত ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে ক্রিকেট খেলে ফেরার পথে নাঈমের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী বেলথৈল মাঠের কাছে রামেলের ওপর হামলা চালায়। ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে রাতেই তার মৃত্যু হয়।
শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে জিনারী গ্রামে রামেলের হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। নিহতের পরিবারের সদস্য, শিক্ষক, বন্ধুবান্ধব ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এতে অংশ নেন। সবার দাবি—দ্রুত খুনিদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।
নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে তেতুলিয়া গ্রামের নাঈমসহ সাতজনকে আসামি করে হোসেনপুর থানায় মামলা করেছেন। তবে এখনো কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা বুলবুল মিয়া বলেন, ‘মাদক এখন গ্রাম পর্যন্ত ঢুকে পড়েছে। রামেল সেটা ঠেকাতে গিয়েই খুন হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে কেউ মাদকবিরোধী কথা বলার সাহস করবে না।’
রামেলের বাবা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ছেলেটা অন্যায়ের প্রতিবাদ করত বলেই ওকে মেরে ফেলেছে। আমি শুধু আমার ছেলের হত্যার বিচার চাই, যেন আর কোনো বাবাকে এমনভাবে ছেলেকে হারাতে না হয়।’
জিনারী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মনসুর আহমেদ বলেন, ‘রামেল ছিল পরিশ্রমী ও মাদকবিরোধী প্রচারের অগ্রভাগে থাকা একজন তরুণ। তার মৃত্যু পুরো এলাকার জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
হোসেনপুর থানার ওসি মারুফ হোসেন জানান, ঘটনার পর থেকেই আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মাদকবিরোধী অবস্থানের কারণে খুন হয়েছেন তরুণ রামেল (২৫)। স্থানীয়ভাবে তিনি ছিলেন সোজাসাপ্টা ও সাহসী-মাদকসেবীদের কর্মকাণ্ডের বিরোধিতা করতেন নিয়মিত। সেই সাহসিকতাই শেষ পর্যন্ত কেড়ে নিল তার জীবন।
জানা গেছে, কয়েকদিন আগে উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের মাদকসেবী নাঈমকে মাদক সেবন থেকে বিরত থাকতে বলেন রামেল। এ নিয়ে দু’জনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এরই জেরে গত ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে ক্রিকেট খেলে ফেরার পথে নাঈমের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী বেলথৈল মাঠের কাছে রামেলের ওপর হামলা চালায়। ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে রাতেই তার মৃত্যু হয়।
শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে জিনারী গ্রামে রামেলের হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। নিহতের পরিবারের সদস্য, শিক্ষক, বন্ধুবান্ধব ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এতে অংশ নেন। সবার দাবি—দ্রুত খুনিদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।
নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে তেতুলিয়া গ্রামের নাঈমসহ সাতজনকে আসামি করে হোসেনপুর থানায় মামলা করেছেন। তবে এখনো কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা বুলবুল মিয়া বলেন, ‘মাদক এখন গ্রাম পর্যন্ত ঢুকে পড়েছে। রামেল সেটা ঠেকাতে গিয়েই খুন হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে কেউ মাদকবিরোধী কথা বলার সাহস করবে না।’
রামেলের বাবা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ছেলেটা অন্যায়ের প্রতিবাদ করত বলেই ওকে মেরে ফেলেছে। আমি শুধু আমার ছেলের হত্যার বিচার চাই, যেন আর কোনো বাবাকে এমনভাবে ছেলেকে হারাতে না হয়।’
জিনারী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মনসুর আহমেদ বলেন, ‘রামেল ছিল পরিশ্রমী ও মাদকবিরোধী প্রচারের অগ্রভাগে থাকা একজন তরুণ। তার মৃত্যু পুরো এলাকার জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
হোসেনপুর থানার ওসি মারুফ হোসেন জানান, ঘটনার পর থেকেই আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মাদকবিরোধী অবস্থানের কারণে খুন হয়েছেন তরুণ রামেল (২৫)। স্থানীয়ভাবে তিনি ছিলেন সোজাসাপ্টা ও সাহসী-মাদকসেবীদের কর্মকাণ্ডের বিরোধিতা করতেন নিয়মিত। সেই সাহসিকতাই শেষ পর্যন্ত কেড়ে নিল তার জীবন।
জানা গেছে, কয়েকদিন আগে উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের মাদকসেবী নাঈমকে মাদক সেবন থেকে বিরত থাকতে বলেন রামেল। এ নিয়ে দু’জনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এরই জেরে গত ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে ক্রিকেট খেলে ফেরার পথে নাঈমের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী বেলথৈল মাঠের কাছে রামেলের ওপর হামলা চালায়। ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে রাতেই তার মৃত্যু হয়।
শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে জিনারী গ্রামে রামেলের হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। নিহতের পরিবারের সদস্য, শিক্ষক, বন্ধুবান্ধব ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এতে অংশ নেন। সবার দাবি—দ্রুত খুনিদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।
নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে তেতুলিয়া গ্রামের নাঈমসহ সাতজনকে আসামি করে হোসেনপুর থানায় মামলা করেছেন। তবে এখনো কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা বুলবুল মিয়া বলেন, ‘মাদক এখন গ্রাম পর্যন্ত ঢুকে পড়েছে। রামেল সেটা ঠেকাতে গিয়েই খুন হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে কেউ মাদকবিরোধী কথা বলার সাহস করবে না।’
রামেলের বাবা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ছেলেটা অন্যায়ের প্রতিবাদ করত বলেই ওকে মেরে ফেলেছে। আমি শুধু আমার ছেলের হত্যার বিচার চাই, যেন আর কোনো বাবাকে এমনভাবে ছেলেকে হারাতে না হয়।’
জিনারী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মনসুর আহমেদ বলেন, ‘রামেল ছিল পরিশ্রমী ও মাদকবিরোধী প্রচারের অগ্রভাগে থাকা একজন তরুণ। তার মৃত্যু পুরো এলাকার জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
হোসেনপুর থানার ওসি মারুফ হোসেন জানান, ঘটনার পর থেকেই আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!