ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) গত শুক্রবার মব সৃষ্টিকারীরা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদির মৃত্যু কামনা করেছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মির্জা আব্বাস।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ করার প্রতিবাদ ও জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভমিছিল-পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
মির্জা আব্বাস বলেন, হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরপরই পরিকল্পিতভাবে হাসপাতালে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করা হয়। সোয়া দুইটায় গুলির ঘটনা ঘটার পর আড়াইটার মধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সংঘবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আসে, যা পুরো ঘটনাটির পূর্বপরিকল্পনার ইঙ্গিত দেয়।
তিনি বলেন, হাসপাতালে গিয়ে তিনি আক্রমণাত্মক স্লোগানের মুখে পড়েন। তবে চিকিৎসা যাতে ব্যাহত না হয়, সে জন্য তিনি নিজের নিরাপত্তাকর্মীদেরও সংযত থাকতে নির্দেশ দেন। যারা মব সৃষ্টি করেছিল, তারা কেউই হাদির সমর্থক নয়; তারা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংগঠনের কর্মী। তাদের উদ্দেশ্য ছিল হাদি যেন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
হাদির ওপর হামলাকে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়; বরং বৃহত্তর চক্রান্তের অংশ। এই অপশক্তির বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, হাদি তার প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও শত্রু নন; রাজপথে দু’জনই একই সংগ্রামের সৈনিক। আবারও হাদিকে নির্বাচনের মাঠে দেখতে চান বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এছাড়া বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশ শেষে নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর ফকিরাপুল মোড় ঘুরে বিক্ষোভমিছিলটি বিএনপির কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) গত শুক্রবার মব সৃষ্টিকারীরা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদির মৃত্যু কামনা করেছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মির্জা আব্বাস।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ করার প্রতিবাদ ও জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভমিছিল-পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
মির্জা আব্বাস বলেন, হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরপরই পরিকল্পিতভাবে হাসপাতালে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করা হয়। সোয়া দুইটায় গুলির ঘটনা ঘটার পর আড়াইটার মধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সংঘবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আসে, যা পুরো ঘটনাটির পূর্বপরিকল্পনার ইঙ্গিত দেয়।
তিনি বলেন, হাসপাতালে গিয়ে তিনি আক্রমণাত্মক স্লোগানের মুখে পড়েন। তবে চিকিৎসা যাতে ব্যাহত না হয়, সে জন্য তিনি নিজের নিরাপত্তাকর্মীদেরও সংযত থাকতে নির্দেশ দেন। যারা মব সৃষ্টি করেছিল, তারা কেউই হাদির সমর্থক নয়; তারা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংগঠনের কর্মী। তাদের উদ্দেশ্য ছিল হাদি যেন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
হাদির ওপর হামলাকে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়; বরং বৃহত্তর চক্রান্তের অংশ। এই অপশক্তির বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, হাদি তার প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও শত্রু নন; রাজপথে দু’জনই একই সংগ্রামের সৈনিক। আবারও হাদিকে নির্বাচনের মাঠে দেখতে চান বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এছাড়া বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশ শেষে নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর ফকিরাপুল মোড় ঘুরে বিক্ষোভমিছিলটি বিএনপির কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) গত শুক্রবার মব সৃষ্টিকারীরা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদির মৃত্যু কামনা করেছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মির্জা আব্বাস।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ করার প্রতিবাদ ও জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভমিছিল-পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
মির্জা আব্বাস বলেন, হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরপরই পরিকল্পিতভাবে হাসপাতালে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করা হয়। সোয়া দুইটায় গুলির ঘটনা ঘটার পর আড়াইটার মধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সংঘবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আসে, যা পুরো ঘটনাটির পূর্বপরিকল্পনার ইঙ্গিত দেয়।
তিনি বলেন, হাসপাতালে গিয়ে তিনি আক্রমণাত্মক স্লোগানের মুখে পড়েন। তবে চিকিৎসা যাতে ব্যাহত না হয়, সে জন্য তিনি নিজের নিরাপত্তাকর্মীদেরও সংযত থাকতে নির্দেশ দেন। যারা মব সৃষ্টি করেছিল, তারা কেউই হাদির সমর্থক নয়; তারা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংগঠনের কর্মী। তাদের উদ্দেশ্য ছিল হাদি যেন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
হাদির ওপর হামলাকে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়; বরং বৃহত্তর চক্রান্তের অংশ। এই অপশক্তির বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, হাদি তার প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও শত্রু নন; রাজপথে দু’জনই একই সংগ্রামের সৈনিক। আবারও হাদিকে নির্বাচনের মাঠে দেখতে চান বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এছাড়া বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশ শেষে নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর ফকিরাপুল মোড় ঘুরে বিক্ষোভমিছিলটি বিএনপির কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) গত শুক্রবার মব সৃষ্টিকারীরা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদির মৃত্যু কামনা করেছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মির্জা আব্বাস।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ করার প্রতিবাদ ও জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভমিছিল-পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
মির্জা আব্বাস বলেন, হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরপরই পরিকল্পিতভাবে হাসপাতালে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করা হয়। সোয়া দুইটায় গুলির ঘটনা ঘটার পর আড়াইটার মধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সংঘবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আসে, যা পুরো ঘটনাটির পূর্বপরিকল্পনার ইঙ্গিত দেয়।
তিনি বলেন, হাসপাতালে গিয়ে তিনি আক্রমণাত্মক স্লোগানের মুখে পড়েন। তবে চিকিৎসা যাতে ব্যাহত না হয়, সে জন্য তিনি নিজের নিরাপত্তাকর্মীদেরও সংযত থাকতে নির্দেশ দেন। যারা মব সৃষ্টি করেছিল, তারা কেউই হাদির সমর্থক নয়; তারা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংগঠনের কর্মী। তাদের উদ্দেশ্য ছিল হাদি যেন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
হাদির ওপর হামলাকে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়; বরং বৃহত্তর চক্রান্তের অংশ। এই অপশক্তির বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, হাদি তার প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও শত্রু নন; রাজপথে দু’জনই একই সংগ্রামের সৈনিক। আবারও হাদিকে নির্বাচনের মাঠে দেখতে চান বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এছাড়া বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশ শেষে নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে বিজয়নগর ফকিরাপুল মোড় ঘুরে বিক্ষোভমিছিলটি বিএনপির কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!