নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঋণ আত্মসাৎ ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের (বর্তমানে আভিভা ফাইন্যান্স লিমিটেড) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক মামলায় চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক নিয়মিত মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক সূত্র জানায়, চলতি বছরের ২ জুলাই এ তিনটি মামলা দায়ের করা হয়। তদন্তে প্রমাণিত হয়, ২০১৩ সালে নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের নামে জালিয়াতির মাধ্যমে শতকোটি টাকা ঋণ অনুমোদন ও বিতরণের পর তা এস আলম গ্রুপ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা হয়।
প্রথম মামলায় অভিযোগ রয়েছে-রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের কর্মকর্তারা এস আলম গ্রুপ চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও মেসার্স এ এম ট্রেডিংয়ের মালিক মো. আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে যোগসাজশে ৩৪ কোটি টাকার মেয়াদি ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ করেন। একইভাবে দ্বিতীয় মামলায় মেসার্স মোস্তফা অ্যান্ড কোংয়ের নামে ৩২ কোটি ৫০ লাখ টাকা এবং তৃতীয় মামলায় মেসার্স সাইফুল অ্যান্ড কোংয়ের নামে ২৪ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন করা হয়। সব ক্ষেত্রেই ঋণের টাকা পরবর্তীতে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডে স্থানান্তর করা হয়।
তিনটি মামলায় মোট ৩৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন-এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ, পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসান ও শাহানা ফেরদৌস; রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার, সাবেক ইভিপি রাশেদুল হক, সাবেক ম্যানেজার নাহিদা রুনাই, সাবেক এসভিপি কাজী আহমেদ জামাল, সাবেক ডেপুটি ম্যানেজার জুমারাতুল বান্না এবং মারিন ভেজিটেবল অয়েলস লিমিটেডের পরিচালক ও নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকরা।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯, ১০৯, ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ ও ১২০(বি) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক জানায়, প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ ও তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে চার্জশিট আদালতে দাখিল করা হয়েছে।
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঋণ আত্মসাৎ ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের (বর্তমানে আভিভা ফাইন্যান্স লিমিটেড) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক মামলায় চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক নিয়মিত মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক সূত্র জানায়, চলতি বছরের ২ জুলাই এ তিনটি মামলা দায়ের করা হয়। তদন্তে প্রমাণিত হয়, ২০১৩ সালে নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের নামে জালিয়াতির মাধ্যমে শতকোটি টাকা ঋণ অনুমোদন ও বিতরণের পর তা এস আলম গ্রুপ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা হয়।
প্রথম মামলায় অভিযোগ রয়েছে-রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের কর্মকর্তারা এস আলম গ্রুপ চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও মেসার্স এ এম ট্রেডিংয়ের মালিক মো. আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে যোগসাজশে ৩৪ কোটি টাকার মেয়াদি ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ করেন। একইভাবে দ্বিতীয় মামলায় মেসার্স মোস্তফা অ্যান্ড কোংয়ের নামে ৩২ কোটি ৫০ লাখ টাকা এবং তৃতীয় মামলায় মেসার্স সাইফুল অ্যান্ড কোংয়ের নামে ২৪ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন করা হয়। সব ক্ষেত্রেই ঋণের টাকা পরবর্তীতে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডে স্থানান্তর করা হয়।
তিনটি মামলায় মোট ৩৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন-এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ, পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসান ও শাহানা ফেরদৌস; রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার, সাবেক ইভিপি রাশেদুল হক, সাবেক ম্যানেজার নাহিদা রুনাই, সাবেক এসভিপি কাজী আহমেদ জামাল, সাবেক ডেপুটি ম্যানেজার জুমারাতুল বান্না এবং মারিন ভেজিটেবল অয়েলস লিমিটেডের পরিচালক ও নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকরা।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯, ১০৯, ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ ও ১২০(বি) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক জানায়, প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ ও তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে চার্জশিট আদালতে দাখিল করা হয়েছে।
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঋণ আত্মসাৎ ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের (বর্তমানে আভিভা ফাইন্যান্স লিমিটেড) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক মামলায় চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক নিয়মিত মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক সূত্র জানায়, চলতি বছরের ২ জুলাই এ তিনটি মামলা দায়ের করা হয়। তদন্তে প্রমাণিত হয়, ২০১৩ সালে নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের নামে জালিয়াতির মাধ্যমে শতকোটি টাকা ঋণ অনুমোদন ও বিতরণের পর তা এস আলম গ্রুপ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা হয়।
প্রথম মামলায় অভিযোগ রয়েছে-রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের কর্মকর্তারা এস আলম গ্রুপ চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও মেসার্স এ এম ট্রেডিংয়ের মালিক মো. আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে যোগসাজশে ৩৪ কোটি টাকার মেয়াদি ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ করেন। একইভাবে দ্বিতীয় মামলায় মেসার্স মোস্তফা অ্যান্ড কোংয়ের নামে ৩২ কোটি ৫০ লাখ টাকা এবং তৃতীয় মামলায় মেসার্স সাইফুল অ্যান্ড কোংয়ের নামে ২৪ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন করা হয়। সব ক্ষেত্রেই ঋণের টাকা পরবর্তীতে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডে স্থানান্তর করা হয়।
তিনটি মামলায় মোট ৩৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন-এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ, পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসান ও শাহানা ফেরদৌস; রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার, সাবেক ইভিপি রাশেদুল হক, সাবেক ম্যানেজার নাহিদা রুনাই, সাবেক এসভিপি কাজী আহমেদ জামাল, সাবেক ডেপুটি ম্যানেজার জুমারাতুল বান্না এবং মারিন ভেজিটেবল অয়েলস লিমিটেডের পরিচালক ও নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকরা।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯, ১০৯, ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ ও ১২০(বি) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক জানায়, প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ ও তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে চার্জশিট আদালতে দাখিল করা হয়েছে।
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঋণ আত্মসাৎ ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের (বর্তমানে আভিভা ফাইন্যান্স লিমিটেড) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারসহ ৩৪ জনের বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক মামলায় চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক নিয়মিত মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক সূত্র জানায়, চলতি বছরের ২ জুলাই এ তিনটি মামলা দায়ের করা হয়। তদন্তে প্রমাণিত হয়, ২০১৩ সালে নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের নামে জালিয়াতির মাধ্যমে শতকোটি টাকা ঋণ অনুমোদন ও বিতরণের পর তা এস আলম গ্রুপ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা হয়।
প্রথম মামলায় অভিযোগ রয়েছে-রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের কর্মকর্তারা এস আলম গ্রুপ চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও মেসার্স এ এম ট্রেডিংয়ের মালিক মো. আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে যোগসাজশে ৩৪ কোটি টাকার মেয়াদি ঋণ অনুমোদন ও বিতরণ করেন। একইভাবে দ্বিতীয় মামলায় মেসার্স মোস্তফা অ্যান্ড কোংয়ের নামে ৩২ কোটি ৫০ লাখ টাকা এবং তৃতীয় মামলায় মেসার্স সাইফুল অ্যান্ড কোংয়ের নামে ২৪ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন করা হয়। সব ক্ষেত্রেই ঋণের টাকা পরবর্তীতে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডে স্থানান্তর করা হয়।
তিনটি মামলায় মোট ৩৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন-এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ, পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসান ও শাহানা ফেরদৌস; রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার, সাবেক ইভিপি রাশেদুল হক, সাবেক ম্যানেজার নাহিদা রুনাই, সাবেক এসভিপি কাজী আহমেদ জামাল, সাবেক ডেপুটি ম্যানেজার জুমারাতুল বান্না এবং মারিন ভেজিটেবল অয়েলস লিমিটেডের পরিচালক ও নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকরা।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯, ১০৯, ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ ও ১২০(বি) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক জানায়, প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ ও তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে চার্জশিট আদালতে দাখিল করা হয়েছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!