চীনে প্রবীণ জনগোষ্ঠী দ্রুত বাড়ছে। ২০২৪ সালের শেষে ৬০ বছর কিংবা তার বেশি বয়সি মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১ কোটি, যা মোট জনসংখ্যার ২২ শতাংশ। এবার দেখা গেছে, সেই চীনের উত্তর হেনান প্রদেশের আনইয়াং শহরের একটি নার্সিং হোম একটি তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে। কারণ সেই নার্সিং হোমের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে অনেক সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেখানে ভিডিওতে দেখা গেছে, সেই নার্সিং হোমটির এক নারী কর্মকর্তা মিনি স্কার্ট ও স্কুল ইউনিফর্মের মতো পোশাক পরে বয়স্ক রোগীর সামনে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে নাচছেন।
ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা ছিল— আমাদের পরিচালক বয়স্কদের ওষুধ খাওয়াতে যা যা করা দরকার, সবই করছেন। ভিডিওতে ওই নারীকে প্রাণবন্তভাবে নাচতে দেখা যায়। হাঁটু পর্যন্ত কালো মোজা পরিহিত অবস্থায় কোমর দোলাতে দেখা যায় তাকে। এরপর নীল ইউনিফর্ম পরা অন্য এক কর্মী এক প্রবীণ পুরুষের কাছে গিয়ে তাকে ওষুধ খাওয়াচ্ছেন।
নার্সিং হোমটির অনলাইন প্রোফাইল অনুযায়ী, এটি নব্বইয়ের দশকে জন্ম নেওয়া এক পরিচালকের উদ্যোগে পরিচালিত আনন্দমুখর অবসর নিবাস, যারা প্রবীণদের সুখী রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রোফাইলে আরও লেখা আছে, আমাদের লক্ষ্য হলো— বার্ধক্যের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।
সম্প্রতি নানগুও মেট্রোপলিস ডেইলিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নার্সিং হোমের পরিচালক জানিয়েছেন, ভিডিওতে থাকা নারী আসলে প্রবীণ যত্ন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী। তিনি স্বীকার করেন যে, ভিডিওটি ‘অনুপযুক্ত’ ছিল। তবে ভবিষ্যতে ওই সিনিয়র কর্মীকে আরও সতর্ক হতে বলা হয়েছে। পরিচালক বলেন, যদিও ওই নারী মাঝেমধ্যে প্রচারণামূলক ভিডিওতে দেখা যায়। তিনি কোনো পেশাদার নৃত্যশিল্পী ছিলেন না। সাধারণত এই হোমে বিনোদনের জন্য তাস খেলা ও গান গাওয়ার মতো প্রচলিত আয়োজন করা হয়ে থাকে।
আরেক কর্মকর্তা বলেছেন, ওই নাচের ভিডিওগুলোর উদ্দেশ্য ছিল— চীনের নার্সিং হোমগুলোকে নিয়ে প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করা। তিনি বলেন, আমরা দেখাতে চেয়েছিলাম যে, নার্সিং হোম কোনো নিস্তেজ জায়গা নয়। এখানেও প্রাণবন্ততা আছে, প্রবীণরাও প্রাণবন্ত হতে পারেন। তবে এখন বুঝতে পারছি, এই পদ্ধতির ভালো-মন্দ দুটোই আছে।
ভিডিওটি প্রকাশিত হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এক নেটিজেন মন্তব্য করে বলেছেন— এখন কি প্রবীণ যত্ন খাতে ইঙ্গিতপূর্ণ নাচও ঢুকে পড়েছে? জবাবে নার্সিং হোমের অফিশিয়াল অ্যাকাউন্ট লিখেছে— সব কিছুই ইঙ্গিতপূর্ণ নাচের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
এ বিষয়ে আনইয়াং সিভিল অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর প্রবীণ সেবা বিভাগ জানিয়েছে, ঘটনাটির বিস্তারিত তদন্ত করা হবে এবং ফলাফল জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
চীনে প্রবীণ জনগোষ্ঠী দ্রুত বাড়ছে। ২০২৪ সালের শেষে ৬০ বছর কিংবা তার বেশি বয়সি মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১ কোটি, যা মোট জনসংখ্যার ২২ শতাংশ। এবার দেখা গেছে, সেই চীনের উত্তর হেনান প্রদেশের আনইয়াং শহরের একটি নার্সিং হোম একটি তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে। কারণ সেই নার্সিং হোমের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে অনেক সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেখানে ভিডিওতে দেখা গেছে, সেই নার্সিং হোমটির এক নারী কর্মকর্তা মিনি স্কার্ট ও স্কুল ইউনিফর্মের মতো পোশাক পরে বয়স্ক রোগীর সামনে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে নাচছেন।
ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা ছিল— আমাদের পরিচালক বয়স্কদের ওষুধ খাওয়াতে যা যা করা দরকার, সবই করছেন। ভিডিওতে ওই নারীকে প্রাণবন্তভাবে নাচতে দেখা যায়। হাঁটু পর্যন্ত কালো মোজা পরিহিত অবস্থায় কোমর দোলাতে দেখা যায় তাকে। এরপর নীল ইউনিফর্ম পরা অন্য এক কর্মী এক প্রবীণ পুরুষের কাছে গিয়ে তাকে ওষুধ খাওয়াচ্ছেন।
নার্সিং হোমটির অনলাইন প্রোফাইল অনুযায়ী, এটি নব্বইয়ের দশকে জন্ম নেওয়া এক পরিচালকের উদ্যোগে পরিচালিত আনন্দমুখর অবসর নিবাস, যারা প্রবীণদের সুখী রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রোফাইলে আরও লেখা আছে, আমাদের লক্ষ্য হলো— বার্ধক্যের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।
সম্প্রতি নানগুও মেট্রোপলিস ডেইলিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নার্সিং হোমের পরিচালক জানিয়েছেন, ভিডিওতে থাকা নারী আসলে প্রবীণ যত্ন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী। তিনি স্বীকার করেন যে, ভিডিওটি ‘অনুপযুক্ত’ ছিল। তবে ভবিষ্যতে ওই সিনিয়র কর্মীকে আরও সতর্ক হতে বলা হয়েছে। পরিচালক বলেন, যদিও ওই নারী মাঝেমধ্যে প্রচারণামূলক ভিডিওতে দেখা যায়। তিনি কোনো পেশাদার নৃত্যশিল্পী ছিলেন না। সাধারণত এই হোমে বিনোদনের জন্য তাস খেলা ও গান গাওয়ার মতো প্রচলিত আয়োজন করা হয়ে থাকে।
আরেক কর্মকর্তা বলেছেন, ওই নাচের ভিডিওগুলোর উদ্দেশ্য ছিল— চীনের নার্সিং হোমগুলোকে নিয়ে প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করা। তিনি বলেন, আমরা দেখাতে চেয়েছিলাম যে, নার্সিং হোম কোনো নিস্তেজ জায়গা নয়। এখানেও প্রাণবন্ততা আছে, প্রবীণরাও প্রাণবন্ত হতে পারেন। তবে এখন বুঝতে পারছি, এই পদ্ধতির ভালো-মন্দ দুটোই আছে।
ভিডিওটি প্রকাশিত হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এক নেটিজেন মন্তব্য করে বলেছেন— এখন কি প্রবীণ যত্ন খাতে ইঙ্গিতপূর্ণ নাচও ঢুকে পড়েছে? জবাবে নার্সিং হোমের অফিশিয়াল অ্যাকাউন্ট লিখেছে— সব কিছুই ইঙ্গিতপূর্ণ নাচের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
এ বিষয়ে আনইয়াং সিভিল অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর প্রবীণ সেবা বিভাগ জানিয়েছে, ঘটনাটির বিস্তারিত তদন্ত করা হবে এবং ফলাফল জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
চীনে প্রবীণ জনগোষ্ঠী দ্রুত বাড়ছে। ২০২৪ সালের শেষে ৬০ বছর কিংবা তার বেশি বয়সি মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১ কোটি, যা মোট জনসংখ্যার ২২ শতাংশ। এবার দেখা গেছে, সেই চীনের উত্তর হেনান প্রদেশের আনইয়াং শহরের একটি নার্সিং হোম একটি তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে। কারণ সেই নার্সিং হোমের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে অনেক সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেখানে ভিডিওতে দেখা গেছে, সেই নার্সিং হোমটির এক নারী কর্মকর্তা মিনি স্কার্ট ও স্কুল ইউনিফর্মের মতো পোশাক পরে বয়স্ক রোগীর সামনে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে নাচছেন।
ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা ছিল— আমাদের পরিচালক বয়স্কদের ওষুধ খাওয়াতে যা যা করা দরকার, সবই করছেন। ভিডিওতে ওই নারীকে প্রাণবন্তভাবে নাচতে দেখা যায়। হাঁটু পর্যন্ত কালো মোজা পরিহিত অবস্থায় কোমর দোলাতে দেখা যায় তাকে। এরপর নীল ইউনিফর্ম পরা অন্য এক কর্মী এক প্রবীণ পুরুষের কাছে গিয়ে তাকে ওষুধ খাওয়াচ্ছেন।
নার্সিং হোমটির অনলাইন প্রোফাইল অনুযায়ী, এটি নব্বইয়ের দশকে জন্ম নেওয়া এক পরিচালকের উদ্যোগে পরিচালিত আনন্দমুখর অবসর নিবাস, যারা প্রবীণদের সুখী রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রোফাইলে আরও লেখা আছে, আমাদের লক্ষ্য হলো— বার্ধক্যের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।
সম্প্রতি নানগুও মেট্রোপলিস ডেইলিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নার্সিং হোমের পরিচালক জানিয়েছেন, ভিডিওতে থাকা নারী আসলে প্রবীণ যত্ন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী। তিনি স্বীকার করেন যে, ভিডিওটি ‘অনুপযুক্ত’ ছিল। তবে ভবিষ্যতে ওই সিনিয়র কর্মীকে আরও সতর্ক হতে বলা হয়েছে। পরিচালক বলেন, যদিও ওই নারী মাঝেমধ্যে প্রচারণামূলক ভিডিওতে দেখা যায়। তিনি কোনো পেশাদার নৃত্যশিল্পী ছিলেন না। সাধারণত এই হোমে বিনোদনের জন্য তাস খেলা ও গান গাওয়ার মতো প্রচলিত আয়োজন করা হয়ে থাকে।
আরেক কর্মকর্তা বলেছেন, ওই নাচের ভিডিওগুলোর উদ্দেশ্য ছিল— চীনের নার্সিং হোমগুলোকে নিয়ে প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করা। তিনি বলেন, আমরা দেখাতে চেয়েছিলাম যে, নার্সিং হোম কোনো নিস্তেজ জায়গা নয়। এখানেও প্রাণবন্ততা আছে, প্রবীণরাও প্রাণবন্ত হতে পারেন। তবে এখন বুঝতে পারছি, এই পদ্ধতির ভালো-মন্দ দুটোই আছে।
ভিডিওটি প্রকাশিত হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এক নেটিজেন মন্তব্য করে বলেছেন— এখন কি প্রবীণ যত্ন খাতে ইঙ্গিতপূর্ণ নাচও ঢুকে পড়েছে? জবাবে নার্সিং হোমের অফিশিয়াল অ্যাকাউন্ট লিখেছে— সব কিছুই ইঙ্গিতপূর্ণ নাচের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
এ বিষয়ে আনইয়াং সিভিল অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর প্রবীণ সেবা বিভাগ জানিয়েছে, ঘটনাটির বিস্তারিত তদন্ত করা হবে এবং ফলাফল জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
চীনে প্রবীণ জনগোষ্ঠী দ্রুত বাড়ছে। ২০২৪ সালের শেষে ৬০ বছর কিংবা তার বেশি বয়সি মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১ কোটি, যা মোট জনসংখ্যার ২২ শতাংশ। এবার দেখা গেছে, সেই চীনের উত্তর হেনান প্রদেশের আনইয়াং শহরের একটি নার্সিং হোম একটি তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে। কারণ সেই নার্সিং হোমের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে অনেক সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেখানে ভিডিওতে দেখা গেছে, সেই নার্সিং হোমটির এক নারী কর্মকর্তা মিনি স্কার্ট ও স্কুল ইউনিফর্মের মতো পোশাক পরে বয়স্ক রোগীর সামনে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে নাচছেন।
ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা ছিল— আমাদের পরিচালক বয়স্কদের ওষুধ খাওয়াতে যা যা করা দরকার, সবই করছেন। ভিডিওতে ওই নারীকে প্রাণবন্তভাবে নাচতে দেখা যায়। হাঁটু পর্যন্ত কালো মোজা পরিহিত অবস্থায় কোমর দোলাতে দেখা যায় তাকে। এরপর নীল ইউনিফর্ম পরা অন্য এক কর্মী এক প্রবীণ পুরুষের কাছে গিয়ে তাকে ওষুধ খাওয়াচ্ছেন।
নার্সিং হোমটির অনলাইন প্রোফাইল অনুযায়ী, এটি নব্বইয়ের দশকে জন্ম নেওয়া এক পরিচালকের উদ্যোগে পরিচালিত আনন্দমুখর অবসর নিবাস, যারা প্রবীণদের সুখী রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রোফাইলে আরও লেখা আছে, আমাদের লক্ষ্য হলো— বার্ধক্যের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।
সম্প্রতি নানগুও মেট্রোপলিস ডেইলিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নার্সিং হোমের পরিচালক জানিয়েছেন, ভিডিওতে থাকা নারী আসলে প্রবীণ যত্ন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী। তিনি স্বীকার করেন যে, ভিডিওটি ‘অনুপযুক্ত’ ছিল। তবে ভবিষ্যতে ওই সিনিয়র কর্মীকে আরও সতর্ক হতে বলা হয়েছে। পরিচালক বলেন, যদিও ওই নারী মাঝেমধ্যে প্রচারণামূলক ভিডিওতে দেখা যায়। তিনি কোনো পেশাদার নৃত্যশিল্পী ছিলেন না। সাধারণত এই হোমে বিনোদনের জন্য তাস খেলা ও গান গাওয়ার মতো প্রচলিত আয়োজন করা হয়ে থাকে।
আরেক কর্মকর্তা বলেছেন, ওই নাচের ভিডিওগুলোর উদ্দেশ্য ছিল— চীনের নার্সিং হোমগুলোকে নিয়ে প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করা। তিনি বলেন, আমরা দেখাতে চেয়েছিলাম যে, নার্সিং হোম কোনো নিস্তেজ জায়গা নয়। এখানেও প্রাণবন্ততা আছে, প্রবীণরাও প্রাণবন্ত হতে পারেন। তবে এখন বুঝতে পারছি, এই পদ্ধতির ভালো-মন্দ দুটোই আছে।
ভিডিওটি প্রকাশিত হওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এক নেটিজেন মন্তব্য করে বলেছেন— এখন কি প্রবীণ যত্ন খাতে ইঙ্গিতপূর্ণ নাচও ঢুকে পড়েছে? জবাবে নার্সিং হোমের অফিশিয়াল অ্যাকাউন্ট লিখেছে— সব কিছুই ইঙ্গিতপূর্ণ নাচের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
এ বিষয়ে আনইয়াং সিভিল অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর প্রবীণ সেবা বিভাগ জানিয়েছে, ঘটনাটির বিস্তারিত তদন্ত করা হবে এবং ফলাফল জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!