মানবতাবিরোধী অপরাধে গ্রেফতার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কোন কারাগারে রাখা হবে-সেই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার বা কারা কর্তৃপক্ষ, জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, আদালত শুধু তাদের কাস্টডিতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। কাস্টডি মানে তারা এখন কারা কর্তৃপক্ষের অধীনে। কোন জেলে বা সাবজেলে রাখা হবে, ঢাকায় থাকবে না চট্টগ্রামে পাঠানো হবে— সেটা সম্পূর্ণ সরকারের বা কারা অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত।
তিনি আরও বলেন, আদালতের কাজ হচ্ছে অভিযুক্তদের কাস্টডিতে পাঠিয়ে দেওয়া। কাস্টডি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব রাষ্ট্রের— বিশেষ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা কারা অধিদপ্তরের। কারা কর্তৃপক্ষই ঠিক করবে তারা কোথায় থাকবেন এবং কীভাবে আদালতে হাজির হবেন।
এর আগে আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে সংঘটিত গুম-খুনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
যাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে ১৪ জন বর্তমান কর্মরত সেনা কর্মকর্তা এবং একজন অবসরকালীন ছুটিতে রয়েছেন। সকালে বিশেষ নিরাপত্তায় ‘বাংলাদেশ জেল প্রিজন ভ্যান’ লেখা সবুজ রঙের গাড়িতে করে ওই ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে গ্রেফতার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কোন কারাগারে রাখা হবে-সেই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার বা কারা কর্তৃপক্ষ, জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, আদালত শুধু তাদের কাস্টডিতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। কাস্টডি মানে তারা এখন কারা কর্তৃপক্ষের অধীনে। কোন জেলে বা সাবজেলে রাখা হবে, ঢাকায় থাকবে না চট্টগ্রামে পাঠানো হবে— সেটা সম্পূর্ণ সরকারের বা কারা অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত।
তিনি আরও বলেন, আদালতের কাজ হচ্ছে অভিযুক্তদের কাস্টডিতে পাঠিয়ে দেওয়া। কাস্টডি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব রাষ্ট্রের— বিশেষ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা কারা অধিদপ্তরের। কারা কর্তৃপক্ষই ঠিক করবে তারা কোথায় থাকবেন এবং কীভাবে আদালতে হাজির হবেন।
এর আগে আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে সংঘটিত গুম-খুনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
যাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে ১৪ জন বর্তমান কর্মরত সেনা কর্মকর্তা এবং একজন অবসরকালীন ছুটিতে রয়েছেন। সকালে বিশেষ নিরাপত্তায় ‘বাংলাদেশ জেল প্রিজন ভ্যান’ লেখা সবুজ রঙের গাড়িতে করে ওই ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে গ্রেফতার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কোন কারাগারে রাখা হবে-সেই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার বা কারা কর্তৃপক্ষ, জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, আদালত শুধু তাদের কাস্টডিতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। কাস্টডি মানে তারা এখন কারা কর্তৃপক্ষের অধীনে। কোন জেলে বা সাবজেলে রাখা হবে, ঢাকায় থাকবে না চট্টগ্রামে পাঠানো হবে— সেটা সম্পূর্ণ সরকারের বা কারা অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত।
তিনি আরও বলেন, আদালতের কাজ হচ্ছে অভিযুক্তদের কাস্টডিতে পাঠিয়ে দেওয়া। কাস্টডি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব রাষ্ট্রের— বিশেষ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা কারা অধিদপ্তরের। কারা কর্তৃপক্ষই ঠিক করবে তারা কোথায় থাকবেন এবং কীভাবে আদালতে হাজির হবেন।
এর আগে আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে সংঘটিত গুম-খুনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
যাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে ১৪ জন বর্তমান কর্মরত সেনা কর্মকর্তা এবং একজন অবসরকালীন ছুটিতে রয়েছেন। সকালে বিশেষ নিরাপত্তায় ‘বাংলাদেশ জেল প্রিজন ভ্যান’ লেখা সবুজ রঙের গাড়িতে করে ওই ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে গ্রেফতার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কোন কারাগারে রাখা হবে-সেই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার বা কারা কর্তৃপক্ষ, জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, আদালত শুধু তাদের কাস্টডিতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। কাস্টডি মানে তারা এখন কারা কর্তৃপক্ষের অধীনে। কোন জেলে বা সাবজেলে রাখা হবে, ঢাকায় থাকবে না চট্টগ্রামে পাঠানো হবে— সেটা সম্পূর্ণ সরকারের বা কারা অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত।
তিনি আরও বলেন, আদালতের কাজ হচ্ছে অভিযুক্তদের কাস্টডিতে পাঠিয়ে দেওয়া। কাস্টডি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব রাষ্ট্রের— বিশেষ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা কারা অধিদপ্তরের। কারা কর্তৃপক্ষই ঠিক করবে তারা কোথায় থাকবেন এবং কীভাবে আদালতে হাজির হবেন।
এর আগে আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে সংঘটিত গুম-খুনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
যাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে ১৪ জন বর্তমান কর্মরত সেনা কর্মকর্তা এবং একজন অবসরকালীন ছুটিতে রয়েছেন। সকালে বিশেষ নিরাপত্তায় ‘বাংলাদেশ জেল প্রিজন ভ্যান’ লেখা সবুজ রঙের গাড়িতে করে ওই ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!